নতুন দেশ মানে নতুন নির্বাচন
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৭ এএম

‘অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাসে প্রথম ইনিংস (প্রথম অধ্যায়) শেষ হয়েছে। রাজনৈতিক সংলাপের মাধ্যমে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু হয়েছে। প্রথম পর্ব ছিল প্রস্তুতি পর্ব। যে স্বপ্নের পেছনে ছাত্র-জনতা আত্মত্যাগ করেছে, সেটা সার্থক করতে আমরা যেন এমন একটা দেশ গড়তে পারি যেটা সুশৃংখলভাবে চলবে। যে আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর মাধ্যমে স্বৈরাচারী সরকার সুযোগ পেয়েছিল, সেই কাঠামো থেকে যেন আমরা বেরিয়ে আসতে পারি’ ড. প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নে ঐক্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক এ বক্তব্যের মধ্যমে নিজের অবস্থান তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। গতকাল শনিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস কমিশনে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। ড. ইউনূস বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের পথচলায় বাধা সৃষ্টি করতে তারা ট্রাম্পের কাছেও গিয়েছিল। কিন্তু সুবিধা নিতে পারেনি। এ সময় জাতিসংঘের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, আমরা যে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাচ্ছি, তার সঙ্গে পুরো বিশ্ব এবং দেশের মানুষেরা আছেন। আজ একটি মহৎ উদ্যোগ শুরু হলো।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বৈঠকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা ছাড়াও ২৬টি দল ও জোটের ১০০ জনের মতো রাজনৈতিক নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেন। তবে বেশির ভাগ দলের নেতাই জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন না করার প্রস্তাব দেন। তাদের বক্তব্য স্থানীয় নির্বাচন আগে অনুষ্ঠিত হলে বিশৃংখলার সৃষ্টি হবে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সংস্কারের যে রিপোর্টগুলো প্রত্যেকটি কমিশন দিয়েছে, সেগুলোর উপর রাজনৈতিক দলগুলোর আলাপ-আলোচনা হবে। দলগুলো এটা নিয়ে কমিশনের সঙ্গে কথা বলবে। একটা ঐকমত্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করা হবে। সেজন্য প্রাথমিক আলোচনা হলো, সেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলো তাদের মতামত দিয়েছেন। আমরা আশা করব, দ্রুত সংস্কারের ঐকমত্য তৈরি হবে। অতি দ্রুত জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা। তবে জামায়াতের নায়েবে আমির ডাঃ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আমরা বলেছি এই সংস্কার কমিশন তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পরে, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিতে হবে। সরকারের সকল পজেটিভ (ইতিবাচক) সিদ্ধান্তকে জামায়াত ইসলামী সমর্থন জানাবে। তারা আমাদেরকে সংস্কারের রিপোর্ট বই দিবেন, সেই বই পর্যালোচনা করে জামায়াত ইসলামি এবং সরকারের যে টিম রয়েছে তাদের সঙ্গে আলাদা বৈঠক হবে। সেখানে আমাদের আলোচনা করে মূল সিদ্ধান্ত জানাবো।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, নতুন বাংলাদেশ মানে নতুন নির্বাচন। এই নির্বাচনের মাধ্যমে যে সরকার গঠন হবে তার ব্যাপারে কেউ প্রশ্ন তুলবে না। সেটার ব্যাপারে আইনকানুন সবার জানা থাকবে, এটা নড়চড় করার উপায় কারো থাকবে না। আইনকানুন বানানোর পরে সেটা নড়চড় করার সুযোগ থাকবে না সেজন্যই এত বড় কমিশন করতে হয়েছে। তিনি বলেন, এই যে আইনকানুন, নীতিমালা বানিয়ে দেব। একবার বানিয়ে দিলে তারপর থেকে চলতে থাকবে। একটা ট্র্যান্সপারেন্ট খেলা হবে। খেলায় জিতলে কেউ সন্দেহ করবে না যে কেউ জিতিয়ে দিয়েছে। এতো ট্রান্সপারেন্ট যে, কেউ সন্দেহ করবে না।
ড. ইউনূস বলেন, এখন যে খেলা চলছে, ঠিকমতো জিতলেও সন্দেহ করে। বলে কিছু একটা কলকাঠি নেড়ে করেছে। এই কলকাঠি নাড়ার বিষয়টি আমাদের মনের ভেতর গেঁথে গেছে। কলকাঠি ছাড়া যে দেশ একটা নিয়মে চলতে পারে সেটা আমরা ভুলে গেছি।
সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, এটা সবার স্বপ্ন। এই স্বপ্ন আমরা এমন মজবুতভাবে বানাব যা সবাই মেনে চলবে। এই মেনে চলার মাধ্যমে আমরা একটা সুন্দর সমাজ, সুন্দর রাষ্ট্র উপহার দিতে পারব। সেই উদ্দেশ্যেই আজকের সভা। তিনি বলেন, প্রচ- সুযোগ এখন। সুযোগ এজন্যই যে, আমাদের মধ্যে ঐকমত্য সৃষ্টি হলে আমরা সেগুলো কাজে লাগাতে পারি এমন পর্যায়ে আছি আমরা। একবার কাজে লাগালে সেটা বংশ, প্রজন্ম ও পরম্পরায় সেটা চলতে থাকবে। একটা সুন্দর দেশ আমরা পাব। এই ভাবনা থেকেই আমরা এগুলো গ্রহণ করব।
অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে মন্তব্য করে ড. ইউনূস বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাসে প্রথম ইনিংস বা প্রথম অধ্যায় শেষ হয়েছে। আজ রাজনৈতিক সংলাপের মাধ্যমে দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হলো। আলোচনাটা কত সুন্দর হবে, কত মসৃণ হবে সেটা আপনাদের ওপর নির্ভর করবে। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা সুপারিশগুলো উপস্থাপন করবো। কমিশনের সদস্যরা এখানে রয়েছেন এগুলো ব্যাখ্যা করার জন্য, চাপিয়ে দেওয়ার জন্য না। চাপানোর ক্ষমতা আমাদের নাই। আমরা শুধু আপনাদের বোঝানোর জন্য।
সংস্কার বাস্তবায়ন সবার দায়িত্ব উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, আপনাদের সহযোগিতা চাই এটা বলব। কারণ, এটা আপনাদের কাজ। এটা আমার কাজ না, একার কাজ না। যেহেতু আপনারা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করেন আপনাদের বলতে হবে সমাজের কল্যাণে কোন কোন জিনিস করতে হবে, কীভাবে করতে হবে। যেটা এক্ষুণি করা যাবে বলবেন। যেটা এক্ষুণি করা দরকার, সামান্য রদবদল থাকলে সেটা করে দেন। আমরা শুধু সাচিবিক কাজগুলো আপনাদের করে দিলাম।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটা লন্ডভন্ড অবস্থার মধ্য দিয়ে দায়িত্ব নিয়েছি। চেষ্টা করেছি এটাকে কোনোরকমে সফল করতে। এই ৬ মাসের যে অভিজ্ঞতা সেটা আমাদের সবাইকে প্রচ- সাহস দেবে। এই ৬ মাসের অভিজ্ঞতা হলো, দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ, রাজনৈতিক ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতৃত্বসহ সবাই সমর্থন দিয়েছে এই অন্তর্বর্তী সরকারকে। কাজেই আমরা প্রথম পর্বের পর দ্বিতীয় পর্বে এলাম। দ্বিতীয় পর্বে যেন আমরা আনন্দের সঙ্গে, খুশি মনে করতে পারি।
নতুন বাংলাদেশের রূপরেখা তৈরির দায়িত্ব জাতি দিয়েছে উল্লেখ করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, এ কাজে ব্যর্থ হলে জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না। দীর্ঘদিন সংগ্রাম ও অনেকপ্রাণের বিনিময়ে আমরা এখানে এসেছি। ছয়টি কমিশনের প্রস্তাবে সেই পথরেখার কথা উল্লেখ আছে। এখন আমাদের কাজ সুপারিশের বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি, বাস্তবায়নের পথ-পদ্ধতি তৈরি করা। রাষ্ট্রের সংস্কার চলমান প্রক্রিয়া উল্লেখ করে তিনি বলেন, শুরু না করলে সেই প্রক্রিয়া অগ্রসর হবে না। প্রক্রিয়া অগ্রসরে সকলের ঐকমত্য জরুরি। এ জন্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দলগত ও জোটগত বৈঠক করব। কিন্তু আনুষ্ঠানিক বৈঠকের আগে সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগ থাকা। বিভিন্ন সময়ে আমরা আবারও মিলিত হব। লক্ষ্য যেহেতু এক, রাষ্ট্রের বিভিন্ন পদ্ধতির সংস্কার করা এবং দ্রুততর সময়ে নির্বাচন করা, তাই আনুষ্ঠানিক যোগাযোগের পাশাপাশি বোঝাপড়া তৈরি ও একত্রে কাজ করা জরুরি।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন না করার প্রস্তাব করেছি। বৈঠকে ছোট ছোট অ্যাডভাইস দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচন কবে হবে, কোন কোন দল তাড়াতাড়ি নির্বাচন চায়। আমরা বলেছি যে, আমরা আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই না। সাড়ে ৪ হাজার ইউনিয়ন পরিষদে একটা মারামারি হওয়ার শঙ্কা আছে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অনেক বেশি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়। গ্রাউন্ড রিয়েলিটি আলাদা। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক বলেন, প্রধান উপদেষ্টা আশা করেছেন আগামী ছয় মাসের মধ্যে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার করা যাবে। এটি নিয়ে মূল আলোচনা হয়েছে। স্থানীয় নির্বাচন নাকি জাতীয় নির্বাচন কোনটি আগে হবে সেইসব বিষয় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো প্রস্তাবনা দিয়েছে।
বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, চরিত্রের দিক থেকে সরকার হচ্ছে দল নিরপেক্ষ একটি অন্তর্বর্তী সরকার। বিশেষ কোনো দল, মতাদর্শের প্রতি সরকারের পক্ষপাত থাকার কথা নয়। সুতরাং সরকার নিরপেক্ষ চরিত্র, বৈশিষ্ট্য অক্ষুণœ রাখবে এবং রাজনৈতিক দল, গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন সবাইকে আস্থায় নিয়ে, আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে আমরা বোঝাপড়ায় আসতে পারবো। নির্বাচনসহ পরবর্তী গণতান্ত্রিক উত্তরণের ব্যাপারে আমরা সিদ্ধান্তে আসতে পারবো।
আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু বলেন, আমরা বলেছি এই সরকারের কর্তৃত্ব এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এ রকম একটি ভঙ্গুর অবস্থা নিয়ে কীভাবে নির্বাচন করবেন! আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি স্থানীয় নির্বাচন আগে করেন বা জাতীয় নির্বাচন আগে করেন কিন্তু আপনার প্রশাসনিক কর্তৃত্ব লাগবে। আমরা মনে করি এই সরকার ক্ষমতায় আছে ঠিকই কিন্তু তাদের কর্তৃত্ব সুস্পষ্টভাবে হয়নি। এ রকম কর্তৃত্বহীন অবস্থায় যে কোনো নির্বাচন হবে আমাদের জন্য বিপজ্জনক। সংস্কার এবং কর্তৃত্ব না এনে নির্বাচন করলে সে নির্বাচন হবে অত্যন্ত খারাপ।
বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, স্থানীয় সরকারের নির্বাচনের বিষয়ে একটা কথা এখানে এসেছে, সে বিষয়ে আমরা আমাদের কথা বলেছি। দেশে যা রাজনৈতিক সমস্যা, সামনে যে নির্বাচন ও সংস্কার সে বিষয়ে ঐকমত্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জাতীয় নির্বাচনের আগে যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয় তাহলে মানুষের অগ্রাধিকার বদলে যাবে। তাতে অনেক নতুন নতুন সমস্যার সৃষ্টি হবে।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, সংস্কার কমিশনের রিপোর্টগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো কিছু কথা বলেছে। বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল এই কথা বলেছে যে, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে মোটামুটি আমরা সবাই একমত। আমরা চেয়েছিলাম আজকের মিটিং থেকে আওয়ামী লীগের বিষয়ে একটা সিদ্ধান্ত হোক। কিছু দল বোঝাতে চেয়েছে যে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হলে তৃণমূলে সংঘাত, সহিংসতা বাড়বে। আওয়ামী লীগ মাথাচাড়া দেবে। আমার মনে হয়, এটা তাদের সঠিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ না। কারণ, স্থানীয় সরকার নির্বাচন এখন হলেও টুকটাক ঝামেলা হবে।
বৈঠকে অংশ গ্রহণ করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাউদ্দিন আহমেদ, ১২ দলীয় জোট প্রধান ও জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, সমন্বয়ক ও জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট এহসানুল হুদা, মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, জমিয়তে উলামা ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দিন একরাম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সিনিয়র সহ-সভাপতি রাশেদ প্রধান, বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. নুরুল আমিন বেপারী, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, ইসলামিক ঐক্যজোট, নয়া গণতান্ত্রিক পার্টি, জাতীয় নাগরিক কমিটি, এলডিপি, এবি পার্টি, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফতে মজলিস, ডেমোক্রেটিক লেফট ইউনিটি, লেবার পার্টি, বাংলাদেশ জাসদ, গণঅধিকার পরিষদ, জাতীয় গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, গণতন্ত্র মঞ্চ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডি, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, গণফোরাম, আমজনতার দল, লেফট ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সব দল থেকেও নেতৃবৃন্দ বৈঠকে অংশ নিয়েছেন।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

পুরো গ্রাম বিক্রি হওয়ার তথ্য সত্যি নয়, বিক্রি হয়েছে শুধু একটি বাড়ি

ডিসেম্বরে নির্বাচন, জানালেন মিয়ানমারের জান্তা প্রধান

স্পেশাল হেলথকেয়ার ফাউন্ডেশনের নতুন কমিটি গঠন

সংবিধানের মৌলিক সংস্কার টেকসই করতে জনগণের ম্যান্ডেট লাগবে: জোনায়েদ সাকি

কুমিল্লা-৫ আসনের সাবেক এমপি অধ্যাপক মো. ইউনুসের উপর সশস্ত্র সন্ত্রাসী হামলার বিচার চান এলাকাবাসী

যুক্তরাষ্ট্রে নাসিমের ছেলের ১৪ অ্যাপার্টমেন্টের সন্ধান

আওয়ামী লীগ ও তার দোসরদের সুযোগ দেওয়া যাবে না: আজাদ

মিশর উপকূলে সাবমেরিন ডুবে সলিল সমাধি ৬ পর্যটকের

গাজীপুরে যানজট নিয়ন্ত্রণ ও স্বল্পমূল্যে মাংস বিতরণে জিসিসির উদ্যোগ

ট্রাইব্যুনালের নতুন প্রসিকিউটর হলেন লক্ষ্মীপুরের আবদুস সাত্তার পলোয়ান

ডেল্টা জুট মিলে বকেয়া বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ঘিরে নিজের পরিকল্পনার কথা জানালেন কবির আহমেদ ভূইয়া

আশুলিয়ায় অসহায়-দুস্থদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ

শিক্ষক নিবন্ধনে নারী কোটা

নাঙ্গলকোটে পুকুরে ডুবে খালাতো ২ ভাই-বোনের মৃত্যু

বিশিষ্টজনদের সম্মানে 'কমলনগর প্রেসক্লাবের' ইফতার

তারেক রহমানের অর্থনৈতিক উন্নয়ন পলিসি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পাইলট প্রকল্প

স্বাধীনতা দিবসে ক্যালিফোর্নিয়া বিএনপির আলোচনা সভা

মুনাফার চেয়ে মানুষ ও পৃথিবীকে অগ্রাধিকার দিন

জনগনের সরকারের মাধ্যমেই দেশকে নতুনভাবে ঢেলে সাজানো সম্ভব : আমিনুল হক