বিদ্যুতে লুটপাট থামাতে হবে
২৯ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২৯ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৫ এএম
ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী সরকারের চরম দুর্নীতি, অনিয়ম ও লুটপাটে বিপর্যস্ত দেশের বিদ্যুৎ খাত। গত সাড়ে ১৫ বছরে কোনো দরপত্র ছাড়াই বেসরকারি খাতে শতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। বর্তমানে উৎপাদন ক্ষমতা ২৫ হাজার মেগাওয়াট বলা হলেও লোডশেডিং থেকে মুক্তি মেলেনি এখনো। সবার জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত না করে শুধু সংযোগ দিয়েই শতভাগ বিদ্যুতায়নের কৃতিত্ব জাহির করা হয়েছে এবং তার সাথে ফেরি করে বিদ্যুৎ বিক্রির গান গাওয়া হয়েছে জাতীয় সংসদে। দেশে বিদ্যুতের প্রকৃত চাহিদা কত আর সরবরাহ কত তার হিসাব খোদ পিডিবির কাছে নেই। স্বৈরচারী সরকারের দুর্নীতিগ্রস্ত খাতগুলোর মধ্যে বিদ্যুৎ খাত অন্যতম। গত সাড়ে ১৫ বছর ধরে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই। এর মধ্যে শেষ দুই মেয়াদে তার প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন নসরুল হামিদ বিপু। তিন মেয়াদে বিদ্যুৎ খাতে মোট ব্যয় হয়েছে ২ হাজার ৮৩০ কোটি ডলার। বর্তমান বিনিময় হার বিবেচনায় (১ ডলার সমান ১১৮ টাকা) বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। একই সময় শুধু ক্যাপাসিটি চার্জের নামেই ৮২টি বেসরকারি-আইপিপি (ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউচার) এবং ৩২টি রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রকে পরিশোধের নামে লুটপাট হয়েছে মোট এক লাখ চার হাজার ৯২৬ কোটি ৮১ লাখ টাকা। এছাড়া এখনও পরিশোধের বকেয়া আছে আনুমানিক সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা।
বিদ্যুৎ উৎপাদন না করে শুধু সক্ষমতা দেখিয়ে বিপুল পরিমাণ এই টাকা নিয়ে গেছে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো। এসব কেন্দ্রের বেশিরভাগের মালিক আওয়ামী লীগ নেতা কিংবা তাদের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীরা। এই ক্যাপাসিটি চার্জ পিরিশোধ করতে হয়েছে মার্কিন ডলারের মাধ্যমে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সংস্থা বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) গত বছরের এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত ১৫ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জের নামে বিদ্যুৎ খাতে সবচেয়ে বড় দুর্নীতি হয়েছে। এই ক্ষেত্রে বিশেষ আইনের কারণে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতা হয়নি। এই প্রতিবেদনে ক্যাপাসিটি চার্জকে ‘লুটেরা মডেল’ হিসেবে উল্লখ করা হয়। আইএমইডির এ প্রতিবেদনে খাতটির সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। আইএমইডি আরো বলে, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতকে চীন ও ভারতীয় সরবরাহকারীদের পুনর্বাসনকেন্দ্র বানিয়ে ফেলা হয়েছে। এই প্রতিবেদনে বিদ্যুৎ খাতের সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে নি¤œমানের যন্ত্রাংশ ক্রয় এবং ভূমি অধিগ্রহণ ও রক্ষণাবেক্ষণেও চরম অনিয়ম এবং লুটপাটের অভিযোগ করা হয়। কিন্তু এই প্রতিবেদনের সুপারিশ বাস্তবায়ন তো দূরের কথা উল্টো গত বছর বিদ্যুৎ খাতের লুটপাটের তথ্য নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) দুই কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়।
গত ১৫ বছরে বেসরকারি খাতে প্রায় ১০০টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। সব কেন্দ্রই কোনো ধরনের দরপত্র ছাড়া বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত সংক্রান্ত বিশেষ আইনে অনুমোদন দেওয়া হয়। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর মহাজোট সরকার প্রাইভেট সেক্টরের সহযোগিতায় যে ডিজেল ও ফার্নেস অয়েলনির্ভর রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট স্থাপনের ‘ক্র্যাশ প্রোগ্রাম’ নিয়েছিল, প্রাইভেট সেক্টরে ৫৮টি ফার্মকে ডিজেল ও ফার্নেস অয়েলচালিত নানা উৎপাদন ক্ষমতার রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট স্থাপনের জন্য সরাসরি লাইসেন্স দেওয়া হয় জরুরি ভিত্তিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য। কোনো স্বীকৃত টেন্ডার-প্রক্রিয়া ছাড়াই এসব ফার্মকে বাছাই করা হয়েছিল ইমার্জেন্সি মোকাবিলার কথা বলে। আদালতে মামলা করে যাতে ওই বাছাই-প্রক্রিয়াকে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে না পারে, সে জন্য সরকার ‘ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স’ জারি করে দায়মুক্তির ব্যবস্থা করে এবং এসব ফার্ম নির্বাচনে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও দলীয়করণের মহোৎসব চালানো হয়েছিল। এ আইনের বলে বিদ্যুৎ খাতের ইউনিটপ্রতি ক্রয়মূল্য ও খরচের মডেল জবাবদিহির ঊর্ধ্বে। এর বিরুদ্ধে কোনো আইনি প্রতিকার পাওয়া যায়নি। এই ‘ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স’ এখনো চালু রয়েছে। ২০০৯ সালে রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ প্ল্যান্টগুলোর উৎপাদিত বিদ্যুতের ইউনিট প্রতি খরচ ধরা হয়েছিল ১৬-২০ টাকা এবং তখন কয়লা ও এলএনজির আন্তর্জাতিক বাজার দর অনেক কম ছিল। কিন্তু রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল প্ল্যান্টগুলো থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে ক্রয় না করলে ওগুলোকে ‘ক্যাপাসিটি চার্জ’ দেওয়ার ব্যবস্থাটা কয়েক বছরের মধ্যেই সরকারের জন্য বড়সড় বোঝায় পরিণত হয়, অনেকগুলো রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল প্ল্যান্টের সঙ্গে সরকারের চুক্তি বাতিলের সময় হলেও লবিং করে ওই সব প্ল্যান্টের মালিকেরা তাদের চুক্তি নবায়ন করিয়ে নিয়েছে। এর মধ্যে সরকার বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রাশিয়ার ১২ বিলিয়ন ডলার ঋণসহ মোট ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মীয়মাণ রূপপুর প্ল্যান্ট ২০২৪ সালে উৎপাদনে গেলে বাংলাদেশ সেখান থেকে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হবে বলে সরকার দাবি করে।
এখন দেশের বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছে শীতকালে ১১ হাজার থেকে ১২ হাজার মেগাওয়াটে এবং গ্রীষ্মকালে ১৫ হাজার থেকে ১৬ হাজার মেগাওয়াটে। ইতোমধ্যে এলএনজি ও তেলের আন্তর্জাতিক দাম বেড়ে যাওয়ায় দেশের এলএনজি ও তেল আমদানির সক্ষমতা ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। ফলে ডিজেলচালিত বিদ্যুৎ প্ল্যান্টগুলো ২০২২ সালের জুলাই থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফার্নেস অয়েলচালিত প্ল্যান্টগুলোতেও উৎপাদন-সংকোচনের নীতি গ্রহণ করতে হয়েছে। একই সঙ্গে এলএনজিচালিত কয়েকটি বিদ্যুৎ প্ল্যান্টও পুরোপুরি ব্যবহার করা যাচ্ছে না আমদানির সক্ষমতা না থাকায়। প্রয়োজনীয় কয়লা আমদানি করতে না পারায় পায়রা ও রামপাল বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট ইতোমধ্যে উৎপাদনে এসে যাওয়া সত্ত্বেও এই দুটি প্ল্যান্ট ঠিকমতো চালু রাখা যাচ্ছে না। এসব এলএনজি এবং কয়লাচালিত প্ল্যান্টকেও ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হচ্ছে পিডিবিকে। বিভিন্ন পত্রিকার সূত্রে জানা গেছে, ২০২৫ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার প্রায় ৬০ শতাংশ অব্যবহৃত থাকবে’। এই নিউজ আইটেমের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো, ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ বাদেই বিদ্যুতের ইনস্টল্ড ক্যাপাসিটি দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ২৬৩ মেগাওয়াট। পিডিবির হিসাব অনুযায়ী, ২০২৫ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতায় যুক্ত হবে আরও অন্তত সাড়ে ১৪ হাজার মেগাওয়াট। ফলে ওই সময়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন দাঁড়াবে ৩৮ হাজার ৭০০ মেগাওয়াটেরও বেশি। অথচ ২০২৩ সালের জুলাইয়ে বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে গড়ে সাড়ে ১৩ হাজার মেগাওয়াট। এই চাহিদা যদি আগামী দুই বছরে গড়ে প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে বেড়েও যায়, তারপরও ২০২৫ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার ৬০ শতাংশই অব্যবহৃত থেকে যাবে। ফলে অব্যবহৃত বিদ্যুৎ প্ল্যান্টগুলোকে যে ‘ক্যাপাসিটি চার্জ’ দিতে হবে তার বোঝা বহন করা পিডিবির জন্য ‘মারাত্মক বিপজ্জনক’ হয়ে উঠবে। এটি কমাতে চাইলে যেগুলো বছরের পর বছর বসে থাকছে সেগুলো অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত। কিন্তু সরকার এগুলো চালু রেখেছে, কারণ তারা দেখাতে চেয়েছে যে, তাদের আমলে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অনেক বেড়েছে।
রামপালের ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট, বাঁশখালীর ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট, নারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাটে সামিটের ৫৮৩ মেগাওয়াট, ইউনিক গ্রুপের ৬০০ মেগাওয়াট, ভারতের রিলায়েন্সের ৭৫০ মেগাওয়াট, মহেশখালীর মাতারবাড়ীর ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট এবং সর্বোপরি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্ল্যান্টের ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ২০২৫ সালের মধ্যে দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতায় যুক্ত হতে যাচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহের এত বড় ‘ভুল প্রাক্কলন’ কাদের স্বার্থে করা হয়েছে? যারা করেছে তারা দেশকে একটি মহাবিপদে ঠেলে দিয়েছে। পিডিবির এক তথ্য মতে, ২০২১-২২ অর্থবছরে বিদ্যুৎ ক্রয় বাবদ সংস্থাটির ব্যয় ৭৪ হাজার ২২৩ কোটি টাকা, যা ২০২০-২১ অর্থবছরে ছিল ৫১ হাজার ৮৭৯ কোটি টাকা। এক বছরে উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে ২২ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরে বেসরকারি প্ল্যান্ট (আইপিপি) থেকে বিদ্যুৎ কিনতে পিডিবির ব্যয় হয়েছে ৪৯ হাজার ২১৩ কোটি টাকা, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ৭৭ শতাংশ বেশি।বিদ্যুৎ উৎপাদনে বেসরকারি খাতের ওপর নির্ভরশীলতা এক দশকে অনেক বেড়েছে। এ সময় রেন্টাল-কুইক রেন্টাল থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি বিদ্যুৎ খাত। উল্টো বড় আকারের ইন্ডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসারের (আইপিপি) অনুমোদন দেয়া হয়েছে অনেকগুলো। এতে বিদ্যুৎ খাত গুটিকয়েক বড় করপোরেটের দখলে চলে গেছে। আর এক দশকে শীর্ষ ১২টি গ্রুপ/কোম্পানির পকেটে গেছে ক্যাপাসিটি চার্জের প্রায় ৬৮ শতাংশ। দেশের বাজেটের মোট বার্ষিক ভর্তুকি বরাদ্দের ২৫ শতাংশ বিদ্যুৎ খাতে ব্যয় হয়। সিপিডির ধারণা, এই বরাদ্দের বেশিরভাগই পরিশোধ করা হয় ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে।
চাহিদা ও যোগানের বিবেচনায় এত বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দেওয়া ছিল ভুল সিদ্ধান্ত। এখন এটি আমাদের অর্থনীতির জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটা সত্য যে, দলীয় ব্যবসায়ীদের সুবিধা দিতে একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। আপৎকালীন অর্থাৎ ২-৩ বছরের জন্য রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর অনুমোদন দেওয়া হলেও দফায় দফায় এর মেয়াদ বাড়িয়ে সক্ষমতার অর্ধেক বিদ্যুৎ না নিয়েও বিপুল অঙ্কের টাকার ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হয়েছে এবং এখনো দিচ্ছে। প্রশ্ন হলো এ বিশাল অঙ্কের টাকা গুটিকয় মানুষের হাতে তুলে দেওয়ার অধিকার কোনো সরকার রাখে কি না? কেননা, এতকিছুর পরও দেশে বিদ্যুৎ সংকট কাটেনি। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পিক আওয়ারে বিদ্যুতের চাহিদা ১৩ হাজার মেগাওয়াটের বেশি নয়; এর বিপরীতে ২৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করার সক্ষমতা রয়েছে। এ খাতে অপরিকল্পিত সিদ্ধান্তের কারণে ইতোমধ্যেই রাষ্ট্র বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। মানুষ এ বোঝা আর কতদিন বহন করবে? তাই বিশেষজ্ঞ কমিটি করে এই খাতে নীতি ও কাঠামো সম্পূর্ণরূপে ঢেলে সাজাতে হবে এবং বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার করতে হবে এই খাতের দুর্বৃত্তদের, থামাতে হবে দুর্বৃত্তায়ন।
লেখক : অর্থনৈতিক বিশ্লেষক।
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
আসামে নতুন করে বুলডোজার অভিযানে বাস্তুচ্যুত শত শত পরিবার
আকুর বিল পরিশোধ, ৩১ বিলিয়নে নামলো রিজার্ভ
সরকারের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি আপাতত স্থগিত
সাতক্ষীরায় এমএফএস-এর অপব্যবহার রোধে এজেন্টদের সচেতনতা বাড়াতে জেলা পুলিশ ও বিকাশ-এর সমন্বয় কর্মশালা
গণমাধ্যম শ্বাসরুদ্ধ করে ‘রাজত্ব’ কায়েম ,বদলি হলেন ডিসি মুফিদুল
নাসিরনগরে তিন আওয়ামী নেতা গ্রেফতার
ইসরায়েলি যুদ্ধের প্রথম ১২ ঘণ্টার অভিজ্ঞতা জানালেন জ্যেষ্ঠ ইরানি জেনারেল
মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবিতে কাপনের কাপড় জড়িয়ে মশাল মিছিল
“মোস্ট ইনোভেটিভ ফিনটেক প্রোডাক্ট ডিজাইন অব দ্য ইয়ার” অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ
যারা নির্বাচনকে বানচাল বা বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে: শামীম
২৬টি সম্মাননা প্রদানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হলো ৩য় বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আম জনতার তারেক, নেওয়া হলো হাসপাতালে
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
সরাইলে ইউএনও হিসেবে যোগদান করেছেন মো. আবুবকর সরকার
আগামী নির্বাচন হতে যাচ্ছে মাইলফলক : সিইসি
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজে আছেন জেসি
পদ ফিরে পেলেন বিএনপির বহিষ্কার হওয়া ৩৯ নেতা
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মন্তব্য কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
এনসিপি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলায় যুগ্ম সমন্বয়কারী সৈয়দ ইমরান সাময়িক বহিষ্কার
নাইম-শহিদুলের ফিফটি
