জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ান

পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে হিসাব করে জাকাত দিতে হবে

Daily Inqilab শামসুল ইসলাম

৩১ মার্চ ২০২৩, ১১:৪৬ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৭:০৬ পিএম

মাহে রমজানে জাকাত দেয়ার প্রবণতা থাকে বেশি। জাকাতকে ট্যাক্স মনে করা যাবে না। জাকাত দিলে ধন-সম্পদ বাড়ে। খতিব বলেন, লাম-ছাম দিলেই জাকাত আদায় হবে না। সম্পদের পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে হিসাব করে জাকাত দিতে হবে। জাকাত আদায় একটি ফরজ বিধান। গতকাল জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ানে খতিব এসব কথা বলেন।

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিন গতকাল জুমার বয়ানে বলেন, মাহে রমজানে জাকাত দেয়ার প্রবণতা থাকে বেশি। জাকাতকে ট্যাক্স মনে করা যাবে না। জাকাত দিলে ধন-সম্পদ বাড়ে। খতিব বলেন, লাম-ছাম দিলেই জাকাত আদায় হবে না। সম্পদের পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে হিসাব করে জাকাত দিতে হবে। জাকাত আদায় একটি ফরজ বিধান। অত্যন্ত সর্তকতার সাথে জাকাত আদায় করতে হবে। খতিব বলেন, মানবতার বড় গুণ থাকতে হবে। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য গরিব অসহায়দের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। তিনি বলেন, ইসলাম শ্রেষ্ঠ ধর্ম, ইসলাম শান্তির ধর্ম। মাগফেরাতের দশ দিনে বেশি বেশি তাওবাহ-ইস্তিগফার করতে হবে। সকল প্রকার অসৎকাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। তিনি অসাধু অতিমুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের সর্তক হয়ে ব্যবসা করার অনুরোধ জানান। খতিব বলেন, রোজাদারদের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মশকো আম্বরের চাইতে উত্তম। খতিব বলেন, তারাবিহ নামাজ ৮ রাকাত পড়ার কোনো প্রমাণ নেই। রাসূল (সা.) ও খোলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাতকে অনুসরণ করতে হবে। সাহাবায়ে কেরামও বিশ রাকাত তারাহবি নামাজ আদায় করেছেন আমাদেরও বিশ রাকাত তারাবিহ নামাজ আদায় করতে হবে। তারাবিহ নামাজ নিয়ে কোনো বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই।

ইসলামের স্তম্বসমূহের মধ্যে জাকাত একটি। যা ইসলামের মৌলিক ইবাদতসমূহের মধ্যে অন্যতম ইবাদত। প্রত্যেক মুসলমানকে যেমন জাকাত ফরজ হওয়ার বিষয় সম্পর্কে বিশ্বাস করতে হবে, ঠিক তেমনিভাবে যার ওপর জাকাত ফরজ তাকে তা নিয়মিত পরিশোধও করতে হবে। বিত্তবানদের ওপর জাকাত ফরজ করা হয়েছে, যাতে তারা তাদের অর্জিত সম্পদ পবিত্র করতে পারে। সন্তানদের উত্তম আদর্শ ও সৎ পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে চরিত্রবান হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। আল্লাহ ভীতি ও ইসলামি মূল্যবোধ শিক্ষা দিতে হবে। গতকাল মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমের জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ানে খতিব হাফেজ মাওলানা মিজানুর রহমান এসব কথা বলেন।
খতিব পবিত্র কোরআনের উদ্বৃতি দিয়ে বলেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেছেন (হে নবী! তুমি) তাদের ধন-সম্পদ থেকে জাকাত গ্রহণ করো, এর দ্বারা (আমা কর্তৃক তাদের কাছে রক্ষিত অভাবীদের হকটুকু নিয়ে) তাদেরকে পবিত্র করো এবং তাদেরকে পরিশুদ্ধ করো (সূরা তাওবা : ১০৩)। একই সূরার অন্য এক আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘জাকাত (ব্যয়যোগ্য) শুধুমাত্র ফকির ও মিসকিনদের জন্য এবং একাজে নিয়োজিত আমেলদের জন্য ও মুয়াল্লাফাতুলু কুলুব-এর জন্য এবং দাস মুক্তিতে ও ঋণগ্রস্থদের (ঋণমুক্তির) কাজে, এবং আল্লাহর পথে ও ইবনুস-সাবিল (এর অভাব মোচনের) কাজে। (এই খাতগুলো) আল্লাহ কর্তৃক ফরজকৃত। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী মহাপ্রজ্ঞাময় (সূরা তাওবা : ৬০)। সূরা তাওবার অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, যারা স্বর্ণ ও রৌপ্য পূঞ্জীভূত করে এবং উহা আল্লাহর পথে ব্যয় করে না, তাদেরকে মর্মদন্তু শাস্তির সংবাদ দাও। যেদিন স্বর্ণ ও রৌপ্য জাহান্নামের অগ্নিতে উহা উত্তপ্ত করা হবে এবং উহা দ্বারা তাদের ললাট, পার্শ্বদেশ ও পৃষ্ঠদেশে দাগ দেওয়া হবে। সেদিন বলা হবে, ইহাই উহা যাহা তোমরা নিজেদের জন্য পূঞ্জীভূত করতে। সূতরাং তোমরা যাহা পূঞ্জীভূত করেছিলে তাহা আস্বাদন কর (সুরা তওবা-৩৪-৩৫)। খতিব বলেন, নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক সকল মুসলিম নর-নারীর ওপর জাকাত প্রদান করা ফরজ। কোনো ব্যক্তি নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হওয়ার পর চাঁদের হিসেবে পরিপূর্ণ এক বছর অতিবাহিত হলে তার ওপর পূর্ববর্তী বছরের জাকাত প্রদান করা ফরজ। যদি কোনো ব্যক্তি জাকাতের নিসাবের মালিক হওয়ার পাশাপাশি ঋণগ্রস্ত হয়, তবে ঋণ বাদ দিয়ে নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলে তার ওপর জাকাত ফরজ হবে। জাকাত ফরজ হওয়ার পর যদি কোনো ব্যক্তি জাকাত প্রদান না করে অর্থ-সম্পদ খরচ করে ফেলে তাহলেও তার পূর্বে জাকাত দিতে হবে। হাদিসে বর্ণিত আছে, একদা দু’জন মহিলা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নিকট আসল। তাদের দু’জনের হাতে স্বর্ণের কংকণ ছিল। তখন নবী করীম (সা.) তাদেরকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা তোমাদের অলংকারের জাকাত দাও কি? তারা বলল, না। তখন নবী (সা.) বললেন, তোমরা কি পছন্দ করবে যে, আল্লাহ তায়লা তোমাদেরকে আগুনের দু’টি বালা পরিয়ে দিবেন? তারা দু’জন বলল, না। তখন নবী (সা.) বললেন, তাহলে তোমরা এ স্বর্ণের জাকাত প্রদান কর (তিরমিজি)। সুতরাং ইসলামি শরিয়তে জাকাতের গুরুত্ব অপরিসীম। এর মাধ্যমে সমাজে সাম্য প্রতিষ্ঠিত হয়। সমাজের দরিদ্র-দুস্থ জনগণ স্বাভাবিক জীবনধারণের অনুপ্রেরণা পাবে। সুতরাং প্রত্যেক মালেকে নেসাবদের উচিত সময়মত জাকাত পরিশোধের মাধ্যমে সম্পদকে পরিশুদ্ধ করে আল্লাহর অনুগ্রহ প্রাপ্তির মাধ্যমে তাঁর রহমতের চাদরে নিজেকে বেষ্টিত করা।

খতিব বলেন, বর্তমানে অধিকাংশ অভিভাবক নিজেদের সন্তানকে ইসলামি শিক্ষা ও মূল্যবোধ থেকে দূরে রাখার কারণে সমাজে দিনদিন বিশৃঙ্খলা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের জানতে হবে কিভাবে লোকমান হেকীম তাঁর সন্তানদের উপদেশ দিতেন, আল্লাহ লোকমান হেকীমের উপদেশসমূহ এতটাই পছন্দ হলো যে, তিনি কোনো নবী কিংবা রাসূল না হওয়া সত্যেও পবিত্র কোরআনে তাঁকে নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তাঁর নামে গোটা একটি সূরা সন্নিবেশিত হয়েছে। আসুন ইসলামি মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হয়ে কোরআন-সুন্নাহের আলোকে সন্তানদের উত্তম ও সৎ পরামর্শের মাধ্যমে চরিত্রবান নাগরিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করি। আল্লাহ সকলকে তাওফিক দান করুন। আমিন।
মিরপুরের বাইতুল আমান কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মুফতি আবদুল্লাহ ফিরোজী গতকাল জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ানে বলেন, অবারিত কল্যাণের মাস রমজান চলছে। এই মাসে অন্যান্য আমলের ন্যায় অধিক সওয়াবের আশায় আমরা জাকাত আদায় করে থাকি। সম্পদের সঠিক হিসাব করে জাকাত আদায় করা মুমিনের পরিচায়ক। ইসলামের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় জাকাতকে অত্যধিক গুরুত্ব দেয়ার পাশাপাশি এটাকে ইসলামের একটি মূলস্তম্ভ ঘোষণা করা হয়েছে। জাকাত দ্বিতীয় হিজরিতে ফরজ করা হয়। নামাজের পরে জাকাতের ওপর সবচেয়ে বেশি জোর দিয়ে দ্ব্যর্থহীন কন্ঠে ঘোষণা করা হয়েছে, যে ব্যক্তি অর্থ-সম্পদ সঞ্চয় করে, জাকাত না দেয়া পর্যন্ত তার ঐ সম্পদ হালাল হতে পারে না। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘হে নবী! আপনি তাদের সম্পদ থেকে জাকাত গ্রহণ করুন, যাতে এর মাধ্যমে আপনি সেগুলোকে পবিত্র ও পরিশুদ্ধ (বরকতময়) করতে পারেন’। (সূরা আত তাওবাহ-১০৩)। এ নির্দেশনা অনুযায়ী নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিভিন্ন প্রকার সম্পদের জন্য বিভিন্ন রকম নেসাব (জাকাত ওয়াজিব হওয়ার সর্বনিম্ন পরিমাণ) নির্ধারণ করে জাকাতের বিভিন্ন হার নির্ধারণ করেছেন। সোনা-রূপা ও নগদ টাকা-পয়সার ওপর শতকরা আড়াই ভাগ, কৃষি উৎপাদনের ওপর সেচ ব্যবস্থার আওতাধীন জমি হলে শতকরা ২০ ভাগ ও সেচ ব্যবস্থার আওতা বহির্ভূত জমি হলে শতকরা ১০ ভাগ, ব্যবসায়িক পণ্যের ওপর শতকরা আড়াই ভাগ জাকাত ধার্য করেছেন। এমনি ভাবে ব্যবসায়িক পণ্য হিসেবে থাকা গবাদি পশু প্রভৃতি চতুষ্পদ প্রাণীর ওপর বিভিন্ন হারে জাকাত ধার্য করেছেন। জাকাত প্রদান করুণার বিষয় নয়, বরং এটা হক্কুল ইবাদ বা বান্দার হক। জাকাত প্রদানের অর্থই হচ্ছে পাওনাদারের কাছে তার হক পৌঁছে দেয়া। কারণ, ধনীদের সম্পদে গরীবের হক আছে। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘আর তাদের (ধনীদের) সম্পদে অবশ্যই প্রার্থী (দরিদ্র) এবং বঞ্চিতদের অধিকার রয়েছে’। (সূরা আয যারিআত- ১৯)। খতিব আরও বলেন, আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে যারা জাকাত আদায় করবে না তাদের পরিণাম সম্পর্কে সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা স্বর্ণ ও রৌপ্য (ধন-সম্পদ) সঞ্চয় করে রাখে এবং তা আল্লাহর পথে ব্যয় করে না (জাকাত দেয় না), তাদেরকে এক কঠিন পীড়াদায়ক আজাবের সুসংবাদ দাও। সেদিন জাহান্নামের আগুনে তা উত্তপ্ত করা হবে। এরপর তা দ্বারা তাদের কপাল, পার্শ্বদেশ ও পৃষ্ঠদেশে দাগ দেয়া হবে। (তাদেরকে সম্বোধন করে) বলা হবে, ইহাই ওই সম্পদ, যা তোমরা নিজেদের জন্য সঞ্চয় করে রেখেছিলে। সুতরাং তোমাদের সঞ্চয়ের স্বাদ আস্বাদন কর। (সূরা আত তাওবাহ ৩৫)। অগণিত হাদিসে বিশ্বনবী (সা.) জাকাত আদায় না করার ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে উম্মতকে সতর্ক করেছেন। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি তার সম্পদের জাকাত আদায় করবে না, তার সম্পদ কিয়ামতের দিন বিষধর সর্পের রূপ ধারণ করবে। সেটাকে তার গলায় পেচিয়ে দেয়া হবে। সে তার দুইপার্শ্বে দংশন করে বলবে, আমিই তোমার গচ্ছিত সম্পদ, আমিই তোমার সঞ্চিত ধনভান্ডার। (সুনান ইবনে মাজাহ)। জাকাত আর্থিক ইবাদত। তাই জাকাত প্রদান করতে গিয়ে আত্মপ্রচারণা শরীয়তসম্মত নয়। এটা তাকওয়ার পরিপন্থি। ব্যানার ঝুলিয়ে, সাইনবোর্ড লাগিয়ে, মাইকিং করে, ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জাকাত প্রদান করা কিংবা স্বল্পমূল্যের শাড়ি ও লুঙ্গি দ্বারা জাকাত দেয়া নিচু মানসিকতার পরিচায়ক। এবং এটা সওয়াবকে নষ্ট করে দেয়। ইসলাম জাকাতসহ অন্যান্য দান-সাদকা গোপনে আদায়ের প্রতি উৎসাহ দিয়েছে। হযরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী কারীম (সা.) বলেছেন, হাশরের ময়দানে আল্লাহ তায়ালা সাত ব্যক্তিকে তার (আরশের) সুশীতল ছায়াতলে স্থান দেবেন, যেদিন তার ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়াই থাকবে না। তন্মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে অত্যন্ত গোপনভাবে দান-খয়রাত করে, এমনকি তার ডান হাতে যা কিছু দান করে তার বাম হাতও তা জানতে পারে না। (বুখারী, মুসলিম)। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে আমল করার তৌফিক দান করেন, আমীন।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আজ জামায়াতের ইফতার, বিএনপির ইফতারে নেতাদের ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য
মার্কিন প্রধান বিচারপতির সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির বৈঠক
এবার বেশি দামেই খেতে হবে আলু
প্রাথমিকের শেষ ধাপের পরীক্ষা আজ
শিক্ষকদের বেতন বাড়ানোর সুপারিশ করলো গণস্বাক্ষরতা অভিযান
আরও

আরও পড়ুন

আজ জামায়াতের ইফতার, বিএনপির ইফতারে নেতাদের ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য

আজ জামায়াতের ইফতার, বিএনপির ইফতারে নেতাদের ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য

নোয়াখালীতে ইফতার মাহফিলে যাবার পথে সড়কে ট্রাকচাপায় মৃত্যু প্রবাসীর

নোয়াখালীতে ইফতার মাহফিলে যাবার পথে সড়কে ট্রাকচাপায় মৃত্যু প্রবাসীর

ইসরায়েলে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে ১৩০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

ইসরায়েলে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে ১৩০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

মিরজাফরের পাশে ছিলেন রাজা কৃষ্ণচন্দ্র! পূর্বপুরুষের ‘বেঈমানি’ নিয়ে বিপাকে বিজেপি প্রার্থী

মিরজাফরের পাশে ছিলেন রাজা কৃষ্ণচন্দ্র! পূর্বপুরুষের ‘বেঈমানি’ নিয়ে বিপাকে বিজেপি প্রার্থী

কপালে ব্যান্ডেজ নিয়ে ইফতার পার্টিতে মমতা

কপালে ব্যান্ডেজ নিয়ে ইফতার পার্টিতে মমতা

মেঘনায় লঞ্চের ধাক্কায় ট্রলার ডুবে চালকের মৃত্যু

মেঘনায় লঞ্চের ধাক্কায় ট্রলার ডুবে চালকের মৃত্যু

গাজীপুরে প্যাকেজিং কারখানায় আগুন

গাজীপুরে প্যাকেজিং কারখানায় আগুন

বিএনপির সাবেক এমপি নজির হোসেন মারা গেছেন

বিএনপির সাবেক এমপি নজির হোসেন মারা গেছেন

মাগুরায় চোরাই মোটরসাইকেল ও চোরাই মালামাল উদ্ধার, ৩ চোর আটক

মাগুরায় চোরাই মোটরসাইকেল ও চোরাই মালামাল উদ্ধার, ৩ চোর আটক

মার্কিন প্রধান বিচারপতির সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির বৈঠক

মার্কিন প্রধান বিচারপতির সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির বৈঠক

গরুচোর সন্দেহে গাজীপুরে গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

গরুচোর সন্দেহে গাজীপুরে গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া ত্রিপক্ষীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে উদ্বিগ্ন চীন

যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া ত্রিপক্ষীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে উদ্বিগ্ন চীন

এবার বেশি দামেই খেতে হবে আলু

এবার বেশি দামেই খেতে হবে আলু

এশিয়ার সবচেয়ে ধনী নারীর কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান

এশিয়ার সবচেয়ে ধনী নারীর কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান

সিরিয়াতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ৩৩ সেনা নিহত

সিরিয়াতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ৩৩ সেনা নিহত

কংগ্রেসের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ নিয়েও এবার মোদি সরকারকে ‘খোঁচা’ যুক্তরাষ্ট্রের

কংগ্রেসের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ নিয়েও এবার মোদি সরকারকে ‘খোঁচা’ যুক্তরাষ্ট্রের

গাজায় দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় ইসরায়েলকে নির্দেশ আন্তর্জাতিক আদালতের

গাজায় দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় ইসরায়েলকে নির্দেশ আন্তর্জাতিক আদালতের

আজ গুড ফ্রাইডে কী? খ্রিষ্টানদের কাছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ

আজ গুড ফ্রাইডে কী? খ্রিষ্টানদের কাছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ

দুই মাসের জন্য মাঠের বাইরে রেদোনদো

দুই মাসের জন্য মাঠের বাইরে রেদোনদো

তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ভেনিস

তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ভেনিস