ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে দেশ: সুখবরের প্রত্যাশায় জনগণ
১১ জুন ২০২৫, ১২:২২ এএম | আপডেট: ১১ জুন ২০২৫, ১২:২২ এএম

চার দিনের সরকারি সফরে যুক্তরাজ্যে রয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গত সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ৩০মিনিটে প্রধান উপদেষ্টা তাঁর সফরসঙ্গীসহ যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেন। সফরকালে বাকিংহাম প্যালেসে ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে তিনি দেখা করবেন এবং তার হাত থেকে কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গেও তাঁর দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এছাড়া যুক্তরাজ্যের নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউস আয়োজিত এক সংলাপে অংশ নেবেন। প্রধান উপদেষ্টার এ সফরের গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎকার। বিএনপিরি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল বলেছেন, লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সাথে তারেক রহমানের বৈঠক হবে। তাঁকে ফরমালি দাওয়াত করা হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস যে হোটেলে অবস্থান করবেন, সেখানেই স্থানীয় সময় সকাল ৯টা থেকে ১১টা পর্যন্ত তাদের মিটিং হবে। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই মিটিং দেশের রাজনৈতিক সংকট কাটাতে পজেটিভ ভূমিকা রাখবে। এটা নিঃসন্দেহে বড় একটা টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এর গুরুত্ব অনেক।
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতন ও পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের গণতান্ত্রিক নবযাত্রার প্রাক্কালে প্রথমবারের মতো প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং দেশের বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাক্ষাৎকারের বিষয়টি এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছে। বিএনপির দ্রুত নির্বাচন বা ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে যে টানাপড়েন সৃষ্টি হয়েছে, এ সাক্ষাৎকারে তা অনেকটাই দূরিভূত হবে বলে আশা করা যায়। দেশ যে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তাতে কিছুটা হলেও সুবাতাস বইবে। এ সাক্ষাৎকারের মধ্য দিয়ে উভয় পক্ষের ইতিবাচক মনোভাবের প্রকাশ ঘটেছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেমন বিজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন, তেমনি তারেক রহমানও বিজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন। এক্ষেত্রে, উভয় পক্ষের মধ্যে একটি ‘উইন উইন সিচুয়েশন’ হবে বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। ঈদের আগের রাতে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো দিন নির্বাচন হবে। তাঁর এ ঘোষণা বিএনপি তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাখ্যান করে ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে বলে দৃঢ় অবস্থান নেয়। বিএনপির পাশাপাশি তার সমমনা দলগুলোও তার এ অবস্থানকে সমর্থন করে। এতে বিএনপিসহ বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলের সাথে সরকারের টানাপড়েন আরও বৃদ্ধি পায়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, নির্বাচনের সময় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার এ ধরনের ঘোষণা অপ্রয়োজনীয় ছিল। এতে অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলোর মধ্যকার রেঁষারেষিকে উসকে দেয়া হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, প্রধান উপদেষ্টা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সাথে বৈঠকের উদ্যোগ নিয়ে বিজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন। এটা শুভ লক্ষণ এবং এই বৈঠক এক ঐতিহাসিক রূপ লাভ করবে। আমাদের দুর্ভাগ্য, যে লক্ষ্যে স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়েছিল, তার ৫৪ বছরে এসেও সে লক্ষ্য অর্জিত হয়নি। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সরকার দেশে স্বৈরশাসন প্রতিষ্ঠা করে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে এক অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল। ’৭৫-এ শেখ মুজিবের পতনের পর নানা ঘটনা ও সিপাহী-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থনের মধ্য দিয়ে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসার পর তিনি দেশকে গণতান্ত্রিক ধারায় প্রতিষ্ঠা, আমাদের আত্মপরিচয় নির্দিষ্টকরণসহ দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করার যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। স্বাধীনতার লক্ষ্য পূরণে তিনি উদ্যোগী হয়েছিলেন। তাঁর রাষ্ট্রীয় দর্শন, দূরদর্শী চিন্তা, পরিকল্পনা, অর্থনৈতিক নীতির মাধ্যমে স্বনির্ভর বাংলাদেশ গঠনের উদ্যোগ দেশের মানুষ অকুণ্ঠচিত্তে গ্রহণ করে। পরবর্তীতে বিএনপি তাঁর দর্শন পুরোপুরি ধারন ও এগিয়ে নিতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। আওয়ামী লীগ বরাবরই তার সেই স্বৈরতান্ত্রিক মানসিকতা ধরে রাখে এবং বিগত দেড় দশক ধরে ফ্যাসিজম কায়েম করে দেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্যে পরিণত করেছিল। ’২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতন ও পালিয়ে যাওয়ার পর দেশ এক নতুন রূপ পরিগ্রহ করেছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের যাত্রা শুরু হয়েছে। এরপর থেকেই নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেয়া সমন্বয়কদের নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি গঠিত হয় এবং রাষ্ট্র সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও নির্বাচন ইস্যুগুলো সামনে আনা হয়। নির্বাচন নিয়ে এক ধরনের ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়। নির্বাচন আগে, নাকি সংস্কার আগে, এমন বিতর্কের সূচনা করা হয়। বিএনপি দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ডিসেম্বরে নির্বাচন দেয়ার তাকিদ দেয় এবং এ নিয়ে তার অবস্থানে অটল রয়েছে। জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপি নির্বাচন পিছিয়ে দেয়ার পক্ষাবলম্বন করেছে। তারা সংস্কার করতে যতদিন লাগবে, ততদিন নির্বাচন নয়, এমন অবস্থান নিয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে, হাসিনার পতনের পর সংস্কার বা অন্যান্য বিষয় ছিল না। সে সময় মানুষ সেনাবাহিনী সরকারের পক্ষে এবং তাকে দায়িত্ব নেয়ার আহ্বান জানিয়ে শ্লোগান দিয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, জামায়াতে ইসলামী এবং এনসিপি নির্বাচন বিলম্ব করার পক্ষে কেন অবস্থান নিয়েছে? রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, জামায়াতে ইসলামী অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই প্রশাসন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মাদরাসা, ব্যাংক দখল করে সর্বত্র যে প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে যে ক্ষমতা ভোগ করছে, স্বাধীনতার পর থেকে এতটা ক্ষমতা সে কখনো ভোগ করতে পারেনি। ৫ আগস্ট হাসিনার পতনের পর সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে গিয়ে দলটির আমীর বলেছিলেন, এ সরকারের ওপর আমাদের অনেক প্রভাব রয়েছে। ফলে নির্বাচন যত দেরি হবে, তত তার লাভ। বিনা নির্বাচনে সে ক্ষমতা ভোগ করে যেতে পারবে। অন্যদিকে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এনসিপিকে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। দলটিকে গুছিয়ে উঠতে যত সময় লাগে, তত সময় দিতে চান। এর মধ্যে জামায়াতেরও সমর্থন রয়েছে। দলটির কর্মসূচিতে শিবির ও দলটির নেতাকর্মীরা বরাবরই উপস্থিত হন। ফলে এনসিপিকে কেউ কেউ জামায়াতের ‘বি টিম’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর যে, এই দুই দলের প্রভাব রয়েছে এবং তারা ক্ষমতা উপভোগ করছে, তা সকলেরই জানা। পর্যবেক্ষকদের মতে, জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপি মিলে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নির্বাচনকে বিলম্বিত করার মিশন নিয়ে নেমেছে। এমতাবস্থায়, নির্বাচনের মাধ্যমে এই দুই দলের ক্ষমতায় যাওয়ার সম্ভাবনা যেখানে নেই, সেখানে দীর্ঘমেয়াদে তাদের প্রভাবিত অনির্বাচিত সরকারের ক্ষমতায় থাকা বিএনপি ও অন্যান্য দল মানবে কেন? এটা দেশের গণতন্ত্রের পথ রুদ্ধ করার ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়। বৃহৎ ও সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের প্রতিনিধিত্ব করা দায়িত্বশীল দল হিসেবে বিএনপির তা মানার কোনো কারণ নেই। বলা বাহুল্য, দেশকে গণতান্ত্রিক ধারায় প্রতিষ্ঠিত করতে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই। যারা সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন বিলম্ব করার দুরভিসন্ধি করছে, তাদের মনে রাখা উচিৎ, কোনো সংস্কারই স্থায়ী নয় এবং তা একবারে করা সম্ভব নয়। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। সময়ের প্রয়োজনে তা পরিবর্তিত, পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত হয়। ফলে সংস্কারের উসিলায় নির্বাচন বিলম্ব করার কোনো কারণ নেই। ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সুযোগ-সুবিধা নেয়া নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। তিনি বিতর্কের মুখে পড়েছেন। তাঁর গড়া প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংক স্যাবোটাজের হুমকির মুখে পড়েছে। দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গোয়েন্দারা তথ্য দিয়ে বলেছে, চট্টগ্রাম ও রংপুর বিভাগের কুঁড়িগ্রাম জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় গ্রামীণ ব্যাংকসহ স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানে ঈদের দশ দিন ছুটিতে ভারত থেকে এসে দুর্বৃত্তরা স্যাবোটাজ করতে পারে। এজন্য বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এসব আলামত দেশের জন্য কোনোভাবেই মঙ্গলজনক নয়। দেশের স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি। রাজনৈতিক টানাপড়েনের মধ্যে অনির্বাচিত সরকারের পক্ষে এ হুমকি মোকাবেলা করা কঠিন।
দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি অত্যন্ত শোচনীয়। ব্যবসা-বাণিজ্য, আমদানি-রফতানি, শিল্পকারখানার উৎপাদনে স্থবিরতা বিরাজ করছে। বিনিয়োগ বলতে কিছু নেই। তথ্যমতে, বিগত ৯ মাসে বিনিয়োগ বাড়া দূরে থাক, উল্টো ২৬ শতাংশ কমেছে। সরকারের হাতে টাকা নেই, মানুষের হাতেও টাকা নেই। সাধারণ মানুষ কষ্টে দিনযাপন করছে। হাতে টাকা না থাকায় এবারের ঈদে পর্যটন কেন্দ্রগুলো অনেকটা ফাঁকা ছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট মেয়াদের রাজনৈতিক সরকার না আসা পর্যন্ত অর্থনৈতিক এই ভয়াবহ পরিস্থিতির অবসান হবে না এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাও আসবে না। দেশ এক অনিশ্চয়তার মধ্যে থেকে যাবে। আমরা মনে করি, এহেন পরিস্থিতিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাথে সাক্ষাতকারের উদ্যোগ নিয়ে অত্যন্ত বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি অভিভাবকত্বের পরিচয় দিয়েছেন। পুরো দেশের নজর এখন এই বৈঠকের দিকে। দেশের মানুষের প্রত্যাশা, এই বৈঠক থেকে সুখবর পাওয়া যাবে। দেশের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথ রচিত হবে। অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা কাটিয়ে দেশ গণতান্ত্রিক পথে যাত্রা করবে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শ্রদ্ধাভাজন ও সম্মানিত মানুষ। তিনি থাকবেন না। তাঁর উপদেষ্টারাও থাকবেন না। তারা যে যার মতো করে চলে যাবেন। তবে রাজনৈতিক দল থাকবে। রাজনৈতিক দলই দেশ পরিচালনা করবে। ফলে তিনি বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী এমন একটি নির্বাচন, যার প্রতিশ্রুতি তিনি দিয়েছেন, তা করে যাবেন। তিনি ক্ষমতা থেকে চলে গেলেও শ্রদ্ধা ও সম্মানের পাত্র হয়ে থাকবেন, এ প্রত্যাশা সকলের। আমরা আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মধ্যকার বৈঠক থেকে দেশের এক ঐতিহাসিক নবযাত্রার সূচনা হবে।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

ইরানে মার্কিন বর্বরোচিত হামলা বিশ্বমানবতাকে ভাবিয়ে তুলছে

কমিটি গঠনের ২দিন পরই স্থগিত হলো শেরপুরের নালিতাবাড়ী এনসিপির কমিটি !

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে বিএনপির নতুন প্রস্তাব

রাতের ভোটের নুরুল হুদাকে ধরে পুলিশে দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা

ট্রাম্পের বিশ্বাসঘাতকতা

সাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বোর্ডের সভাপতি হলেন ব্যারিস্টার আব্দুল আল মামুন

মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক এমপি ফয়সল বিপ্লব গ্রেপ্তার

শেরপুরে জনপ্রিয় ষাড়ের মই দৌড় প্রতিযোগীতায় আনন্দে মেতে উঠে হাজারো মানুষ

শাহরাস্তিতে ডাকাতিয়া নদীতে পড়ে শিশু নিখোঁজের ৫ ঘন্টা পর মৃত উদ্ধার করলো ডুবুরিরা

জকিগঞ্জে ‘মৃত ব্যক্তি’ জীবিত ফিরে এলেন: দাফনের আগ মুহূর্তে চাঞ্চল্যকর ঘটনা

কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেলো যুবকের

ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিনে রূপগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন

আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’ ঘোষণা চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের

অবশ্যই ইসি পুনঃগঠন হবে : এনসিপি

চার্জ গঠন বিষয়ে শুনানি ২৯ জুন

উন্নতমানের গবেষণার পরিবেশ পেলে মেধাবীরা আবার দেশে ফিরবে : সালাহ উদ্দিন আহমেদ

সচিবালয়ের ভেতর সব সংগঠন বাতিলের নির্দেশনা চেয়ে রিট

দুদকের মামলায় স্ত্রীসহ খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু

নিজের সুরক্ষা চেয়ে মা-বাবার বিরুদ্ধে মেয়ের মামলা

দক্ষিণ সিটিতে সকল নাগরিক সেবা প্রদানের আহ্বান, গাফিলতিতে ব্যবস্থা