ড. ইউনূস তারেক রহমানকে অনন্য উচ্চতায় তুলে ধরেছেন
১৭ জুন ২০২৫, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ১৭ জুন ২০২৫, ১২:০৩ এএম

গত ১৩ জুন শুক্রবার লন্ডনে এক বিরল ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারেক রহমানের মধ্যে এক বিরল যৌথ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সেই সিদ্ধান্ত মোতাবেক, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে পবিত্র রমজানের পূর্বে যে কোনো একটি দিন বাংলাদেশে জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কোনো কোনো পত্রিকা এই নির্বাচন ১০ ফেব্রুয়ারি হবে বলে খবর প্রকাশ করেছে। আবার কোনো কোনো পত্রিকা বলেছে যে, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে রাজনৈতিক নেতারা যাই বলুন না কেনো, নির্বাচনের তারিখ এবং তফসিল ঘোষণার একক এখতিয়ার, সংবিধান মোতাবেক, নির্বাচন কমিশনের। প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান বলেছেন যে, খুব সহসাই নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তারিখ এবং আনুষঙ্গিক বিষয়াদি ঘোষণা করবেন। ড. ইউনূস বলেছেন যে, তিনি ইতোপূর্বে আগামী এপ্রিল মাসের প্রথমার্ধে নির্বাচন হবে বলে ঘোষণা করেছিলেন। এখন নির্বাচন যদি ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে করতে হয় এবং নির্বাচন কমিশনের যদি সেই সক্ষমতা থাকে তাহলে তার কোনো আপত্তি নাই। তিনি আরো বলেছেন যে, নির্বাচন অনুষ্ঠানের পূর্বে বিচার এবং সংস্কারের প্রক্রিয়াকে আরও বেগবান করতে হবে।
উল্লেখ করা যেতে পারে যে, জুলাই-অগাস্ট বিপ্লবের পর প্রথম দিকে ড. ইউনূস এবং বিএনপির সম্পর্ক ভালোই যাচ্ছিলো। কিন্তু কয়েক দিন পরেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় নিয়ে বিএনপির সাথে ইন্টারিম সরকারের টানাপোড়েন শুরু হয়। বিএনপির দাবি ছিলো, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনের সময় ঘোষণা করা হোক। এর বিপরীতে ড. ইউনূসের বক্তব্য ছিলো, দেশে সংস্কার এবং স্বৈরাচার ও তার দোসরদের বিচার শুরু হয়েছে। এখন রাজনৈতিক দলগুলো যদি কম সংস্কার চায় তাহলে তাড়াতাড়ি নির্বাচন করা সম্ভব হবে। আর যদি বেশি সংস্কার চায় তাহলে নির্বাচন দেরিতে করতে হবে। তবে তাড়াতাড়ি ও দেরির একটি সময়সীমা তিনি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন যে, চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনÑ এই ৬ মাসের মধ্যে যেকোনো একদিন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
বিএনপি বলে যে, ডিসেম্বর থেকে জুনÑ এটি একটি লম্বা সময় এবং সুনির্দিষ্ট নয়। সে তার ভাষায় নির্বাচন সম্পর্কে একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চায়। এই বিষয়টি নিয়ে ইন্টারিম সরকার এবং বিএনপির দূরত্ব বাড়তেই থাকে। এই পর্যায়ে বিএনপি একটি সুনির্দিষ্ট সময় দেয়। দাবি করে যে, আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতেই হবে। ঐদিকে সরকারও তাদের একই কথার পুনরাবৃত্তি করতে থাকে। অর্থাৎ ডিসেম্বর থেকে জুনÑ এর মধ্যে নির্বাচন করতে হবে।
নির্বাচনের সময় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলিও বিভক্ত হয়ে পড়ে। বরং বলা যায়, নির্বাচনের সময় ইস্যুতে দেশের রাজনীতিতে একটি সুস্পষ্ট মেরুকরণ দেখা যায়। ডিসেম্বরেই নির্বাচন করতে হবে, বিএনপির এই দাবি সমর্থন করে তাদের মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, অলী আহমেদের এলডিপি প্রভৃতি দল। পক্ষান্তরে সংস্কার ও বিচারকে অগ্রাধিকার দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানায় ছাত্রদের দল এনসিপি, জামায়াতে ইসলামী, মওলানা মামুনুল হকের হেফাজতে ইসলাম, চরমোনাই হুজুরের ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিশ প্রভৃতি দল। সেই সময় মনে হচ্ছিলো, ড. ইউনূস পরবর্তী দলসমূহকে অর্থাৎ এনসিপি, জামায়াত গ্রুপের দিকে হেলে পড়েছেন। এর মধ্যে আরো কতগুলো ঘটনা ঘটে। ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের মেয়র ইশরাক হোসেনকে শপথ পড়ানো, চট্টগ্রাম দিয়ে আরাকানে মানবিক করিডোর, চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া ইত্যাদি প্রশ্নে বিএনপির সাথে ইন্টারিম সরকার বিশেষ করে ড. ইউনূসের সম্পর্ক তিক্ত হয়ে পড়ে।
এমন একটি পটভূমিতে পবিত্র ঈদুল আজহার পূর্ব রাত্রে অর্থাৎ ৬ জুন সন্ধ্যা ৭টায় ড. ইউনূস জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন। ঐ ভাষণে তিনি ঘোষণা করেন যে, আগামী এপ্রিল মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ড. ইউনূসের এই ঘোষণায় বিএনপি আরো বেশি ক্ষুব্ধ হয়। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহম্মেদ রাজপথে কর্মসূচি দেওয়ার হুমকি দেন। সালাহউদ্দিন আহম্মেদ আরো ঘোষণা করেন যে, ঈদুল আজহার পর বিএনপির মিত্র বা জোট সঙ্গীদের সাথে তারা বৈঠকে বসবেন এবং রাজপথের কর্মসূচি সম্পর্কে আলোচনা করবেন। এমন একটি পটভূমিকায় ঘোষণা করা হয় যে, ড. ইউনূস হারমনি অ্যাওয়ার্ড ব্রিটেনের তৃতীয় চার্লসের নিকট থেকে গ্রহণ করার জন্য ৯ জুন বিলাতের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন এবং ১০ জুন বিলাত পৌঁছাবেন।
॥দুই॥
ড. ইউনূস বিলাত আসছেন শুনে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ তার বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভের ঘোষণা দেয়। যেদিন ড. ইউনূস লন্ডন পৌঁছেন সেদিন শত শত প্রবাসী বাংলাদেশিকে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়। ড. ইউনূসকে লন্ডনে স্বাগত জানানোর জন্য কিছু লোক রাস্তার অপর পাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়ান।
এদিকে প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরের বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই বাংলাদেশের প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে তুমুল জল্পনা-কল্পনা শুরু হয় যে, ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের মধ্যে একটি বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যেই খবর পাওয়া যায় যে, ড. ইউনূস লন্ডনে তারেক রহমানের সাথে বৈঠকের ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন। লন্ডন এবং ঢাকার একাধিক সূত্র ইনকিলাবের এই কলামিস্টকে জানান যে, ড. ইউনূসের এই ইচ্ছা কূটনৈতিক সূত্রে, আরো স্পষ্ট করে বলতে গেলে লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে তারেক রহমানকে জানানো হয়েছে। তবে তারেক রহমান প্রস্তাবিত বৈঠক সম্পর্কে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত জানাননি। অত্যন্ত বিশস্ত সূত্রে জানা যায়, ঈদের দিন বিএনপি স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যরা বেগম জিয়াকে ঈদ মোবারক জানাতে যান। সেখানে কুশলাদি বিনিময়ের পর বেগম জিয়া স্ট্যান্ডিং কমিটির নিকট থেকে জানতে চান, ড. ইউনূসের সাথে বিএনপির দূরত্ব বাড়ছে কেনো? তিনি তাদেরকে আরো বলেন, ড. ইউনূসের সাথে যদি কোনো সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সেটি আলোচনার মাধ্যমে মীমাংসা করা যেতে পারে।
উল্লেখ করা যেতে পারে, ৬ জুনের ২ দিন আগে বিএনপি স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকে অনলাইনে সংযুক্ত হন তারেক রহমান। ঐ বৈঠকেও কর্মসূচি দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
॥তিন॥
স্ট্যান্ডিং কমিটিকে বেগম জিয়া তার মতামত জানানোর পর ৮ জুন স্ট্যান্ডিং কমিটি পুনরায় জরুরি বৈঠকে মিলিত হয়। ঐ বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, ড. ইউনূসের সাথে তারেক রহমানের বৈঠক হবে। একটি অসমর্থিত খবরে প্রকাশ, বেগম জিয়া তার পুত্র তারেক রহমানকে আরেকটি জরুরি বার্তা দেন। তবে বিষয়টি এত গুরুত্বপূর্ণ ছিলো যে, অন্য কোনো মাধ্যমে না দিয়ে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে বার্তাবাহক হিসাবে লন্ডন পাঠানো হয়।
এর পরের খবর সকলেরই জানা। লন্ডনের বৈঠক স্থায়ী হয় দেড় ঘণ্টা। এর মধ্যে ওয়ান টু ওয়ান অর্থাৎ তারেক রহমান ও ড. ইউনূসের মধ্যে একান্ত বৈঠক হয় ১ ঘণ্টার ওপর। এই বৈঠকে তারেক রহমান ড. ইউনূসকে অনুরোধ করেন, নির্বাচন এপ্রিল থেকে এগিয়ে ফেব্রুয়ারিতে আনা যায় কিনা। ড. ইউনূস তৎক্ষণাৎ নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা সাপেক্ষে তারেক রহমানের অনুরোধে রাজি হন। এই ১ ঘণ্টার মধ্যে আবহাওয়া এবং বেগম জিয়ার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কুশলাদি বিনিময় ছাড়া আর কী কী আলোচনা হয়েছে সেটি অবশ্য জানা যায়নি। তবে এই দুই নেতার বৈঠক সম্পর্কে একটি যৌথ ঘোষণা ও যৌথ বিবৃতি জারি করার এক বিরল নজির সৃষ্টি হয়েছে।
॥চার॥
এই বৈঠকের ফলাফল নিয়ে ঘরে বাইরে আলোচনা হবে এটিই স্বাভাবিক। ১৪ জুন শনিবার ইনকিলাবের এই প্রতিনিধি সমাজের বিভিন্ন স্তরে আলোচনা করেন। সকলেই এক বাক্যে বলেন, এই বৈঠক এবং বৈঠক পরবর্তী যৌথ ঘোষণা ও যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে রাজনৈতিক নেতা হিসাবে তারেক রহমানের অবস্থানকে অসাধারণ উচ্চে তুলে ধরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তারেক রহমানও পাল্টা বলেছেন, এই বৈঠকটি ছিলো ঐতিহাসিক। তারেক রহমান প্রধান উপদেষ্টাকে বলেন, ‘আপনি ও বেগম জিয়া আমাদের মুরব্বি। আপনারা আমাদেরকে পরামর্শ দেবেন এবং বাংলাদেশের সমৃদ্ধি অর্জনে আপনারা দিক নির্দেশনা দেবেন।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে দেশের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কেটে গেছে। তিনি বলেছেন, নির্বাচন এগিয়ে নেওয়ার প্রস্তাবটি ছিলো তারেক রহমানের। প্রস্তাবটি গ্রহণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যকার ঐতিহাসিক বৈঠকটি ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠককে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক বলে অভিহিত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডি। শুক্রবার এক বিবৃতিতে দলের সভাপতি আ স ম আব্দুর রব ও সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, আগামী বছরের পবিত্র রমজানের আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাবনার ওপর গুরুত্ব আরোপ এবং তার পূর্বশর্ত হিসেবে কাক্সিক্ষত সংস্কার ও ফ্যাসিস্ট সরকারের বিচারের প্রক্রিয়ায় দৃশ্যমান অগ্রগতি অর্জনের ঘোষিত প্রত্যয়ে রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে।
বিএনপির মিত্র ১২ দলীয় জোট বলেছে, লন্ডন বৈঠকের ফলাফল জাতির জন্য একটি স্বস্তিদায়ক বার্তা। এই বৈঠককে অভিনন্দিত করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির বা সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বামধারার রাজনীতিক জোনায়েদ সাকি এবং বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টির নেতা সাইফুল হক। পক্ষান্তরে ১৪ জুন দৈনিক ইনকিলাবের সেকেন্ড লিডের শিরোনাম, ‘জামায়াত-এনসিপিতে হতাশা’। ১৪ জুন বিভিন্ন দৈনিকের অনলাইন এডিশন মোতাবেক, এই বৈঠকের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী, খেলাফত মজলিশ, মওলানা মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন হেফাজতে ইসলাম, চরমোনাইয়ের পীরের ইসলামী আন্দোলন, এনসিপি প্রভৃতি দল।
Email:[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনেই নিহত ১১০ ফিলিস্তিনি

মুক্তির অপেক্ষায় জয়ার ৩ সিনেমা

হাসপাতালে কিয়ারা, আজই হতে পারেন মা

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে কলাপাড়ায় মশাল মিছিল

উত্তরা সেনাবাহিনীর হাতে চাঁদাবাজ মিলনসহ গ্রেফতার ৬

মিটফোর্ডে প্রকাশ্যে খুন: তদন্তে অগ্রগতি, বিভ্রান্তিকর প্রচারে ডিএমপির সতর্কবার্তা

ফের লর্ডস টেস্টে হাসল রাহুলের ব্যাট,তিন দিন শেষে সমানে সমান ভারত-ইংল্যান্ড

যারা সরাসরি সংশ্লিষ্ট রহস্যজনকভাবে সেই মূল তিন আসামীকে বাদ দেয়া হয়েছে :যুবদল সভাপতি

যুক্তরাষ্ট্র ও চীনকে অবশ্যই ‘সঠিক পথ’ খুঁজে বের করতে হবে

বিচারহীনতা ও রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতার জঘন্য পরিণতি সোহাগ হত্যাকাণ্ড :বিভিন্ন ইসলামী দলের তীব্র প্রতিবাদ

অমীমাংসিত কিছু বিষয়, শুল্কছাড় নিয়ে আবার আলোচনায় বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার আগে জ্বালানি সুইচ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মূল্য যুদ্ধের অবসান ঘটাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে চীন

রূপগঞ্জে ৩৪ বছর পর মসজিদের ওয়াকফকৃত ৪১ শতক জমি উদ্ধার করল গ্রামবাসী

বন্দরে বিএনপি নেতাদের চাঁদা না দেয়ায় মসজিদের বালু ভরাট কাজ বন্ধ

পাল্টা শুল্কের শঙ্কায় বাংলাদেশ থেকে পোশাকের ক্রয়াদেশ পিছিয়েছে ওয়ালমার্ট

দুই হত্যার প্রাপ্ত টাকা মসজিদে দান করে দেয় র্যাব কর্মকর্তা

মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

টাকা পয়সার সঙ্গে জামা জুতাও নিয়ে যায় ছিনতাইকারী