কলাপাড়ায় ৫০ শয্যায় হাসপাতালে জনবল সংকট , নষ্ট হচ্ছে ওটির যন্ত্রপাতি ও সার্জিক্যাল সরঞ্জামাদি!
২২ জুন ২০২৫, ০৪:২২ পিএম | আপডেট: ২২ জুন ২০২৫, ০৪:২২ পিএম

বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী নদী বেষ্টিত দূর্গম জনপদ পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় প্রায় তিন লক্ষাধিক মানুষ সরকারি চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ছেন। মৎস্য ও কৃষি নির্ভর এ অঞ্চলের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে স্বাস্থ্যসেবায় স্বাস্থ্য সেবায় বৈষম্যের শিকার। উপজেলা হাসপাতালে রোগ নির্ণয়ের গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম বিকল ও জনবল সংকট স্বাস্থ্য সেবা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। রোগ নির্ণয়েরর গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম আলট্রাসনোগ্রাম মেশিন বিকল। সরকারি হাসপাতালে অ্যানেস্থেসিয়া ও সার্জারি বিশেষজ্ঞ নেই। অন্যদিকে আলট্রাসনোগ্রাম মেশিন ও এক্সরে মেশিন দীর্ঘদিন ধরে অকেজো অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তেলের অভাবে জেনারেটর চালাতে না পাড়ায় বিদ্যুৎ গেলে রোগীরা অন্ধকারে ও গরমে হাস ফাঁস করতে থাকেন। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা না থাকায় যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ও চিকিৎসা কাজে ব্যবহৃত ক্ষতিকর বর্জ্যের স্তুপ এখানে সেখানে পড়ে থাকে।
ফলে এসব হাসপাতালে উন্নতমানের থিয়েটার (ওটি) থাকলে অস্ত্রপচার বন্ধ রয়েছে। এ অবস্থায় ওটির যন্ত্রপাতি ও সার্জিক্যাল সরঞ্জামাদি নষ্ট হচ্ছে। এ ছাড়া সেবা বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এতে গর্ভবতী নারীসহ অন্য রোগীদের বাইরে থেকে চড়া দামে এ পরীক্ষা করতে হচ্ছে। হাসপাতালটি মধ্যবিও ও নিম্নবিত্ত লাখো লাখো মানুষের চিকিৎসার অন্যতম ভরসাস্থল। এই হাসপাতালে সেবা নিতে এসে তাদের ভোগান্তির শেষ নেই। কিছু চিকিৎসবের স্বেচ্ছাচারিতা, তাদের সহকারী নামের বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকের দালালের কারণে পদে পদে নাজেহাল হতে হয় রোগীদের।
জানা যায়, উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন, দুটি পৌরসভাসহ পার্শ্ববর্তী তালতলী-রাঙ্গাবালী উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিন গড়ে ২৫০-৩০০ রোগী সেবা নিতে আসেন এ হাসপাতালে। এতে অধিকসংখ্যক রোগীর বিপরীতে মোট ২১টি চিকিৎসকের পদ থাকলেও বর্তমানে কর্মরত আছেন মাত্র ২/৩ জন।
দীর্ঘ দিন ধরে উপজেলায় ৩৬ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও সেখানে মাত্র ২/৩ জন চিকিৎসক কর্মরত থাকায় যথাযথ সেবা না পেয়ে দিন দিন সরকারি হাসপাতাল বিমুখ হয়ে পড়ছে সাধারণ মানুষ। এতে বিত্তবানরা চিকিৎসাসেবা পেতে পটুয়াখালী জেলা সদর, বরিশাল বিভাগীয় শহর ও রাজধানী ঢাকা শহর অভিমুখে যাচ্ছে। আর মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্তদের ভরসা হয়ে উঠছে পল্লী চিকিৎসক আর হাতুড়ে ডাক্তার। কেউ কেউ আবার চিকিৎসাসেবা নিতে অজ্ঞতাবশত প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দালালের খপ্পড়ে পড়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সেবা নিয়ে উদ্বিগ্ন পায়রা সমুদ্র বন্দর ও তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কর্মরত ১ হাজার চায়না শ্রমিক। এমনকি কুয়াকাটা পর্যটন কেন্দ্রে আগত কোনো পর্যটক হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লেও চিকিৎসাসেবা পাওয়ার সুযোগ নেই। অথচ চিকিৎসাসেবা নিয়ে মানুষের এমন দুর্ভোগ লাঘবে পদক্ষেপ নিচ্ছে না কেউ।
সরেজমিনে খোজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলায় মোট চিকিৎসকের পদ সংখ্যা ৩৬। এর মধ্যে উপজেলা ৫০ শয্যা হাসপাতালে ২১টি পদের বিপরীতে চিকিৎসক রয়েছে মাত্র ২/৩ জন, কুয়াকাটা ২০ শয্যা হাসপাতালে ৬টি পদের সবক’টি পদ শূন্য, মহিপুর উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ১টি পদের ১টি পদ শূন্য এবং ইউনিয়ন ও স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের ৮টি পদের ৮টি পদ শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্য পরিদর্শকের ৩টি পদের ৩টি পদ শূন্য রয়েছে। সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শকের ৮টি পদের বিপরীতে কর্মরত রয়েছে ৬ জন এবং স্বাস্থ্য সহকারী ৩৯টি পদের বিপরীতে কর্মরত রয়েছে মাত্র ২৩ জন। তন্মধ্যে আবার ১ জন রয়েছে ডেপুটেশনে।
আরও জানায়, কলাপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২১ জন চিকিৎসকের পদের বিপরীতে ৭ জন চিকিৎসক যোগদান করলেও তিন লাখ জনসংখ্যা অধ্যুষিত এ উপজেলায় চিকিৎসাসেবা পেতে দুর্ভোগে রয়েছে মানুষ। এমন অবস্থার মধ্যেও হাই তদবিরে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ডেপুটেশনে রয়েছে ডা. মো. সাইফুর রহমান, ঢাকা গাজীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত রয়েছে ডা. সৈয়দ আশিকুর রহমান। শ্রান্তি বিনোদনের ছুটিতে রয়েছে ডা. তানজিলা হাসির তৃষা এবং মাতৃত্বজনিত ছুটিতে ডা. পলি সাহা।
হাসপাতাল সুত্রে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ০.৬ একর জমির উপর প্রতিষ্টিত হয় ৩১শয্যা। এর পর ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারীতে।
অভিযোগ রয়েছে, জনশ্রুতি রয়েছে নির্দিষ্ট একটি সিন্ডিকেটের কারণে বহু অভিজ্ঞ চিকিৎসক এখানে যোগদান করে থাকতে পারেন না। এসব পদের মধ্যে দ্রুত চিকিৎসক পদায়ন না করলে তিন লক্ষাধিক মানুষ সরকারি চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ছেন। আর বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম দুর্নীতির কারণে সাধারণ মানুষের কাছে চিকিৎসা সেবা নিবে বর্তমান সরকারের ভাব মূর্তি ক্ষুণ্য হচ্ছে।
এখানে পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি থাকলেও সেগুলোর নিয়মিত রক্ষনাবেক্ষন করা হয় না। এসব দেখিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বাইরে রোগী পাঠানো হয়। এর বিনিময়ে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক থেকে কমিশন নেন চিকিৎসক ও দালালরা। রোগ নির্ণয়ের জন্য হাসপাতাল ব্যবস্থা থাকলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগীদেরকে বাইরে গিয়েই ডায়াগনোস্টিক করিয়ে আনতে হয়। এই সুযোগে বাইরের ডায়াগনোস্টিকের দালালদের দৌরাত্ম্য দৃষ্টিকটু হিসেবে চোখে পড়ে।
হাসপাতালে কক্ষের ভেতর ধুলোবালির স্তপ। ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। কর্তৃপক্ষ বলছেন সংশ্লিষ্ট বিষয়ের চিকিৎসক সংকটের কারণ। অপারেশন কক্ষের ভেতরে দুর্গন্ধ। মেঝেতে তেলাপোকা ও টিকটিকির পায়খানার স্তুুপ। মেশিন ও যন্ত্রপাতি গুলোতেও পড়ে আছে ময়লা।কলাপাড়া ও কুয়াকাটা হাসপাতালের বিভিন্ন্ ওর্য়াডে বেশ কিছু বৈদ্যুতিক ফ্যান ও বাল্ব নষ্ট। শয্যাগুলোয় বিছানার চাদরে দুর্গন্ধ ও মশারি না থাকায় সন্ধ্যারপর মশার উৎপাদতে অতিষ্ট হয়ে উঠেন রোগীরা। তাই কয়েল কিনে এনে রোগীদের ঘুমাতে হয়। বাথরুম অপরিস্কার থাকে, দরজা ভাঙ্গা, লাইটও নেই। সব মিলিয়ে হাসপাতালে ভুতুড়ে পরিবেশ।
হাসপাতালের আলট্রাসনোগ্রাম মেশিনটি নষ্ট রয়েছে। গর্ভাবস্থায় মায়ের পেটের বাচ্চার বৃদ্ধি ও অবস্থান, বাচ্চার কোনো অস্বাভাবিকতা আছে কি না সহজেই আলট্রাসনোগ্রাফির মাধ্যমে বোঝা যায়। গর্ভাবস্থার শুরুতেই অর্থাৎ মাসিক বন্ধের দুই মাস বা ছয় থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে আলট্রাসনেগ্রাফি করানো উচিত। টেস্টটিউব বেবির ক্ষেত্রে ভ্রƒণ প্রতি স্থাপনের চার সপ্তাহ পর। আলট্রাসনেগ্রাফি মাধ্যমে অনেক তথ্য জানা যায়। যেমন জরায়ুর অভ্যন্তরে সঠিক স্থানে হৃৎস্পন্দন ও গর্ভসঞ্চার হয়েছে কি না নিশ্চিত করে। ভ্রƒণের সংখ্যা নির্ণয় করে। সঠিকভাবে প্রসবের তারিখ নির্ণয় করে। তবে আলট্রাসনোগ্রাফির মাধ্যমে সঠিক তথ্য পাওয়ার জন্য ভালো মানের মেশিনের প্রয়োজন। পাশাপাশি যিনি আলট্রাসনোগ্রাফি পরীক্ষা করাবেন, তার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাও সঠিক রোগ নির্ণয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু উপজেলা আলট্রাসনোগ্রাম মেশিনটি নষ্ট রয়েছে। হাসপাতালে আসা রোগীদের আলট্রাসনোগ্রাম করার প্রয়োজন হলে হাসপাতার পয়েন্টে অবস্থিত বিভিন্ন প্রাইভেট ডায়ানস্টিক সেন্টারে যেতে হচ্ছে রোগীদের।
সম্প্রতি সরেজমিন হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেছে, ভবনের বাইরের যত্রতত্র পড়ে রয়েছে ময়লা-আবর্জনা। এক্সরে বিভাগে তালা ঝুলছে। তবে বেশ কয়েকজন দালাল দেখা গেল। রোগীদের টানাহেচড়াও করা হচ্ছে। হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের পর্যাপ্ত ওষুধ সরবরাহ রয়েছে। কিন্তু রোগিদের ভাগ্যে সব মেলে না। ডাক্তারদের মধ্যে স্বাস্থ্য প্রশাসক ২০১৪ সালে এখানে যোগদানের তথ্য পাওয়া গেছে। বাকিরা অধিকাংশ ২২ থেকে ২৫ সালের যোগদান করা। তবে কর্মচারীরা অনেকে আছেন কবে থেকে তা নিজেরাও ভুলে গেছেন। বিভিন্ন ওয়ার্ডের পাশে থাকা পাবলিক টয়লেটগুলোর দরজা ভাঙা ও নোংরা, জরাজীর্ণ। গাইনি-বিশেষজ্ঞ নেই। নেই অবেদনবিদও। চিকিৎসকের অধিকাংশ পদই শূন্য। হাসপাতালের এক্স-রে যন্ত্র বিকল। আলট্রাসনোগ্রাম মেশিন নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে। তাই বাইরে থেকে বেশি টাকা খরচ করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে হয়। এসব কারণে এখানে চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। ওয়ার্ড ও শৌচাগারগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না। এখানে স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই। শয্যা সংকটের কারণে ওয়ার্ডের মেঝেতে তো বটেই, বারান্দা ও স্টোররুমের পাশেও মেঝেতে বিছানা পেতে রোগীদের চিকিৎসা দিতে হয়। সেখানে বৈদ্যুতিক পাখা না থাকায় রোগীরা গরমে কষ্ট পাচ্ছেন। ওয়ার্ডের শয্যা না পেয়ে এভাবে চিকিৎসা নেওয়া রোগীরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। তবে গুটি কয়েক নার্স-আয়ার ব্যবহার-আচরণে রোগীরা ক্ষুব্ধ রয়েছেন। এছাড়া ক্লিনিকে পাঠিয়ে বিভিন্ন ধরনের টেস্ট নিয়ে রোগীদের অনেক ক্ষোভ রয়েছে।
তবে সাধারণ রোগীসহ এখানকার সচেতন মানুষের মতামত, কলাপাড়ায় বাড়ি ঘর এবং দীর্ঘ বছরের অধিককাল সময় এই হাসপাতালে কর্মরত কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে কলাপাড়ার স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হচ্ছে। এদেরকে গণবদলী করা প্রয়োজন। এছাড়া খাবার নিয়ে রোগীদের অভিযোগ, একটি সিদ্ধ ডিমের সঙ্গে কয়েক টুকরা আলুর ঝোল আর প্লেটে ভাত দেয়া হয়েছে। দুপুরের খাবার। সকল রোগী জানালেন, এই খাবার অধিকাংশ সময় খেতে হয়। কখনও এক টুকরা ফার্মের মুরগি জোটে। আর মাছ তো জোটেই না, যদিও বা জোটে তাও চাষের পাঙ্গাশ। টয়লেট-বাথরুমের পরিবেশে রোগীরা প্রচন্ড ক্ষোভ প্রকাশ করেন। হাসপাতালে রোগীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য মিলেছে। উঠে এসেছে এখানকার চালচিত্র। তবে রোগ নির্নয়ের জন্য হাসপাতালে সুলভে যেসব পরীক্ষা-নিরীক্ষার সুযোগ রয়েছে তা রোগীদের জন্য নিশ্চিত করা দরকার রয়েছে বলে রোগীরা জানান। ওয়ার্ড ও শৌচাগারগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না। এই দুরবস্থা হাসপাতালের। আউটডোরে প্রতিদিন আড়াইশ-তিনশত রোগীর চিকিৎসা নেয়। এছাড়া ও আউটসোর্সিং রোগীর চিকিৎসা নেয়।
স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জেএইচ খান লেলিন বলেন, চিকিৎসক সংকটের বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার অবহিত করা হয়েছে। দ্রুত এ সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত বলে তিনি মনে করেন।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও






আরও পড়ুন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনেই নিহত ১১০ ফিলিস্তিনি

মুক্তির অপেক্ষায় জয়ার ৩ সিনেমা

হাসপাতালে কিয়ারা, আজই হতে পারেন মা

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে কলাপাড়ায় মশাল মিছিল

উত্তরা সেনাবাহিনীর হাতে চাঁদাবাজ মিলনসহ গ্রেফতার ৬

মিটফোর্ডে প্রকাশ্যে খুন: তদন্তে অগ্রগতি, বিভ্রান্তিকর প্রচারে ডিএমপির সতর্কবার্তা

ফের লর্ডস টেস্টে হাসল রাহুলের ব্যাট,তিন দিন শেষে সমানে সমান ভারত-ইংল্যান্ড

যারা সরাসরি সংশ্লিষ্ট রহস্যজনকভাবে সেই মূল তিন আসামীকে বাদ দেয়া হয়েছে :যুবদল সভাপতি

যুক্তরাষ্ট্র ও চীনকে অবশ্যই ‘সঠিক পথ’ খুঁজে বের করতে হবে

বিচারহীনতা ও রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতার জঘন্য পরিণতি সোহাগ হত্যাকাণ্ড :বিভিন্ন ইসলামী দলের তীব্র প্রতিবাদ

অমীমাংসিত কিছু বিষয়, শুল্কছাড় নিয়ে আবার আলোচনায় বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার আগে জ্বালানি সুইচ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মূল্য যুদ্ধের অবসান ঘটাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে চীন

রূপগঞ্জে ৩৪ বছর পর মসজিদের ওয়াকফকৃত ৪১ শতক জমি উদ্ধার করল গ্রামবাসী

বন্দরে বিএনপি নেতাদের চাঁদা না দেয়ায় মসজিদের বালু ভরাট কাজ বন্ধ

পাল্টা শুল্কের শঙ্কায় বাংলাদেশ থেকে পোশাকের ক্রয়াদেশ পিছিয়েছে ওয়ালমার্ট

দুই হত্যার প্রাপ্ত টাকা মসজিদে দান করে দেয় র্যাব কর্মকর্তা

মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

টাকা পয়সার সঙ্গে জামা জুতাও নিয়ে যায় ছিনতাইকারী