৪০ বছরে ইনকিলাব
০৪ জুন ২০২৫, ১২:১৩ এএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৫, ১২:১৩ এএম

আলহামদুলিল্লাহ। আমরা অত্যন্ত সন্তোষের সঙ্গে জানাচ্ছি, গণমানুষের প্রাণপ্রিয় পত্রিকা দৈনিক ইনকিলাব আজ ৪ জুন ৩৯ বছর পূর্ণ করে ৪০ বছরে পদার্পণ করলো। এ জন্য আমরা মহান আল্লাহতায়ালার দরবারে শোকরিয়া আদায় করছি। তাঁর প্রিয় হাবিব হযরত মুহম্মদ (সা.)-এর প্রতি পেশ করছি দরুদ ও সালাম। দেশ ও জনগণের পক্ষে কথা বলার বলিষ্ঠ অঙ্গীকার নিয়ে দৈনিক ইনকিলাব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মহান সংস্কারক, দার্শনিক ও রাজনীতিক হযরত মাওলানা এম এ মান্নান (রহ.)। আমরা তাঁকে গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতায় অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে স্মরণ করছি। ইনকিলাব শুরু থেকে এখন পর্যন্ত দেশ ও জনকল্যাণে বলিষ্ঠ ভূমিকা অক্ষুণœ ও অব্যাহত রেখেছে। চার দশক ধরে একক সম্পাদকের নেতৃত্বে ও নীতিতে ইনকিলাব যেভাবে তার দায়িত্ব ও ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে, তা দেশে তো বটেই বিশ্বেও নজিরবিহীন। বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে ইনকিলাব ধ্রুবতারা হয়ে আবির্ভূত হয়। প্রথাগত সংবাদপত্রের বৈশিষ্ট্য থেকে বের হয়ে এক নতুন ধারা সৃষ্টি করে। সংবাদপত্রে মানবিক ধ্যান-ধারণা, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও জনগণের স্বার্থ রক্ষায় ভূমিকা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইনকিলাব জন্মলগ্ন থেকে এ বিষয়টি প্রাধান্য দিয়ে আসছে। ইনকিলাব জন্মলগ্ন থেকেই বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, সভ্যতা-সংস্কৃতি এবং ধর্মীয়, সামাজিক ও পারিবারিক মূল্যবোধকে ধারণ করে এক ব্যতিক্রধর্মী ভূমিকা অব্যাহত রেখেছে। মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা যে স্বাধীনতা অর্জন করেছি তার লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, চেতনা অক্ষুন্ন রাখতে ইনকিলাব আন্তরিক ও সচেষ্ট। স্বাধীনতার মৌলিক বিষয়Ñঅর্থনৈতিক মুক্তি, সাম্য, সামাজিক ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্র রক্ষায় অবিচল। এদেশের মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা, আবেগ-অনুভূতিকে ধারন করে তাদের পক্ষে দৃঢ় অবস্থানের নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম হয়ে আছে ইনকিলাব।
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের মূল ভিত্তি হিসেবে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠা ও ইসলামী মূল্যবোধ সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আমাদের যে স্বতন্ত্র জাতিসত্ত্বা বিশ্বের বুকে তুলে ধরেছেন এবং তা যে যথার্থ, ইনকিলাব তার জন্মলগ্ন থেকেই তুলে ধরে আসছে। স্বাধীতা-সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো আগ্রাসী শক্তির বিপক্ষে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ইনকিলাব আপোসহীন ভূমিকা পালন করে চলেছে। দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার, ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর স্বার্থের পক্ষে ইনকিলাব সব সময়ই অবিচল। মুসলমানদের ওপর যেখানেই হত্যা-নির্যাতন ও জুলুম হয়েছে এবং হচ্ছে, ইনকিলাব তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াচ্ছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার প্রায় দেড় দশকের শাসনামলে উপমহাদেশে মুসলমানদের আগমন, বীরত্ব, সুশাসন এবং জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে মুসলমান শাসকরা সকলের প্রতি যে সমদৃষ্টির নজির স্থাপন করেছিলেন, ভারতের এজেন্ডা অনুযায়ী সেই ইতিহাস আজকের তরুণ প্রজন্মের সামনে বিকৃতভাবে তুলে ধরেছিল। ইনকিলাব তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে প্রকৃত ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের সামনে নিরন্তরভাবে তুলে ধরেছে। ইনকিলাবের এতো বছরের পথচলা কখনোই মসৃণ ছিল না। হুমকি-ধমকি, বাধা-বিপত্তি, হামলা-মামলা ও ঘরে-বাইরে ষড়যন্ত্রসহ নানা বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। ইনকিলাবের সম্পাদক আক্রান্ত হয়েছেন, মামলার শিকার হয়েছেন। ইনকিলাব অফিসে পুলিশ হানা দিয়েছে, সাংবাদিকদের তুলে নিয়ে গেছে, মামলা দিয়েছে। এমনকি ইনকিলাব বন্ধও করে দেয়া হয়েছে। তারপরও ইনকিলাব তার আদর্শ ও নীতি থেকে একচুল বিচ্যুত হয়নি। সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে অটল-অবিচলভাবে দাঁড়িয়ে আছে। অসত্য ও অন্যায়ের সঙ্গে কখনো সমঝোতা করেনি। সব সময় দুর্নীতি ও দুষ্কৃতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখিয়েছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলে যেখানে তার শত অন্যায়-অবিচার, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, ভারততোষণ ও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে বিকিয়ে দেয়ার নীতির ক্ষেত্রে কোনো সংবাদপত্র ও গণমাধ্যম টু শব্দ করেনি বরং ফ্যাসিজমকে পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষভাবে টিকিয়ে রাখতে সহায়ক হয়েছে, সেখানে একমাত্র ইনকিলাবই সোচ্চার ভূমিকা পালন করেছে। অন্যান্য সংবাদপত্র ও গণমাধ্যম থেকে এখানেই ইনকিলাব স্বতন্ত্র ও সাহসী। এটা সম্ভব হয়েছে, দেশের স্বার্থের প্রশ্নে ইনকিলাব সম্পাদকের ‘বিনাযুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী’র মতো অপসহীন ও দৃঢ় মনোভাবের কারণে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময় জাতীয়তাবাদী ধারার বেশ কয়েকটি পত্রিকা ও টিভি চ্যানেল বন্ধ করে দিয়েছি। এমন পরিস্থিতিতে একমাত্র ইনকিলাবই এককভাবে অবরুদ্ধ হয়ে পড়া দেশের মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে ছিল। এ সময়ের মধ্যে অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান দৈনিক পত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেল প্রকাশ করেছে। এগুলো যে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার তাঁবেদারি ও স্তুতি গেয়ে লুটপাট, অর্থপাচার ও দুর্নীতির মাধ্যমে নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারিত করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা দেশের মানুষের কাছে অজানা নয়। অনেক প্রতিষ্ঠান বিশাল হাঁকডাক দিয়ে পত্রিকা প্রকাশ করেও শেষ পর্যন্ত টিকতে পারেনি। এমন অসম ও দুর্বিনীত পরিস্থিতির মধ্যেও ইনকিলাব তার নীতি ও আদর্শে অটল থেকে কাজ করে গেছে। ফ্যাসিজমের প্রতিবাদ করে গেছে। ফ্যাসিস্ট হাসিনার দুঃশাসনে সৃষ্ট রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতিতে জনগণের হাতাশার দীর্ঘ সময়ে জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার প্রদীপ জ্বালিয়ে রেখেছে ইনকিলাব। এতে হাসিনা সরকারের রোষাণলে পড়তে হয়েছে। সরকারি বিজ্ঞাপন দেয়া বন্ধ করে দিয়েছে। বেসরকারি বিজ্ঞাপনদাতারাও ভয়ে ইনকিলাবে বিজ্ঞাপন দিতে দ্বিধান্বিত হয়েছে। ইনকিলাবের সাংবাদিক ও কর্মকর্তা-কর্মচারিরা মাসের পর মাস বেতন না পাওয়ার তোয়াক্কা না করে শুধু ইনকিলাবের দেশপ্রেম ও আদর্শের কারণে কাজ চালিয়ে গেছে। সংবাদপত্র জগতে ইনকিলাব আট-দশটা পত্রিকার মতো নয়। এটি শুধু একটি দৈনিক পত্রিকা নয়, একটি আদর্শ ও দর্শন। যে আদর্শ ও দর্শন দেশের মানুষের মন ও মননশীলতা ধারন করে। দেশের সংবাদমাধ্যম জগতে ইনকিলাব ব্যাপক পরিবর্তনের সূচনা করেছে। সংবাদপত্র শিল্পে নতুন ধারা সৃষ্টি করেছে। পত্রিকার পাতায় পাতায় এনেছে আধুনিকতা ও নতুনত্ব। ইনকিলাব অন্যদের কাছ থেকে কিছু নেয়নি; বরং দিয়েছে। ইনকিলাব এমন অনেক ট্রেন্ড সৃষ্টি করেছে, যা এখন অন্যরা অনুসরণ করছে। ইনকিলাবই একমাত্র পত্রিকা যা নিজ স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে কিংবা ব্যবসার লক্ষ্য নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এটি কোনো কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের অঙ্গ প্রতিষ্ঠানও নয়। দেশ ও মানুষের স্বার্থে সত্যিকার সংবাদপত্রের দায়বোধ থেকে এটি প্রতিষ্ঠা হয়েছে। ইনকিলাবকে বলা হয়, ‘লিডার্স নিউজ পেপার’। এটি রাষ্ট্রের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ সকল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের দিগদিশা দানকারী পত্রিকা। জনগণের মুখপাত্র হিসেবে যেমন, তেমনি রাষ্ট্র ও সমাজের নীতিনির্ধারকদের সহায়ক হিসেবে ইনকিলাব অদ্বিতীয় হয়ে সুদীর্ঘ চার দশকের পথপরিক্রমায় দেশে ও বিদেশে নানা ক্ষেত্রে যে পরিবর্তন সাধিত হয়েছে, ইনকিলাব তা গভীর পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ করেছে এবং জনগণের সামনে নির্মোহভাবে তুলে ধরেছে। দেশের রাজনীতির পালাবদল, বিবর্তন ও পরিবর্তনে জনগণের পক্ষে ইনকিলাব রাডারের ভূমিকা রেখে চলেছে। ইনকিলাব সব সময়ই গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার পক্ষে এবং তা এগিয়ে নিতে ভূমিকা পালন করে আসছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সাধারণ মানুষের জীবনমানের উন্নয়নে গৃহীত পদক্ষেপকে ইনকিলাব যেমন স্বাগত জানিয়েছে, তেমনি দেশ ও জনস্বার্থবিরোধী দুর্নীতি-দুষ্কৃতির কঠোর সমালোচনা করতেও দ্বিধা করেনি। ইনকিলাব কোনো দলের নয়, কোনো দলের বিপক্ষেও নয়। ভালোকে ভালো, মন্দকে মন্দ বলা তার নীতি। মানুষের ধর্মীয় মূল্যবোধকে ইনকিলাব ধারণ করে। এদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, কৃষ্টি, সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধের মধ্যে থেকে তরুণ প্রজন্ম ও যুবসমাজকে গড়ে তুলতে এবং সে অনুযায়ী দিক নির্দেশনা দিতে ইনকিলাব নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিজাতীয় সংস্কৃতির আগ্রাসন এবং তা প্রতিরোধে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে তোলার কাজও ইনকিলাব করে যাচ্ছে। কারো সাথে শত্রুতা নয়, পার¯পরিক সমমর্যাদাপূর্ণ বন্ধুত্বের পররাষ্ট্রনীতিকে ইনকিলাব দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে। দুঃখজনক হলেও সত্য, এ পররাষ্ট্রনীতির প্রায়ই ব্যত্যয় ঘটতে দেখা যায়। অভ্যন্তরীণ বিষয়ে প্রভাবশালী দেশের পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ প্রভাব বিস্তারের প্রবণতা পরিলক্ষিত হয়। এটা যেমন অগ্রহণযোগ্য, তেমনি নিন্দনীয়। এ ব্যাপারে ইনকিলাব বরাবরই আপসহীন থেকেছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যেখানে প্রায় সকল পত্রিকা ও টিভি চ্যানেল হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষভাবে ভূমিকা পালন করেছে, চাতুরির মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানকে নেতিবাচকভাবে তুলে ধরেছে, প্রকৃতি চিত্র ধামাচাপা দিয়েছে, সেখানে ইনকিলাব আন্দোলনের পক্ষে তার চিরায়ত সাহসিকতা দেখিয়ে প্রকৃত চিত্র তুলে ধরেছে। হাসিনার পতন ও পালিয়ে যাওয়ার পর ইনকিলাব জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা ধারন করে বিধ্বস্ত দেশকে উন্নত ও গণতান্ত্রিক পথে ধাবিত হওয়ার ক্ষেত্রে দিকনির্দেশক হিসেবে কাজ করছে।
ইনকিলাব শুধু একটি সংবাদপত্রই নয়, এটি একটি ইনস্টিটিউট। সাংবাদিক তৈরির কারিগরও। তারা সংবাদপত্র জগতে এবং বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার এক বিশাল ভা-ারে পরিণত হয়েছে। একমাত্র সম্পাদক ছাড়া ইনকিলাব যে টিম নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল, তাদের অনেকেই ইন্তেকাল করেছেন। তারা ইনকিলাবে কাজ করে দেশ ও জাতির কল্যাণে অসামান্য ভূমিকা পালন করে গেছেন। সেই ধারাবাহিকতা আজও অক্ষুণœ রয়েছে এবং থাকবে। ইনকিলাব বরাবরই বাংলাদেশের অসীম সম্ভাবনার কথা বলে আসছে এবং এ ব্যাপারে দেশের মানুষকে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করে আসছে। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত দেশের অর্জন, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক, মানবিক উন্নয়নের অগ্রগতি তুলে ধরা তার অপরিহার্য কর্তব্য বলে বিবেচনা করে। ইনকিলাবের পাতায় পাতায় তার প্রমাণ রয়েছে। গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ধারা অব্যাহত রেখে নিজস্ব জাতীয়তাবোধের মাধ্যমে একটি সুখী, সমৃদ্ধ, মানবিক এবং আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা তুলে ধরা ইনকিলাবের মিশন। ইনকিলাবের এই মিশন অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ। আগামী দিনেও ইনকিলাব তার স্বকীয়তা বজায় রেখে সামনের দিকে আপন গতিতে এগিয়ে যাবে। এখন এমন এক সময়, যখন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাপক বিস্তৃত। এর মধ্যে নানা গুজব ও অপতথ্য ছড়াচ্ছে। এই সময়ে ইনকিলাব বস্তুনিষ্ঠ, সঠিক ও প্রকৃত তথ্য পরিবেশন করে জনগণকে বিভ্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা করছে। আমরা আজকের দিনে মহান আল্লাহর কাছে এই প্রার্থনা করি, তিনি যেন বাংলাদেশ ও তার জনগণ এবং বিশ্বজুড়ে নিপীড়িত, নির্যাতিত মুসলমানদের সুরক্ষা দেন। ইনকিলাবকে হেফাজত করেন। পরিশেষে আমরা পাঠক, শুভানুধ্যায়ী, এজেন্ট, বিজ্ঞাপনদাতাসহ সর্বস্তরের জনগণকে শুভেচ্ছা এবং মোবারকবাদ জানাই।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

অর্থনীতিতে কালো মেঘ

ড. দেবাশীষ পাল বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন-এর সদস্য (ভৌত বিজ্ঞান) নিযুক্ত

অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে তিতাসের অভিযান ও জরিমানা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার হতে হবে : রাশেদ প্রধান

পুলিশকে ছুরিকাঘাত করা ও হত্যাসহ ১২ মামলার আসামি তানভীর আটক

ঢাবি’র অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মো. আজহারুল ইসলামের মৃত্যুতে ভিসি’র শোক প্রকাশ

৫ আগস্টের পর ছাত্র রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন এসেছে : এ্যানি

সোনারগাঁও পৌর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদকের পদত্যাগ

অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ছুটির দিনেও প্রতিবাদ সমাবেশ

আদাবর ও মোহাম্মদপুরে ডাকাতি-ছিনতাইসহ কিশোর গ্যাংয়ের ২৭ জন গ্রেফতার

ময়মনসিংহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৯, আহত ১৫

আগামীকাল ইসিতে নিবন্ধনের আবেদন জমা দেবে এনসিপি

ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা আ.লীগকে পুনর্বাসনে ষড়যন্ত্র করছে : রিজভী

এক লাখ ৮ হাজার বাংলাদেশি ২০২৪ সালেই বিদেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন

অন্তর্বর্তী সরকার একটি বিভাগের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট : সারজিস আলম

নয় বছরেও অধরা তনু হত্যাকাণ্ডে জড়িতরা

যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ পাচারের দায়ে ভারতীয় শিক্ষার্থীর ৫ বছর কারাদণ্ড

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

সিরাজগঞ্জ-৩ আসন : নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা

বিএনপির কাছে নিজেদের দলের লোকই নিরাপদ নয় -রংপুরে সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম