দৃষ্টি সবার যমুনার দিকে নির্ধারণ হতে পারে জাতীয় নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ

Daily Inqilab রফিক মুহাম্মদ

১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০১:২৯ এএম | আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০১:২৯ এএম


রাজনৈতিক বিশ্লেষকসহ দেশের সকল সচেতন সাগরিকের দৃষ্টি আজ প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় দিকে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ এ যমুনাতেই আজ নির্ধারিত হতে পারে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দুপুর ১২ টায় বৈঠক করবে বিএনপি। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল এতে অংশগ্রহণ করবে। বৈঠকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইবে বিএনপি। এটাই তাদের প্রধান এজেন্ডা বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন বিএনপির প্রধান দাবিকে মেনে নিয়েই প্রধান উপদেষ্টা আগামী নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে পারেন। প্রধান উপদেষ্টা ইতোমধ্যে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে লক্ষ্য রেখে সংস্কার কাজ এগিয়ে নেওয়ার কথাও বলেছেন।

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক প্রফেসর ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে দেশের মানুষ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রত্যাশা করছে। এক শ্রেণীর সুবিধাবাদী মানুষ সংস্কারের কথা বলে নির্বাচনকে বিলম্বিত করার পাঁয়তারা করছে। তারা মূলত নির্বাচনকে বিলম্বিত করে ফ্যাসিবাদকে ঘুরে দাঁড়ানোর পথ তৈরী করে দিতে চায়। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি শুরু থেকেই দ্রুত একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি করে আসছে। প্রয়োজনীয় সংস্কার করে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন সম্ভব বলেও তারা দাবি করছেন। প্রধান উপদেষ্টা নিজেও তার বিভিন্ন ভাষণে বলেছেন, কম সংস্কার হলে আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে আর বেশি সংস্কার চাইলে আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। বিএনপি অবশ্য সংস্কারের বিপক্ষে নয়। তারাও সংস্কারের কথা বলছে। তবে সংস্কারের দোহাই দিয়ে নির্বাচনকে বিলম্বিত করার যে চক্রান্ত চলছে তারা সে ব্যাপারে সজাগ। তাই প্রধান উপদেষ্টার সাথে বিএনপির যে বৈঠক হচ্ছে তাতে নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দেওয়ার দাবি হবে প্রধান। আর দেশের প্রধান দল বিএনপির এ যৌক্তিক দাবির আলোকেই প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের রোডম্যাপ নির্ধারত করবেন বলেই আমি মনে করি।

ছাত্র-জনতার সফল আন্দোলনের মাধ্যমে গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। দীর্ঘ ১৬ বছরের স্বৈশাসনের অবসানের পর এ সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা স্বাভাবিকভাবেই অনেক বেশি। এ দেশকে নতুনভাবে গঠন করার লক্ষ্যে বিভিন্ন বিষয় সংস্কারের দাবি উঠে। তারই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ রাষ্ট্র বিনির্মাণের লক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টা সংবিধান, নির্বাচন, পুলিশ প্রশাসন, বিচার বিভাগ, জন প্রশাসন, দুর্নীতি দমন কমিশনসহ মোট ১১ টি সংস্কার কমিশন প্রথম ধাপে গঠন করেন। এরপর ব্যাংকিং খাত, গণ মাধ্যমসহ আরও মোট ৬টি সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। এসব কমিশন গত ফেব্রুয়ারি মাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পর্যায় ক্রমে বৈঠক করে তাদের মতামত গ্রহণ করেছে। এরপর এসব মতামতের ভিত্তিতে একটি একটি সার্বজনীন সংস্কারের রূপ রেথা তৈরীর লক্ষ্যে ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। যার প্রধান হলেন প্রধান উপদেষ্টা নিজে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে সভাপতি করে সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে এই কমিশনের সহসভাপতি করা হয়েছে। কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফররাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান। এই ঐকমত্য কমিশনও পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে বৈঠক করছেন এবং তাদের মতামত গ্রহণ করছেন।

তবে সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া মতামতের মধ্যে ঐক্যমতের চেয়ে ভিন্ন মতই বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। বিশেষ করে সংবিধান সংস্কার নিয়ে একেক দলের একেক ধরনের মত রয়েছে। তাই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের সংস্কার নিয়ে সব দলের ঐকমত্যে পৌঁছানো নিয়ে জনমনে এক ধরনের শঙ্কা তৈরী হয়েছে। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টা এবং অন্যান্য উপদেষ্টাদের বক্তব্যের ভিন্নতাও জনমনে বিভ্রান্তি তৈরী করছে। জাসদ মানসিকতার কয়েকজন উপদেষ্টা নির্বাচনকে প্রলম্বিত করে ফ্যাসিবাদকে ফিরে আসার পরিবেশ তৈরী করার কাজ করছে এমন অভিযোগ বিভিন্ন মহল থেকে উত্থাপিত হচ্ছে। বিশেষ করে তরুণদের নতুন রাজনৈতি দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নির্বাচনের আগে সংস্কার এবং ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিচার দাবি করছে। তারা বলছে, সংস্কারের আগে কোন নির্বাচন নয়। আবার বলছে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন হবে না। এখন আবার তারা নতুন করে গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করছে। গত ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখের এক অনুষ্ঠানে এনসিপির আহবায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, গণপরিষদ নির্বাচনের এজেন্ডা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে এনসিপি। ফ্যাসিবাদের বিলোপে রাষ্ট্র সংস্কার চলমান থাকবে। বর্তমানে যে সংস্কার চলছে তা শিগগিরই বাস্তবায়ন করতে হবে। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার ও সংস্কার দেখতে চাই। আমরা বিচার ও সংস্কারের রোডম্যাপ চেয়েছি সরকারের কাছে। যা সংস্কারের মধ্য দিয়েই গণপরিষদ এবং আইন সভার দিকে আগাতে চাই। তিনি বলেন, এই গণ-অভ্যুত্থান কেবল কোনো ব্যক্তি পরিবর্তনের জন্য না, দলের পরিবর্তনের জন্য না। রাষ্ট্রের আমূল কাঠামো পরিবর্তন, মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার ও একটি ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন।

অন্যদিকে জাময়াতে ইসলামীও সংস্কার নিয়ে সরকারকে যৌক্তিক সময় দেওয়ার কথা বারবার বলছে। তবে সে যৌক্তিক সময় যেন অযথা নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য না হয় সেটাও তারা বলছেন। জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, সংস্কারের জন্য আমরা সব সময়ই একটি যৌক্তক সময়ের কথা বলে আসছি। তবে সেটা অহেতুক নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য নয়। জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে জাতি একটি সুন্দর দেশ গঠনের প্রত্যাশা করছে। সেই প্রত্যাশা পূরণের লক্ষে একটি অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরী জরুরি। এজন্য সেব সংস্কার প্রয়োজন সেগুলো করতে যে সময় দরকার সেটা আমরা দিতে চাই। আমরা চাই একটি গ্রহণ যোগ্য সুষ্ঠু নির্বাচন।

তবে এ বিষয়ে বিএনপির বক্তব্য আরও পরিষ্কার। তারা বলছে আমরাও সংস্কার চাই, তবে সেটা নির্বাচনকে বিলম্বিত করে নয়। একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করতে যেসব সংস্কার দরকার সেগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবি বিএনপির। দলটি মনে করে সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। দেশের প্রয়োজনে এ সংস্কার যে কোন সময় হতে পারে এবং হবে। তাই সংস্কারের অজুহাতে নির্বাচনকে বিলম্বিত করার পিছনে অবশ্যই অন্য কোন ষড়যন্ত্র আছে বলে দলটি মনে করে। তাইতো বিএনপির নেতারা বারবার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট একটি রোডম্যাপের দাবি জানিয়ে আসছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, নির্বাচন নিয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশা কাটাতে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা জরুরি। নির্বাচন নিয়ে যে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে সে বিষয়টি নিয়ে কথা বলবো। বিএনপি সব সময় যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছিল সরকার বলেছিল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। আমরা মনে করি আগামী ডিসেম্বরে এ সরকারের ১৮ মাস পূর্ণ হবে। এটা ১৮ মাস একটি সরকারের মেয়াদ বিএনপি মনে করে এটা যৌক্তিক সময়। তবে এই নির্বাচন নিয়ে সরকারের বিভিন্ন উপদেষ্টা এবং আরো কিছু মানুষের বিভিন্ন কথাবার্তায় নির্বাচন নিয়ে নানা সংশয় ও সন্দেহ তৈরি হয়েছে। এ বিষয় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সাথে কথা হবে এবং নির্বাচনের ব্যাপারে সুস্পষ্ট বক্তব্য ও রোড ম্যাপ জাতির সামনে প্রকাশ করার দাবি থাকবে। একটি নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য নির্বাচন কমিশনকে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দিবেন এটাই হবে আমাদের মূল চাওয়া।

এর বাইরেও আমরাা এন আই ডি কার্ডের দায়িত্ব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নির্বাচন কমিশনের হাতে ফিরিয়ে দেয়ার ব্যাপারে পূর্বের দাবি পুনরুক্তি করবো। সরকার পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে ফ্যাসিবাদী দোসরা এখনো দায়িত্ব পালন করছেন তাদেরকে অপসারণের জন্য দাবি করবো।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি বিএনপির তৃণমূলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরও। তারা বলছেন, জুলাই বিপ্লবের মূল স্পিরিট ছিল মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা। একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের অপেক্ষায় সারাদেশের মানুষ। নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে সব ভোটার। তাই যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন আয়োজনের দাবি সারাদেশের নেতাকর্মীদের।

নেত্রকোণা জেলা বিএনপির আহবায়ক ডা. আনোয়ারুল হক বলেন, সারাদেশের মানুষ একটি নির্বাচনের জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রত্যাশা সবার। সংস্কারের অজুহাতে নির্বাচনকে অহেতুক বিলম্বিত করা হলে দেশবাসী তা মেনে নেবে না। প্রয়োজনে আবার রাজপথে নেমে আন্দোলনের মাধ্যমে নির্বাচনের দাবি আদায় করা হবে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আবাসন সংকটে জবি শিক্ষার্থীরা একযুগে বেদখল হলগুলো হল দখল করে আ.লীগ নেতারা গড়েছে বাড়ি, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান
পারভেজ হত্যার ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা জড়িত :ছাত্রদল
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ রিটের নিষ্পত্তিতে নতুন বেঞ্চ গঠন
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন রাষ্ট্রদূত সুফিউর রহমান
আসামি গ্রেফতারে পূর্বানুমোদনের আদেশ হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ
আরও
X

আরও পড়ুন

আবাসন সংকটে জবি শিক্ষার্থীরা একযুগে বেদখল হলগুলো হল দখল করে আ.লীগ নেতারা গড়েছে বাড়ি, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান

আবাসন সংকটে জবি শিক্ষার্থীরা একযুগে বেদখল হলগুলো হল দখল করে আ.লীগ নেতারা গড়েছে বাড়ি, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান

পারভেজ হত্যার ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা জড়িত :ছাত্রদল

পারভেজ হত্যার ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা জড়িত :ছাত্রদল

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ রিটের নিষ্পত্তিতে নতুন বেঞ্চ গঠন

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ রিটের নিষ্পত্তিতে নতুন বেঞ্চ গঠন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন রাষ্ট্রদূত সুফিউর রহমান

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন রাষ্ট্রদূত সুফিউর রহমান

আসামি গ্রেফতারে পূর্বানুমোদনের আদেশ হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ

আসামি গ্রেফতারে পূর্বানুমোদনের আদেশ হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে আজ শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর

প্রধান উপদেষ্টার কাছে আজ শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর

লেস্টার সিটিকে অবনমিত করে উৎসবের অপেক্ষায় লিভারপুল

লেস্টার সিটিকে অবনমিত করে উৎসবের অপেক্ষায় লিভারপুল

কৃষিতে ড্রোন পদ্ধতি চালু করতে চীনের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

কৃষিতে ড্রোন পদ্ধতি চালু করতে চীনের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

আশুলিয়ায় নারী পোশাক শ্রমিককে হত্যার পর ঘরে আগুন, স্বামী পলাতক

আশুলিয়ায় নারী পোশাক শ্রমিককে হত্যার পর ঘরে আগুন, স্বামী পলাতক

ডেঙ্গুতে একদিনে ৪৯ জন হাসপাতালে ভর্তি

ডেঙ্গুতে একদিনে ৪৯ জন হাসপাতালে ভর্তি

মাহফুজ-আসিফের পদত্যাগ দাবি করেছেন ভিপি নুর

মাহফুজ-আসিফের পদত্যাগ দাবি করেছেন ভিপি নুর

বিভেদ কমিয়ে সমঝোতায় না এলে সবকিছুতেই অনিশ্চয়তা তৈরি হবে : এবি পার্টি

বিভেদ কমিয়ে সমঝোতায় না এলে সবকিছুতেই অনিশ্চয়তা তৈরি হবে : এবি পার্টি

আমদানি মূল্য পরিশোধে নতুন নিয়ম : ত্রুটিপূর্ণ বিলেও ছাড়

আমদানি মূল্য পরিশোধে নতুন নিয়ম : ত্রুটিপূর্ণ বিলেও ছাড়

নৌপরিবহন অধিদপ্তরের নতুন ডিজি শফিউল বারী

নৌপরিবহন অধিদপ্তরের নতুন ডিজি শফিউল বারী

উচ্চ আদালতের নিরাপত্তা নিশ্চিতে রুল

উচ্চ আদালতের নিরাপত্তা নিশ্চিতে রুল

‘আমাদের যেন সরকারি কবরস্থানে একইসঙ্গে দাফন করা হয়’

‘আমাদের যেন সরকারি কবরস্থানে একইসঙ্গে দাফন করা হয়’

আমদানিকৃত পণ্যে কিউ.আর. কোড বাধ্যতামূলক চেয়ে রিট

আমদানিকৃত পণ্যে কিউ.আর. কোড বাধ্যতামূলক চেয়ে রিট

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেতে যাচ্ছেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেতে যাচ্ছেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত

বহিরাগতসহ ৮ জনের নামে মামলা

বহিরাগতসহ ৮ জনের নামে মামলা

বিদেশে পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

বিদেশে পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেফতার