ফ্লাইওভারের খালি জায়গায় কমিউনিটি স্পেস সংযোজনের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০০ এএম | আপডেট: ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০০ এএম

ঢাকা বিশ্বের অন্যতম দ্রুত নগরায়ণশীল শহর। এর জনসংখ্যা প্রায় আড়াই কোটি, যা বিশ্বের অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ শহর হিসেবে পরিগণিত। ঢাকার উন্নয়ন এবং বৃদ্ধি সত্ত্বেও, নানা ধরণের নগর সমস্যা মোকাবেলা করছে। যানজট, দূষণ, সঠিক সবুজ এলাকা এবং শহরের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর অভাব তীব্র। যানজট হ্রাসে সহায়ক হিসেবে গত দুই দশকে অনেক ফ্লাইওভার নির্মিত হয়েছে। তবে, এই ফ্লাইওভারের নিচের জায়গাগুলো অব্যবহৃত অবস্থায় রয়েছে। রাজধানীতে যেখানে জায়গার অভাব, সেখানে ফ্লাইওভারের নিচের খালি জায়গার সঠিকভাবে ব্যবহার একটি বিশেষ সুযোগ হতে পারে। জায়গাগুলোর বিভিন্ন ব্যবহারÑযেমন সবুজ স্থান, ব্যবসায়িক এলাকা, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র এবং পরিবহন সুবিধা প্রভৃতি নিয়ে পরিকল্পনা করা দরকার রয়েছে। স্থানগুলোর সঠিক ব্যবহার এবং কার্যকরী স্থানে পরিণত করা আবশ্যক।
ঢাকার দ্রুত নগরায়ণ, কিছু ক্ষেত্রে লাভজনক হলেও, একাধিক সমস্যার সৃষ্টি করেছে। যানজট শহরের অন্যতম প্রধান সমস্যা, যার কারণে প্রতিদিন প্রায় ৩.২ মিলিয়ন কর্মঘণ্টা ক্ষতি হচ্ছে। যানজট হ্রাসে সহায়তা করতে সরকারের উদ্যোগে একাধিক ফ্লাইওভার নির্মিত হয়েছে। তবে, এই ফ্লাইওভারের নিচে অনেক স্থান অব্যবহৃত এবং অবহেলিত রয়ে গেছে। এসব স্থান শুধু নগর পরিকল্পনার দৃষ্টিকোণ থেকে অপচয় নয়, বরং শহরের জনঘনত্ব এবং অপ্রতুল পাবলিক সেবা বিষয়ে সমস্যা সৃষ্টি করছে। স্থানগুলো অপরিকল্পিতভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে অবৈধ দখল হয়ে আছে। বস্তি, আবর্জনা ফেলা এবং অনানুষ্ঠানিক বাজার গড়ে উঠেছে। এভাবে খালি জায়গাগুলোর অপব্যবহার হচ্ছে, যা নগরীকে আরও অস্বাস্থ্যকর ও বিশৃঙ্খল করে তুলছে। তবে এসব জায়গা সঠিকভাবে ব্যবহার করলে শহরের নানা সমস্যা যেমন অব্যবহৃত জায়গার অপচয়, পার্কের অভাব, বাজারের ঘাটতি এবং খালি জায়গায় অবৈধ বসবাস ইত্যাদির সমাধান হতো।
ঢাকায় যেখানে জমির পরিমাণ সীমিত এবং জনসংখ্যা ব্যাপকভাবে বাড়ছে, সেখানে প্রত্যেক জায়গা সঠিকভাবে ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আধুনিক নগর পরিকল্পনা অনুসারে, একক কাজে ব্যবহৃত জায়গা আর সঠিক নয়। একাধিক কাজের জন্য একই জায়গা ব্যবহার করার মাধ্যমে সিটি স্কেপ আরও কার্যকরী হয়ে উঠতে পারে। এই দৃষ্টিকোণ থেকে ফ্লাইওভারের নিচের অব্যবহৃত জায়গা পুনরায় ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই জায়গা ব্যবহারের মাধ্যমে নানা ধরনের সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। যেমন, এটি পাবলিক পার্ক, পরিকল্পিত বাজার, পরিবহন কেন্দ্র এবং সবুজ স্থান হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভব। এগুলো শহরের নানান সুবিধাÑযেমন যানজট নিরসন, সবুজ এলাকা বৃদ্ধি এবং ব্যবসায়িক সুযোগ বৃদ্ধি করতে পারে। এছাড়া, স্থানগুলোর পুনরায় ব্যবহার শহরের পরিবেশগত সমস্যা সমাধানে সাহায্য করতে পারে।
ফ্লাইওভারের নিচে সবুজ স্থান এবং পাবলিক পার্কের উন্নয়ন ঢাকার নাগরিকদের জন্য একটি অন্যতম প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা হতে পারে। শহরের বায়ু মান উন্নত করতে এবং গ্রীণহাউস গ্যাসের পরিমাণ কমাতে এসব পার্ক সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। এছাড়া, এসব পার্ক শহরবাসীর মানসিক শান্তি ও শারীরিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন। স্থানগুলোতে কমিউনিটি গার্ডেন, জগিং ট্র্যাক এবং খোলা সবুজ মাঠ হতে পারে, যেখানে শহরের লোকেরা সময় কাটাতে পারবেন। গাছপালা, ফুল এবং শস্যরোপণ স্থানগুলোকে আরও পরিবেশবান্ধব এবং শোভন করে তুলবে। ফ্লাইওভারের নিচে বাণিজ্যিক স্থান তৈরি করা শহরের অর্থনীতির উন্নতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। স্থানগুলোতে ছোট দোকান, বাজার, অথবা খাবার হোটেল তৈরি করা যেতে পারে, যা স্থানীয় লোকজনের প্রয়োজন মেটাবে। ঢাকায় বহু অনানুষ্ঠানিক বাজার রয়েছে, তবে সেগুলো অপ্রাতিষ্ঠানিক এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ছাড়াই চলে। ফ্লাইওভারের নিচে যদি এসব বাজার সংগঠিত করা যায়, তাহলে সেগুলো আরও সুরক্ষিত এবং পরিষ্কার থাকবে। ঢাকায় যানজট অন্যতম বড় সমস্যা। ফ্লাইওভারের নিচে জায়গা থাকলে, সেখানে পার্কিং সুবিধা এবং বাস টার্মিনাল তৈরি করা যেতে পারে, যা যানজট কমাতে সহায়তা করবে। ফ্লাইওভারের নিচে মেট্রো স্টেশন অথবা বাস টার্মিনাল স্থাপন করে শহরের এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে দ্রুত যোগাযোগ সম্ভব হবে। ঢাকায় যুবসমাজের সংখ্যা ব্যাপক। তাদের জন্য শিক্ষা এবং পেশাগত প্রশিক্ষণের সুযোগ তৈরি করতে ফ্লাইওভারের নিচে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করা যেতে পারে। এসব কেন্দ্রে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, হোটেল ম্যানেজমেন্ট, কারিগরি দক্ষতা এবং উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ দেয়া যেতে পারে। ঢাকার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য অনেক গভীর। ফ্লাইওভারের নিচে শিল্পকলা, সঙ্গীত, নাটক এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের জন্য স্থান তৈরি করা যেতে পারে। এসব জায়গায় কমিউনিটি ইভেন্ট, আর্ট শো এবং পারফরমেন্স অনুষ্ঠিত হতে পারে, যা স্থানীয় জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক সচেতনতা বৃদ্ধি করবে।
বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন শহর কীভাবে খালি জায়গা কাজে লাগিয়েছে এবং বিশ্বের বিভিন্ন বড় শহর ফ্লাইওভারের নিচে খালি স্থানগুলো কিভাবে সফলভাবে ব্যবহার করেছে, তার কিছু উদাহরণ নিচে তুলে ধরা হলো। নিউইয়র্ক শহুরে পরিকল্পনার জন্য পরিচিত। শহরের ফ্লাইওভারের নিচে খালি স্থান ব্যবহারের ক্ষেত্রে তারা বেশ কিছু সফল উদাহরণ স্থাপন করেছে। ব্রুকলিন ব্রিজের নিচে একটি বড় পার্ক তৈরি করা হয়েছে, যেখানে সবুজ ঘাস, খেলাধুলার স্থান এবং হাঁটার পথ রয়েছে। এটি স্থানীয় জনগণের জন্য একটি জনপ্রিয় সামাজিক কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। পিয়ার ৬৬ ওয়েস্ট সাইড হাইওয়ে স্থানটিও ফ্লাইওভারের নিচে একটি পাবলিক স্পেস হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছে। এখানে খেলার মাঠ, হাঁটার পথ এবং শো-পপ ইভেন্টের জন্য স্থান রয়েছে। ভারতের মুম্বাই শহরেও ফ্লাইওভারের নিচে খালি স্থান কার্যকরভাবে ব্যবহার করার উদাহরণ রয়েছে। মুম্বাইয়ের অনেক ফ্লাইওভারের নিচে বাজার, ছোট দোকান এবং খুচরা বাণিজ্য স্থাপন করা হয়েছে। এটি শহরের মানুষের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্র। কিছু স্থানে পাবলিক টয়লেট, নাগরিকসেবা কেন্দ্র এবং যানজট মোকাবেলার জন্য হালকা ব্যবস্থা স্থাপন করা হয়েছে। টোকিওতে ফ্লাইওভারের নিচে খালি স্থানগুলো বেশ কার্যকরভাবে বিভিন্ন ধরনের শহুরে কাজের জন্য ব্যবহার করেছে। ফ্লাইওভারের নিচে সেবামূলক, বাণিজ্যিক এবং সামাজিক ব্যবহারের স্থান তৈরি করা হয়েছে, যেখানে দোকান, ক্যাফে এবং সামাজিক স্থানগুলো শহরের মানুষের জন্য সহায়ক হয়েছে। টোকিও শহরটি পরিবেশগত সংকট মোকাবেলা করার জন্য সিটি স্পেসগুলোতে সবুজ সুবিধা সংযোজনের জন্য কাজ করেছে। ফ্লাইওভারের নিচে সবুজ এলাকা তৈরি করে শহরের তাপমাত্রা কমানো হচ্ছে। সিঙ্গাপুরও পরিবেশগত এবং শহুরে পরিকল্পনায় অন্যতম উদাহরণ। ফ্লাইওভারের নিচে এই শহরটি কার্যকরভাবে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট এবং সবুজ স্থান তৈরি করেছে। সিঙ্গাপুরে ফ্লাইওভারের নিচে পার্ক তৈরি করা হয়েছে, যা শুধুমাত্র একটি পাবলিক স্পেস নয়, বরং শহরের পরিবহন ব্যবস্থারও অংশ। এখানে সাইক্লিং, হাঁটার পথ এবং পাবলিক স্পেসের সুবিধা রয়েছে। ফ্লাইওভারের নিচে পরিবহন কেন্দ্রগুলো তৈরি করে সিঙ্গাপুরে মানুষের যাতায়াতের সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। প্যারিসের ফ্লাইওভারের নিচে একাধিক সংস্কৃতিগত, পরিবেশগত এবং পাবলিক স্পেস তৈরি করা হয়েছে। ফ্লাইওভারের নিচের পার্ক হাঁটার জন্য উপযুক্ত স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। একই সাথে পরিবেশগত দিক থেকেও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প, যেখানে শহরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা হচ্ছে। ফ্লাইওভারের নিচে শিল্প প্রদর্শনী, সাময়িক সাংস্কৃতিক প্রদর্শনী এবং কনসার্টের জন্য স্থান তৈরি করা হয়েছে, যা স্থানীয় জনগণের সাংস্কৃতিক চাহিদা পূরণ করছে।
ফ্লাইওভারের নিচে স্থানগুলোর পুনরায় ব্যবহারের জন্য কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে। আইনি ও মালিকানা সমস্যা হিসেবে ফ্লাইওভারের নিচের জমি সাধারণত সরকারি বা পাবলিক প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন হয় এবং এসব জমির ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন আইনগত জটিলতা রয়েছে। খালি স্থানগুলোতে নিরাপত্তার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা, যেমন সিসি ক্যামেরা, গার্ড এবং পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করতে হবে। এসব স্থানের উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিনিয়োগ প্রয়োজন। পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে এই খরচগুলো পূরণ করা যেতে পারে। এমন উদ্যোগ বাস্তবায়নের সময় কিছু চ্যালেঞ্জও থাকতে পারে। ফ্লাইওভারের নিচে ব্যবহারের জন্য জমি ও সম্পত্তির মালিকানা স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন। ফ্লাইওভারের নিচে অপরাধ ও বেআইনি কাজের সম্ভাবনা থাকতে পারে, তাই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থায়ন এবং দীর্ঘমেয়াদী রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করা দরকার।
ঢাকায় ফ্লাইওভারের নিচের খালি স্থানগুলোর সম্ভাব্য ব্যবহারের উপকারিতা হিসেবে ঢাকায় ফ্লাইওভারের নিচের খালি স্থানগুলোর যথাযথ ব্যবহার শহরের জন্য অনেক উপকারে আসবে। এটি শহরের পরিবেশ, সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত করতে সাহায্য করবে। ফ্লাইওভারের নিচে পার্ক এবং সবুজ স্থান তৈরি করলে শহরের বায়ুদূষণ কমানো এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে। সবুজ স্থানগুলোতে পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থাও স্থাপন করা যেতে পারে, যা বন্যার সময় পানি নিষ্কাশনকে সহজ করবে। শহরের মানুষের জন্য খেলাধুলার মাঠ, হাঁটার পথ, পাবলিক গার্ডেন এবং অন্যান্য বিনোদনমূলক স্থান তৈরি করা যেতে পারে। এসব স্থান মানুষের মধ্যে সামাজিক সংহতি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। খালি স্থানগুলো বাণিজ্যিক কেন্দ্র, দোকানপাট এবং ছোট ব্যবসার জন্য ব্যবহার করলে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং শহরের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। পাবলিক-প্রাইভেট অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এই স্থানগুলোর উন্নয়ন করা যেতে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক সাফল্য বয়ে আনবে। ফ্লাইওভারের নিচে পার্কিং ব্যবস্থা তৈরি করলে রাস্তার যানজট কমানো যাবে। বিভিন্ন পরিবহন সেবা সংযুক্ত করতে পারলে শহরের যাতায়াত ব্যবস্থা আরও দক্ষ এবং সাশ্রয়ী হবে।
ঢবিশ্বের বিভিন্ন শহরের উদাহরণ অনুসরণ করে, ঢাকা শহরও ফ্লাইওভারের নিচের খালি স্থানগুলো বহুমুখী এবং কার্যকরীভাবে ব্যবহার করতে পারে। এই উদ্যোগ ঢাকা শহরের উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে, যা শহরের জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত করবে। সঠিক পরিকল্পনা, বিনিয়োগ এবং সহযোগিতার মাধ্যমে স্থানগুলোকে সবুজ অঞ্চল, বাণিজ্যিক এলাকা এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে রূপান্তরিত করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে ঢাকার নাগরিকদের জন্য সুবিধাজনক, স্বাস্থ্যকর, এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব।
লেখক: কলামিস্ট ও গবেষক। সাবেক উপ-মহাপরিচালক, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

'আ.লীগ জনগণকে শোষণ করে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে' - শামা ওবায়েদ

সরকারি প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতির ৮০ ভাগ ক্রয় নীতির সঙ্গে সম্পর্কিত: দুদক চেয়ারম্যান

কলাপাড়ায় ছয় ব্যবসায়ীকে জরিমানা

অপরিবর্তিত আছে বেসরকারি ঋণ ও নীতি সুদহার

শাহবাগে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ

কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগারের অস্থায়ী আদালতে জামিন শুনানীর আদেশ আগামী ২/৩ দিনের মধ্যে দেয়া হবে
সমাজকে নিয়ে ১০ শতাংশ মানুষ চিন্তা করে -প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান মেলায় বক্তারা

ভূরুঙ্গামারী সীমান্তের শূন্য রেখায় বিএসএফের সিসি ক্যামেরা স্থাপন, বিজিবির কড়া প্রতিবাদ

কিশোরগঞ্জে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আনন্দ র্যালি

বিচার তাৎক্ষণিক করতে গেলে অবিচার হয়ে যায়: প্রধান উপদেষ্টা

বাংলাদেশের বিপক্ষে চাপে থাকে ভারত: বাশার

‘হজ যাত্রায় এজেন্সির গাফলতি থাকলেই লাইসেন্স বাতিল’

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে আয়ারল্যান্ডের টানা তৃতীয় জয়

ঝিনাইদহে বিএনপির মামলায় আ’লীগের ৩ ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

ইলন মাস্কের লন্ডনের মেট্রো স্টেশনে বাংলা সাইনবোর্ডে আপত্তি

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে বাস চাপায় দুইজন নিহত, বাস জব্দ

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলায় অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত

টাঙ্গাইলে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

আশ্বাসে ১০ দিন আন্দোলন স্থগিত করলেন ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসীরা
টাঙ্গাইলের সন্তোষে ঐতিহাসিক কাগমারী সম্মেলনের আটষট্রি বছর আজ