ড. ইউনূসের ডাইনামিক নেতৃত্ব

Daily Inqilab ড. বি এম শহীদুল ইসলাম

২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০১ এএম

দেশবাসী গভীরভাবে লক্ষ করছে যে, দেশের মানুষের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কয়েকজন উপদেষ্টা ‘কাজের চেয়ে কথা বেশি’ বললেও ড. ইউনূস নিরবে-নিভৃতে কম কথা কাজ বেশি, নীতিতে এগিয়ে যাচ্ছেন। নানা ঘাত-প্রতিঘাত, বাদ-প্রতিবাদ-বিতর্ক-হিন্দুত্ববাদ ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও চ্যাণক্যনীতির ষড়যন্ত্র, পলাতক শেখ হাসিনার ফুঁশ-ফাঁশ করার মধ্যেই ড. ইউনূস দেশকে সম্মানজনক অবস্থানে নিয়ে গেছেন। কিছু বিষয়ে এখনো অস্পষ্টতা থাকলেও ইতোমধ্যে যেসব সফলতা দেখিয়েছেন জনগণ তাতে মুগ্ধ ও বিমোহিত। ড. ইউনূস সারাজীবন রাজনীতির বাইরে থাকলেও ডাইনামিক লিডার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তাঁর নেতৃত্বের প্রতি মানুষ ব্যাপকভাবে আস্থা স্থাপন করেছে।
স্মরণকালের ক্যারিশমাটিক নেতা ড. ইউনূসের উচিত হবে ১৬ বছর ধরে ভোটের অধিকার হারানো মানুষের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। তাঁর আগে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কাজ সম্পন্ন করা। আর নির্বাচনের পর মর্যাদা নিয়ে বিজয়ীর বেশে নিজের কর্মজীবনে ফিরে যাওয়ার পথ নিশ্চিত করা। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। তবে মৌলিক বিষয়গুলোর সংস্কার করা খুবই জরুরি। ন্যূনতম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন গণপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে যদি ন্যূনতম সংস্কার হয়ে যায়। এ ব্যাপারে সরকারের যেমন সক্রিয় ও তৎপর হতে হবে, তেমনি রাজনৈতিক দলগুলোর সরকারকে আবশ্যিক সহযোগিতা নিশ্চিত করতে হবে।
সরকার প্রধান হিসেবে ড. ইউনূস একজন ঠান্ডা মাথার মানুষ। একজন বিজ্ঞ প্রাজ্ঞ ও বৈদগ্ধ মানুষ। উচ্ছৃঙ্খল ‘রং হেডেড’ অবৈধ শাসকের মতো তর্জন-গর্জন তাঁর মাঝে অনুপস্থিত। তিনি শান্ত স্বভাবের একজন ভদ্র মানুষ। যারা তাঁকে গরীব খোকো অথবা সুদখোর বলছেন, তাদের উদ্দেশ্যে বলবো, ‘আপনি-আমি কতটুকু ভালো মানুষ সেটা একটু বিবেচনা করে দেখুন। হযরত ওমর (রা.), খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) এর কথা ভাবুন। বাকি কথা বুঝে নিন’। ড. ইউনূসের পরিকল্পনায় যা আছে সেটি তিনি করে দেখাবেন। বিশ্ব-নেতারা তাকে সমীহ করে চলেন। তাঁর প্রমাণ হচ্ছে- যুক্তরাষ্ট্রের আরোপকৃত শুল্ক তিন মাসের জন্য থামিয়ে দেয়া, ভারতের ট্র্যান্সশিপমেন্ট বাতিলের প্রেক্ষিতে তাদের ট্র্যান্সশিপমেন্ট বন্ধ করা, চীন সফরে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সফলতা, বিমসটেক সম্মেলনে মোদিকে ঠান্ডা মাথায় বুঝানো, ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই দেশের শৃংখলা ফেরানো, জুলাই-আগস্ট হত্যাকান্ডের জন্য জবাবদিহি ও ন্যায়বিচার, ভঙ্গুর অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করা, ব্যাংকিং সেক্টরে গ্রাহকের আস্থা ফেরানো, সংস্কার রোডম্যাপ, ব্যাপক ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সমর্থন, প্রশাসনে শূন্য দুর্নীতি, অস্থিরতা-সংকটে দক্ষ ও শান্তিপূর্ণ ব্যবস্থাপনা, নতজানু পররাষ্ট্র নীতির আবরণ থেকে বের হয়ে পররাষ্ট্রনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত করা, বিজাতীয় সংস্কৃতি বর্জনে জনগণকে সম্পৃক্ত করে সাংস্কৃতিক পুনর্জাগরণ ঘটানো, বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশের তালিকায় ১১২তম অবস্থান থেকে দেশকে বাঁচিয়ে ৪৭তম অবস্থানে নিয়ে আসা। এছাড়া আসিয়ান সদস্য এবং এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি করানো, কম সফলতা নয়।
ওদিকে জাতিসংঘের মহাসচিবকে ঢাকায় নিয়ে আসা, জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদনে ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে শিশুসহ ১৪শ’ ছাত্র-জনতাকে হত্যার প্রমাণ উঠে আসা ইত্যাদি সাফল্যের পাশাপাশি নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে পতিত আওয়ামী লীগ নেতাদের অন্তরে প্রকম্পন ধরিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি তরুণ প্রজন্মকে কর্মের অনুপ্রেরণায় উজ্জীবিত হওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। স্বপ্ন দেখিয়েছেন ‘থ্রি-জিরো’ থিওরি বাস্তবায়নের জন্য। ড. মুহাম্মদ ইউনূস সিন্ডিকেট ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়ে পবিত্র রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং আইন-শৃংখলা পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন, যা ইতিপূর্বে সরকার করতে পারিনি। প্রায় ১৬ বছর পর এবার দেশের মানুষ মুক্ত পরিবেশে আনন্দের সাথে ঈদ উদযাপন করার সুযোগ পেয়েছে। এটি ড. ইউনূসের একটি বড় সফলতা। শুধু ‘প্যাড্রোটালাগালা’ বা ‘বিজয়’ নয়, হিমালয়ের উচ্চ চূঁড়াতুল্য প্রফেসর ড. ইউনূসের কাছে আগ্রাসী আধিপত্যবাদী ভারতের রক্তচক্ষু এখন বিকালের ধূসর বর্ণ ধারণ করেছে।
আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা, সুশীল সমাজ ও রাজনৈতিক দলের প্রস্তাবে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হলেও দায়িত্ব নিয়েই বহু চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে এ সরকার। তবে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জ ছিল ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সাজানো গোছানো প্রশাসনে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। হাসিনা-উত্তর বাংলাদেশকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস গাজা পরিস্থিতির সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ইসরাইল গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে, আর দেড় দশকের স্বেচ্ছাচারিতায় হাসিনা ধ্বংস করে গেছেন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও কাঠামো’। গুম-খুন, মামলা-হামলা আর গণহত্যা তো ছিলই। ভেঙ্গে যাওয়া প্রশাসন এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতিটা সেক্টরে থেকে যাওয়া শেখ হাসিনার দোসররা একের পর এক সঙ্কট সৃষ্টি করে। হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ছাত্রলীগ-যুবলীগ আপাতত আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গেলেও তাদের গুপ্ত হামলা বন্ধ হয়নি। ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করা হলেও তার বৈশিষ্ট্য নিয়ে মাঠে নামে বিভিন্ন সেক্টরের লোকজন। দাবি-দাওয়া আদায়ের নামে অফিস-আদালত-রাজপথে সৃষ্টি করে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি। সরকারের প্রথম ৬ মাসে ১৮১টি আন্দোলন হয়। সরকার শপথ নেয় ৮ আগস্ট। আর ১৯ আগস্ট একদিনে ঢাকার বিভিন্ন সড়কের মোড়ে বিক্ষোভ করে অন্তত ১৮টি সংগঠন। দাবি-দাওয়া দূরে থাক, হাসিনা আমলে যারা কোনো সাউন্ডই করতে পারিনি তারাও নেমে আসে রাজপথে। অবশ্য দেশবাসীর বুঝতে সময় লাগেনি যে, এসব নৈরাজ্য ছিল পরিকল্পিত ও পলাতক শেখ হাসিনার উস্কানিতে। সরকারের উদার, গণতান্ত্রিক ও মানবিক মানসিকতাকে পরাজিত শক্তি বেছে নিয়েছিল ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার সুযোগ হিসেবে।
জুডিশিয়াল ক্যু, সংখ্যালঘু নির্যাতন ইস্যু, গার্মেন্টস সেক্টরে অস্থিরতা, পাহাড়ে অশান্তি, আনসার লীগ, ব্যাটারিচালিত রিকশা লীগ, পরীক্ষায় অকৃতকার্য শিক্ষার্থী, গার্মেন্ট শ্রমিক, এমএলএসএস থেকে শুরু করে প্রশাসন ক্যাডারের মধ্যেও চলে ড. ইউনূস সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের অপচেষ্টা। পাশাপাশি ক্ষমতা হারানোর মনোকষ্ট থেকে সুতীব্র হুঙ্কারে উন্মত্ততায় মেতে ওঠে পলাতক মোদির অনুগামী দাসী শেখ হাসিনা। তাকে আশ্রয় দিয়েছে মূলত ভারতের শাসক দল বিজেপি, বিরোধী দল কংগ্রেস, সেদেশের রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এবং তাদের দোসর ঢাকার কিছু চামচা মিডিয়া। রাষ্ট্রদ্রোহী ইসকন নেতা চিন্ময় দাসকে গ্রেফতার এবং ‘সংখ্যালঘু নির্যাতন’ ইস্যু বানিয়ে বিরামহীন প্রোপাগান্ডা চলে। চলে সাম্প্রদায়িক উস্কানি। যদিও দেশের ভেতরের কোনো ধরনের সাম্প্রদায়িক হানাহানি ছিল না। দুর্গাপূজার মন্ডপ পাহারার দায়িত্ব নেয় বিএনপি-জামায়াতসহ বিভিন্ন ইসলামী রাজনৈতিক দল, ছাত্র সংগঠন, মাদরাসার ছাত্র-শিক্ষক এবং সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষ। ছাত্র-জনতার সহযোগিতায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার অত্যন্ত ধৈর্যরে সঙ্গে সকল পরিস্থিতি মোকাবেলা করে। কোনো উস্কানির ফাঁদে সরকার পারতপক্ষে পা দেয়নি। তবে গণঅভ্যুত্থানে পরাজিত শক্তির উস্কানি এখনো পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে।
এমতাবস্থায় নানামুখী চ্যালেঞ্জের মধ্যেও অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন সংস্কারে হাত নিয়েছেন। সফলতায় পূর্ণ হতে চলেছে অর্জনের ভান্ডার। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ হ্রাসের রশি টানা হয়েছে। মুল্যস্ফিতি ও মুদ্রাস্ফিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছে, নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়েছে। সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের দুর্নীতি বন্ধ হয়েছে। অর্থ পাচারও বন্ধ। বেড়েছে রেকর্ড পরিমাণ বৈদেশিক রেমিট্যান্স। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গঠন করে অন্তত ৬টি সংস্কার কমিশন। ইতিমধ্যেই কমিশনগুলো নিজ নিজ বিভাগের রিপোর্ট পেশ করেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে সংস্কার প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করা হয়েছে। জুলাই-আগস্ট গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ বিচারের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করা হয়েছে। উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগে নিয়োগ বিধি প্রণয়ন করা হয়েছে। বিচারপতি অপসারণে ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল’ পুনর্জীবিত করা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক পুনর্গঠন, ফ্যাসিস্ট সরকারের গুম, হত্যা ও আয়নাঘরে বন্দীর ঘটনা তদন্তে ‘গুম কমিশন’ গঠন করা হয়েছে। বিডিআর পিলখানায় সেনা হত্যার রহস্য উদঘাটনে ‘স্বাধীন তদন্ত কমিশন’ কাজ করছে এবং ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
দায়িত্ব নিয়েই ড. ইউনূস ব্যক্তিগত উদ্যোগে সংযুক্ত আরব আমিরাতের কারাগার থেকে মুক্ত করেন ১৮৬ প্রবাসীকে। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানকালে সেখানে সংহতি প্রকাশ করে হাসিনার বিরুদ্ধে মিছিল করেছিলেন তারা। গত ২৭ সেপ্টেম্বর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বক্তৃতা করেন জাতিসংঘের ৭৯তম সাধারণ অধিবেশনে। এ সময় তিনি তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক করেন। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, নেপালের সরকার প্রধান, পাকিস্তানের প্রধান মন্ত্রী শাহবাজ শরীফ, জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। বৈঠকে অংশ নেয়া প্রতিটি পক্ষই ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানায়। তারা বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়। বাংলাদেশ ড. ইউনূসের নেতৃত্বে এগিয়ে যাক তারা সেটা চান।
প্রধান উপদেষ্টা গত মার্চ মাসে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের উপস্থিতিতে রোহিঙ্গা প্রত্যার্পণ উদ্যোগের সাড়া জাগান। পরপরই ২৭ মার্চ চীন সফরে যান। মোট কথা অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু উপদেষ্টার কার্যক্রমের বিষয় নিয়ে সন্দেহ এবং বিতর্ক থাকলেও প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস তাঁর ডাইনামিক নেতৃত্বে দেশকে রক্ষা করছেন এবং জাতিকে একটি সঠিক গন্তব্যে পৌঁছে দেয়ার চেষ্টায় বিরামহীন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

লেখক: শিক্ষাবিদ গবেষক ও কলামিস্ট।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

শেখপাড়ায় লোডশেডিং
ভারতের পানি আগ্রাসন ও ফারাক্কা লং মার্চ
ফ্যাসিজমের ধারক ও বাহক শিল্পীরা কী জবাব দেবেন
দাবি আদায়ের নামে ঘেরাও-অবরোধের প্রবণতা অগ্রহণযোগ্য
কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর মান উন্নয়নে ব্যবস্থা নিন
আরও
X
  

আরও পড়ুন

দাউদকান্দিতে প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় ‌এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরণ

দাউদকান্দিতে প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় ‌এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরণ

বকশীগঞ্জে পাটক্ষেত থেকে অজ্ঞাত এক নারীর মরদেহ উদ্ধার

বকশীগঞ্জে পাটক্ষেত থেকে অজ্ঞাত এক নারীর মরদেহ উদ্ধার

আগে কুকুরের মুখে ছিলাম, এখন বাঘের মুখে: মির্জা আব্বাস

আগে কুকুরের মুখে ছিলাম, এখন বাঘের মুখে: মির্জা আব্বাস

যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছিল, ফের জানাল পাকিস্তান

যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছিল, ফের জানাল পাকিস্তান

আন্তর্জাতিক ইকোট্যুরিজম সোসাইটি পর্তুগালের সভাপতি হলেন বাংলাদেশের ডালটন জহির

আন্তর্জাতিক ইকোট্যুরিজম সোসাইটি পর্তুগালের সভাপতি হলেন বাংলাদেশের ডালটন জহির

জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম কমবে ২০ শতাংশ

জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম কমবে ২০ শতাংশ

বিকেএমইএ নির্বাচিত সভাপতি হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম

বিকেএমইএ নির্বাচিত সভাপতি হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম

গাজাকে ‘ফ্রিডম জোন’ করার প্রস্তাব, আবারও বিতর্কে মার্কিন প্রেসিডেন্ট

গাজাকে ‘ফ্রিডম জোন’ করার প্রস্তাব, আবারও বিতর্কে মার্কিন প্রেসিডেন্ট

যশোরে হাবিবের কৃষি খামারে ঝুলছে থাইল্যান্ড জাতের বারমাসি কাঁঠাল!

যশোরে হাবিবের কৃষি খামারে ঝুলছে থাইল্যান্ড জাতের বারমাসি কাঁঠাল!

ডাক বিভাগের মাধ্যমে ঢাকায় আম আনবেন কওমি তরুণ উদ্যোক্তারা

ডাক বিভাগের মাধ্যমে ঢাকায় আম আনবেন কওমি তরুণ উদ্যোক্তারা

চলতি মাসেই বাজারে আসছে আমের রাজধানীর আম

চলতি মাসেই বাজারে আসছে আমের রাজধানীর আম

পাকিস্তানের ‘শূন্য শুল্ক’ প্রস্তাব, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যে নতুন কূটনৈতিক বার্তা

পাকিস্তানের ‘শূন্য শুল্ক’ প্রস্তাব, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যে নতুন কূটনৈতিক বার্তা

২০০ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি, এআই প্রযুক্তিতেও আমিরাতের পাশে যুক্তরাষ্ট্র!

২০০ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি, এআই প্রযুক্তিতেও আমিরাতের পাশে যুক্তরাষ্ট্র!

মোরেলগঞ্জে পানি তালের কদর সারাদেশে

মোরেলগঞ্জে পানি তালের কদর সারাদেশে

দুর্দান্ত ইয়ামালে বার্সার লিগ শিরোপা পুনরুদ্ধার

দুর্দান্ত ইয়ামালে বার্সার লিগ শিরোপা পুনরুদ্ধার

ফিলিস্তিনিদের ৬০০ ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল ইসরাইল

ফিলিস্তিনিদের ৬০০ ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল ইসরাইল

গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ২৮

গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ২৮

লাইভ চলাকালীন জনপ্রিয় টিকটকারকে গুলি করে হত্যা

লাইভ চলাকালীন জনপ্রিয় টিকটকারকে গুলি করে হত্যা

পটুয়াখালীতে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ এর উদ্যোগে অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

পটুয়াখালীতে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ এর উদ্যোগে অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

ভারতে সন্দেহভাজন ‘১৪৮ বাংলাদেশিকে’ ত্রিপুরায় স্থানান্তর, হতে পারে পুশ ব্যাক

ভারতে সন্দেহভাজন ‘১৪৮ বাংলাদেশিকে’ ত্রিপুরায় স্থানান্তর, হতে পারে পুশ ব্যাক