ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান ড. ইউনূস কি তার অবস্থান থেকে সরে যাচ্ছেন?
০৩ জুন ২০২৫, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ০৩ জুন ২০২৫, ১২:০৬ এএম

গত মঙ্গলবার এই কলামে আমি কথা দিয়েছিলাম যে, রাজনৈতিক দলসমূহের সাথে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ শেষ হলে দেশের রাজনীতি সম্পর্কে একটি পরিষ্কার চিত্র পাওয়া যেতে পারে। তখন আমি দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে লিখবো। দলগুলোর সাথে সংলাপ শেষ হয়েছে। এরপর প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস জাপান সফরে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে তিনি ফিরে এসেছেন। সেখানে ডিসেম্বরে ইলেকশন অনুষ্ঠান সম্পর্কে তিনি একটি মন্তব্য করেছিলেন। এই মন্তব্য নিয়ে দেশের অভ্যন্তরে বিএনপি তীব্র সমালোচনা করেছে। ঐ দিকে ৩১ মে ঢাকা পৌঁছেই ড. ইউনূস ২ জুন সোমবার সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন। ইতোপূর্বে যে ২৯টি দলের সাথে বৈঠক হয়েছে তাদেরকেই দ্বিতীয় রাউন্ডের বৈঠকে ডাকা হয়েছে। বৈঠক হয়ে গেছে। কিন্তু রবিবার রাতে এই লেখা লিখতে হচ্ছে বলে সোমবার বিএনপির সাথে বৈঠক সম্পর্কে কিছু বলা সম্ভব হলো না।
তবে দেশের ২৯টি রাজনৈতিক দলের সাথে প্রথম রাউন্ডের বৈঠকের পর ফলাফল হয়েছে একটি বিরাট শূন্য। বিএনপি ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে অটল রয়েছে। আর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম গত ১ জুন পুনর্বার ঘোষণা দিয়েছেন যে, জাতীয় নির্বাচন চলতি সালের ডিসেম্বর কিংবা আগামী বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল, মে বা জুন পর্যন্ত যে কোনো সময় অনুষ্ঠিত হতে পারে। তবে কোনো অবস্থাতেই ৩০ জুনের পর যাবে না। কিন্তু বিএনপি ১ জুন পর্যন্ত ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রশ্নে অনড়। এই পরিস্থিতিতে সচেতন মানুষের মধ্যে জ¦লন্ত জিজ্ঞাসা; দেশ কোন পথে যাচ্ছে? আসুন সেই বিষয়ে একটি ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করি।
তার আগে একটি বিষয়ে আমাদের সকলের পরিষ্কার ধারণা থাকা উচিত। সেটি হলো, বর্তমানে দেশে প্রধান পলিটিক্যাল অ্যাক্টর কারা? এক কথায় বলা যায় যে, বর্তমানে দেশে প্রধান পলিটিক্যাল অ্যাক্টর ৫টি পক্ষ। এরা হলো, প্রথমত, সরকার। দ্বিতীয়ত, দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি। তৃতীয়ত, সেনাপ্রধান। চতুর্থত, দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হিসাবে জামায়াতে ইসলামী। পঞ্চমত, ছাত্রদের নবগঠিত দল এনসিপি। এখানে বলে নেওয়া ভালো যে, এনসিপি তেমন বড় দল নয়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি দলটির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ। মাত্র ৩ মাস তার বয়স। এই তিন মাসে দলটি বলতে গেলে বিকশিত হতে পারেনি। তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বর্ণনায় এই দলটির নাম এসে পড়ে। কারণ, দলটির পেছনে রয়েছে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা। এছাড়াও এই দলের প্রথম সারির ৬/৭ জন নেতা জুলাই বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছেন। সেনাপ্রধানের কথা আমি এখানে এনেছি। কারণ, দেশের ইলেকশন এবং অন্যান্য জাতীয় ইস্যু সম্পর্কে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সুস্পষ্ট বক্তব্য দিয়েছেন।
আজ অর্থাৎ ২০২৫ সালের জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে সবচেয়ে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে বিএনপি। এর কারণ, বিএনপি দেশের বৃহত্তম দল। জামায়াতে ইসলামী দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হলেও শক্তি ও সমর্থনের দিক দিয়ে বিএনপির চেয়ে অনেক পেছনে পড়ে আছে। এছাড়া সেনাপ্রধান যে পরিষ্কার বক্তব্য দিচ্ছেন সেটির সাথে বিএনপির বক্তব্য হুবহু মিলে যাচ্ছে। চলতি সালের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে বিএনপি অনড় ও অবিচল। দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কেউ কেউ বলছেন যে, এই সরকারের একমাত্র ম্যানডেট হলো দ্রুততম সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান। তাদের ওপর জনগণের আর কোনো ম্যানডেট নাই। এই বিবেচনায় বিএনপির দুই তিন জন শীর্ষ নেতা বলেন যে, ডিসেম্বর নয়, আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যেই ইলেকশন করা যেতে পারে। সবশেষে গত ২৮ মে বুধবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত তারুণ্যের সভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে তারেক রহমান দাবি করেছেন, ডিসেম্বরে নির্বাচন দিতেই হবে। যখন বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ এক আলোচনা সভায় বলেছেন, আগামী ২ জুন প্রধান উপদেষ্টা আবার তাদের ডেকেছেন। তিনি বলেন, ভাবটা আমরা বুঝছি। এরকম আনুষ্ঠানিতা আর আলোচনার কোনো কমতি নেই। কিন্তু কাজের কাজ নিয়ে কোনো খবর নেই। ২ তারিখে দ্বিতীয় পর্বের আলোচনার আবার শুভ উদ্বোধন হবে। প্রথম পর্যায়ে আলোচনার একবার উদ্বোধন করেছেন। দ্বিতীয় পর্যায়ে আবার উদ্বোধন করবেন। তৃতীয় পর্যায়ে গিয়ে আপনারা এবার এটা একত্র করবেন। এভাবে আপনারা আমাদেরকে সংস্কারের কলা দেখাচ্ছেন।
॥দুই॥
বোঝা যাচ্ছে, ডিসেম্বরে ইলেকশন করার ব্যাপারে বিএনপি হার্ড লাইন নিয়েছে। ঐ দিকে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেনাবাহিনীর দরবার অনুষ্ঠান করেন। এই দরবারে সেনাবাহিনীর সর্বস্তরের সদস্যগণকে কম্ব্যাট ড্রেস বা যুদ্ধের সাজে হাজির হতে বলেন। ঐ দরবারে অ্যাড্রেস করার সময় জেনারেল ওয়াকার স্পষ্ট ভাষায় বলেন যে, ডিসেম্বরের মধ্যেই তিনি নির্বাচন চান। আগেও তার একই অবস্থান ছিলো। কিন্তু এবারের অ্যাড্রেসে আরেক ধাপ এগিয়ে তিনি বলেন, তিনি আগামী বছরের ১ জানুয়ারি দেশে নতুন নির্বাচিত সরকার দেখতে চান। একটি দেশে যখন বৃহত্তম রাজনৈতিক দল এবং সেনাপ্রধান একই দাবির প্রতিধ্বনি করেন তখন সেটিকে রোখা কারো পক্ষে সম্ভব নয়।
এই হলো ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবির পক্ষ শক্তির অবস্থান এবং শক্তি। এর বিপরীতে রয়েছে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষ। এই পক্ষের প্রধান শক্তি হলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই দাবিকে সর্বাঙ্গীন সমর্থন দিয়েছে এনসিপি। এনসিপি একটি ক্ষুদ্র দল। তার দাবি বেশি ওয়েট (ওজন) ক্যারি করবে না। জামায়াতের আমীর ইতোপূর্বে বলেছিলেন যে, আগামী বছর পবিত্র রমজানের আগে বা পরে নির্বাচন হলে তাদের আপত্তি নাই। তবে শনিবার দেখলাম, দলটির অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘যারা বিচার চায় না, তারা শুধু তাড়াতাড়ি নির্বাচন চায়, সংস্কার চায় না। ২০১৪ সালে হলো বিনা ভোটের নির্বাচন, ২০১৮ সালে দিনের ভোট রাতে হলো এবং ২০২৪ সালে নিজেরা নিজেরা ভোট দিয়ে ডামি নির্বাচন করেছে। বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচন চায়, তবে যেনতেন নির্বাচন চায় না।’ জামায়াত নেতা বলেন, ‘যারা অন্যায়ভাবে হত্যা করেছে, ওই দল ও তাদের সঙ্গে যারা জড়িত সবার বিচার হওয়া উচিত। আমরা সরকারকে বলব, আগে বিচার হবে, এরপর সংস্কার এবং পরে নির্বাচন হতে হবে।
আগেই বলেছি, জামায়াত দ্বিতীয় বড় দল ও সুসংগঠিত দল হলেও এবং দেশব্যাপী তার কর্মী থাকলেও জনভিত্তি নাই। আগে ছিলো এটি একটি ক্যাডারভিত্তিক সংগঠন। এখন জনভিত্তিক হওয়ার চেষ্টা করছে। বিএনপি আগে থেকেই জনভিত্তিক রাজনৈতিক দল। এ দল ৩ বার ক্ষমতায় গেছে। দুই বার সংসদে বিরোধী দল ছিলো।
বিএনপির জন্যে আর একটি প্লাস পয়েন্ট হলো, পরোক্ষভাবে হলেও এই দাবির পক্ষে খালেদা জিয়া কথা বলেছেন। শহীদ জিয়ার মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে প্রদত্ত বাণীতে তিনি বলেছেন যে, দেশে ‘গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে প্রতি পদে বাধা দেওয়া হচ্ছে’। বেগম জিয়ার এই মন্তব্য আগামী দিনের রাজনীতির জন্য ইঙ্গিতবাহী।
॥তিন॥
এই পরিস্থিতিকে কোনো কোনো রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলতে চাচ্ছেন যে, দেশ সাংঘর্ষিক পথে ধাবিত হচ্ছে। আমি তা মনে করি না। ডিসেম্বরে ইলেকশনের দাবিতে বিএনপি যদি রাজপথ কাঁপাতে আসে তাহলে ড. ইউনূসের সরকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে সেটি মোকাবেলা করতে আসবে না। জামায়াত এ ব্যাপারে সরকারের অবস্থানকে সমর্থন করলেও বিএনপির পাল্টা রাজপথে নামবে না। এমন একটি অবস্থায় ড. ইউনূসের সামনে মাত্র ২টি পথ খোলা থাকবে।
প্রথমটি হলো, নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই অনুষ্ঠান করা। অর্থাৎ ড. ইউনূস কর্তৃক বিএনপির দাবি মেনে নেওয়া। যদি সেটা তিনি না করেন তাহলে তার কাছে দ্বিতীয় অপশন থাকে পদত্যাগ করা। আমার ব্যক্তিগত ধারণা, ড. ইউনূস পদত্যাগ করবেন না। করলে গতবারই তিনি করতেন।
ড. ইউনূসের সাথে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ, এমন একটি সূত্র আমাকে দিয়েছেন একটি গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। বলতে পারেন অনেকটা হর্সেস মাউথ (Horse›s Mouth) থেকে শোনা। আমার সূত্রকে তিনি বলেছেন, বিশ^ব্যাপী তার যে গ্রহণযোগ্যতা সেটা তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে জড়িত হয়ে হারাতে চান না। দ্বিতীয়ত, পলিটিক্যাল পার্টি গঠনের তার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা নাই। তৃতীয়ত, তিনি কোনো ইলেকশনে দাঁড়াবেন না। তাহলে তিনি খামাখা বিএনপি এবং আর্মির সাথে বিবাদে লিপ্ত হবেন কেনো?
॥চার॥
বিএনপি ইতোমধ্যেই তার শক্তিমত্তার পরিচয় দিয়েছে। ছাত্ররা প্রেসিডেন্ট চুপ্পুকে সরাতে চেয়েছিল। কিন্তু বিএনপির বিরোধিতার কারণে তারা পারেনি। ছাত্ররা এই সংবিধান বাতিল করতে চেয়েছিলো। ড. আলী রিয়াজও সেটাই চেয়েছিলেন। কিন্তু বিএনপির বিরোধিতায় সেটিও সম্ভব হয়নি। এনসিপির দাবি ছিলো, গণপরিষদ নির্বাচন, সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণা, জুলাই প্রোক্লামেশন জারি। সেটিও বিএনপি করতে দেয়নি। এরপর আর বিএনপির কোনো দাবিকে ইগনোর করা ইন্টারিম সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়।
ড. ইউনূস বিএনপি এবং সেনাবাহিনীর দাবি মেনে নিয়েছেন। আরাকানে মানবিক করিডোর দেওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়নি। জাতিসংঘ তাকে অনুরোধ করেছিলো। কিন্তু বিএনপি এবং সেনা ছাউনি থেকে বিরোধিতা করায় তিনি সেই আলোচনা আর এগুতে দেননি। অনুরূপভাবে চট্টগ্রাম বন্দরের টার্মিনাল হ্যান্ডলিং আরও উন্নত করার জন্য যে বিদেশি এজেন্ট নিয়োগ দেওয়ার কথা ছিলো সেটিও তিনি রাজনৈতিক দলসমূহের বিরোধিতার জন্য পরিত্যাগ করেছেন। সর্বাবস্থাতে দেশে পার্লামেন্টের অনুপস্থিতিতে তিনি এমন কোনো কাজ করবেন না যেগুলো রাজনৈতিক দলসমূহ বিরোধিতা করে।
বিএনপি দাবি করেছে, কোনো রকম সংস্কার করা এই সরকারের কাজ নয়। তাদের একমাত্র কাজ হলো, ইলেকশন করা। জানা গেছে, ড. ইউনূসও আর সংস্কার নিয়ে অনড় অবস্থানে থাকবেন না। নির্বাচিত পার্লামেন্ট এসে যা ভালো বোঝে, তা করবে।
কেনো তিনি আগামী বছরের জুন পর্যন্ত যেতে চেয়েছিলেন সেটি তিনি তার বয়সে কিছুটা কম, এমন একজনকে বলেছেন যে, শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের অন্তত ৫০ জন নেতাকর্মীর বিচার সম্পন্ন করে ইলেকশন দিতে চেয়েছিলেন। তিনি ইতোমধ্যেই আওয়ামী লীগের কার্যক্রমকে নিষিদ্ধ করেছেন। তিনি শেখ মুজিবকে দেবতার আসন থেকে নামিয়েছেন। দেশের টাকা বা ব্যাংক নোট থেকে শেখ মুজিবের ছবি মুছে দিয়েছেন।
তিনি ৫ আগস্ট ফ্রান্সে থাকতেই বুঝেছিলেন, যে ভারত কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিপন্ন হবে। তবে তিনি ভারতকে বিন্দুমাত্র তোষণ নয়, বরং কঠোরভাবে মোকাবেলা করেছেন। এখন নির্বাচিত সরকার ঠিক করবে, ভারত সম্পর্কে তারা কোন পলিসি অনুসরণ করবে।
রবিবার সকালে দেখলাম, বিটিভি থেকে শেখ হাসিনা, প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং প্রাক্তন পুলিশের আইজি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে গণহত্যার বিচার শুরু হয়েছে। আদালতের কার্যবিবরণী বিটিভি থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে। এই সম্প্রচার কাজ অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
Email:[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

ইরানে মার্কিন বর্বরোচিত হামলা বিশ্বমানবতাকে ভাবিয়ে তুলছে

কমিটি গঠনের ২দিন পরই স্থগিত হলো শেরপুরের নালিতাবাড়ী এনসিপির কমিটি !

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে বিএনপির নতুন প্রস্তাব

রাতের ভোটের নুরুল হুদাকে ধরে পুলিশে দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা

ট্রাম্পের বিশ্বাসঘাতকতা

সাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বোর্ডের সভাপতি হলেন ব্যারিস্টার আব্দুল আল মামুন

মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক এমপি ফয়সল বিপ্লব গ্রেপ্তার

শেরপুরে জনপ্রিয় ষাড়ের মই দৌড় প্রতিযোগীতায় আনন্দে মেতে উঠে হাজারো মানুষ

শাহরাস্তিতে ডাকাতিয়া নদীতে পড়ে শিশু নিখোঁজের ৫ ঘন্টা পর মৃত উদ্ধার করলো ডুবুরিরা

জকিগঞ্জে ‘মৃত ব্যক্তি’ জীবিত ফিরে এলেন: দাফনের আগ মুহূর্তে চাঞ্চল্যকর ঘটনা

কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেলো যুবকের

ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিনে রূপগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন

আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’ ঘোষণা চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের

অবশ্যই ইসি পুনঃগঠন হবে : এনসিপি

চার্জ গঠন বিষয়ে শুনানি ২৯ জুন

উন্নতমানের গবেষণার পরিবেশ পেলে মেধাবীরা আবার দেশে ফিরবে : সালাহ উদ্দিন আহমেদ

সচিবালয়ের ভেতর সব সংগঠন বাতিলের নির্দেশনা চেয়ে রিট

দুদকের মামলায় স্ত্রীসহ খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু

নিজের সুরক্ষা চেয়ে মা-বাবার বিরুদ্ধে মেয়ের মামলা

দক্ষিণ সিটিতে সকল নাগরিক সেবা প্রদানের আহ্বান, গাফিলতিতে ব্যবস্থা