ওধারে পাক-সউদি ডিফেন্স ডিল আর এধারে বাংলা-মার্কিন ডিফেন্স ড্রিল
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০০ এএম | আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০০ এএম
উপমহাদেশ এবং পশ্চিম এশিয়া বা মধ্যপ্রাচ্যে গত ৩ মাসে ২টি ঘটনা ঘটে গেছে। এই দুটি ঘটনা যুগান্তকারী। ঘটনা দুটি উপমহাদেশ তথা আঞ্চলিক ভূরাজনীতিতে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলবে। ঘটনা দুটি হলো গত ১৭ সেপ্টেম্বর বুধবার সউদি আরবের রাজধানী রিয়াদে পাকিস্তান ও সউদি আরবের মধ্যে এক ঐতিহাসিক স্ট্র্যাটেজিক প্রতিরক্ষা চুক্তি হয়েছে। এই চুক্তি পাকিস্তানকে মধ্যপ্রাচ্য তথা পশ্চিম এশিয়ার রাজনীতিতে ড্রাইভিং সিটে বসিয়েছে। দ্বিতীয় ঘটনা হলো, জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর এই ৩ মাসে বাংলাদেশে ৩টি বাংলা-মার্কিন সামরিক ড্রিল বা মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথমে পাক সউদি ডিফেন্স ডিল বা প্রতিরক্ষা চুক্তি।
আগেই বলেছি যে গত ১৭ সেপ্টেম্বর সউদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স সালমান এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ একটি ঐতিহাসিক এবং যুগান্তকারী প্রতিরক্ষা চুক্তিতে সই করেছেন। শুধু উপমহাদেশ ও মধ্যপ্রাচ্য নয়, বরং ভারত এবং সারাবিশে^ এই চুক্তি অভূতপূর্ব আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। চুক্তি মোতাবেক, এই দুটি দেশের মধ্যে যে কোনো একটি দেশ তৃতীয় কোনো দেশ কর্তৃক আক্রান্ত হলে সেটি অপর দেশের ওপরও আক্রমণ বলে পরিগণিত হবে। অর্থাৎ তৃতীয় কোনো দেশ সউদি আরব আক্রমণ করলে সেটি পাকিস্তানের ওপরও আক্রমণ বলে গণ্য হবে। অনুরূপভাবে তৃতীয় কোনো দেশ পাকিস্তান আক্রমণ করলে সেটি সউদি আরবের ওপরও আক্রমণ বলে গণ্য হবে। চুক্তির এই অংশটিই সারাবিশে^র নজর কেড়েছে। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষকগণ চুক্তির এই অংশটিকে উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংস্থা বা ন্যাটো চুক্তির ৫ অনুচ্ছেদের সাথে তুলনা করেছেন। ন্যাটো চুক্তির ৫ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, একজনের ওপর আক্রমণ সকলের ওপর আক্রমণ। জোটের ৭০ বছরের ইতিহাসে এই অনুচ্ছেদটি মাত্র একবারই ব্যবহার করা হয়েছে। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলার পর। আর এই উপমহাদেশের নিরাপত্তা বিশ্লেষকগণ এই চুক্তি তথা চুক্তির আলোচ্য ধারাকে ১৯৭১ সালের সোভিয়েট-ভারত তথা কথিত শান্তি, মৈত্রী এবং সহযোগিতা চুক্তির সাথে তুলনা করেছেন। এই চুক্তিটি হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ঠিক আগে, যখন ভারত এবং সোভিয়েট ইউনিয়নের মধ্যে কৌশলগত সম্পর্ক দৃঢ় করার প্রয়োজন ছিল। পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের উত্তেজনা বাড়ছিল এবং চুক্তিটি ভারতের জন্য এক ধরনের কূটনৈতিক নিরাপত্তা হিসেবে কাজ করে।
চুক্তির প্রধান দিকগুলো ছিলো: ১. শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলা। ২. পারস্পরিকসহযোগিতা ও বন্ধুত্ব রক্ষা। ৩. যেকোনো দেশের সার্বভৌমত্ব বা নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়লে, অপর দেশ প্রয়োজন অনুযায়ী পরামর্শ ও সহায়তা প্রদান করবে। ৪. চুক্তির মেয়াদ ছিল ২০ বছর। পাক-সউদি চুক্তির বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করা হয়নি। কত বছরের জন্য এই চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে সেটিও জানা যায়নি।
ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলা এবং ‘অপারেশন সিঁদুর’ নাম দিয়ে পাকিস্তানে ভারতের হামলা এবং দুই দেশের মধ্যে সংক্ষিপ্ত সংঘাতের কয়েক মাস পরেই দুই দেশের মধ্যে এই প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো।
ভেতরে ভেতরে কতদূর প্রস্তুতি ছিলো সেটি জানা যায়নি। তবে এ মাসেই ইসরাইল হামাসকে আক্রমণের নামে মধ্যপ্রাচ্যের তেল সমৃদ্ধ ধনী এবং জোট নিরপেক্ষ রাষ্ট্র কাতারের ওপর ইসরাইলি বিমান হামলার পর পরই এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হলো। উল্লেখ্য, কাতারে ইসরাইলের এই বিমান হামলার পর মুসলিম জাহান ইসরাইলের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়ে।
পাকিস্তানের সাথে সউদি আরবের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক সেই ১৯৬১ সাল থেকেই। কিন্তু এবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকে সউদি আরবে যে বিপুল সংবর্ধনা দেওয়া হয় সেটি পাকিস্তান সৃষ্টির ৭৬ বছরের মধ্যে আর কোনো পাকিস্তানি রাষ্ট্র নায়ককে দেওয়া হয়নি। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানটি যখন সউদি আরবের আকাশ সীমায় প্রবেশ করে তখন সউদি সরকারের ২টি এফ-১৫ জঙ্গি বিমান পাক প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানটিকে এসকর্ট করে নিয়ে যায়।
॥দুই॥বিশে^র বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা ব্রাউজ করে আমি দেখতে পেয়েছি যে, সউদি আরব বিশেষ করে তার ক্রাউন প্রিন্স যুবরাজ সালমানের ব্যক্তিগত আগ্রহে এই চুক্তিটি সম্পাদিত হয়েছে। আমি নিজের কাছে প্রশ্ন করেছি, কেনো পাকিস্তানের ওপর সউদি আরবের এই সামরিক নির্ভরতা? বিষয়টি আরো পরিষ্কার করার জন্য আসুন দেখা যাক, সউদি আরব ও পাকিস্তানের সামরিক শক্তি।
পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় যে, সউদি আরব চলতি বছরেও সামরিক খাতে ব্যয় করেছে ৭৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অথচ, তাদের বিমান বাহিনীতে এফ-১৬ বা সর্বাধুনিক এফ-৩৫ জঙ্গি বিমান নেই। তাদের বহরে রয়েছে সেই সেকেলে এফ-১৫ এবং ইউরো ফাইটার টাইফুন। অনুরপভাবে তাদের নেই কোনো ডেস্ট্রয়ার। সাবমেরিনের তো প্রশ্নই ওঠে না। তাহলে প্রশ্ন ওঠে, সামরিক খাতে নিকট অতীতে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে সউদি আরব কেমন সামরিক শক্তি গড়লো?
তাদের স্থল বাহিনীতে রয়েছে মাত্র ৩৮০ থেকে ৪০০টি ট্যাঙ্ক। সেগুলোও মার্কিন আব্রাম। অনেকটা সেকেলে। অবাক লাগে যে, তার ফ্রিগেটের সংখ্যা মাত্র ৭টি। আর রয়েছে মাত্র ৯টি করভেট। ২০২৫ সালে করভেটকে কি কোনো রণতরী বলা যায়?
তাদের সৈন্য সংখ্যা আড়াই লক্ষ। লোক সংখ্যা অনুপাতে খুব একটা কম নয়। কিন্তু সেটা অনেকটা ‘ঢাল নাই তলোয়ার নাই নিধিরাম সরদারের’ মতো।
॥তিন॥গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার মোতাবেক, পাকিস্তানের সৈন্য সংখ্যা ৬ লক্ষ ৬০ হাজার। আড়াই হাজারেরও বেশি ট্যাঙ্ক রয়েছে পাকিস্তানের। এই ট্যাঙ্কগুলির কিছু অংশের সূত্র চীন এবং অবশিষ্ট পাকিস্তানেই তৈরি। পাকিস্তানে তৈরি ‘আল খালিদ’ ট্যাঙ্ক বিশ^মানের। পাকিস্তানের বিমান বাহিনীতে রয়েছে ৫৪৬টি জঙ্গি বিমান। এর মধ্যে রয়েছে চীনের আধুনিক মানের জে-১০সি। এই জে-১০সি জঙ্গি বিমান দিয়েই পাকিস্তান ভারতের সর্বাধুনিক রাফাল জঙ্গি বিমানকে ভূপাতিত করে। এছাড়া চীনের সহযোগিতায় পাকিস্তানে নির্মিত জে-১৭ থান্ডার। সংখ্যা আনুমানিক ১৫০টি। এছাড়া রয়েছে মার্কিন এফ-১৬। সংখ্যা আনুমানিক ৭৫টি। এসব ছাড়াও সেকেলে মিরাজ-৩, মিরাজ-৫ (এগুলো ফ্রান্সে নির্মিত) এবং চীনের সেকেলে এফ-৭। এর সংখ্যা ১৪০টি।
পাকিস্তান নৌ বাহিনীতে কম করে হলেও ৮টি সাবমেরিন রয়েছে। পাকিস্তান উন্নত হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তি, বিশেষ করে ডিএফ-জেডএফ হাইপারসনিক গ্লাইড ভেহিকেল (এইচজিভি) এর সাথে সমন্বিত ডিএফ-১৭ সিস্টেম অর্জন করেছে। এর ফলে দক্ষিণ এশিয়ার সামরিক ল্যান্ডস্কেপ বদলে যেতে পারে বলে নিরাপত্তা বিশ্লেষকগণ মনে করেন।
মিসাইল বা ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিতে পাকিস্তান খুব শক্তিশালী। তাদের ভান্ডারে ৯০০ কিলোমিটার রেঞ্জের শাহিন ক্ষেপণাস্ত্র (পাকিস্তানে নির্মিত) থেকে ২ হাজার কিলোমিটার রেঞ্জের আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে। এটিও দেশে নির্মিত এবং নাম ঘোরী।
পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো, দেশটি একটি আণবিক শক্তিধর দেশ। তার ভান্ডারে ১৭০টি পারমাণবিক বোমা রয়েছে বলে লন্ডনের ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের মিলিটারি ব্যালান্স নামক জার্নালের সর্বশেষ সংখ্যার খবরে প্রকাশ। এসব বোমার বিধ্বংসী ক্ষমতা হিরোশিমা এবং নাগাসাকিতে নিক্ষিপ্ত পারমাণবিক বোমার চেয়ে অন্তত ৫০ গুণ বেশি।
পাক সউদি সামরিক চুক্তিতে বিপদের দিনে পাকিস্তান সউদি আরবকে নিউক্লিয়ার কাভার দেবে কিনা সেটি চুক্তি থেকে স্পষ্ট নয়। চুক্তিতে বলা না হলেও সউদি আরব পাকিস্তানকে মিসাইল উৎপাদনে ১০ বিলিয়ন ডলার, প্রযুক্তি স্থানান্তরে ৫ বিলিয়ন ডলার এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় ৫ বিলিয়ন ডলার, মোট ২০ বিলিয়ন ডলার সাহায্যের ওয়াদা করেছে।
॥চার॥এবার আসছি বাংলাদেশের ঘটনায়। ভারতীয় অডিও এবং ভিডিও সাংবাদিকতায় পালকী শর্মা একটি পরিচিত নাম। তিনি তার একটি ভিডিও ক্লিপে জানাচ্ছেন, গত ১৪ সেপ্টেম্বর রবিবার আমেরিকার দৈত্যকায় পরিবহন বিমান সি-১৩০জে জাপান থেকে বাংলাদেশের শাহ আমানত বিমানবন্দরে অবতরণ করে। তারা বাংলাদেশে ৩ দিন ব্যাপী বাংলা মার্কিন মিলিটারি ড্রিল বা সামরিক মহড়া করে। আগস্ট মাসের প্রথম দিকে আরেকটি বাংলা-মার্কিন যৌথ সামরিক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। এই মহড়ার মধ্যে জঙ্গল ওয়ারফেয়ার বা অরণ্যে যুদ্ধের মহড়াও ছিলো। এর আগের মাসে আরেকটি মহড়া অনুষ্ঠিত হয়।
পালকী শর্মা প্রশ্ন করছেন, এসব মহড়ার লক্ষ্য কী? তিনি এটাও উল্লেখ করতে ভোলেননি যে, মহড়ার স্থানের পাশেই অবস্থিত ভারতের স্পর্শকাতর সেভেন সিস্টার্স। ভারতের চোখে মার্কিনী এসব মহড়ার আরেকটি ভীতির কারণ হলো, আরাকান বিদ্রোহ। আরাকান বা রাখাইনের সম্পূর্ণ দখল নিয়ে মিয়ানমার সরকারের সামরিক বাহিনীর সাথে আরাকান আর্মি যুদ্ধ করছে। আরাকান আর্মি মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় সরকারের সামরিক বাহিনীকে পরাস্ত করতে গিয়ে একস্থানে অকস্মাৎ স্থবির হয়ে আছে। কারণ, আরাকান আর্মির ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চায় আমেরিকা ও চীন উভয় পরাশক্তি। উভয় মহাশক্তিই এ ব্যাপারে বাংলাদেশকে পাশে চায়।
আর ৫ মাস পরেই ইউনূস সরকার বিদায় হবে। নতুন যে সরকার আসবে সেই সরকারকে হাতে নেওয়ার জন্য চীন এবং আমেরিকা উভয়েই ব্যাপক কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করেছে। এই ব্যাপক কূটনৈতিক তৎপরতার মাঝেই, পালকী শর্মার তথ্য অনুযায়ী, পর পর ৩ মাসে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো ৩টি সামরিক মহড়া। এক্ষেত্রে চীন আমেরিকার চেয়ে পিছিয়ে আছে।
আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকদের মতে, ডোনাল্ড ট্রাম্প এসব ব্যাপারে অবগত থাকুন আর নাই থাকুন, মার্কিন ডিপ স্টেট বসে নাই। চীন ও আমেরিকার আধিপত্য প্রতিষ্ঠার দ্বন্দ্বে বাংলাদেশ এখন অসাধারণ স্ট্র্যাটেজিক গুরুত্ব অর্জন করেছে।
তবে নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মত হলো, শিল পাটার ঘষাঘষিতে মরিচের অবস্থা (বাংলাদেশ) যেনো কেরোসিন না হয়।
Email:[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
গণমাধ্যম শ্বাসরুদ্ধ করে ‘রাজত্ব’ কায়েম ,বদলি হলেন ডিসি মুফিদুল
নাসিরনগরে তিন আওয়ামী নেতা গ্রেফতার
ইসরায়েলি যুদ্ধের প্রথম ১২ ঘণ্টার অভিজ্ঞতা জানালেন জ্যেষ্ঠ ইরানি জেনারেল
মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবিতে কাপনের কাপড় জড়িয়ে মশাল মিছিল
“মোস্ট ইনোভেটিভ ফিনটেক প্রোডাক্ট ডিজাইন অব দ্য ইয়ার” অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ
যারা নির্বাচনকে বানচাল বা বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে: শামীম
২৬টি সম্মাননা প্রদানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হলো ৩য় বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
সরাইলে ইউএনও হিসেবে যোগদান করেছেন মো. আবুবকর সরকার
আগামী নির্বাচন হতে যাচ্ছে মাইলফলক : সিইসি
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজে আছেন জেসি
পদ ফিরে পেলেন বিএনপির বহিষ্কার হওয়া ৩৯ নেতা
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মন্তব্য কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
এনসিপি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলায় যুগ্ম সমন্বয়কারী সৈয়দ ইমরান সাময়িক বহিষ্কার
নাইম-শহিদুলের ফিফটি
৫ লক্ষ টাকা জরিমানা ও ৩ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ
শেরপুরে বিএনপি অফিস ভাঙচুর মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা জেলহাজতে
কিনব্রিজের ঐতিহাসিক ঘড়ির সামনে ট্রফি উন্মোচন
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা
কারাগার থেকে হাজতি পালানোর ঘটনায় ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি
