ঢাকা   রোববার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫ | ২৫ কার্তিক ১৪৩২

শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয় আদর্শের ভিত্তিতে হতে হবে

Daily Inqilab ড. মো. কামরুজ্জামান

১৩ মার্চ ২০২৫, ১২:১১ এএম | আপডেট: ১৩ মার্চ ২০২৫, ১২:১১ এএম

দুনিয়ার সকল শিক্ষাবিদই এ বিষয়ে একমত যে, শিক্ষার উদ্দেশ্য হচ্ছে চরিত্র গঠন। শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়ন ও তা প্রাকটিসের মাধ্যমেই সেই চরিত্র গড়ে ওঠে। শিক্ষার মাধ্যমে গড়ে ওঠে মানুষের মন, মস্তিষ্ক ও মগজ। প্রত্যেকটি সচেতন জাতি তাই তাদের জাতীয় কার্যসূচিতে শিক্ষাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। যে জাতির নিকট যে আদর্শ গ্রহণযোগ্য, সে আদর্শকে সামনে রেখেই সেই জাতি তাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে গড়ে তোলে। প্রত্যেক দেশের কোনো না কোনো জাতীয় আদর্শ থাকে। সে আদর্শ নিজস্বও হতে পারে অথবা অপর কোনো দেশের নিকট থেকে ধার করাও হতে পারে। কিন্তু কোনো আদর্শ নির্ধারণ ব্যতীত কোনো জাতিই তার কাক্সিক্ষত জাতীয় উন্নতি করতে পারে না। যে জাতির কোনো নির্দিষ্ট লক্ষ্য নেই, সে অপরাপর জাতির উচ্ছিষ্টভোগী হতে বাধ্য। একটি বিশেষ আদর্শে জাতিকে গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যত প্রকার পরিকল্পনাই গ্রহণ করা হোক না কেন তা শেষ পর্যন্ত একই লক্ষ্যের দিকে দেশকে পরিচালিত করবে। সুতরাং শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়নের বেলায় জাতীয় আদর্শ নির্ধারণ করা একটি সচেতন জাতির নৈতিক কর্তব্য।

আমাদের প্রিয় জন্মভূীম বাংলাদেশের জাতীয় আদর্শ কী; এ বিষয়ে বিরাট মতপার্থক্য রয়েছে। এটাই এদেশের প্রধান সমস্যা। এ কারণেই ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ শাসনের গোলামী থেকে স্বাধীন হওয়ার পর গত ৫৪ বছরেও দেশের সকল নাগরিকের উপযোগী কোনো সমন্বিত শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব হয়নি।

১৯৪০-এর দশকে এ উপমহাদেশের স্বাধীনতা লাভের সুযোগ আসে। মি. গান্ধি ও মি. নেহেরুর নেতৃত্বে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস ধর্মনিরপেক্ষতাবাদকে জাতীয় আদর্শ হিসেবে ঘোষণা করে। উপমহাদেশের ঐ সময়ের ১০ কোটি মুসলমানের পক্ষ থেকে কায়েদে আযম মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বে অল-ইন্ডিয়া মুলিম লীগ ইসলামকে জাতীয় আদর্শ ঘোষণা করে।

১৯৪৬ সালে এ ইস্যুকে কেন্দ্র করেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত নির্বাচনে মুসলিমগণ ইসলামের পক্ষে ভোট দেয়। শতকরা ৯০ শতাংশের বেশি ভোট পড়ে ইসলামের পক্ষে। ফলে আদর্শিক ভিত্তিতেই ভারতবর্ষ বিভক্ত হয়ে পড়ে। মুসলিম প্রধান অঞ্চল নিয়ে পাকিস্তান নামক একটি আদর্শিক রাষ্ট্র বিশ্বের মানচিত্রে স্থান লাভ করে।

এখানে দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো এই যে, বিভক্ত হওয়া পাকিস্তানের শাসন-ক্ষমতা যাদের নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছিল তাঁদের মন-মগজ-চরিত্র ইংরেজ আমলের শিক্ষা-ব্যবস্থায়ই গড়ে উঠেছিল। বিধায় তাঁরা শিক্ষা-ব্যবস্থাকে ইসলামী আদর্শে ঢেলে সাজাবার কোনো চেষ্টাই করেননি। তাঁরা ব্রিটিশ আমলের শিক্ষা-ব্যবস্থাকেই বহাল রাখেন। কিন্তু তাঁরা ব্রিটিশদের শিক্ষার মান বহাল রাখতে ব্যর্থ হন।

যে আদর্শের ভিত্তিতে পাকিস্তান কায়েম হয় তারা সে আদর্শের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেন। শাসকরা গণতান্ত্রিক শাসন-ব্যবস্থার কবর রচনা করে স্বৈরতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা চালু করে। তারা গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা চালু রাখা নিরাপদ মনে করেনি। অথচ, জনগণের ভোটের মাধ্যমেই পাকিস্তানের জন্ম হয়েছিল। গণতন্ত্র বহাল থাকলে জনগণ ইসলামী আদর্শের পক্ষেই ভোট দেবে মনে করেই আইয়ূব খান সামরিক স্বৈরশাসন জারি করেছিল। ইসলামী আদর্শের ভিত্তিতে পাকিস্তান কায়েম হওয়া সত্ত্বেও সে আদর্শের লালন না করায় দেশে জাতীয়ভাবে আদর্শিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়। ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ, সমাজতন্ত্র ও বাঙালি জাতীয়তাবাদ ঐ শূন্যস্থান পূরণ করে। যার ফলে দেশটির শাসকবর্গ সীমাহীন স্বৈরাচারী হয়ে উঠেন। ফলে জনগণ স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে ধীরে ধীরে আন্দোলন গড়ে তোলে। আন্দোলনের ধারাবাহিকতার একপর্যায়ে দেশটি পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। বিশ্বের মানচিত্রে জন্ম হয় নতুন স্বাধীন এক ছোট্ট বাংলাদেশ।

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম শাসক ঐসব ইসলাম বিরোধী মতবাদকেই জাতীয় আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেন। রাষ্ট্র পরিচালনার উপাদান হিসেবে ওইসব মতবাদকেই শাসনতন্ত্রে অন্তর্ভুক্ত করে নেন। ভারত থেকে আমদানি করা হয় ধর্মনিরপেক্ষ মতবাদ আর রাশিয়া থেকে ধার করা হয় সমাজতন্ত্র। কিন্তু জনগণ এসব মতবাদ প্রশ্রয় দেয়নি। গণভোটের মাধ্যমে ১৯৭৭ সালে জনগণ ঐ দুটো মতবাদকে প্রত্যাখ্যান করে। আর বাংলাদেশের নাগরিকদের পরিচয় বাংলাদেশী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ফলে দেশের সংবিধান থেকে বাঙালি জাতীতাবাদ বিলুপ্ত হয়।

১৯৯৬ সালে আওয়ামীল লীগ ক্ষমতাসীন হয়। দলীয়ভাবে তারা ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ও বাঙালি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করে। কিন্তু সেসময় এ দুটো মতবাদ দেশের শাসনতন্ত্রে অনুপস্থিত ছিল। মূলত দেশের শাসনতন্ত্রে যে আদর্শ ঘোষণা করা হয় তা-ই ঐদেশের জাতীয় আদর্শ।

বিগত ১৭ বছর আওয়ামী লীগ দেশকে শোষণ করেছে। তারা দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল। তথাপিও তাদের দীর্ঘ শাসনামলে শাসনতন্ত্রে ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ কথাটি লেখা ছিল এবং এখনও আছে। তাদের অনেকে এটি মুছে দিতে চেয়েছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত করেনি। সুতরাং এটা নির্দ্বিধায় বলা যায় যে, বাংলাদেশের জাতীয় আদর্শ হলো ‘ইসলাম’। দেশের সকল মানুষ এটা মানতে বাধ্য। এটা কোনো নাগরিকের অস্বীকার করার উপায় নেই।

দেশের শিক্ষাব্যবস্থার পুনর্গঠন করতে হলে প্রথমেই আমাদের এই জাতীয় আদর্শ সম্পর্কে অবহিত থাকা প্রয়োজন। কোন্ ধরনের মানুষ গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে আমরা শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়ন করছি, তা-ই এক্ষেত্রে মৌলিক প্রশ্ন। আমাদের নিজস্ব কোনো মত, বিশ্বাস, জীবনদর্শন, উদ্দেশ্য এবং জীবনধারা ইত্যাদি থাকলেও থাকতে পারে। কিন্তু আমাদের শিক্ষার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ বংশধরদের জন্য এমন ব্যবস্থা করতে হবে, যেন তারা আমাদের তাহযীব-তমদ্দুনকে ভিত্তি করে বিশ্বের দরবারে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারে।

জাতীয় আদর্শকে অক্ষুণœ রাখতে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে মৌলিক ভিত্তির উপর দাঁড় করাতে হবে। যেহেতু আমাদের জাতীয় আদর্শ ইসলাম সেহেতু ইসলামী জীবন বিধান সংরক্ষণের মাধ্যমেই আমাদের স্বাধীনতা বেঁচে থাকবে।

ইসলামী নৈতিকতা ও আধ্যাত্মিক মূল্যবাধ এবং দেশের স্বাধীনতা, অখ-তা ও দৃঢ়তাই আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার প্রেরণাদানকারী আদর্শ হতে হবে।

সুতরাং বাংলাদেশে এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন করা দরকার, যার মাধ্যমে ইসলামের আদর্শকে জাতীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে রূপদানের জন্য উপযুক্ত নেতৃত্ব ও কর্মী সৃষ্টি করা সম্ভব হবে। আধুনিক বিশ্বে ইসলামের আদর্শকে মানব জাতির মুক্তিবিধানরূপে পেশ করার যোগ্য লোক তৈরি করতে হলে জ্ঞান-বিজ্ঞানের সকল দিকের শিক্ষায় এবং সাহিত্যে ইসলামী নৈতিকতা, মূল্যমান ও মূল্যবোধের প্রাধান্য স্থাপন করতে হবে। কাজেই বস্তুগত জ্ঞানের সাথে নৈতিক শক্তির সমন্বয় সাধনই আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার লক্ষ্য হতে হবে। সুদীর্ঘ ৫৪ বছর ধরে আমরা আমাদের গন্তব্যস্থল সম্বন্ধে নিঃসন্দেহ হতে পারিনি বলেই আমাদের যুব সমাজ দিশেহারার ন্যায় অনিশ্চিত পথে চলেছে এবং আজও চলছে। ফলে আমাদের জাতিসত্তা, স্বাধীনতা, শিক্ষা ও সংস্কৃতি ভারতের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে।
বর্তমানে আমাদের দেশে সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী দুটি শিক্ষাব্যবস্থা চালু রয়েছে। একটি হলো প্রাচীন ধরনের মাদরাসা শিক্ষা অপরটি আধুনিক শিক্ষা নামে পরিচিত। প্রথমটি ‘ইসলামী শিক্ষা’ বলে দাবি করে এবং দ্বিতীয়টি ‘আধুনিক শিক্ষা’ হিসেবে গৌরব বোধ করে। যারা মাদরাসা শিক্ষা লাভ করে, তারা কুরআন, হাদীস, ফিকহ ইত্যাদি অধ্যয়ন করে বটে; কিন্তু আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা করার কোনোই সুযোগ পায় না। ফলে মানব জীবনের বিভিন্ন দিক ও বিভাগের যত প্রকার সমস্যা আছে, এর আধুনিক রূপ ও গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে তারা কোনো ধারণাই লভ করে না। ফলে মানব সমস্যার যে সুষ্ঠু সমাধান আল্লাহর কুরআন ও রাসূলের হাদীসে দেওয়া হয়েছে, তা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করার কোনো দৃষ্টিভঙ্গিই তারা লাভ করতে পারে না। এ কারণে দীর্ঘকাল মাদরাসায় কঠোর সাধনা করেও তারা যে শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা লাভ করে তা আধুনিক বিশ্বের প্রয়োজন পূরণ করতে সম্পূর্ণ অক্ষম।

আর যারা আধুনিক শিক্ষা অর্জন করে, তারা প্রচলিত দুনিয়ার ভালোমন্দ জ্ঞান অনেক কিছুই হাসিল করতে সক্ষম হয় বটে; কিন্তু মুসলিম হিসেবে জীবন যাপনের কোনো প্রেরণাই তারা লাভ করে না। চিন্তা ও কর্মে তারা প্রায়ই অমুসলিম হিসেবে গড়ে উঠে।

এমতাবস্থায় আমাদের দেশে শিক্ষা পুনর্গঠন করা রীতিমতো জটিল ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। একটি দেশের নাগরিকদেরকে উপযুক্তরূপে গড়ে তোলার জন্য একই ধরনের শিক্ষাব্যবস্থা থাকা উচিত। দুই ধরনের শিক্ষিত লোক সমাজকে দুই বিপরীত দিকে টানতে থাকলে দেশের বিপর্যয় অনিবার্য। উপরোক্ত দুই প্রকারের শিক্ষা সম্পূর্ণ বিপরীত চিন্তাধারা সৃষ্টি করে চলেছে। জাতীয় আদর্শ ইসলাম বলে স্বীকার করার পর ইসলামী শিক্ষা ও আধুনিক শিক্ষা বলে দুই প্রকার শিক্ষা চলতে থাকার কোনো অর্থই হয় না। এ সমস্যার সমাধান করতে হলে ইসলামী শিক্ষাকে আধুনিক করে তুলতে হবে এবং আধুনিক শিক্ষাকে ইসলামী শিক্ষার রূপ দিতে হবে। উভয় শ্রেণীর শিক্ষিত লোকদের আন্তরিক প্রচেষ্টা থাকলে এ কাজ অসম্ভব হবে না।

লেখক: অধ্যাপক, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মহেশখালী উপজেলা হাসপাতালে শয্যা বাড়ান
স্কাউট পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা
তারেক রহমানের অপেক্ষায় সারাদেশ
ডেঙ্গুর ভয়াবহ বিস্তার রোধ করতে হবে
অভিভাবকদের সচেতনতা
আরও

আরও পড়ুন

প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু, ৬৫ হাজার স্কুলে ক্লাস বন্ধ

প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু, ৬৫ হাজার স্কুলে ক্লাস বন্ধ

শুধু কথা নয়, জোরালো অবস্থান নিতে হবে যেন বিশ্ব শুনতে পায়:  মুশফিক ফজল

শুধু কথা নয়, জোরালো অবস্থান নিতে হবে যেন বিশ্ব শুনতে পায়: মুশফিক ফজল

আজ সিডনি মাতাবেন প্রিতম হাসান

আজ সিডনি মাতাবেন প্রিতম হাসান

জাহানারার যৌন হয়রানির অভিযোগ: তদন্তে বিসিবির তিন সদস্যের কমিটি

জাহানারার যৌন হয়রানির অভিযোগ: তদন্তে বিসিবির তিন সদস্যের কমিটি

পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা নামল ১৬ ডিগ্রিতে

পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা নামল ১৬ ডিগ্রিতে

স্ত্রীর সঙ্গে তর্কে জেতার চেয়ে সম্পর্কে জিতুন অব্যর্থ কিছু উপায়!

স্ত্রীর সঙ্গে তর্কে জেতার চেয়ে সম্পর্কে জিতুন অব্যর্থ কিছু উপায়!

কমিটি ঘোষণার ২০ দিনের  মাথায় সদস্য সচিব জিতুর পদত্যাগ

কমিটি ঘোষণার ২০ দিনের মাথায় সদস্য সচিব জিতুর পদত্যাগ

ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

জামায়াত নেতাদের সমন্বয়হীন বক্তব্যে তৃণমূলে হতাশা

জামায়াত নেতাদের সমন্বয়হীন বক্তব্যে তৃণমূলে হতাশা

শাটডাউনে মার্কিন আকাশপথে বিপর্যয়, একদিনে বাতিল ১৪০০ ফ্লাইট

শাটডাউনে মার্কিন আকাশপথে বিপর্যয়, একদিনে বাতিল ১৪০০ ফ্লাইট

শেরপুর সীমান্তে জাল টাকার নোটসহ আটক ১

শেরপুর সীমান্তে জাল টাকার নোটসহ আটক ১

জুলাই সনদ ও গণভোট নিয়ে ড.এনায়েত উল্লাহ আব্বাসীর মন্তব্য

জুলাই সনদ ও গণভোট নিয়ে ড.এনায়েত উল্লাহ আব্বাসীর মন্তব্য

জোড়া গোলের পর অ্যাসিস্টে নতুন উচ্চতায় মেসি, সেমি-ফাইনালে মায়ামি

জোড়া গোলের পর অ্যাসিস্টে নতুন উচ্চতায় মেসি, সেমি-ফাইনালে মায়ামি

শেষ মৃতদেহ উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

শেষ মৃতদেহ উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

লেবাননে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানাল ইইউ

লেবাননে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানাল ইইউ

গাজায় যুদ্ধবিরতির পরও থামেনি ইসরায়েলি হামলা, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

গাজায় যুদ্ধবিরতির পরও থামেনি ইসরায়েলি হামলা, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

সৈয়দপুরে ট্রেনে কাটা মরদেহ উদ্ধার

সৈয়দপুরে ট্রেনে কাটা মরদেহ উদ্ধার

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

দেশের ১৫ জেলায় নতুন ডিসি, মধ্যরাতে প্রজ্ঞাপন জারি

দেশের ১৫ জেলায় নতুন ডিসি, মধ্যরাতে প্রজ্ঞাপন জারি

অটো চার্জার ছিনতাইয়ের চেষ্টায় ড্রাইভারকে ছুরিকাঘাত

অটো চার্জার ছিনতাইয়ের চেষ্টায় ড্রাইভারকে ছুরিকাঘাত