ঢাকা   বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫ | ২৮ কার্তিক ১৪৩২

বিমানের দুরবস্থার অবসান ঘটাতে হবে

Daily Inqilab ইনকিলাব

১০ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৩৬ এএম | আপডেট: ১০ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৩৬ এএম

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ও বিপর্যয়কর। এটি দীর্ঘদিন ধরে একটি অলাভজনক সংস্থা। এর সেবার মানও খুব নিচু। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ এ সংস্থার সুদক্ষ ব্যবস্থপনা কাম্য হলেও এক্ষেত্রে ত্রুটি-বিচ্যুতি ও অসম্পূর্ণতা অশেষ। জাতীয় পতাকাবাহী ও বিশেষ মর্যাদাসম্পন্ন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের অস্তিত্ব এখন রীতিমত হুমকির সন্মুখীন। সাম্প্রতিককালে সংস্থার বহরে থাকা উড়োজাহাজগুলো প্রায়শই যান্ত্রিক ত্রুটির কবলে পড়ছে। ইনকিলাবে প্রকাশিত এক খবরে জানা গেছে, গেল জুলাই-আগস্ট মাসে অন্তত ১৮টি উড়োজাহাজের যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়েছে। ফলে শিডিউল বিপর্যয় ঘটেছে এবং যাত্রীরা নির্ধারিত সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেননি। উড়োজাহাজগুলোতে একের পর এক যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়ার কারণে যাত্রীদের মধ্যে নিরাপত্তার অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে এবং জানা গেছে, যারা বিমান ভ্রমণে উৎসাহী, তাদের অনেকে অন্যান্য এয়ারলাইন্স বেছে নিচ্ছে। এমনিতেই জ্বালানি খরচ বৃদ্ধি, বিদেশি মুদ্রার সংকট এবং প্রতিযোগী এয়ারলাইন্সগুলোর ভাড়ানীতির কারণে বিমানের টিকিট বিক্রী কমেছে। এখন শিডিউল বিপর্যয় ও দুর্ভোগ-বিড়ম্বনার কারণে টিকিট বিক্রী ও যাত্রীসংখ্যা আরো কমছে। ফলে অনেক ক্ষেত্রে যাত্রীস্বল্পতায় ফ্লাইট ফাঁকা যাচ্ছে। বিমানের সেবার মান নিয়ে প্রশ্নের অবধি নেই। অবনমন ছাড়া এক্ষেত্রে উন্নতির কোনো লক্ষণ দৃশ্যমান নয়। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, খাবার-দাবারসহ নানা ক্ষেত্রে ত্রুটি-বিচ্যুতি ছাড়াও উড়োজাহাজে তেলাপোকা, পোকামাকড়ের অস্তিত পাওয়া গেছে। এ কারণে সম্প্রতি লাগেজ ডেলিভারী স্থগিত করার ঘটনাও ঘটেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বাণিজ্যিক সংস্থা হিসাবে দাঁড়াতেই পারেনি। দীর্ঘদিন ধরে লোকসান দিয়ে আসছে। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে লোকসান কয়েক হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। একই সাথে ঋণের বোঝাও বেড়ে চলেছে। বিমানে অনিয়ম-দুর্নীতির কথাও সবার জানা। কোনো ক্ষেত্রেই স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির নিশ্চয়তা নেই। মোট কথা, বিমানের একটা যাচ্ছেতাই অবস্থা চলছে। সংস্থার শুভ পরিবর্তন সাধনে এর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিয়েছেন স্বয়ং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার একই মন্ত্রণালয়ের একটি সংস্থার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেয়া কতটা উচিত ও সঙ্গত হয়েছে, তা নিয়ে ইতোমধ্যেই বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে। সংস্থার চেয়ারম্যান মনোনায়ন বা নিয়োগদানের ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বা উপদেষ্টার ভূমিকাই প্রধান। তাহলে কি তিনিই নিজেকে চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ দিয়েছেন বা নিয়োগ অনুমোদন করেছেন? বিমানের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করার মতো ব্যক্তির অভাব দেশে রয়েছে, এমন কথা জানা যায়নি। যদি অভাব হয়েই থাকে, তবে বিদেশ থেকে হায়ার করা যেতো। উপদেষ্টারই চেয়ারম্যান হতে হবে কেন?

অনেকে বলছেন, এর মধ্যে বড় ধরনের কিন্তু থাকতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ দুটি পদে একই ব্যক্তি দায়িত্ব পালন করলে ‘কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট’ বা স্বার্থের সংঘাতের আশংকা থাকে। এখানেও তা উড়িয়ে দেয়ার মতো নয়। চেয়ারম্যান হিসাবে শেখ বশিরউদ্দীনকে বিমানের লোকসান ও ঋণ মিটিয়ে লাভজনক করার দায়িত্ব পালন করতে হবে। একইসাথে বিমানকে উত্তম সেবাদায়ী সংস্থায় পরিণত করতে হবে। অন্যদিকে মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে তাকে সকল দেশি-বিদেশি এয়ারলাইন্সের জন্য সমান সুযোগ ও প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করতে হবে। এমতাবস্থায়, তার যে কোনো সিদ্ধান্ত প্রশ্নের মুখে পড়তে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, তিনি একই সঙ্গে নীতি নির্ধারক ও প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রধান। এহেন ক্ষেত্রে তিনি কীভাবে দুই দায়িত্ব সামলাবেন? উভয় ক্ষেত্রে সমতা ও ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন কী? পর্যবেক্ষকদের অনেকের মতে, শেখ বশিরউদ্দীনের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্ব লাভ, বিমানের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ এবং শিগগিরই ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কেনার মধ্যে গভীর আন্তঃসম্পর্ক রয়েছে। উল্লেখ করা যেতে পারে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে বোয়িং কেনার আলোচনা অনেক দূর এগিয়েছে, যদিও বিমান বহরে থাকা বোয়িংয়ের ঘনঘন যান্ত্রিক ত্রুটি বড় রকমের মাথা ব্যাথার কারণে পরিণত হয়েছে। নতুন করে বোয়িং আমদানি তাই কতটা যৌক্তিক ও উচিত হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক। শেখ বশিরউদ্দীন একজন স্বনামধন্য ব্যবসায়ী। সে কারণেই কিনা বলা যাবে না, তাকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা করা হয়েছে। বাণিজ্য উপদেষ্টা হিসাবে তার তেমন কোনো কৃতিত্ব দৃশ্যগ্রাহ্য হয়ে উঠেনি। পণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণ কিংবা বাজারে ভারসাম্য আনতে পারেননি তিনি। সিন্ডিকেট রুখতেও ব্যর্থ হয়েছেন। রফতানি পোশাক ছাড়া বাড়েনি, বরং কমেছে। বাস্তবে আমদানি বেড়েছে। ভারত রফতানিতে নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা সত্ত্বেও সেখান থেকে আগের বছরের চেয়ে পণ্য আমদানি বেড়েছে। দুমূর্খেরা বলে থাকেন, ব্যবসায়ীদের অনেকের ব্যবসা না বাড়লেও শেখ বশিরউদ্দীনের প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা বেড়েছে। তাদের মতে, স্বার্থসংঘাতেরই ফল এটি।

শেখ বশিরউদ্দীন শুধু বাণিজ্য মন্ত্রণালয়েরই উপদেষ্টা নন, সেইসাথে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়েরও উপদেষ্টা। তিনটি মন্ত্রণালয়ই বড় ও গুরুত্বপূর্ণ। একজন ব্যক্তির পক্ষে একটি মন্ত্রণালয় সামলানোই কঠিন। সেখানে তিনি তিন তিনটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন। ব্যবসায়ী হিসাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব লাভ অনেকে সমর্থন করেন এই ভেবে যে, তিনি ব্যবসা-বাণিজ্যের বিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞ ও অভিজ্ঞ ব্যক্তি। তাদের পাটের ব্যবসা আছে। কাজেই এ ব্যবসায়ও তার জ্ঞান-অভিজ্ঞতা থাকার কথা। সে হিসেবে তাকে পাট ও বস্ত্রমন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসাবেও কবুল করা যায়। কিন্তু বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনে তার জ্ঞান-অভিজ্ঞাতা কতটা জানা যায় না। না থাকারই কথা। তাহলে কোন হিসাবে তিনি এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন? তিনি আবার বিমানের চেয়ারম্যানের দায়িত্বও নিয়েছেন। চেয়ারম্যান পদটি একাধারে টেকনিক্যাল ও কমার্শিয়াল। অ্যামিরেট, সাউদি, ব্রিটিশ ইত্যাদি এয়ারলাইন্সের শীর্ষ পদে তাদেরই নিয়োগ দেয়া হয়, যাদের মধ্যে টেকনিক্যাল ও কমার্শিয়াল জ্ঞান-অভিজ্ঞতা পূর্ণমাত্রায় বিদ্যামান আছে। কথায় বলে, ‘যার কাজ তার সাজে, অন্য লোকের ঠেঙ্গা বাজে।’ এ ক্ষেত্রেও এ কথা হুবহু প্রযোজ্য। কাজেই শেখ বশিরউদ্দীনের চেয়ারম্যানের পদে না থাকাই শ্রেয়। তার স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করা উচিত। পদের গুরুত্ব অনুপাতে দক্ষ ও যোগ্য একজন ব্যক্তির ওই পদে নিয়োগ দেয়া প্রয়োজন, যার ধ্যান-জ্ঞানের মধ্যে সবসময় থাকবে বিমানকে লাভজনক ও সেবাদায়ী জাতীয় সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা। প্রসঙ্গত, দুঃখজনক হলেও উল্লেখ করতে হচ্ছে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল বহু অর্থব্যয়ে নির্মিত হলেও তা চালু করা সম্ভব হচ্ছে না। বিদেশি স্বনামধন্য এয়ারলাইন্সগুলো তেমন একটা আগ্রহ দেখাচ্ছে না। তাদের ব্যবহার-আগ্রহের ওপরই এ টার্মিনাল চালুর বিষয়টি বিশেষভাবে নির্ভর করছে। এ দিকে মন্ত্রণালয় ও উপদেষ্টার দৃষ্টি দেয়া ও প্রয়োজনীয় কার্যব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ার প্রস্তাবনা ও অঙ্গীকার
নতুন প্রজন্ম ও সময়ের প্রত্যাশাকে অগ্রাহ্য করা হবে আত্মঘাতী
একক দায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের
অবনমিত শিক্ষা, অবমূল্যায়িত শিক্ষক
ঐকমত্য কমিশন ৯ মাস বৈঠক করলো অবশেষে পর্বতের মূষিক প্রসব
আরও

আরও পড়ুন

কমলগঞ্জে রেললাইনে স্লিপার ফেলে ট্রেন দুর্ঘটনার চেষ্টা

কমলগঞ্জে রেললাইনে স্লিপার ফেলে ট্রেন দুর্ঘটনার চেষ্টা

এবার ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

এবার ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

জাতীয় নির্বাচনে জটিলতা সৃষ্টির অর্থ পলাতক স্বৈরাচারের পুনর্বাসনের পথ সুগম করা : তারেক রহমান

জাতীয় নির্বাচনে জটিলতা সৃষ্টির অর্থ পলাতক স্বৈরাচারের পুনর্বাসনের পথ সুগম করা : তারেক রহমান

দিনাজপুরের হাকিমপুরে ফার্মেসীতে মেয়াদ উত্তার্ণ ঔষধ

দিনাজপুরের হাকিমপুরে ফার্মেসীতে মেয়াদ উত্তার্ণ ঔষধ

স্বাধীনতা হারাতে পারে বিচার বিভাগ, বর্ধিত ক্ষমতা ও আজীবন দায়মুক্তি পেলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

স্বাধীনতা হারাতে পারে বিচার বিভাগ, বর্ধিত ক্ষমতা ও আজীবন দায়মুক্তি পেলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

কু‌ষ্টিয়া জেলা পরিষদের সা‌বেক চেয়ারম্যান ও তার স্ত্রীর বিরু‌দ্ধে দুদ‌কের মামলা

কু‌ষ্টিয়া জেলা পরিষদের সা‌বেক চেয়ারম্যান ও তার স্ত্রীর বিরু‌দ্ধে দুদ‌কের মামলা

রেলওয়ের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

রেলওয়ের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৩ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১৩ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

নকলায় তিন বেকারিকে ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত

নকলায় তিন বেকারিকে ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত

নাশকতা প্রতিরোধে আমিনবাজারে পুলিশের বিশেষ চেকপোস্ট স্থাপন

নাশকতা প্রতিরোধে আমিনবাজারে পুলিশের বিশেষ চেকপোস্ট স্থাপন

খুলনার রূপসা নদীতে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিঠুর লাশ উদ্ধার

খুলনার রূপসা নদীতে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিঠুর লাশ উদ্ধার

এসি-ওসি স্যারের নির্দেশে আবু সাঈদকে গুলি করা হয়

এসি-ওসি স্যারের নির্দেশে আবু সাঈদকে গুলি করা হয়

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক ছিলেন: ডা. রানা

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক ছিলেন: ডা. রানা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বিভাগের শিক্ষার্থী  সোনিয়ার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বিভাগের শিক্ষার্থী সোনিয়ার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্পে নিয়ম বহির্ভূতভাবে পরামর্শক নিয়োগের পাঁয়তারা

পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্পে নিয়ম বহির্ভূতভাবে পরামর্শক নিয়োগের পাঁয়তারা

শেরপুরে আইনজীবীকে প্রাণনাশের হুমকি ও বাড়িতে হামলা: গ্রেপ্তার ২

শেরপুরে আইনজীবীকে প্রাণনাশের হুমকি ও বাড়িতে হামলা: গ্রেপ্তার ২

আ.লীগের কর্মসূচি উপেক্ষা করে গণপরিবহন চালানোর ঘোষণা মালিক সমিতির

আ.লীগের কর্মসূচি উপেক্ষা করে গণপরিবহন চালানোর ঘোষণা মালিক সমিতির

আওয়ামীপন্থি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের পুনর্বহাল ও পদায়নের প্রতিবাদে নোবিপ্রবিতে ছাত্রদলের মানববন্ধন

আওয়ামীপন্থি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের পুনর্বহাল ও পদায়নের প্রতিবাদে নোবিপ্রবিতে ছাত্রদলের মানববন্ধন

ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাড়িতে অভিযান, ৭ জন আটক

পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাড়িতে অভিযান, ৭ জন আটক