সত্য, সুন্দর ও মুক্তি

Daily Inqilab শহিদুল ইসলাম

০৭ মার্চ ২০২৫, ১২:২৮ এএম | আপডেট: ০৭ মার্চ ২০২৫, ১২:২৮ এএম

বর্তমান জগতের অস্তিত্ত্ব ও ভবিষ্যৎ নিয়ে বিশ^াবাসী সংশয় প্রকাশ করছে। জগৎ কি রাজনৈতিক দাপটে ধ্বংস হবে। আবার জগৎ ধ্বংস হলে এর পর কি রুপ ধারন করবে? মানুষের জীবন কি এখানেই শেষ না তার মৃত্যু পরবর্তী জীবন আছে। বিজ্ঞানের জ্ঞান পদার্থের ভিতর সীমাবদ্ধ। তারা চযুংরপং এর জ্ঞানে সীমাবদ্ধ। গবঃধঢ়যুংরপং এর জ্ঞান তার কাছে অজ্ঞাত। বিজ্ঞানী নিউটন বলেছেন শক্তির কোন ধ্বংস নেই। এক শক্তি আর এক শক্তিতে রুপান্তর হয়। জগৎ ধ্বংস হওয়ার পর বিশ^ চরারর শেষ হবে না আবার তার যাত্রা শুরু হবে ভিন্ন ভাবে। এটা মানবীয় জ্ঞানে অতীত, মানুষের সাথে অন্যান্য প্রানী ও পৃথিবীতে বিচরনশীল। প্রানী জগতের সাথে মানুষের আচরণ সংযত হতে হবে। কারন যে অতিথি পাখি হাজার হাজার কিলোমিটার পাড়ী দিয়ে আসে তাকে হত্যা করে রসনার চাহিদা বৃদ্ধি করা শোভনীয় নয়। যে পশুটি তার বহন করতে অপারগা তার উপর বোঝা চাপিয়ে নির্যাতন ও অত্যাচার এটা মানবতা বিরুধী কাজ। বঙ্গপসাগরে যদি কোন তিমি মানব সৃষ্ট কারনে মৃত্যুর পর ভেসে উঠে। এমনকি যদি প্রশান্ত মহাসাগরে কোন শিল মাছ শিকার করা হয় তাহলে তা অনৈতিক বলে চিৎকার দিয়ে উঠি। এগুলো মানবেতর প্রানীর অধিকার কে খর্ব করে। এমনকি যদি মানব সৃষ্ট গ্যাস ওজন স্তর ছিদ্র হয়। এবং প্রানী জগতে হুমকির সৃষ্টি হয় তাহলে প্রানী জগতের বাসিন্দরা যদি মানুষের বিরুদ্ধে আদালতে যদি অভিযোগ আনে তাহলে মানুষকে আসামীর কাঠ গড়ায় দাঁড়াতে হবে। প্রানী জগতের সাথে শোভনীয় আচরনই কাম্য। পশু পাখির সাথে ভাল আচরন করতে হবে। স্বগোত্রীয় জীবকে হত্যার পথ বন্ধ করতে হবে। মানুষের আচরন এমন হচ্ছে যে বোমার আঘাতে রক্তের ¯্রােত বইয়ে দেয়া হচ্ছে। মানুষকে পাখির মত গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে। মানুষের ভিতর কি শিক্ষার দৈন্যের সৃষ্টি হয়েছে না মানব চিত্ত কুলষিত হয়ে গেছে। চিত্তকে সৌন্দর্যময় করে তুলতে হবে। আত্মার উৎকর্ষ সাধন করে মূল্যবোধের চর্চা করতে হবে নইলে মানব নামক শ্রেষ্ঠ জীব একে উপরের সাথে কোন্দলে ও হানাহানিতে লিপ্ত হয়ে ধ্বংসের দিকে যাবে। মানুষের যাত্রা আজ অন্ধকার গলি পথে। মনুষত্ত্ববোধ জাগ্রত করা না যায় তাহলে জগৎ ধ্বংস স্তুপে পরিনত হবে। মানুষকে মানবিকতার চর্চার উপর গুরুত্বারোপ করতে হবে। মানুষের অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং নির্দয় আচরন তাকে অন্ধকার জগতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। পৃথিবীর সমগ্র জনসংখ্যার পাঁচ ভাগের এক ভাগ ধনী দেশগুলোর জনসংখ্যা হলেও শতকরা ৮৬ ভাগ সম্পদ ভোগ করেন তারা। তাই জনসংখ্যার শতকরা ৮০ ভাগই মানবধিকারের মৌলিক অধিকার থেকে চরমভাবে বঞ্চিত হচ্ছে। তাদের যখন ভোগের পেয়ালা উপচে পড়তে দেখা যায় তখন উন্নয়নশীল দেশের পাঁচ ভাগের এক ভাগ লোক বিশুদ্ধ খাবার পানি থেকে বঞ্চিত। তারা যখন অত্যাধুনিক রকমারী আলোক সজ্জায় উল্লাসের নৃত্যে মত্ত তখন উন্নয়নশীল দেশের অর্ধেকের বেশি লোক বিদ্যুৎবিহীন অন্ধকারে। এ থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার জন্য মানুষকে সত্য জ্ঞানে উদ্বুদ্ধ হতে হবে। কারণ সত্যই সুন্দর সত্যই মুক্তি। সমাজ যদি মুক্তি না পায় তাহলে ধরে নিতে হবে জ্ঞানটা সত্যের হয় নি। এই সত্য নিয়ে দার্শনিক মহলে ব্যাপক আলোচনা হতে দেখা যায়। সত্য সরল সহজ সেখানে সকল সৌন্দর্য ও মুক্তির নিশ্চয়তা নিহীত। মানুষ জগতে আসার পর ভবের যন্ত্রনা দ্বারা তাড়িত। এখানে নানান গোলক ধাধার ভিতর দিয়ে চলতে থাকায় তার আর প্রকৃত সত্যজানা সম্ভব হয় না। যিনি মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি জগৎ সৃষ্টি করেছেন তার পক্ষে মানুষের জীবন চলার গাইডলাইন দেওয়া সম্ভব যা চাক্ষুষমানদের ক্ষেত্রে অনুধাবন করা সহজ। মুহাম্মদ (স.) নিরক্ষর ছিলেন। নিরক্ষর থাকা সত্ত্বেও কোরানের মত এত সুক্ষ্ম বিজ্ঞান ময় নির্ভুল কেতাব কোথায় পেলেন? অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন তিনি বাইবেল নকল করেছেন। তদানিন্তন বিশ^ চিকিৎসা শাস্ত্রে উন্নত ছিল। তিনি সেখান থেকে কোরানের ভিতর ঢুকাইছেন। এই তথ্য টি যে প্রমানিত সত্য নয় যা তা বিশ^বাসির কাছে প্রকাশ হচ্ছে। মানুষ বিভিন্ন প্রবৃত্তি দ্বারা তাড়িত। যার কারণে প্রবৃত্তির গোলাম থাকা প্রকৃত সত্যের জ্যোতি থেকে মুক্ত থাকবে এটা স্বাভাবিক। ¯্রষ্টা তার আপন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য দ্বারা মানুষ সৃষ্টি করেছেন। এবং জ্ঞান প্রদান করেছেন যা সে জানতো না। ফেরেস্তাদের এত জ্ঞান প্রদান করা হয়নি। যার কারনে মুহাম্মদ (স.) এর মর্যাদা আল্লাহর পরেই স্থান পেয়েছে। তার তামাম সৃষ্টি জগৎ রক্ষনাবেক্ষন ও নিয়ন্ত্রনের জন্য তন্দ্রা নিন্দ্রা স্পর্শ করে না। মানুষ জগতে আসার পর জাগতিক আলো বাতাসে বেড়ে উঠে। জগতে সত্য ও সরল পথ আছে। আবার মিথ্যাপথও আছে। জাগতিক রঙিন চশমার সে যখন দেখতে থাকে তখন প্রকৃত রুপের জ্যোতি থেকে সে মুক্ত থাকবে এটা স্বাভাবিক। কারণ অন্ধকার মানব পথ আর ¯্রষ্টা প্রদত্ত আলোকিত পথ এক নয়। মানুষ বস্তুবাদী চিন্তায় যখন পতিত হয় তখন তার প্রবৃত্তি মাথা চাড়া দিয়ে উঠে। তখন জগতে শোরগোল বৃদ্ধি পায়। কিন্তু যখন আধ্যাত্মিকতা তার মনের ভিতর প্রবিষ্ট হয় তখন তার জীবন আলোকিত হয়। আর এই আলোকিত আতœা মুক্তির পথ আবিষ্কার করতে পারবে এটা কষ্টকর নয়। মানবাত্মা যদি আলোকিত হয় তাহলে তার দ্বারা পরমতœার সাথে সম্পর্ক গড়ে উঠে। তখন সে সর্বচ্চো সুখ লাভ করে। ভাবের দশার কারনে সকল মানুষ এই এক সত্যে আসতে পারবেনা এটা স্বাভাবিক কারন এটা ¯্রষ্টা কর্তৃক নির্ধারিত। তিনি যদি অনুগ্রহ করেন তাহলে সেটা সম্ভব। আর যার প্রতি তিনি অনুগ্রহ করবেন তিনি হবেন ভাগ্যবান। আর যার ভাগ্যে এটা হবে না তিনি হবেন দুর্ভাগা শ্রেণির সদস্য। মানুষ বিপুর তাড়নায় অসম্ভব কাজকে সম্ভব করে তোলে। তার যেমন আছে কু-প্রবৃত্তি তেমনি আছে সু-প্রবৃত্তি। প্রবৃত্তির তাড়নায় সে পশুর চেয়েও অধম হয়ে যেতে পারে। পশুর ধর্ম আছে। একটি পশু স্বগ্রোত্রীয় লক্ষ লক্ষ পশুকে হত্যা করেছে। অথবা খাবার বিনষ্টের করেছে এটা সাধারণত দেখা যায় না। কিন্তু একজন মানুষ লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে, এবং লক্ষ লক্ষ মানুষের খাবার বিনষ্টর কারণ হয়েছে। মানুষের আচরণ এমন হয়েছে যে অন্যান্য জাতির কাছে সে অভিশাপের কারণ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। মানব সৃষ্ট কারণে অন্যান্য প্রানী বেচে থাকা সংশয় দেখা দেছে। মানুষ হয়েছে ধিক্কার এবং নিন্দার পাত্র। সূর্য পূর্ব গগনে উদিত হয় এবং পশ্চিম আকাশে অস্ত যায় এটা ঠিক নয়। সূর্য উঠেও না আবার ডোবেও না। এটা আমাদের দৃষ্টি গোচর হয় আবার হয় না। মানুষের আত্মা বা রুহ দেখা যায় না। সার্জনের ছুরি দ্বারা আমরা যদি পুরো শরীর কেটে ফেলি তাহলে কোথাও অত্মা বা জীবনের অস্তিত্ত্ব খুজে পাব না। যেটা অবস্তু দ্বাারা মাপা সম্ভব নয়। রুহ বা আত্মা হলো আল্লাহর হুকুম যত দিন বান্দার প্রতি আল্লাহ হুকুম থাকে তত দিন সে জীবনী শক্তি নিয়ে দুনিয়ায় চলাফেরা করে থাকে। আর যখন আল্লাহ তার হুকুম তুলে নেন তখন সে মৃত্যু মুখে পতিত হয়। সক্রেটিস বলেছেন কহড়ি ঞযু ংবষভ অর্থাৎ নিজকে জান। কিন্তু হযরত আলী বলেছে যে নিজকে জানতে পেরেছে সে তার ¯্রস্টাকে জানতে পারছে। নিজকে জানা অত সহজ নয়। আমার পরিচয় ও পরিনতি কি? জগতের উৎপত্তি ও ধ্বংস কিভাবে সম্ভব? জগৎ ধ্বংস হওয়ার পর আবার কিভাবে সেটা শুরু হবে। সেটা কি অনন্তকাল হবে না ধ্বংসের খেলা চলতে থাকবে।
প্রভূতি প্রশ্ন মানুষকে তাড়িয়ে ফিরছে। আল্লাহ জগতকে কিভাবে সৃষ্টি করলেন? তিনি কিভাবে অস্তিত্ত্বশীল আছেন। তাকে চর্ম চক্ষু দ্বারা দর্শন সম্ভব কি প্রভূতি প্রশ্নের উত্তর দানের চেষ্টায় দার্শনিক সম্প্রদায়ের পাশাপাশি বিজ্ঞানী সম্প্রদায়ের সৃষ্টি হয়েছে। মানুষকে অপূর্ণ করে সৃষ্টি করা হয়েছে। যদি সে সত্য, ন্যায়, সুন্দরের জ্ঞান লাভ করতে পারে তাহলে সে পূর্ণতার স্বাদ পাবে এটা স্বাভাবিক। ত্যাগ এবং প্রজ্ঞা নৈতিকতার মূল বিষয়। যিনি ভোগবাদী তিনি কোন দিন সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্টা করতে পারেন না। ভোগবাদে পশুত্বকে ট্রেনিং দেওয়া যায়। এবং এখানে শোরগোল সৃষ্টি হয়। তাই মনিষীরা একবাক্য স্বীকার করেছেন যে ভোগে সুখ নেই ত্যাগেই প্রকৃত সুখ।
ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে বিশ^কে এবং প্রজ্ঞার মাধ্যমে সার্বিক জানা হয়। ইন্দ্রিয়ের জ্ঞান ভ্রান্ত যাতে পারে যার কারণে শাশ^ত জ্ঞান জানা ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে সম্ভব নয়। চার্বাকরা বলতেন প্রত্যক্ষণই জ্ঞান লাভের একমাত্র উৎস। তবে যারা প্রজ্ঞায় আলোকে জগৎকে বিচার করেন তাদের কাছে প্রজ্ঞাই জ্ঞান লাভের উৎস। প্রত্যাদেশ ছাড়া সকল জ্ঞানই ইন্দ্রীয়ের মাধ্যমে প্রাপ্ত। প্রত্যাদেশেরজ্ঞান মানুষ অজ্ঞতার মাধ্যমে পাবে না এটা স্বাভাবিক। ¯্রষ্টা অদৃশ্যের জ্ঞান মানব মন্ডনীকে জানানোর জন্য মানুষের ভিতর থেকে প্রতিনিধি নির্বাচন করেছেন এবং তার উপর দায়িত্ব দিয়েছেন প্রচারের। আর সর্বশেষ যিনি দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ (সা:)। তিনি মানব জাতির এহকাল এবং পরকালের মুক্তির কথা প্রচার করেছেন। মানুষ যদি সত্য পথ চাই তাহলে রসুলদের প্রচারিত জ্ঞানের মাধ্যমে সম্ভব। কারণ তারা ¯্রষ্টার প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন। তারা জীবনে একটি মিথ্যা কথাও বলেন নি। তারা আল্লাহর একত্ববাদের কথা এবং নিজের নবুওয়াতের কথা একটার পর একটা প্রচার করেছেন। জগৎ এবং জীবনের কথা বলেছেন। মানুষ পেয়েছে শান্তির পথ।
মানুষ যদি জগতে শান্তিতে থাকতে চাই তাহলে আল্লাহ প্রদত্ত সত্য পথের মাধ্যমে সম্ভব যা ওহীর মাধ্যমে মানুষ পেয়েছে। যা সত্য এবং যার মাধ্যমে মানবতার মুক্তি নিহীত। যে ব্যক্তি এই সত্য পথ থেকে বঞ্চিত হবেন তিনি হবেন হতভাগ্য শ্রেণির সদস্য। আমরা হতভাগ্যদের ভিতর অন্তভূক্ত না হয়ে ভাগ্যবানদের ভিতর অন্তর্ভুক্ত হবো। এটাই আমাদের জীবনের প্রত্যাশা।


বিভাগ : সাহিত্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

থেমে যাক কান্না
এর চেয়ে ভালো থাকা দায়
বৈশাখের রোদ
সময়েয় জিজ্ঞাসা !!
সত্যের আলো যায় না নিভে
আরও
X

আরও পড়ুন

ওয়াসার পানিতে ভয়াবহ ইকোলাই জীবানু পাওয়ার পরও ওয়াসা নির্বিকার: এবি পার্টি

ওয়াসার পানিতে ভয়াবহ ইকোলাই জীবানু পাওয়ার পরও ওয়াসা নির্বিকার: এবি পার্টি

চাটমোহরে জুঁইকে হত্যার ঘটনায় ৫ কিশোর গ্রেফতার

চাটমোহরে জুঁইকে হত্যার ঘটনায় ৫ কিশোর গ্রেফতার

বিয়ের আসরে মেয়ের বদলে কনে হয়ে বসলেন মা

বিয়ের আসরে মেয়ের বদলে কনে হয়ে বসলেন মা

নিজের আলিশান বাড়ি দেখাতে গাছ কেটে সাবার করলেন বিএনপি নেতা!

নিজের আলিশান বাড়ি দেখাতে গাছ কেটে সাবার করলেন বিএনপি নেতা!

রামগড়ে সরকারী নির্দেশনা অমান্য করায় দুই কোচিং সেন্টারের মালিককে অর্ধলক্ষ টাকা জরিমানা

রামগড়ে সরকারী নির্দেশনা অমান্য করায় দুই কোচিং সেন্টারের মালিককে অর্ধলক্ষ টাকা জরিমানা

ঝামেলামুক্ত ঈদের জন্য কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

ঝামেলামুক্ত ঈদের জন্য কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

সিইউএফএল এর নিয়োগ ঝুলে আছে সাড়ে তিন বছর

সিইউএফএল এর নিয়োগ ঝুলে আছে সাড়ে তিন বছর

শরীয়তপুরে সরকারিকরণ কৃত হাইস্কুগুলোতে তীব্র শিক্ষক সংকটে ভেঙ্গে পড়েছে শিক্ষার মান

শরীয়তপুরে সরকারিকরণ কৃত হাইস্কুগুলোতে তীব্র শিক্ষক সংকটে ভেঙ্গে পড়েছে শিক্ষার মান

নসরুল হামিদ বিপুর ফ্ল্যাট-অ্যাপার্টমেন্ট-গাড়ি জব্দ, ৭০ অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ

নসরুল হামিদ বিপুর ফ্ল্যাট-অ্যাপার্টমেন্ট-গাড়ি জব্দ, ৭০ অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ

শেরপুরে ভিজিএফের ২৮৭০ কেজি চাল জব্দ, আটক ২

শেরপুরে ভিজিএফের ২৮৭০ কেজি চাল জব্দ, আটক ২

খুলনায় আ’লীগের ব্যানারে ঝটিকা মিছিল

খুলনায় আ’লীগের ব্যানারে ঝটিকা মিছিল

গাজীপুর সাফারী পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার একজনকে গ্রেফতার করেছে ডিবি

গাজীপুর সাফারী পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার একজনকে গ্রেফতার করেছে ডিবি

ভারতের ওয়াক্‌ফ আইন বাতিল ও ফিলিস্তিনে আগ্রাসনের প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল

ভারতের ওয়াক্‌ফ আইন বাতিল ও ফিলিস্তিনে আগ্রাসনের প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল

পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা: এক সপ্তাহেই দ্বিগুণ

পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা: এক সপ্তাহেই দ্বিগুণ

৬ দফা দাবিতে বরগুনায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ দফা দাবিতে বরগুনায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সমাবেশ

বিলুপ্তির পথে বরেন্দ্র অঞ্চলের ‘মাটির ঘর বাড়ি’

বিলুপ্তির পথে বরেন্দ্র অঞ্চলের ‘মাটির ঘর বাড়ি’

বেরোবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযোগ, স্ক্রিনশট ফাঁস

বেরোবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযোগ, স্ক্রিনশট ফাঁস

দিল্লিতে চারতলা ভবনধসে নিহত বেড়ে ১১

দিল্লিতে চারতলা ভবনধসে নিহত বেড়ে ১১

নওগাঁর মাঠে মাঠে দুলছে কৃষকের সোনালী স্বপ্ন

নওগাঁর মাঠে মাঠে দুলছে কৃষকের সোনালী স্বপ্ন

মুয়ে থাই বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশকে প্রথম স্বর্ণপদক এনে দিলেন রাশেদ

মুয়ে থাই বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশকে প্রথম স্বর্ণপদক এনে দিলেন রাশেদ