বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবসে বাংলাদেশ ফার্মাসিস্টস' ফোরামের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৮ পিএম | আপডেট: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:০০ পিএম
রাজধানীর বাংলা মোটরে অবস্থিত ওয়াটারফল কনভেনশন হলে আজ বাংলাদেশের গ্রাজুয়েট ফার্মাসিসদের বৃহত্তর সংগঠন বাংলাদেশ ফার্মাসিস্টস ফোরামের র্যালি, আলোচনা সভা এবং সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সংগঠনের সভাপতি মো: আজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে, আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মেহেদী হাসান তানভীর।
সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সরকার এবং প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের মালিকদের প্রতি ৬ দফা দাবি তুলে তুলে ধরেন এবং তার দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
এবারের ফার্মাসিস্ট দিবসের প্রতিপাদ্য: “Think Health, Think Pharmacist”। স্বাস্থ্যচিন্তার সাথে ফার্মাসিস্টের সম্পৃক্ততা অনিবার্য—এটি শুধু একটি আহ্বান নয়, বরং স্বাস্থ্যব্যবস্থায় ফার্মাসিস্টের অপরিহার্য ভূমিকা তুলে ধরার বৈজ্ঞানিক প্রয়াস।
ফার্মাসিস্টরা দীর্ঘদিন ধরে দেশের ওষুধ খাতকে নিরাপদ ও কার্যকর রাখতে কাজ করে চলেছেন। উৎপাদন, মাননিয়ন্ত্রণ, রেগুলেটরি কার্যক্রম, সরবরাহ, গবেষণা ও শিক্ষা—সব ক্ষেত্রেই তাদের অবদান সুস্পষ্ট। জাতীয় ওষুধনীতি ১৯৮২ এর সুফলেই বর্তমানে দেশের চাহিদার প্রায় ৯৮% ওষুধ স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হচ্ছে।
ওষুধ উৎপাদনে বাংলাদেশ ঈর্ষণীয় সফলতা অর্জন করলেও ফার্মাসিস্টদের সক্রিয় অংশগ্রহণের অভাবে ক্লিনিক্যাল ব্যবস্থাপনায় আমরা এখনো পিছিয়ে আছি। অথচ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিত গুড ফার্মেসি প্র্যাক্টিস (GPP) বিশ্বের বহু দেশে বহু বছর আগে থেকেই বাস্তবায়িত হয়ে আসছে। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে চিহ্নিত করে স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশন পদোন্নতির সুনির্দষ্ট কাঠামো রেখে স্বল্প সময়ের মধ্যে ক্লিনিক্যাল ফার্মাসিস্ট নিয়োগের সুপারিশ করেছেন। ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগও স্বল্পসময়ের মধ্যে সকল হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্রে ক্লিনিক্যাল ফার্মাসিস্ট নিয়োগের জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন, যা দ্রুত বাস্তবায়িত হলে ওষুধ ব্যবস্থাপনায় অগ্রগতি হবে।
হসপিটাল ও কমিউনিটি ফার্মেসি সার্ভিস না থাকায় ওষুধের ইন্টারঅ্যাকশন, ওষধের ভুল ডোজ নিরূপন ও বিরূপ প্রতিক্রিয়া প্রতিরোধ হচ্ছে না। রোগীরা একদিকে ফার্মাসিস্টের সঠিক পরামর্শ পাচ্ছেন না, অপরদিকে অপ্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। অ্যান্টিবায়োটিকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে, অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স ভয়াবহ আকার নিচ্ছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য এক গুরুতর সংকট।
গবেষণায় প্রমাণিত তথ্যমতে এডভার্স ড্রাগ রিয়্যাকশন (ADR) তথা ওষুধের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কারণে প্রতিবছর বহু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হোন এবং মৃত্যুবরণ করেন। আমাদের দেশে এডিআর (ADR)) সংক্রান্ত সঠিক পরিসংখ্যান নেই। ফার্মাকোভিজিল্যান্স কার্যক্রম শুরু হলেও তা এখনও অপর্যাপ্ত, এবং কার্যকর জাতীয় এডিআর ডাটাবেস ও পর্যবেক্ষণের ঘাটতি নীতি নির্ধারণে বড় শূন্যতা তৈরি করেছে।
বিশ্বব্যাপী ফার্মাসিস্টরা ফার্মাকোজেনোমিকস ও পার্সোনালাইজড মেডিসিনের মাধ্যমে রোগীর জেনেটিক প্রোফাইল অনুযায়ী ওষুধ নিশ্চিত করে থাকেন, যা ক্যান্সার, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। কিন্তু বাংলাদেশে মৌলিক ফার্মেসি সেবা না থাকায় জনগণ এ উন্নত চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
জাতীয় ওষুধনীতি ২০১৬ অনুযায়ী দেশের সকল সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে পর্যায়ক্রমে স্নাতক ফার্মাসিস্টের তত্ত্বাবধানে হসপিটাল ফার্মেসি কার্যক্রম চালুর নির্দেশনা থাকলেও একাধিক প্রজ্ঞাপন জারি হওয়ার পরও তা আজ অবধি বাস্তবায়ন করা যায়নি। অথচ উন্নতবিশ্বের হাসপাতালসমূহে প্রতি ২৫ শয্যার বিপরীতে ১ জন ফার্মাসিস্ট নিয়োগকে স্ট্যান্ডার্ড ধরা হলেও বাংলাদেশের সরকারি হাসপাতালে এখনো একজনও স্নাতক ফার্মাসিস্ট না থাকাটা বিস্ময়কর বটে। এ অবস্থায় হসপিটাল ফার্মেসি, ক্লিনিক্যাল ফার্মেসি, কমিউনিটি ফার্মেসি, ফার্মাকোভিজিল্যান্স ও অ্যান্টিবায়োটিক স্টুয়ার্ডশিপ সমন্বিতভাবে পরিচালনার জন্য একটি স্বতন্ত্র ফার্মাসিউটিক্যাল সার্ভিস ডিভিশন গঠন অপরিহার্য।
WHO ও FIP- এর নির্দেশনা অনুযায়ী কেবল ফার্মেসি গ্র্যাজুয়েটরাই ফার্মাসিস্ট উপাধি ব্যবহারের স্বীকৃতি পান। ওষুধ ও কসমেটিকস আইন ২০২৩ অনুযায়ীও বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিলের রেজিস্টার ‘এ’-তে নিবন্ধিত বি.ফার্ম ডিগ্রিধারীরাই ফার্মাসিস্ট।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার নিশ্চিত করতে হলে ওষুধ ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা, পেশাগত দায়বদ্ধতা এবং রোগীকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি অপরিহার্য। তাই ওষুধের যৌক্তিক ও নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ফার্মাসিস্টদের পক্ষ থেকে নিম্নলিখিত সুপারিশসমূহ উপস্থাপন করা হচ্ছে:
১) সারাদেশের সকল হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে ক্লিনিক্যাল ফার্মাসিস্টের পদসৃজন, স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী, দেশের সকল হাসপাতাল ও প্রাথমিক সেবাকেন্দ্রে দ্রুত ক্লিনিক্যাল ফার্মাসিস্ট নিয়োগ দিতে হবে। তারা চিকিৎসকের সঙ্গে রাউন্ডে অংশ নিয়ে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবস্থাপনা, ডোজ পর্যালোচনা, ড্রাগ ইন্টারঅ্যাকশন ও রোগীর প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণে সহায়তা করবেন এবং ওষুধজনিত বিরূপ প্রতিক্রিয়া (ADR) হ্রাস, নিরাপদ ও কার্যকর ওষুধ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করবেন।
২) সকল হাসপাতালে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের তত্ত্বাবধানে হসপিটাল ফার্মেসি (ইন-হাউস ফার্মেসি) প্রতিষ্ঠাকরণ।
দেশের সকল হাসপাতালে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট নিয়োগের মাধ্যমে ২৪ ঘন্টা খোলা হসপিটাল ফার্মেসি চালু করতে হবে। ঔষধ নীতি ২০১৬ অনুযায়ী, ডাক্তার, ফার্মাসিস্ট ও নার্স সমন্বয়ে ড্রাগ অ্যান্ড থেরাপিউটিকস কমিটি (DTC) প্রতিটি হাসপাতালে হসপিটাল ফরমুলারি তৈরি করবেন। তার ভিত্তিতে ফার্মাসিস্টরা ওষুধের প্রাপ্যতা, সঠিক সংরক্ষণ, ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্ট ও নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করবেন।
৩) ফার্মাসিউটিক্যালস্ কোম্পানিতে ফার্মাসিস্টদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড বেতন কাঠামো ও মূল্যায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
দেশের ওষুধ শিল্পে নিয়োজিত সকল ফার্মাসিস্টদের জন্য বেতন কাঠামো উন্নত করন, এবং ফার্মাসিস্টদের পেশাগত মূল্যায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
৪) সারাদেশে কমিউনিটি ফার্মেসি নেটওয়ার্ক গঠন।
সারা দেশে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের তত্ত্বাবধানে শক্তিশালী ফার্মেসি নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হবে। এই নেটওয়ার্কের ফার্মেসিগুলো ওষুধ রিকনসিলিয়েশন, রোগী কাউন্সেলিং ও বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। শুধুমাত্র গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট পরিচালিত প্রতিষ্ঠানকেই ফার্মেসি হিসেবে গণ্য করতে হবে এবং সকল ফার্মেসিকে জাতীয় নেটওয়ার্কের আওতায় আনতে হবে।
৫) প্রেসক্রিপশন ব্যতীত ওষুধ বিতরণ রোধকল্পে সারাদেশে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অধীনে ফার্মাসিস্ট প্রশাসক নিয়োগ।
প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ বিতরণ রোধে কঠোর প্রশাসনিক পদক্ষেপ নিতে হবে। “No Prescription, No Medication” নীতি কার্যকর করা, আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ ও ড্রাগ ইন্সপেকশন জোরদার করা জরুরি। সেজন্য প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ওষুধ প্রশাসনের অধীনে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টকে ওষুধ প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে।
৬) "ফার্মাসিস্ট মানেই গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট" ফার্মাসিস্টদের পেশাগত স্বীকৃতি ও ফার্মেসি কারিকুলামের আধুনিকায়ন করা।
WHO ও FIP- এর অ্যানেক্স অনুযায়ী শুধুমাত্র ফার্মেসিতে গ্র্যাজুয়েটরাই ফার্মাসিস্ট হিসেবে স্বীকৃত। ঔষধ ও কসমেটিকস আইন ২০২৩ অনুযায়ী সরকারি ও বেসরকারি নিয়োগে শুধু গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টকে ফার্মাসিস্ট হিসেবে উল্লেখ করতে হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের HRH ডাটাশীট ২০২৩ ও ফার্মেসি কাউন্সিলের চার্টারেও এটি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। একইভাবে সাম্প্রতিক নথিপত্র, প্রজ্ঞাপন ও সার্কুলারে বিষয়টির প্রতিফলন হলে তবে বিভ্রান্তি কমবে, ফার্মাসিস্টদের ভূমিকা সুসংহত হবে এবং জনস্বাস্থ্যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এছাড়া, দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে Pharm. D. কোর্স চালু ও বি.ফার্ম সম্পন্নদের জন্য ২ বছরের পোস্ট-ব্যাচেলরিয়েট Pharm. D. কোর্স প্রবর্তন করতে হবে। এবং ফার্মাসিস্টদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড বেতন কাঠামো ও পেশাগত স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে হবে।
এবং আমরা মনে করি, এর সুপারিশ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস ২০২৫-এর প্রতিপাদ্যের প্রকৃত প্রতিফলন সম্ভব।
উক্ত অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বাংলাদেশের ফার্মা প্রফেশন নিয়ে বক্তব্য রাখেন সম্মানিত অতিথি প্রফেসর ডাঃ মোঃ সেলিম রেজা, ডিন, ফার্মেসি অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ডা: মোঃ আকতার হোসেন, পরিচালক, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর (ডিজিডিএ) এবং হেড অফ ফার্মাকো ভিজিলেন্স টিম, মোঃ আসিফ হাসান, সচিব, ফার্মেসি কাউন্সিল অব বাংলাদেশ, প্রফেসর ডাঃ মোঃ আমিরুল ইসলাম, চেয়ারম্যান, ফার্মেসি বিভাগ, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, প্রফেসর ডঃ মোঃ হারুন-অর-রশিদ, চেয়ারম্যান, ফার্মেসি বিভাগ, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, তানবীর আশরাফ, কান্ট্রি ডিরেক্টর এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক, হ্যালিয়ন বাংলাদেশ লিমিটেড, মোঃ সাইফুল আমিন, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বায়োফার্মা লিমিটেড, মোঃ আশরাফুল আলম, জেনারেল ম্যানেজার, প্রোডাকশন, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, মোঃ রিয়াজুল ইসলাম, সিনিয়র হাসপাতাল ফার্মাসিস্ট।
ধন্যবাদ জ্ঞাপন এবং সমাপনী বক্তব্যে সংগঠনের সভাপতি মো: আজিবুর রহমান বলেন বাংলাদেশ ফার্মাসিস্ট ফোরাম অতি দ্রুত দেশের সকল সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে ক্লিনিকাল ফার্মাসিস্ট এবং হসপিটাল ফার্মাসিস্ট নিয়োগ এর মাধ্যমে দেশের স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়ন এবং বাংলাদেশে পেশাগত ভাবে নিয়োজিত সকল ফার্মাসিস্টদের বেতন কাঠামো উন্নতি করতে হবে। তিনি আরও বলেন বাংলাদেশের প্রায় ৯০ শতাংশ ফার্মাসিস্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফার্মাসিস্ট হিসেবে কর্মরত, ইন্ডাস্ট্রিতে নিয়োজিত সকল ফার্মাসিস্টদের বেতন কাঠামো পরিবর্তন এবং জীবন মান উন্নয়নে প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের মালিক গণের আরো যত্নশীল হতে হবে।
স্বগত বক্তব্যে সাধারন সম্পাদক, মোহাম্মদ মেহেদী হাসান তানভীর বাংলাদেশ ফার্মাসিস্টস্ ফোরামের ফার্মাসিস্টদের অধিকার আদায়ে সংগঠিত সকল কার্যক্রম তুলে ধরেন, পাশাপাশি হসপিটালে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট নিয়োগ এবং ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানিতে ফার্মাসিস্টদের আধুনিক বেতন কাঠামো নিশ্চিত করতে জোর দাবী তুলে ধরেন।
আরো বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহসভাপতি আনোয়ার মাজিদ তারেক, সহসভাপতি জাকারিয়া ফারুকী, সহসভাপতি সোহেল বিন আজাদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শারমিন আফরোজ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মরুজ্জামান খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক আরমান হোসেন শুভ, অর্থ সম্পাদক - আবুল ফজল, প্রচার সম্পাদক, মমিনুল ইসলাম, ছাত্র কল্যান সম্পাদক মাহমুদুল হাসান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মামুন গাজী, কার্যকরী সদস্য - মোহাম্মদ আরিফ খান প্রমুখ।
বিভাগ : মহানগর
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
সাতক্ষীরায় এমএফএস-এর অপব্যবহার রোধে এজেন্টদের সচেতনতা বাড়াতে জেলা পুলিশ ও বিকাশ-এর সমন্বয় কর্মশালা
গণমাধ্যম শ্বাসরুদ্ধ করে ‘রাজত্ব’ কায়েম ,বদলি হলেন ডিসি মুফিদুল
নাসিরনগরে তিন আওয়ামী নেতা গ্রেফতার
ইসরায়েলি যুদ্ধের প্রথম ১২ ঘণ্টার অভিজ্ঞতা জানালেন জ্যেষ্ঠ ইরানি জেনারেল
মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবিতে কাপনের কাপড় জড়িয়ে মশাল মিছিল
“মোস্ট ইনোভেটিভ ফিনটেক প্রোডাক্ট ডিজাইন অব দ্য ইয়ার” অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ
যারা নির্বাচনকে বানচাল বা বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে: শামীম
২৬টি সম্মাননা প্রদানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হলো ৩য় বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
সরাইলে ইউএনও হিসেবে যোগদান করেছেন মো. আবুবকর সরকার
আগামী নির্বাচন হতে যাচ্ছে মাইলফলক : সিইসি
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজে আছেন জেসি
পদ ফিরে পেলেন বিএনপির বহিষ্কার হওয়া ৩৯ নেতা
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মন্তব্য কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
এনসিপি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলায় যুগ্ম সমন্বয়কারী সৈয়দ ইমরান সাময়িক বহিষ্কার
নাইম-শহিদুলের ফিফটি
৫ লক্ষ টাকা জরিমানা ও ৩ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ
শেরপুরে বিএনপি অফিস ভাঙচুর মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা জেলহাজতে
কিনব্রিজের ঐতিহাসিক ঘড়ির সামনে ট্রফি উন্মোচন
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা
