বন্যায় প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির দায় ভারত এড়াতে পারে না
২৯ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২৯ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৫ এএম
একটানা বৃষ্টি এবং ভারতের ধলাই নদীর ওপর ডুম্বুর বাঁধের সব গেট একবারে খুলে দেওয়ার কারণে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল তথা বৃহত্তর চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও কুমিল্লায় স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা হয়েছে। তাতে সংশ্লিষ্ট এলাকার বাড়িঘর, স্থাপনা, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, ফসল, অফিস-আদালত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সব কিছু ডুবে গেছে। সব মাছ ও পশু পানিতে ভেসে গেছে। ৫০ লাখের অধিক মানুষ ঘরবাড়ি ছাড়া হয়ে আশ্রয় কেন্দ্র, বাড়ির ছাদ ও উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছে। সুপেয় পানি ও খাদ্যের তীব্র সংকট সৃষ্টি হয়েছে। পশু-পাখিরও খাদ্য সংকট সৃষ্টি হয়েছে। শিশুদের খাদ্য সংকট সর্বাধিক! ৮শ’ মেডিকেল বন্যাকবলিত এলাকায় কাজ করছে। এটা প্রাকৃতিক নয়, মানব সৃষ্ট বন্যা বলে চিহ্নিত হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘ডুম্বুর গেট ভারত খুলে দেয়নি বরং তা একা একাই খুলে গেছে।’ যা পাগলের প্রলাপ বলে বাংলাদেশের প-িতদের অভিমত। কারণ, আমাদের কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি গেটের সবগুলো খুলে দিয়ে অতিরিক্ত পানি বের করে দেওয়া হয়েছে। এতে বন্যার উপর কোনো প্রভাব পড়েনি বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অভিমত। প্রবল বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে মৌলভীবাজারেও ভয়াবহ বন্যা হয়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। অপরদিকে ভারত ফারাক্কা বাঁধের ১০৯টি গেট একবারে খুলে দিয়েছে। ফলে পদ্মা নদীতে পানি বাড়ছে হুহু করে। এতে সংশ্লিষ্ট এলাকায় ব্যাপক বন্যা হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। মানুষের মধ্যে আতংক সৃষ্টি হয়েছে। ফারাক্কার বাঁধ (যা বাংলাদেশে মৃত্যু ফাঁদ বলে অভিহিত হয়ে থাকে) এর গেট খুলে দেয়ার বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল গত ২৬ আগস্ট বলেছেন, ‘বস্তুত এটি একটি স্বাভাবিক মৌসুমি বিষয়, যা উজানে গঙ্গা নদীর অববাহিকায় ভারি বৃষ্টিপাতের ফলে পানির প্রবাহ বৃদ্ধির কারণে ঘটে।’ কিন্তু বিনা নোটিশে পানি ছাড়ার প্রতিবাদ করেছে বাংলাদেশ সরকার। তিস্তা নদীর পানিও বিপদসীমার উপরে প্রবাহিত হচ্ছে। ভারত তিস্তা বাঁধের সব গেট খুলে দিলে সংশ্লিষ্ট এলাকায় ভয়াবহ বন্যা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ ও ভারতের অভিন্ন ৫৪টি নদীতে ভারত বহু বাঁধ, ড্যাম, ব্যারাজ, স্লুইসগেট নির্মাণ করে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও পানি প্রত্যাহার করে নিচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ শুষ্ক মওসুমে পানি না পেয়ে মরুভূমিতে পরিণত হয়ে কৃষি ও জীববৈচিত্র্যের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। আবার ভারত বর্ষাকালে সব অভিন্ন নদীর পানি ছেড়ে দিয়ে বাংলাদেশকে ডুবিয়ে মারছে বহুদিন থেকেই! কার্যত ভারত পানি আগ্রাসন চালিয়ে বাংলাদেশের সর্বনাশ করছে! দুই দেশের মধ্যে যৌথ নদী কমিশন গঠন এবং কাজ করার পরও এ ক্ষেত্রে কোনো পরিবর্তন হয়নি! এমনকি ফারাক্কার পানি চুক্তির পরও বাংলাদেশ ঠিকমতো পানি পাচ্ছে না! তাই বাংলাদেশে আঞ্চলিক পানি ব্যবস্থাপনার দাবি জোরদার হয়েছে। কিন্তু তাতে ভারতের ভ্রুক্ষেপ নেই !
যাহোক, দেশের পূর্বাঞ্চলের ভয়াবহ বন্যার কারণে সংশ্লিষ্ট এলাকার মানুষ চরম দুর্ভোগের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে বৃদ্ধ, নারী ও শিশুদের দুর্ভোগ বেশি। অনেক অমুসলিম মসজিদে আশ্রয় নিয়েছে, যা বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রীতির উৎকৃষ্ট নজির। বন্যাদুর্গত এলাকায় পণ্যমূল্য বেড়ে গেছে অনেক। বন্যায় এ পর্যন্ত ২৭ জন মানুষ নিহত এবং ৫৭ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়েছে। এছাড়া, বন্যায় বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট, মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে গেছে। সড়ক ও রেল লাইন ডুবে যাওয়ায় এবং ৪৬২ কি.মি. সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ট্রেন এবং সড়ক যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। অবশ্য ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট-চাঁদপুর রুটে কিছু ট্রেন চালু করা হয়েছে গত ২৭ আগস্ট। কিছু অন্য যান চালু করা হয়েছে। কোথাও কোথাও লাশ দাফন করার মতো স্থান নেই। তাই কলার ভেলায় লাশ ভাসিয়ে দেওয়ার ঘটনায় ঘটেছে। ভারত সৃষ্ট বন্যার কারণে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ চরম ক্ষিপ্ত হয়েছে। বিপুল সংখ্যক মানুষ ভারতের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। তারা আন্তর্জাতিক আইন মেনে সমতার ভিত্তিতে সব অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনের দাবি জানাচ্ছে। বন্যা দুর্গতদের সহায়তা করার জন্য শিক্ষার্থীরা বহু এাণ কেন্দ্র খুলেছে। তাতে বিপুল সংখ্যক মানুষ সহায়তা করছে নগদ টাকা ও শুকনা খাবার দিয়ে। এক্ষেত্রে শিশু, ফকির, শ্রমিকরা পর্যন্ত এগিয়ে এসেছে। তারা সাধ্যমতো সহায়তা করছে। অনেক চাকরিজীবী একদিনের বেতন দিয়েছে। বিভিন্ন দূতাবাস, সংস্থা ও দেশ সহায়তা করছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস জাতির উদ্দেশে ভাষণে বলেছেন, বন্যার্তদের সহায়তা করা সরকারের প্রধান কাজ। উপরন্তু বন্যার্তদের সহায়তার জন্য প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়েছে। সর্বোপরি তিনি বন্যার্তদের সহায়তা করার জন্য প্রবাসীদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন। প্রাপ্ত ত্রাণ দুর্গত এলাকায় ট্রাক, নৌকা, স্পিডবোড ও কলাগাছের ভেলায় করে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। ট্রাক, নৌকা, কলা গাছের ভেলা ও স্পিডবোড দেখলেই বানভাসিরা সাহায্য সাহায্য বলে গগনবিদারী চিৎকার করছে। সেনারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বন্যার্তদের সহায়তা ও উদ্ধারে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে। বন্যাদুর্গত এলাকায় উদ্ধার কাজে হট লাইন নম্বর ও মনিটরিং সেল চালু করেছে ফায়ার সার্ভিস। বন্যার্তদের পাশে সমন্বিত শক্তি ও সামর্থ্য নিয়ে দাঁড়ানের জন্য দেশের ২৭ জন বিশিষ্ট নাগরিক এক বিবৃতিতে আহ্বান জানিয়েছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনও ত্রাণ সংগ্রহ ও বিতরণ করছে। বন্যার ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ শুরু করেছে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর।
সত্যি বলতে কি, বন্যার্তদের সহায়তা করার জন্য সমগ্র জাতি একযোগে ঝাঁপিয়ে পড়েছে, যা এক বিরল দৃষ্টান্ত। অবশ্য, প্রাপ্ত ত্রাণ প্রয়োজনের তুলনায় অপর্যাপ্ত। উপরন্তু ত্রাণ নিয়ে কিছু হযবরল সৃষ্টি হয়েছে সমন্বয়হীনতা ও দক্ষতার অভাবে। দুর্গম এলাকায় ত্রাণ নেওয়া ও বিতরণ করা কঠিন হয়ে পড়েছে! এ অবস্থায় গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত প্রাপ্ত খবর মতে, বন্যা পরিস্থিতি কোথাও উন্নতি হচ্ছে, কোথাও অবনতি হচ্ছে। বিবিসির খবরে প্রকাশ, ‘পূর্ণিমা তিথির মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়ার কারণে সাগরে জোয়ার আরও বেড়ে যায়। এতে নদ-নদীর পানি নিষ্কাশনের যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, সেটি বাধাগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া নদীর নাব্য সংকটকেও দায়ী করেছেন অনেকে। সব মিলিয়ে পানি সরতে দেরি হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে।’ বন্যার্তদের এলাকা ছাড়াও সারাদেশে ব্যাপক বৃষ্টি হচ্ছে। বন্যা শেষে সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিভিন্ন ব্যাধি সৃষ্টি হওয়ার আশংকা রয়েছে। উপরন্তু মানুষের মধ্যে বসবাসের এবং কৃষিসহ সব ব্যবসার পুনর্বাসনের ব্যাপারে দুঃশ্চিন্তা দেখা দিয়েছে। কারণ, এসব খুবই ব্যয়বহুল, যা তাদের সঙ্গতির বাইরে। অন্যদিকে, সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রবাসীরাও চরম দুঃশ্চিন্তায় রয়েছে আপনজনের চরম দুর্গতির কারণে।
বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগপূর্ণ দেশ। তাই প্রায় সময়ই প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টি হয়, যা মোকাবেলা এবং পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে এ দেশের মানুষের ভালো সাহস ও অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাই এসব নিয়ে তেমন দুঃশ্চিন্তা নেই। তবে, চলতি বন্যার্তদের প্রয়োজনীয় ত্রাণ, চিকিৎসা, খাদ্য ও সুপেয় পানি ইত্যাদির ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া, বিদ্যুৎ, মোবাইল ফোন, ট্রেন, সড়ক যান চালু করতে হবে অবিলম্বে। সড়কের যে ক্ষতি হয়েছে, তা দ্রুত মেরামত করতে হবে। উপরন্তু পুনর্বাসন যত তাড়াতাড়ি হবে বন্যার্তদের ততই মঙ্গল হবে। তাই বন্যার্তদের পুনর্বাসন করা অতীব জরুরি। এটা বন্যার্তদের পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ, এ ভয়াবহ বন্যায় তারা নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। তাই পুনর্বাসনের কাজটি সরকারকে করার জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দল দাবি জানিয়েছে। তাই পুনর্বাসনের কাজ সরকার ও এনজিওদের করতে হবে। এ নিয়ে একটি সেল গঠন করে সেখান থেকে কাজ করা হলে কাজের মধ্যে সমন্বয় ও সমতা সৃষ্টি হবে। কৃষকদের পুনর্বাসনের জন্য বিনা সুদে প্রয়োজনীয় ঋণ, বিনা মূল্যে বীজ, সার, পানি, কীটনাশক দেওয়া ব্যবস্থা করতে হবে অন্তত এক বছর। উপরন্তু এই সময়ের মধ্যে যেকোন ধরনের ঋণ আদায় স্থগিত করতে হবে। অপরদিকে, ভারতের পানি আগ্রাসন থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য একটি স্থায়ী ব্যবস্থার পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ভারত আগ্রহী না হলে বিষয়টি আন্তর্জাতিক পরিম-লে নিতে হবে। স্মরণীয় যে, সিন্ধু এবং তার পাঁচ উপনদ বিতস্তা (ঝিলম), চন্দ্রভাগা (চেনাব), ইরাবতী (রবি), বিপাশা (বিয়াস), শতদ্রু (সতলুজ) ভারত থেকে পাকিস্তানের মধ্যে প্রবাহিত হয়েছে। এ নদীগুলোর পানি ন্যায্যতার সঙ্গে ভাগাভাগি করার জন্য বিশ্ব ব্যাংকের মধ্যস্থতায় ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ‘ইন্ডাস ওয়াটার ট্রিটি’ বা সিন্ধুর পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে ১৯৬০ সালে। এই চুক্তি বাস্তবায়ন এবং চুক্তি সম্পর্কিত যেকোনো বিরোধ নিষ্পত্তিতে গঠন করা হয়েছে ‘সিন্ধু কমিশন’। এ চুক্তি নিয়ে এ পর্যন্ত কোনো বিরোধ সৃষ্টি হয়নি। ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যে চির বৈরিতা রয়েছে। তবুও তাদের মধ্যে অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার ভিত্তিতে চুক্তি করে তা যদি বাস্তবায়ন করতে পারে, তাহলে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অভিন্ন সব নদীর পারি চুক্তি ন্যায্যভাবে হবে না কেন? এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে হবে। তাতে ভারত সাড়া না দিলে বিষয়টি আন্তর্জাতিক সংশ্লিষ্ট সংস্থায় উত্থাপন করতে হবে। মনে রাখতে হবে, ভারত তার যাচিত সব সুবিধা আদায় করে নিয়েছে পতিত হাসিনা সরকারের কাছ থেকে। বিনিময়ে বাংলাদেশকে তেমন কিছুই দেয়নি। এখন ভারতের কাছ থেকে আদায় করার পালা। এর অন্যথা হলে ভারতকে দেয় সুবিধা কর্তন করার অধিকার বাংলাদেশের আছে।
বিদ্যমান প্রেক্ষাপটে দেশের সব নদী, খাল, বিল, হাওর, পুকুর, দীঘি, জলাশয় ইত্যাদি ভালভাবে সংস্কার তথা পুনঃখনন করতে হবে। তাহলে বর্ষা ও বৃষ্টির পানি ধরে রাখা যাবে, যা দিয়ে শুষ্ক মওসুমে পানি ব্যবহার, সেচ কাজ করা এবং মাছ চাষ হবে। প্রকৃতি-প্ররিবেশের অনেক কল্যাণ হবে। সবচেয়ে বড় কথা, বড় বন্যা সহজে হবে না। হলেও পানি দ্রুত নেমে সাগরে পতিত হতে পারবে।
লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
দুই শেয়ারবাজারেই বড় পতন
দিল্লির লকডাউন ঢাকায় দাফন হয়েছে : জাগপা
ইমাম প্রশিক্ষণে সউদী সরকারের সহায়তার আশ্বাস
চোর সন্দেহে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা, নারী গ্রেফতার
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
কিছু রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ডে পতিত ফ্যাসিস্টরা উৎসাহিত হচ্ছে : রিজভী
রাজনৈতিক দলগুলোকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বার্তা
বিআরটিসি বাসে পাইলটিং ভিত্তিতে ই-টিকেট সেবা কার্যক্রম শুরু
ডিএমপি কমিশনারের ভুয়া ভিডিও ছড়িয়ে বিভ্রান্তি
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে সংকট উত্তরণের প্রচেষ্টা থাকলেও সাংবিধানিক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে : সাইফুল হক
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালো এবি পার্টি
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে দেশবাসী উজ্জীবিত : লেবার পার্টি
দেশকে দ্রুতবেগে বিপদের দিকে ঠেলে দিচ্ছি : ফরহাদ মজহার
দিল্লি-কাবুলের ষড়যন্ত্রেই বেড়েছে সন্ত্রাসী হামলা: শেহবাজ শরীফ
জীবন্ত ফার্ন গাছে বিরল খনিজের সন্ধান
চীনের গুপ্তচর হিসেবে অভিযুক্ত লিন্ডা সানের বিচার শুরু
তীব্র পানি সংটে ইরানের নাগরিক জীবন ঝুঁকিতে
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে চীনকে পাশে পেল ভেনেজুয়েলা
মালয়েশিয়াগামী শ্রমিকদের ৩১৪ কোটি টাকা আত্মসাতে ৫ এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা
গণতন্ত্র ফেরাতে নির্বাচনই একমাত্র বিকল্প : মির্জা ফখরুল