ঢাকা   সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৭ মাঘ ১৪৩১

আমাদের আর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন নেই

Daily Inqilab ইনকিলাব

০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০০ এএম | আপডেট: ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০০ এএম

গত কয়েকদিন ধরে রাজধানীর তিতুমীর কলেজকে আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে কলেজটির শিক্ষার্থীরা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে চরম জনভোগান্তি সৃষ্টি করেছে। যাতায়াতে সীমাহীন দুর্ভোগের কারণে শিক্ষার্থীদের এ ধরনের কর্মসূচি নিয়ে সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধতা প্রকাশ করেছে। শিক্ষার্থীদের সাথে কেউ কেউ বাগবিতন্ডায়ও জড়িয়েছেন। কলেজ শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন প্রত্যাহারে গত সোমবার রাত দশটায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. নুরুজ্জামান মহাখালী রেলক্রসিং এলাকায় গিয়ে শিক্ষার্থীদের দাবি আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস দিলে তারা সাতদিনের জন্য আন্দোলন স্থগিত করেছে। এর মধ্যে দাবি বাস্তবায়ন না করলে সাতদিন পর আবার আন্দোলন করবে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়ে দিয়েছে। শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপন্তরের কোনো যৌক্তিকতা নেই। তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ বলেছেন, সরকার শুরু থেকেই যেকোনো যৌক্তিক শিক্ষাজীবন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতি ইতিবাচক, আন্তরিক এবং দায়িত্বশীল। চাইলেই এই মুহূর্তে অনেক কিছু করা সম্ভব নয়। তবে আশা করি, সবার জন্য ভালো কিছু হবে। আন্দোলনের নামে এমন কিছু করা ঠিক নয়, যাতে জনভোগান্তি সৃষ্টি হয়।

কয়েকদিন আগে রাজধানীর সাত কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করলে সরকার সাত কলেজ নিয়ে একটি বিশ্ববিদ্যালয় করার জন্য উচ্চা পর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে। এর মধ্যে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের বলেছেন, এর যৌক্তিকতা প্রমাণ করতে হবে। কারণ, তিতুমীরের মতো আরও অনেক কলেজ রয়েছে। ঢাকায় আছে, ঢাকার বাইরেও আছে। তাঁর এ কথার যুক্তি রয়েছে। সারাদেশের কলেজগুলো যদি একইভাবে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবি তুলে, তাহলে তা কি যৌক্তিক হবে? শুধু কলেজ কেন, মাদরাসাগুলোও তাদের দাবি নিয়ে মাঠে নামতে পারে। তখন কি হবে? সব দাবি কি মানা সরকারের পক্ষে সম্ভব? সেই বাস্তবতা কি রয়েছে? শিক্ষার মানের ক্ষেত্রে তিতুমীর কলেজ তেমন কোনো কৃতিত্ব দেখাতে পারেনি। মানসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে তলানিতে রয়েছে। তারা যে আন্দোলন করেছে, তা যৌক্তিকতার পর্যায়ে পড়ে না। বলা বাহুল্য, দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোয়ান্টিটি বাড়লেও, শিক্ষার কোয়ালিটি বাড়েনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একসময় প্রাচ্যের অক্সফোর্ড হিসেবে খ্যাত ছিল। সেটি এখন বিশ্বের সেরা পাঁচশ’ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই। কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং ২০২৫ অনুযায়ী, এর অবস্থান ৫৫৪। এশিয়ার মধ্যে ১৪৬। বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) বিশ্বের ৮৫০টির মধ্যে ৮০১ নম্বরে রয়েছে। সেন্টার ফর ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং অনুযায়ী, বিশ্বের ২০ হাজার ৯৬৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ১৫৯১ এবং এশিয়ার মধ্যে ৫৭৯। বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিংয়ে পাকিস্তানের চেয়েও পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। দেশের শিক্ষার মান কোন পর্যায়ে, তা এই র‌্যাংকিং থেকেই বোঝা যায়। অথচ স্কুল-কলেজ থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভাব নেই। আমরা দেখেছি, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময় কীভাবে ব্যাঙের ছাতার মতো অলি-গলি থেকে শুরু করে সড়কের পাশে শিক্ষার ন্যূনতম পরিবেশ ও সুযোগ-সুবিধা ছাড়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজ গড়ে উঠেছে। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সিংহভাগেরই শিক্ষার মান বলতে কিছু নেই। এগুলোর বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে। প্রতি বছর কয়েক হাজার শিক্ষার্থী সার্টিফিকেট সর্বস্ব হয়ে বের হয়েছে এবং হচ্ছে। এদের বেশিরভাগই যথাযথ যোগ্যতার অভাবে বেকার থেকে যাচ্ছে। এতে প্রতিবছর বেকারের মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘ হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশে শতকরা ৪৭ ভাগের বেশি গ্র্যাজুয়েট বেকার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাব মতে, দেশে গ্র্যাজুয়েট বেকারের সংখ্যা প্রায় ৮ লাখ। তবে পর্যবেক্ষকদের মতে, সরকারি এ হিসাবের চেয়ে বেকারের সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি হবে। কর্মসংস্থানের অভাব যেমন এদের বেকারত্বের জন্য দায়ী, তেমনি তাদের শিক্ষার নি¤œমানও দায়ী। তাদের মতে, বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশে যত সংখ্যক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, এর বেশি প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার মান বৃদ্ধি করা। শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে একের পর এক কলেজকে যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করা হয়, তাহলে সেখানের অবকাঠামো, শিক্ষক ও গবেষণা কার্যক্রম চালানোর যে সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন হবে, বাস্তব প্রেক্ষিতে তা যথাযথভাবে যোগান দেয়া সম্ভব নয়। সেগুলো পরিণত হবে সার্টিফিকেট সর্বস্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। ২০০৮ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছিলেন, দেশে যে কয়টি ব্যাংক রয়েছে, ব্যাংকিং কার্যক্রম চালানোর জন্য সেগুলোই যথেষ্ট। নতুন ব্যাংকের প্রয়োজন নেই। আমরা দেখেছি, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর একের পর এক বেসরকারি ব্যাংক গড়ে তুলে কীভাবে লুটপাট করা হয়েছে। হাসিনার ঘনিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ থেকে লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে। একইভাবে যদি একের পর এক নামসর্বস্ব ও অপ্রয়োজনীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়, তাহলে শিক্ষার মানের যে বেহাল দশা, তার উত্তরণ হবে কিভাবে? এগুলো দেশের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। জনগণের অর্থ ব্যয়ে এসব বিশ্ববিদ্যালয় অপচয়ের খাত ও বেকার তৈরির কারখানায় পরিণত হবে। ইতোমধ্যে এর নেতিবাচক ফল পরিলক্ষিত হচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য নামকরা ও প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেখানে শিক্ষার মান প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে, ঠিকমতো গবেষণা কার্যক্রম চলে না, সেখানে নতুন নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হলে সেগুলোর শিক্ষার মান কী হবে, তা অনুমান করতে কষ্ট হয় না। যেসব শিক্ষার্থী নিজস্ব মেধা, যোগ্যতা ও নিষ্ঠার সাথে একাগ্রচিত্তে পড়াশোনা করছে এবং স্কলারশিপ নিয়ে দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে, তাদের বেশিরভাগই আর দেশে ফিরে আসছে না। সেখানেই স্যাটেলড হয়ে যাচ্ছে। কারণ, দেশে তাদের উচ্চশিক্ষা ও মেধা কাজে লাগানোর খাত এবং সুযোগ-সুবিধা বলতে কিছু নেই। এতে একদিকে ব্রেইনড্রেইন হচ্ছে, অন্যদিকে দেশ তাদের কাজে লাগাতে ব্যর্থ হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সরকার হয়তো নতুন বিশ্ববিদ্যালয় করে দেবে, তবে দীর্ঘ মেয়াদে এর কুফল শিক্ষা খাতকে বয়ে বেড়াতে হবে। পর্যবেক্ষকদের মতে, যেসব কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে, সেগুলোর শিক্ষার্থীরা শেখ হাসিনার শাসনামলেও দাবি তুলেছিল। তখন হাসিনা সরকার সে দাবি মেনে নেয়নি। এখন অন্তর্বর্তী সরকারের দুর্বলতার সুযোগে বিশ্ববিদ্যালয় করার কোনো যৌক্তিকতা না থাকলেও তা তারা আদায় করে নিচ্ছে এবং নতুন নতুন দাবি তুলছে। এর পেছনে ছাত্রদের যে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়া চলছে, তার যোগসূত্র বা রাজনীতি থাকতে পারে বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। শিক্ষার্থীদের দাবি মানার ক্ষেত্রে সমন্বয়কদের কারো কারো ছাত্রতোষণ নীতি থেকে, তা প্রতীয়মান হচ্ছে।

এই সহ¯্রাব্দের শুরুতে যুক্তরাজ্যে একের পর এক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। একটা সময় সেগুলোর বেশিরভাগ সার্টিফিকেট সর্বস্ব এবং শিক্ষার মান নি¤œগামী হওয়ায় যুক্তরাজ্য সরকার বন্ধ করে দিয়েছিল। সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রেও এমবিএ ডিগ্রিধারী ও উচ্চশিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। নামকাওয়াস্তে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি নেয়ার কারণেই তাদের অধিকাংশের কর্মসংস্থান হচ্ছে না বলে মনে করা হচ্ছে। যেখানে উন্নত দেশগুলো এ সংকটে পড়ছে, সেখানে আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশে অপ্রতুল সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কিংবা নামকাওয়াস্তে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার যৌক্তিকতা নেই। শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবি তোলা এবং তা মেনে নেয়ার প্রবণতা আত্মঘাতী ছাড়া কিছু নয়। এভাবে দাবি মানতে থাকলে, দেশের সকল কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বা অন্য দাবি তুলে আন্দোলন শুরু করলে, তা মানা কি সম্ভব হবে? সরকারকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি দেয়ার আগে এসব দিক বিবেচনা করতে হবে। সংখ্যা বৃদ্ধির চেয়ে বিদ্যমান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সুযোগ-সুবিধা বাড়িয়ে কীভাবে বিশ্বমানের শিক্ষা নিশ্চিত করা যায়, সেদিকে মনোযোগ দিতে হবে। বাস্তবতার আলোকে আমাদের আর নতুন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন নেই।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

পাবনায় খানাখন্দ সড়কে লাখো মানুষের সীমাহীন দুর্ভোগ

পাবনায় খানাখন্দ সড়কে লাখো মানুষের সীমাহীন দুর্ভোগ

কমিটিতে আহবায়ক মোতাহার হোসেন -সদস্য সচিব সোবহান তালুকদার

কমিটিতে আহবায়ক মোতাহার হোসেন -সদস্য সচিব সোবহান তালুকদার

জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান শুরু

জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান শুরু

তালতলীতে সাংবাদিককে হত্যা মামলায় ফাঁসানোর প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

তালতলীতে সাংবাদিককে হত্যা মামলায় ফাঁসানোর প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নেতানিয়াহুর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা সউদীর

ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নেতানিয়াহুর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা সউদীর

গোবিন্দগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত  ব্যক্তির মৃত্যু

গোবিন্দগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

শাহবাগে পুলিশের লাঠিচার্জ-সাউন্ড গ্রেনেড, আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ

শাহবাগে পুলিশের লাঠিচার্জ-সাউন্ড গ্রেনেড, আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বাবু হত্যা মামলার ২ আসামি গ্রেফতার

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বাবু হত্যা মামলার ২ আসামি গ্রেফতার

যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসনে ট্রাম্পের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গদের

যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসনে ট্রাম্পের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গদের

মধ্যপ্রাচ্যে খ্রিষ্টানদের সমর্থন ও সহায়তায় গ্রিসের আগ্রহ প্রকাশ

মধ্যপ্রাচ্যে খ্রিষ্টানদের সমর্থন ও সহায়তায় গ্রিসের আগ্রহ প্রকাশ

জকিগঞ্জে গভীর রাতে বাসে আগুন : দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা, তদন্ত চলমান

জকিগঞ্জে গভীর রাতে বাসে আগুন : দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা, তদন্ত চলমান

রাবিতে প্রথমবারের মতো ‘বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক’ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

রাবিতে প্রথমবারের মতো ‘বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক’ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

নিয়োগ বাতিল হওয়া শিক্ষকদের শাহবাগ অবরোধ, বন্ধ যান চলাচল

নিয়োগ বাতিল হওয়া শিক্ষকদের শাহবাগ অবরোধ, বন্ধ যান চলাচল

বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে: শহিদুল ইসলাম বাবুল

বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে: শহিদুল ইসলাম বাবুল

অভিষেকে দেড়শ রানের ইনিংস খেলে ইতিহাসের পাতায় ব্রিস্ক

অভিষেকে দেড়শ রানের ইনিংস খেলে ইতিহাসের পাতায় ব্রিস্ক

ইসরাইলি হামলায় অন্তঃসত্ত্বাসহ ২ ফিলিস্তিনি নারীর মৃত্যু

ইসরাইলি হামলায় অন্তঃসত্ত্বাসহ ২ ফিলিস্তিনি নারীর মৃত্যু

ভূরুঙ্গামারী মহিলা কলেজের সভাপতি পরিবর্তন নতুন সভাপতি ইউএনও

ভূরুঙ্গামারী মহিলা কলেজের সভাপতি পরিবর্তন নতুন সভাপতি ইউএনও

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে : প্রেসক্লাবে ম্যাটস শিক্ষার্থীরা

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে : প্রেসক্লাবে ম্যাটস শিক্ষার্থীরা

এড শিরানকে বেঙ্গালুরুতে স্ট্রিট পারফর্মে বাধা, পুলিশের কড়া নজর

এড শিরানকে বেঙ্গালুরুতে স্ট্রিট পারফর্মে বাধা, পুলিশের কড়া নজর

তিস্তা সংকট নিরসনে সরকারের ৬টি সিদ্ধান্ত ঘোষণা

তিস্তা সংকট নিরসনে সরকারের ৬টি সিদ্ধান্ত ঘোষণা