ঢাকা   সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

তারেক রহমানের ঐতিহাসিক মনোনয়ন ঘোষণা

Daily Inqilab ইনকিলাব

০৫ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০১ এএম

অবশেষে সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি আগামী জাতীয় নির্বাচনের দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। গত সোমবার বিএনপির সর্বোচ্চ ফোরাম স্থায়ী কমিটির প্রায় পাঁচ ঘন্টার সভা শেষে গুলশানস্থ বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২৩৭ আসনের প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন। বাকি ৬৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি। বিএনপির মূল ধারার প্রার্থী ঠিক রেখে নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে দলটির প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর রাজনৈতিক অঙ্গণ থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মধ্যে অত্যন্ত ইতিবাচক সাড়া জাগিয়েছে। দলটির এ সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষের প্রশংসা পাচ্ছে। বিশেষ করে দলের ত্যাগী ও জনপ্রিয় নেতাদের সঠিক মূল্যায়নের পাশাপাশি তরুণদের মনোনয়ন দেয়ায় মানুষ অকুণ্ঠচিত্তে বিএনপির প্রশংসা করছে। পর্যবেক্ষকদের মতে, প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ার ক্ষেত্রে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অত্যন্ত প্রাজ্ঞ, বিজ্ঞ ও বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। কাকে কোথায় মনোনয়ন দিলে প্রার্থীর বিজয় সুনিশ্চিত হবে এবং সাধারণ মানুষ, সর্বোপরি দেশের উন্নয়নে ভূমিকা পালন করতে পারবে, এ বিষয়টি তিনি পুঙ্খানুপুঙ্খ বিচার-বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তারেক রহমানের পক্ষে এ কাজটি অত্যন্ত কঠিন ছিল। সেই কঠিন কাজটিই তিনি সফলভাবে করেছেন। বলার অপেক্ষা রাখে না, দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে দেশের বাইরে থেকে বিএনপির ক্রান্তিকালে তিনি যেমন অত্যন্ত সফলভাবে নেতৃত্ব দিয়ে দলকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছেন, তেমনি প্রত্যন্ত অঞ্চলের নেতাকর্মীদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রেখেছেন। আন্দোলন-সংগ্রামে এলাকাভিত্তিক দলের নেতাকর্মীদের অবদান, ত্যাগ-তিতিক্ষার খবর রেখেছেন এবং তাদের মূল্যায়ন করেছেন। ব্যক্তির ঊর্ধ্বে উঠে দেশের কল্যাণে কারা অবদান রাখার যোগ্য, তা বিশ্লেষণ করে দলের সর্বোচ্চ ফোরামের সাথে আলাপ-আলোচনা করে তিনি যে প্রার্থী তালিকা তৈরি করেছেন, তা দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছেই প্রশংসিত হচ্ছে। এ সিদ্ধান্ত শুধু তার জন্য ঐতিহাসিক নয়, দেশের ভবিষ্যত গড়ে তোলার এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। বিএনপির প্রার্থী তালিকা প্রকাশের মধ্য দিয়ে প্রকৃত অর্থেই যেন জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা হয়েছে।

দেশের এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে বিএনপি দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে। গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর নির্বাচন নিয়ে যে টালবাহানা, অনিশ্চয়তা ও সংশয়ের সৃষ্টি হয়েছিল, এর মাধ্যমে তা অনেকটাই কেটে গেছে। বিএনপি কবে প্রার্থীতা ঘোষণা করবে, এ নিয়ে দেশের মানুষের আগ্রহ ও অপেক্ষার শেষ ছিল না। কে কোন আসনে প্রার্থী হবেন, কারা প্রার্র্থী হতে পারেন, এ নিয়ে এখন তাদের চিন্তা-ভাবনা ও ধারণার অবসান হয়েছে। তাদের ধারণার সাথে প্রার্থী তালিকা মিলে যাওয়ায় তাদের মধ্যে আনন্দের জোয়ার বইছে। তাদের মধ্যে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে। তারা ভোট দেয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। দেশের সর্বত্র ভোটের আমেজ ও উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। দেশ এখন পুরোপুরি নির্বাচনমুখী। যাদের বয়স ৩৫-৩৬ বছর হয়ে গেছে এবং হাসিনার দীর্ঘ দেড় দশকের শাসনামলে ভোট দিতে পারেনি, তারা এখন আনন্দ-উচ্ছ্বাস নিয়ে ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছে। বলা বাহুল্য, বিএনপির প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা অত্যন্ত কঠিন ছিল। কারণ, প্রায় প্রত্যেক আসনে দলটির মনোনয়ন পাওয়ার একাধিক যোগ্য প্রার্থী রয়েছে। কাকে রেখে কাকে মনোনয়ন দিতে হবে, এমন এক জটিল ও কঠিন সমীকরণের সৃষ্টি হয়েছিল। দলের হাইকমান্ড বিশেষ করে তারেক রহমানের জন্য ছিল ইতিহাসের কঠিনতম পরীক্ষা। এই পরীক্ষা শুধু তার জন্য নয়, দেশ ও দলের ভবিষ্যত নির্ধারণেরও পরীক্ষা। প্রাথমিকভাবে এ পরীক্ষায় তিনি যে অত্যন্ত সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন, তা দেশের মানুষের অকুণ্ঠ প্রশংসা থেকেই বোঝা যাচ্ছে। বিএনপির প্রার্থী তালিকার সবচেয়ে বড় চমক হচ্ছে, চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার তিন আসনে প্রার্থী হওয়া। তিনি নির্বাচন করবেন, এ আশা দেশের মানুষের মধ্যে খুব একটা ছিল না। কারণ, হাসিনা তার দেড় দশকের শাসনামলে বেগম খালেদা জিয়ার উপর ব্যক্তি আক্রোশের মাধ্যমে নিপীড়ন-নির্যাতন, জেল-জুলুম করে যেভাবে তাঁকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছিলেন, তাতে মানুষের মধ্যে এ পারসেপশন ছিল, তিনি হয়ত আর নির্বাচন করবেন না। তবে আপসহীন এই নেত্রী যখন তিন আসনে ( ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩) নির্বাচন করবেন বলে ঘোষণা করা হলো, তখন দেশর মানুষের জন্য তা অসীম আনন্দের হয়ে উঠেছে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাকশাল থেকে যখন বহুদলীয় গণতন্ত্রের সূচনা করেন, সেই সূচনালগ্ন থেকেই বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার জন্য আপসহীনভাবে লড়াই সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন। প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। ’৯১ সালে বিরোধীদলগুলোর দাবির প্রতি সম্মান দেখিয়ে ‘মাদার অফ ডেমোক্রেসি’ খ্যাত বেগম খালেদা জিয় দেশকে প্রেসিডেন্সিয়াল পদ্ধতি থেকে পার্লামেন্টারি শাসন ব্যবস্থায় রূপান্তরিত করেন। যখনই দেশ ও গণতন্ত্র সংকট এবং ক্রান্তিকালে পড়েছে, তখনই তিনি হাল ধরেছেন। দেশের এই ক্রান্তিকাল ও সংকটময় মুহূর্তে আবার তিনি যেন ‘ফিনিক্স পাখি’র মতো আবির্ভূত হয়েছেন। মানুষকে ভরসা দিতে, সাহস দিতে তিনি তাদের সামনে হাজির হয়েছেন। তাঁর সঙ্গী তারই সুযোগ্য পুত্র তারেক রহমান। প্রবীণ মায়ের অভিজ্ঞতা, বিজ্ঞতা, দূরদর্শীতা আর তরুণ পুত্রের মেধা ও প্রজ্ঞার সম্মীলনে বিএনপির যে প্রার্থী তালিকা ঘোষিত হয়েছে, তাতে তার প্রতিফলন ঘটেছে। দেশের ক্রান্তিকালে বিএনপির এই প্রার্থীতা ঘোষণা দেশের ভবিষ্যত বিনির্মাণের সঠিক দিশারী হয়ে উঠেছে। তবে নির্বাচন বানচাল নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত রয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সুরাহা হয়নি। এই সুরাহা না হওয়ার মূল দায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং সহ-সভাপতি ড. আলী রিয়াজের। পর্যবেক্ষকদের মতে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জুলাই সনদ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে মাসের পর মাস ধরে আলোচনা করে যে ঐকমত্য হয়েছিল, চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে তা পরিবর্তন করে ফেলা হয়েছে। বিশেষ করে বিএনপির দেয়া ‘নোট অফ ডিসেন্ট’ ছেঁটে সরকার তা নিজের মতো করে করেছে, যা স্পষ্টতই বৈষম্য ও রাজনৈতিক প্রতারণামূলক। এ নিয়ে এখন সংকট চলছে এবং উপদেষ্টা পরিষদ এক সপ্তাহের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য সময় বেঁধে দিয়েছে। অথচ এ সংকট অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই সৃষ্টি করেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, রাষ্ট্রের অর্থ খরচ করে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে লাগাতার বৈঠক করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘অশ্বডিম্ব’ প্রসব করেছে। ইতোমধ্যে কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রিয়াজ পাততাড়ি গুটিয়ে বিদেশ চলে গেছেন। এখন এ সংকটের সুরাহা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেই করতে হবে। এদিকে, দেশের অর্থনীতি দিন দিন তলানীতে চলে যাচ্ছে। ব্যবসা-বাণিজ্য, আমদানি-রফতানি সর্বকালের সবচেয়ে শোচনীয় পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। বিনিয়োগ বলতে কিছু নেই। ব্যবসায়ীরা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে তারা কোনো বিনিয়োগ করবে না। বিদেশি বিনিয়োগকারি ও দাতা সংস্থাগুলোও একই কথা বলেছে। আইএমএফ ঋণের পরবর্তী কিস্তি নির্বাচনের আগে দেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। গতকালের পত্রিকার খবর অনুযায়ী, গত তিন মাসে রফতানি ধারাবাহিকভাবে কমেছে। সাধারণ মানুষের দুর্দশার অন্ত নেই। সঞ্চয় ভেঙে চলতে চলতে নিঃশেষ হয়ে গেছে। সঞ্চয়পত্র কেনার মতো সামর্থ্য হারিয়ে ফেলেছে। দেশের অর্থনীতির এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, দেশ সংকটময় অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। ভবিষ্যত গতিপথ কি হবে, তা নির্ভর করছে জাতীয় নির্বাচনের ওপর। ফলে সরকারের সামনে নির্বাচন করা ছাড়া আর কোনো পথ খোলা নেই।

দেশের ভবিষ্যতের গতিপথ নির্ধারণের ক্ষেত্রে বিএনপির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দূরদর্শী চিন্তা ও দিকনির্দেশনা এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। এ লক্ষ্য নিয়েই একটি শক্তিশালী সরকার ও সংসদ গঠনে যোগ্য প্রার্থীদের মনোনয়ন দিয়েছেন। তারেক রহমান নিজেও প্রথমবারের মতো একটি আসনে (বগুড়া-৬) নির্বাচন করবেন। এটি দেশের মানুষের জন্য আনন্দের বিষয়। এদিকে, বিএনপি ৬৩ আসনে মনোনয়ন ঘোষণা না দিলেও বোঝা যাচ্ছে, দলটির প্রতিশ্রুত জাতীয় সরকার গঠনে তা শরীক এবং বাইরের দলগুলোর সাথে সমঝোতার ভিত্তিতে বন্টিত হবে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিএনপির যে প্রার্থী তালিকা ঘোষিত হয়েছে, তা দেশের ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে দূরদর্শী চিন্তার ফসল। দলটি বিজয়ী হওয়ার মতো প্রার্থী দিয়েছে। এ কথাও সত্য, মনোনয়নের ক্ষেত্রে কোনো দলের পক্ষেই শতভাগ সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব নয়। এক শ তে এক শ হয় না। এক্ষেত্রে বিচার্য বিষয় হচ্ছে, এক নজরে মনোনয়ন কেমন হলো এবং তা কতটুকু গ্রহণযোগ্যতা পেল। এ বিবেচনায় বলা যায়, তারেক রহমানের বিচক্ষণ নেতৃত্বে বিএনপির নীতিনির্ধারণী ফোরাম যে মনোনয়ন দিয়েছে, তা রাজনৈতিক অঙ্গণ ও সাধারণ মানুষের মধ্যে বিপুল গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। বলা বাহুল্য, নির্বাচনের আগে সঠিক প্রার্থী তালিকা বিজয়ের অর্ধেক পথ রচনা করে এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন সহজ করে দেয়। তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপির যে প্রার্থী তালিকা ঘোষিত হয়েছে, তা ইতিহাস সৃষ্টিকারি বিজয়ের পথে চলতে শুরু করেছে। প্রার্থীদের দায়িত্ব, দলের সেই কাক্সিক্ষত বিজয় অর্জনে শতভাগ প্রচেষ্টা চলানো।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় বারি’র অর্জন
আর্থ-রাজনৈতিক সংকট মোচনে নির্বাচনই একমাত্র উপায়
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি যৌক্তিক
ইংরেজিতে ফল বিপর্যয় রোধে কী করতে হবে
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আমরা কতটুকু এগিয়েছি
আরও

আরও পড়ুন

হাসিনার ফাঁসির রায়, ট্রাইব্যুনালের সামনে জনতার উল্লাস

হাসিনার ফাঁসির রায়, ট্রাইব্যুনালের সামনে জনতার উল্লাস

সুদানের গৃহযুদ্ধে আরএসএফের বিরুদ্ধে নারীদের ওপর ধর্ষণের অভিযোগ

সুদানের গৃহযুদ্ধে আরএসএফের বিরুদ্ধে নারীদের ওপর ধর্ষণের অভিযোগ

শিল্পীদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা বন্ধের আহ্বান ডিপজলের

শিল্পীদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা বন্ধের আহ্বান ডিপজলের

জাতিসংঘের রিপোর্ট অনুযায়ী শেখ হাসিনার নির্দেশেই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে: হান্নান মাসউদ

জাতিসংঘের রিপোর্ট অনুযায়ী শেখ হাসিনার নির্দেশেই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে: হান্নান মাসউদ

উইগ্রো’র নারিশ ৫৫: মাঠে নেমেই কৃষকের আশাবাদের গল্পে শামিল হচ্ছে যেই ভুট্টা বীজ

উইগ্রো’র নারিশ ৫৫: মাঠে নেমেই কৃষকের আশাবাদের গল্পে শামিল হচ্ছে যেই ভুট্টা বীজ

ইন্দোনেশিয়ার জাভা প্রদেশে ভূমিধসে নিহত ১৮, নিখোঁজের সংখ্যা বাড়ছে

ইন্দোনেশিয়ার জাভা প্রদেশে ভূমিধসে নিহত ১৮, নিখোঁজের সংখ্যা বাড়ছে

ভাঙ্গায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পরিদর্শনে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম

ভাঙ্গায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পরিদর্শনে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম

জুলাই গণহত্যার দায়ে রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের কারাদণ্ড

জুলাই গণহত্যার দায়ে রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের কারাদণ্ড

জুলাই গণহত্যার দায়ে ফ্যাসিস্ট কামালের ফাঁসির রায়

জুলাই গণহত্যার দায়ে ফ্যাসিস্ট কামালের ফাঁসির রায়

মামলার রায়ে দেশবাসীর ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটবে : শামসুজ্জামান দুদু

মামলার রায়ে দেশবাসীর ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটবে : শামসুজ্জামান দুদু

খুলনায় শেখ হাসিনার প্রতিকৃতিতে জুতা নিক্ষেপ

খুলনায় শেখ হাসিনার প্রতিকৃতিতে জুতা নিক্ষেপ

জুলাই গণহত্যার দায়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনার ফাঁসির রায়

জুলাই গণহত্যার দায়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনার ফাঁসির রায়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে : ট্রাইব্যুনাল

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে : ট্রাইব্যুনাল

কুড়িগ্রামে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

কুড়িগ্রামে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

চিলির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন দ্বিতীয় দফায় গড়ালো, ডান-বামের তীব্র লড়াই

চিলির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন দ্বিতীয় দফায় গড়ালো, ডান-বামের তীব্র লড়াই

ন্যায়বিচারই জাতিকে ট্রমা থেকে মুক্তি দিতে পারে: ফারুকী

ন্যায়বিচারই জাতিকে ট্রমা থেকে মুক্তি দিতে পারে: ফারুকী

ঝিনাইদহের মাহাবুব হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

ঝিনাইদহের মাহাবুব হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

প্রধান শিক্ষক ও ছাত্রীর অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির ভিডিও  ভাইরাল

প্রধান শিক্ষক ও ছাত্রীর অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির ভিডিও  ভাইরাল

নির্বাচন ভণ্ডুল করতে কিছু মহল উঠে পড়ে লেগেছে: সালাহউদ্দিন আহমেদ

নির্বাচন ভণ্ডুল করতে কিছু মহল উঠে পড়ে লেগেছে: সালাহউদ্দিন আহমেদ

রাজধানীতে আ.লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ২৫ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

রাজধানীতে আ.লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ২৫ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার