হজ মুসলিম উম্মাহ্র মহামিলন
০৫ জুন ২০২৫, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ০৫ জুন ২০২৫, ১২:০৭ এএম

ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে হজ অন্যতম। এর আভিধানিক অর্থ হলো ইচ্ছা বা অভিপ্রায় পোষণ করা, সংকল্প করা, সুদৃঢ় প্রত্যয় বা সিদ্ধান্ত নেওয়া, কোনো সম্মানিত স্থান দর্শনের সংকল্প করা। ‘আল-কামুসুল ফিক্হ’ গ্রন্থের ভাষায়, আল্লাহ্ তায়ালার নৈকট্য ও সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, বিশেষ অবস্থায়, নির্দিষ্ট স্থানে, নির্ধারিত নিয়মে, নির্দিষ্ট কতগুলো অনুষ্ঠান পালন করাকে হজ বলে। নির্দিষ্ট সময় বলতে ৮ জিলহজ থেকে ১২ জিলহজ পর্যন্ত সময়কে বোঝায়। বিশেষ অবস্থা বলতে ইহ্রামের অবস্থাকে বোঝায়। নির্দিষ্ট স্থান বলতে কাবা শরিফ (সাফা-র্মাওয়াসহ) এবং তার আশেপাশের মিনা, মুজদালিফা প্রভৃতি স্থানকে বোঝায়। নির্দিষ্ট অনুষ্ঠান বলতে ইহ্রাম, তাওয়াফ, সাঈ, ওকুফ্ (অবস্থায়) ও কোরবা নির নির্ধারিত অনুষ্ঠানগুলোকে বোঝায়।
হজের রয়েছে সুপ্রাচীন ইতিহাস ও দীর্ঘ পটভূমি এবং এর প্রতিটি কাজ ঐতিহাসিক স্মৃতিবিজড়িত ও তাৎপর্যপূর্ণ। আল্লাহ্ পাকের নির্দেশে জান্নাত থেকে পৃথিবীতে পাঠানোর পর হযরত আদম (আ.) ও বিবি হাওয়া (আ.) পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। অত্যন্ত ব্যাকুল হয়ে তারা একে অপরকে খুঁজতে থাকেন। অবশেষে আল্লাহর রহমতে তারা সূদীর্ঘকাল পর আরাফাতের ময়দানে পরস্পর মিলিত হন। তারই কৃতজ্ঞতাস্বরূপ আদম সন্তানগণ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতিবছর আরাফাতের মহামিলন প্রান্তরে সমবেত হয়ে আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি করেন। তারা তাদের হৃদয় দিয়ে আল্লাহকে উপলব্ধি করার আপ্রাণ চেষ্টা করেন। এভাবে সাফা-র্মাওয়ার মধ্যে সাঈ, মিনায় শয়তানকে কংকর নিক্ষেপ এবং কোরবানির প্রেক্ষাপট, যা হযরত ইব্রাহিম (আ.) ও বিবি হাজেরা (আ.) এবং তাদের সন্তান হযরত ইসমাইল (আ.)-এর দ্বারা রচিত হয়েছে আজ থেকে প্রায় চার হাজার বছর পূর্বে। এভাবে হযরত আদম (আ.) থেকে আজ পর্যন্ত সর্বযুগের আল্লাহ্প্রেমিক, আল্লাহ্তে নিবেদিতপ্রাণ নবি-রাসুল, ওলি-আব্দাল তথা আল্লাহর নেক্কার, সত্যপ্রাণ ও মক্বুল বান্দাগণের পরম ব্যাকুলতার সাথে আল্লাহর ঘর তাওয়াফের মাধ্যমে হাজার হাজার বছরের আত্মনিবেদনের মাধ্যমে রচিত হয়েছে হজ ও জিয়ারাতের সুবিশাল প্রেক্ষাপট।
সর্ব প্রথম হযরত আদম (আ.) বায়তুল্লাহ্ শরিফে হজ আদায় করেন। এরপর হযরত নূহ্ (আ.)সহ অন্যান্য নবি-রাসুল সকলেই বায়তুল্লাহ্র জিয়ারত ও তাওয়াফ করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত আছে, বায়তুল্লাহ্ শরিফের পুনঃনির্মাণের কাজ সমাধা করার পর হযরত জিব্রাঈল (আ.) হযরত ইব্রাহিম (আ.)-কে এই পবিত্র গৃহের তাওয়াফ ও হজ করার জন্য বললেন। এ নির্দেশ পেয়ে হযরত ইব্রাহিম (আ.) ও ইসমাইল (আ.) উভয়েই তাওয়াফসহ হজের যাবতীয় কর্মকা- সমাধা করলেন। এরপর আল্লাহ্তায়ালা হুকুম করলেন, হে ইব্রাহিম। তুমি সমগ্র পৃথিবীর মানুষের মধ্যে হজের ঘোষণা ছড়িয়ে দাও। এ মর্মে কুরআন মজিদের সূরা হজের ২৭ নং আয়াতে আল্লাহ্ পাক বলেন: ‘এবং মানুষের নিকট হজের ঘোষণা করে দাও; তারা তোমার নিকট আসবে পদব্রজে ও সর্বপ্রকার ক্ষীণকায় উষ্ট্রের পিঠে, তারা আসবে দূর-দূরান্তের পথ অতিক্রম করে।’ তখন হযরত ইব্রাহিম (আ.) একটি উচুঁস্থানে আরোহণ করলেন এবং ডানে-বামে পূর্ব-পশ্চিমে ফিরে হজের ঘোষণা করে বললেন: ‘হে লোক সকল! বায়তুল্লাহ্ শরিফের হজ তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে। তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের আহবানে সাড়া দাও।’ এ আহবান শুনে পূর্ব দিগন্ত হতে পশ্চিম দিগন্ত পর্যন্ত যাদের হজ নসিব হবে তারা সকলেই লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক (হাজির হে প্রভু! আমরা সকলেই হাজির) বলেছে। কেউ সাড়া দিয়েছে একবার, আবার কেউ সাড়া দিয়েছে একাধিকবার। যারা একবার সাড়া দিয়েছে, তাদের একবার হজ নসিব হয়। হযরত ইব্রাহিম (আ.)-এর পর যত নবি-রাসুল দুনিয়াতে এসেছেন তারা সকলেই বায়তুল্লাহ্র জিয়ারত করেছেন ও হজব্রত পালন করেছেন।
জাহিলিয়্যাতের যুগেও লোকেরা বায়তুল্লাহ্ শরিফের তাওয়াফ এবং জিয়ারত করতো। কিন্তু তারা তা করতো নিজেদের মনগড়া পন্থায়। নিজেদের ভ্রান্ত চিন্তাধারার আলোকে জাহিলী বহু কর্ম তারা হজের অন্তর্ভুক্ত করে নিয়েছিল। এগুলোর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হল, হজের মৌসুমে কুরাইশগণ অন্যান্য হাজিদের ন্যায় আরাফায় না গিয়ে মুয্দালিফায় অবস্থান করতো। তারা বলতো, আমরা স্থানীয় বাসিন্দা। আমাদের একটা বিশেষ স্বাতন্ত্র ও আভিজাত্য আছে। তাই অন্যান্যদের মতো আমরা সেখানে যেতে পারি না। বস্তুতঃ কালের বিবর্তনে হজ তখন তার আপন পবিত্রতা ও ভাবগাম্ভীর্য হারিয়ে খেল-তামাশা এবং অশ্লীল চিত্তবিনোদনের অনুষ্ঠানে পরিণত হয়েছিল। তখন তারা সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় কা’বা গৃহের তাওয়াফ করতো। ইসলাম জাহেলি যুগের এসব কুসংস্কার চিরতরে বন্ধ করার লক্ষ্যে নতুনভাবে হজের র্ফজিয়াতের বিধান প্রবর্তন করে। এ মর্মে আল্লাহ্পাক পবিত্র কুরআন মজিদের সূরা আলে ইমরানের ৯৭ নং আয়াতে ইরশাদ করেন: মানুষের মধ্যে যার সেখানে যাওয়ার সামর্থ্য আছে আল্লাহ্র উদ্দেশ্যে ঐ ঘরের হজ করা তার জন্য অবশ্য কর্তব্য।
হজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদাত। প্রত্যেক সুস্থ, প্রাপ্তবয়স্ক, বুদ্ধিমান ও সামর্থ্যবান মুসলিম নর-নারীর ওপর জীবনে একবার হজ করা ফরজ। এরপর যতবার হজ পালন করবে তা নফল হিসেবে গণ্য হবে। নফল হজেও অনেক সওয়াব রয়েছে। তবে আমাদের তৃতীয় বিশে^র দারিদ্রপীড়িত দেশের অধিবাসীদের জীবনে একবার হজ পালন করাই শ্রেয়। হজ সম্পর্কে পবিত্র কুরআন মাজিদের সূরা আলে ইমরানের ৯৭নং আয়াতে আল্লাহ্পাক ইরশাদ ফরমান: ‘আল্লাহর উদ্দেশ্যে বায়তুল্লাহ্ শরিফের হজ পালন করা মানুষের ওপর অবশ্য কর্তব্য; যার সেখানে যাওয়ার সামর্থ্য আছে।’ যে সব লোক বায়তুল্লাহ্ শরিফ তথা পবিত্র মক্কা ও মদিনা শরিফ পর্যন্ত যাতায়াতের দৈহিক ক্ষমতা রাখে এবং হজ থেকে ফিরে আসা পর্যন্ত পরিবারের আবশ্যকীয় ব্যয় বাদে যাতায়াতের খরচ বহন করতে সক্ষম তাদের ওপর হজ ফরজ। মহিলা হাজি হলে একজন পুরুষ সফরসঙ্গী থাকতে হবে এবং সফরসঙ্গীর ব্যয় নির্বাহে সক্ষম হতে হবে। মহিলা হাজির সফরসঙ্গী হবেন স্বামী অথবা এমন আত্মীয় যার সাথে বিবাহ সম্পর্ক হারাম। যেমন- পিতা, ছেলে, ভাই, চাচা, মামা ইত্যাদি।
কা’বা আল্লাহর ঘর। পৃথিবীর প্রাচীনতম ইবাদত গৃহ। এটিই বিশ^ মুসলিমদের কিবলাহ্ এবং মিলনকেন্দ্র। সুতরাং হজ হচ্ছে বিশ^ মুসলিমের মহাসম্মেলন। বিশ^ মুসলিম যে এক অখ- উম্মত হজ তার জ¦লন্ত প্রমাণ। গায়ের রঙ, মুখের ভাষা, আর জীবনপদ্ধতিতে যত পার্থক্যই থাকুক না কেন, এই সম্মেলনে তারা একাকার হয়ে যায়, তাদের সব পার্থক্য দূর হয়ে যায়। সকলের পরনে ইহ্রামের সাদা কাপড়। সকলের ধর্ম এক, উদ্দেশ্য এক, অন্তরে এক আল্লাহ্র ধ্যান, সকলেই আল্লাহ্র বান্দা। সকলেই ভাই ভাই। এ সবই মুসলিমদের বিশ^জনীন ভ্রাতৃত্ব ও সাম্যের এক অপূর্ব পুলক শিহরণ জাগায়। তাদের মধ্যে ভালোবাসা গড়ে ওঠে। সবার কণ্ঠে একই আওয়াজ ধ্বনিত হয়Ñ ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’। ‘হাজির হে আল্লাহ্, আমরা তোমার দরবারে হাজির।’
হজ এমন একটি মিলনমেলা, যা প্রত্যেক হাজিকে মুসলিম বিশে^র লাখো মুসলিমের সাথে পরিচয়ের বিরাট সুযোগ করে দেয়। একটি সফরে বহু সফরের সুফল পাওয়া যায়। ইসলামের ঐক্য, সাম্য, ভ্রাতৃত্ব ও প্রাণচাঞ্চল্য বজায় রাখার ব্যাপারে হজের তাৎপর্য অপরিসীম। হজ মানুষের অতীত জীবনের গুণাহ্সমূহ ধুয়ে-মুছে সাফ করে দেয়, মাফ করে দেয়। রাসুলে পাক (সা.) বলেছেন: ‘পানি যেমন ময়লা ধুয়ে পরিষ্কার করে দেয়, হজও তেমনি গুণাহ্গুলোকে ধুয়ে পরিষ্কার করে দেয়’ (সহিহ্ বুখারি)। নবি করিম (সা.) আরও বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ্র উদ্দেশ্যে হজ আদায় করল, তারপর কোনো অশ্লীল কাজ করল না, পাপ কাজ করল না, সে নবজাত শিশুর মতো নিষ্পাপ হয়ে ফিরল।’ (বুখারি ও মুসলিম)
হজের প্রধান কাজগুলো হলো ইহ্রাম বাঁধা, কাবাঘর তাওয়াফ করা, সাফা-র্মাওয়া পাহাড়দ্বয়ের মাঝে সাঈ (দৌড়ানো) করা, আরাফাত ময়দানে ওকুফ্ বা অবস্থান করা, মুয্দালিফায় রাত্রি যাপন করা ও মিনায় কোরবানি করা ইত্যাদি। অধিকাংশ আলিম হজের সফরকে আখিরাতের সফরের সাথে তুলনা করেছেন। কেননা, হাজিগণ যখন হজের উদ্দেশ্যে বের হন, তখন পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, ঘর-সংসার ত্যাগ করে তারা যেন পরকালের সফরে বের হন। মৃত্যুর সময় যেমন পার্থিব জগতের সবকিছু ত্যাগ করতে হয়, অনুরূপভাবে হজের সময়ও এ জাতীয় সবকিছু বর্জন করতে হয়।
হজ যাত্রায় যানবাহনে আরোহণ হাজিকে শবদেহ বহনের খাটিয়ায় সওয়ার হওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। ইহ্রামের দু’টুকরো সাদা কাপড় হজযাত্রীর মনে কাফনের কাপড়ের কথা বার বার মনে করিয়ে দেয়। ইহ্রামের পর হাজিগণের সমস্বরে ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ ধ্বনির উচ্চারণ কিয়ামাতের দিন আহবানকারীর (আল্লাহ্) ডাকে সাড়া দেওয়ার সমতুল্য। সাফা-র্মাওয়া পাহাড়দ্বয়ের মাঝখানে সাঈ করা হাশরের মাঠে দিগি¦দিক ছুটাছুটি করার মত। সেদিন যেমন সমস্ত মানুষ দিশেহারা হয়ে নবি-রাসূলগণের নিকট সুপারিশের জন্য দৌড়াদৌড়ি করবে অনুরূপভাবে সম্মানিত হাজিগণও পূণ্যের আশায় সাফা-র্মাওয়ার মাঝামাঝি স্থানে দৌড়াদৌড়ি করে থাকেন। হজ মৌসুমে আরাফার মাঠে লাখো হজযাত্রীর অবস্থান হাশরের ময়দানের জনসমাগমের নমুনা বলে ধারণা করা হয়। প্রখর সূর্যালোকে সেদিন হজযাত্রীরা গলদঘর্ম হয়ে কঠিন এক ধৈর্যের পরীক্ষা দেন, যা করুণ দৃশ্যের অবতারণা করে।
এক কথায়, হজের প্রতিটি আমল থেকেই আখিরাতের সফরের কথা প্রতিটি হজযাত্রীর হৃদয়ে চির জাগরুক হয়ে ভেসে ওঠে। এগুলোই হচ্ছে হজের অন্যতম প্রধান তাৎপর্য। হজ হলো আল্লাহ্র ইশ্ক ও মহব্বত প্রকাশ করার এক অপরূপ বিধান। অর্থাৎ পরম প্রিয়তমের আকর্ষণে মাতোয়ারা হয়ে প্রেমিক প্রবর ছুটে চলে বায়তুল্লাহ্ জিয়ারতের উদ্দেশ্যে। কখনো মক্কা মুয়াজ্জমায়, কখনো মদিনা মুনাওয়ারায়, কখনো আরাফার ময়দানে, আবার কখনো মুয্দালিফায় উপস্থিত হয়ে আল্লাহর মেহমান হাজিগণ বিনয়াবনত হয়ে অশ্রু বিসর্জন ও নিজের ভুল কৃতকর্মগুলোকে স্মরণ করে সকরুণ আহাজারি করছে মহান আল্লাহ্ পাকের দরবারে। তারা সদাসর্বদা ব্যস্ত এক মুহূর্ত দাঁড়াবার ফুসরত নেই, সবাই উন্মাদের মতো ছোটাছুটি করছে উত্তপ্ত হৃদয়ের প্রশান্তি লাভ করতে।
লেখক : সহকারী অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, শেরপুর সরকারি মহিলা কলেজ, শেরপুর।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

অর্থনীতিতে কালো মেঘ

ড. দেবাশীষ পাল বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন-এর সদস্য (ভৌত বিজ্ঞান) নিযুক্ত

অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে তিতাসের অভিযান ও জরিমানা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার হতে হবে : রাশেদ প্রধান

পুলিশকে ছুরিকাঘাত করা ও হত্যাসহ ১২ মামলার আসামি তানভীর আটক

ঢাবি’র অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মো. আজহারুল ইসলামের মৃত্যুতে ভিসি’র শোক প্রকাশ

৫ আগস্টের পর ছাত্র রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন এসেছে : এ্যানি

সোনারগাঁও পৌর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদকের পদত্যাগ

অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ছুটির দিনেও প্রতিবাদ সমাবেশ

আদাবর ও মোহাম্মদপুরে ডাকাতি-ছিনতাইসহ কিশোর গ্যাংয়ের ২৭ জন গ্রেফতার

ময়মনসিংহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৯, আহত ১৫

আগামীকাল ইসিতে নিবন্ধনের আবেদন জমা দেবে এনসিপি

ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা আ.লীগকে পুনর্বাসনে ষড়যন্ত্র করছে : রিজভী

এক লাখ ৮ হাজার বাংলাদেশি ২০২৪ সালেই বিদেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন

অন্তর্বর্তী সরকার একটি বিভাগের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট : সারজিস আলম

নয় বছরেও অধরা তনু হত্যাকাণ্ডে জড়িতরা

যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ পাচারের দায়ে ভারতীয় শিক্ষার্থীর ৫ বছর কারাদণ্ড

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

সিরাজগঞ্জ-৩ আসন : নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা

বিএনপির কাছে নিজেদের দলের লোকই নিরাপদ নয় -রংপুরে সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম