রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে হবে
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০১ এএম
রোগ চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধই শ্রেয়। মানবদেহ জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। এসব রোগ অধিকাংশ প্রতিরোধযোগ্য। আর যথাসময়ে প্রতিরোধ করলে যেমন এসব রোগ থেকে বাঁচা যায়, তেমনি এসব রোগের কারণে যে কষ্ট হয় তা থেকে এবং চিকিৎসা ব্যয় থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। অধিক শারীরিক পরিশ্রম করুন- আপনার হার্টের জন্য আপনি যে শারীরিক পরিশ্রম করবেন তা হবে পরিমিত ও ছন্দময় কাজ, যেমন- জোর কদমে হাঁটা, সাইকেল চালানো বা সাতার কাটা। হাঁটা ও সাইকেল চালানো বিশেষ উপযোগী। কারণ, এগুলো আপনার দৈনন্দিন কার্যতালিকার আওতায় আনতে পারবেন। যদি রক্তচাপ সুনিয়ন্ত্রিত থাকে এবং যদি হার্টের অসুখ বা অ্যানজাইনা না থাকে, তবে সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন দৈনিক ৩০ মিনিট মাঝারি রকমের শ্রমের কাজ করার অভ্যাস গড়ে তোলার লক্ষ্য আপনার থাকতে হবে। মাঝারি শ্রমের কাজ বলতে এমন যেকোনো কাজকে বোঝায়, যা থেকে আপনি গরম বোধ করবেন এবং কিছুটা দমবন্ধ হবে, যেমন- জোরকদমে হাঁটা। এ ৩০ মিনিটকে দুই দফায় ১৫ মিনিট করে বা তিন দফায় ১০ মিনিট করে ভাগ করে নিতে পারেন।
আপনি আপনার ব্যায়ামের সময় ও মাত্রা ধীরে শুরু করে ক্রমে ক্রমে কাক্সিক্ষত মাত্রায় নিয়ে আসুন। নতুন কোনো কাজ শুরু করার আগে আপনার ডাক্তারের কাছ থেকে জেনে নিন আপনি স্বাস্থ্যগত দিক দিয়ে ঠিক আছেন কি না এবং কাজটি আপনার উপযোগী কি না। যদি আপনার হাই-ব্লাডপ্রেসার থাকে তবে ভারোত্তোলন-জাতীয় কাজ পরিহার করাই উত্তম। যদি আপনার অ্যানজাইনা থাকে তবে এমন কিছু বেছে নেবেন, যা থেকে আপনার বুকে ব্যথা হবে না এবং আপনি সহজে করতে পারবেন। তারপর ধীরে ধীরে কাজের মাত্রা বাড়ান। আপনার ব্যায়ামের পরিকল্পনা সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে আলাপ করে নেবেন। হাঁটাকে ভিত্তি করে আপনি ব্যায়ামের একটি সাপ্তাহিক পরিকল্পনা করতে পারেন। আপনি হাঁটার এমন একটা দূরত্ব ও গতি ঠিক করুন, যা আপনি অ্যানজাইনা আক্রান্ত না হয়ে অতিক্রম করতে পারবেন বলে জানেন। এটাকেই আপনার লক্ষ্য হিসেবে ধরে নিন। এটুকু দৈনিক দু’বার করে দুই দিন করুন। প্রতিবারই লক্ষ করুন, এটা আপনার জন্য সহজ, না কষ্টকর। এটা যদি মোটামুটি বা বেশ সহজ হয় তবে ক্রমে ক্রমে পরবর্তী দুই দিন দূরত্ব বাড়ান। যদি কাজটি কষ্টকর হয়, তবে আপনার গতি ও দূরত্ব এমন একটি পর্যায়ে কমিয়ে আনবেন, যা আপনার পক্ষে সহজ হয়। লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানোর আগে নিশ্চিত হোন যে আপনি কাজটি সহজে করতে পারছেন। আপনি মাত্রা অতিক্রম না করে কাজটি নিয়মিত ও ঘন ঘন করুন। ওজন মাত্রাতিরিক্ত হলে কিছু ওজন কমান- যদি আপনার ওজন মাত্রাতিরিক্ত হয় তবে কিছু ওজন কমালে আপনার হাই-ব্লাডপ্রেসার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য হবে। কিছু কিছু লোকের হাই-ব্লাডপ্রেসার কমানোর জন্য ওজন কমানোই বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। আপনার দেহের আকৃতিও গুরুত্বপূর্ণ। দক্ষিণ এশীয়রা অনেকে ইউরোপীয়দের মতো পিয়ার আকৃতির (যে ক্ষেত্রে শরীরের চর্বি নিতম্বে দেখা যায়) না হয়ে আপেল আকৃতির হয় (যে ক্ষেত্রে শরীরের চর্বি কোমরের চার পাশে দেখা যায়)। যাদের কোমরের চার পাশে অত্যধিক চর্বি হয়, তাদের করোনারি হার্টের অসুখের একটি ঝুঁকিপূর্ণ উপাদান ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কিভাবে কোমরের চার পাশের চর্বি আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে ঝুঁকি হয়ে দাঁড়ায়, জানার জন্য আপনার কোমর মাপতে হবে।
কিভাবে কোমর মাপবেন- * আপনার হিপের হাড়ের উপরিভাগ এবং পাঁজরের হাড়ের নিচের অংশ চিহ্নিত করুন। * স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস ফেলুন। * এই চিহ্নিত স্থান দু’টির ঠিক মাঝামাঝি স্থানে ফিতা ধরে শরীর পেঁচিয়ে আনুন। * মাপটি টুকে রাখুন। এটাই আপনার কোমরের মাপ। মহিলাদের কোমরের মাপ যদি ৮০ সেমি (৩২ ইঞ্চি) বা তার বেশি হয় অথবা পুরুষদের কোমরের মাপ যদি ৯০ সেমি (৩৬ ইঞ্চি) বা তার বেশি হয় তবে ডায়াবেটিস, হাই-ব্লাডপ্রেসার ও করোনারি হার্টের অসুখ হওয়ার আশঙ্কা বেশি হবে।
ওজন কমানো- যদি ওজন কমানোর প্রয়োজন হয় তবে খুব তাড়াহুড়ো করে বাড়তি ওজন কমানোর চেষ্টা করবেন না। ধীরে ধীরে এবং নিয়মিত (সপ্তাহে প্রায় এক পাউন্ড) ওজন কমানো স্বাস্থ্যসম্মত এবং এতে চিরদিনের জন্য ওজন দূর করার সম্ভাবনা থাকে। শারীরিক শ্রম ওজন কমানোর ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কিভাবে ওজন কমাবেন এবং কিভাবে অধিকতর শারীরিক পরিশ্রম করবেন।
লবণ খাওয়া কমানো- অধিক লবণযুক্ত খাবার গ্রহণ এবং হাই-ব্লাডপ্রেসারের মধ্যে যোগসূত্র রয়েছে। লবণের সোডিয়াম ব্লাডপ্রেসার বাড়িয়ে দেয়। শরীরের সঠিক ক্রিয়ার জন্য এটা খুব কম পরিমাণে প্রয়োজন। আমরা শরীরের চাহিদার চেয়ে দ্বিগুণ লবণ খেয়ে থাকি। আমাদের প্রতিদিন লবণ গ্রহণের মাত্রা ৬ গ্রামের চেয়ে কম হওয়া উচিত, যদিও এই পরিমাণ আমাদের প্রয়োজনের অতিরিক্ত। কোনো লবণ যোগ না করে রান্না করতে এবং টেবিলে খাবারের সাথে লবণ যোগ না করতে চেষ্টা করুন। এর বদলে খাবারে মসলা মিশিয়ে সুগন্ধযুক্ত করুন। প্রকৃতপক্ষে অনেক মসলার মধ্যে লবণ যুক্ত থাকে। আমরা যে লবণ গ্রহণ করে থাকি তার বেশির ভাগই প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং রুটিতে মেশানো থাকে। কোন খাবারে লবণ সবচেয়ে কম আছে, জানার জন্য খাবারের লেবেলে লিখিত উপাদানগুলো লক্ষ করুন। এবং অধিক লবণযুক্ত খাবার, যেমন- সস, টিনজাত স্যুপ, প্রক্রিয়াজাত গোশত, শুকনা মাছ, ভাজা চিনাবাদাম বা কাজুবাদাম এবং হালকা খাবার, যেমন- চানাচুর, ক্রিসপ ও বিস্কুট বর্জন করুন; দেখবেন এক মাসের মধ্যেই আপনার স্বাদের পরিবর্তন ঘটবে এবং খাবারে তৃপ্তির জন্য আপনার বেশি লবণের প্রয়োজন হবে না।
অধিক পরিমাণে ফল ও সবজি খান- ফল ও সবজিতে থাকে পটাশিয়াম, যা ব্লাডপ্রেসারকে কম রাখতে সাহায্য করে। এগুলোতে লবণও কম থাকে। প্রতিদিন বিভিন্ন ফল ও সবজির পাঁচ ভাগ গ্রহণ করার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করুন, কিন্তু প্রতিদিন এগুলোর ৭ থেকে ৯ ভাগ গ্রহণ করলে আপনার ব্লাডপ্রেসার কমানোর ব্যাপারে সহায়ক হবে। মানসিক চাপের ব্যাপারে কী করণীয়? মানসিক চাপযুক্ত পরিস্থিতিতে আপনার ব্লাডপ্রেসার বেড়ে যেতে পারে, কিন্তু চাপমুক্ত হলেই ব্লাডপ্রেসার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। আয়েশ বা ধ্যান আপনাকে এই স্বল্পস্থায়ী হাই-ব্লাডপ্রেসার থেকে মুক্ত থাকতে সাহায্য করতে পারে। আবার যেসব জিনিস দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপের সৃষ্টি করে, যেমন-আর্থিক দুশ্চিন্তা, কাজের চাপ; এগুলো থেকে হাই-ব্লাডপ্রেসার হতে পারে। তবে এ নিয়ে আরো গবেষণার দরকার।
ধুমপান- ধূমপান করোনারি হার্টের অসুখের একটি প্রধান ঝুঁকিপূর্ণ উপাদান। আপনি যখন ধূমপান করেন তখন আপনার ব্লাডপ্রেসার বেড়ে যায়। আপনি যদি ধূমপান করেন এবং আপনার যদি হাই-ব্লাডপ্রেসার থাকে, তবে আপনার ধমনি অতি সত্বর সরু হয়ে যাবে। ধূমপান ত্যাগ করা মানে জীবনযাত্রায় একটি বড় ধরনের পরিবর্তন আনা। আপনি যদি ধূমপান ছেড়ে দেন তবে এক বছরের মধ্যেই আপনার হার্ট-অ্যাটাক বা স্ট্রোক হওয়ার আশঙ্কা একজন ধূমপায়ীর চেয়ে অর্ধেক কমবে। আপনি হয়তো ধূমপান করেন না, কিন্তু ধূমপায়ীদের সাথে যদি বসবাস ও তাদের সিগারেটের ধোঁয়ায় শ্বাস গ্রহণ করেন তাহলেও আপনার ক্ষতি হতে পারে। এটা আপনার ও ধূমপায়ীদের করোনারি হার্টের অসুখ হওয়ার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
রক্তচাপের জন্য ওষুধ- রক্তচাপ কমানোর জন্য অনেক ওষুধ পাওয়া যায়। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে কয়েক সপ্তাহ বা মাসের মধ্যে ক্রমে ক্রমে ব্লাডপ্রেসার কমানো। রক্তচাপ যথেষ্ট পরিমাণে কমানোর জন্য বেশির ভাগ লোককে অন্তত দুই ধরনের ওষুধ সেবন করতে হয়। ব্লাডপ্রেসার কাক্সিক্ষত মাত্রায় আনার জন্য যদি ডাক্তার কয়েকবার ওষুধ বদলান, তবে ঘাবড়াবেন না। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণেও ডাক্তার ওষুধ পরিবর্তন করতে পারেন। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া- যারা হাই-ব্লাডপ্রেসারের জন্য ওষুধ সেবন করছেন, তাদের বেশির ভাগই যথেষ্ট ভালো বোধ করে থাকেন এবং ওষুধ থেকে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না। যদি আপনি কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে এমন বোধ করেন, তবে আপনার ডাক্তারকে এ সম্বন্ধে বলুন, কিন্তু তার নির্দেশ ছাড়া ওষুধ গ্রহণ থেকে বিরত হবেন না। একটি নতুন ওষুধ গ্রহণের পরপরই যদি শরীরে গুটি দেখা দেয়, এ সম্বন্ধে সাথে সাথে ডাক্তারকে অবহিত করুন। ওষুধে আপনার অ্যালার্জি থাকতে পারে। যদি আপনি মাথায় শূন্যতা বোধ করেন বা আপনার যদি মাথা ঘোরে অথবা যদি আপনি অজ্ঞান হয়ে যান-এই অবস্থা সাধারণত নত বা শোয়া অবস্থা থেকে সোজা হওয়ার সময় অথবা আপনি অধিক বয়স্ক হলে হয়ে থাকে। এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যদি প্রবল হয় তবে এ-ও হতে পারে যে ওষুধটি আপনার ব্লাডপ্রেসার খুব বেশি কমিয়ে দিয়েছে। এ সম্বন্ধে আপনার ডাক্তারকে বলুন। তিনি আপনার ওষুধের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারেন বা আপনাকে ভিন্ন ওষুধ দিতে পারেন।
যদি ওষুধ গ্রহণ করতে ভুলে যান- যদি ওষুধ গ্রহণ করতে ভুলে যান তবে তার জন্য বাড়তি কোনো ডোজ খাবেন না। পরবর্তী সময়ে স্বাভাবিক ডোজের ওষুধ গ্রহণ করবেন।
অন্যান্য ওষুধ- প্রেসক্রিপশন ছাড়া পাওয়া যায় এমন ওষুধসহ অন্যান্য ওষুধের সাথে হাই-ব্লাডপ্রেসারের ওষুধ গ্রহণ করলে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে। কাজেই ওইসব ওষুধ গ্রহণের আগে আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন। যদি কোনো হারবাল ওষুধ গ্রহণ করেন, তবে তাও আপনার ডাক্তারকে জানান। উচ্চরক্তচাপের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধের ধরন- হাই-ব্লাডপ্রেসারের জন্য এসিই ইনহিবিটরস, এআরবি, বিটা ব্লকারস, ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকারস, (ক্যালসিয়াম এন্টাগোনিস্টস), ডাইইউরেটিকস, আলফা ব্লকারস এবং কেন্দ্রীয়ভাবে ক্রিয়াশীল ওষুধসহ বিভিন্ন গ্রুপের ওষুধ আছে। যেহেতু বিভিন্ন ওষুধ বিভিন্ন লোকের জন্য উপযোগী, সেহেতু ডাক্তার হাই-ব্লাডপ্রেসার বিশিষ্ট সব লোকের জন্য একই ওষুধের ব্যবস্থা দেন না। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন ওষুধের যথাযথ সমন্বয় করতে সময় নিতে পারে। এটা গুরুত্বপূর্ণ যে ডাক্তারের সাথে কথা না বলে ওষুধ সেবন বন্ধ করবেন না। যদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় তবে ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। কারণ তিনি জানেন ওষুধের মাত্রা ঠিক করতে হবে কি না অথবা ওষুধ বদলাতে হবে কিনা। সবশেষে এ সত্যটি মনে রাখুন- নিজের যতœ না নিলে নিজে,অন্যের ওপর ভরসা মিছে।
ষ মো: লোকমান হেকিম
চিকিৎসক-কলামিস্ট, মোবা- ০১৭১৬-২৭০১২০
বিভাগ : স্বাস্থ্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
আসামে নতুন করে বুলডোজার অভিযানে বাস্তুচ্যুত শত শত পরিবার
আকুর বিল পরিশোধ, ৩১ বিলিয়নে নামলো রিজার্ভ
সরকারের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি আপাতত স্থগিত
সাতক্ষীরায় এমএফএস-এর অপব্যবহার রোধে এজেন্টদের সচেতনতা বাড়াতে জেলা পুলিশ ও বিকাশ-এর সমন্বয় কর্মশালা
গণমাধ্যম শ্বাসরুদ্ধ করে ‘রাজত্ব’ কায়েম ,বদলি হলেন ডিসি মুফিদুল
নাসিরনগরে তিন আওয়ামী নেতা গ্রেফতার
ইসরায়েলি যুদ্ধের প্রথম ১২ ঘণ্টার অভিজ্ঞতা জানালেন জ্যেষ্ঠ ইরানি জেনারেল
মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবিতে কাপনের কাপড় জড়িয়ে মশাল মিছিল
“মোস্ট ইনোভেটিভ ফিনটেক প্রোডাক্ট ডিজাইন অব দ্য ইয়ার” অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ
যারা নির্বাচনকে বানচাল বা বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে: শামীম
২৬টি সম্মাননা প্রদানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হলো ৩য় বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আম জনতার তারেক, নেওয়া হলো হাসপাতালে
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
সরাইলে ইউএনও হিসেবে যোগদান করেছেন মো. আবুবকর সরকার
আগামী নির্বাচন হতে যাচ্ছে মাইলফলক : সিইসি
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজে আছেন জেসি
পদ ফিরে পেলেন বিএনপির বহিষ্কার হওয়া ৩৯ নেতা
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মন্তব্য কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
এনসিপি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলায় যুগ্ম সমন্বয়কারী সৈয়দ ইমরান সাময়িক বহিষ্কার
নাইম-শহিদুলের ফিফটি
