উচ্চ মহলের সবুজ সঙ্কেতেই ইমিগ্রেশন পার হলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ
১০ মে ২০২৫, ০১:০৮ এএম | আপডেট: ১০ মে ২০২৫, ০১:০৮ এএম

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচ্চ মহলের সবুজ সংকেত পাওয়ার পরেই বুধবার মধ্য রাতে ঢাকার হযরত শাহজালাল (রা.)আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদসহ তিনজনের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করেন। ইমিগ্রেশনে কর্মরত কর্মকর্তারা এ সময় স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) অতিরিক্ত আইজিপি গোলাম রসুল ও ডিআইজি মোয়াজ্জেম হোসেনকে অবহিত করলে ওই দুই কর্মকর্তা দ্রুত আব্দুল হামিদের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন। একই সময়ে আবদুল হামিদের দেশত্যাগের বিষয়ে ‘অনাপত্তি’ জানিয়েছিলেন বিমানবন্দরে কর্মরত এনএসআই ও ডিজিএফআইয়ের কর্মকর্তারা। তবে এই ঘটনার জেরে সরকার মাঠপর্যায়ের চার পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধেই কেবল শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু মাঠপর্যায়ে নির্দেশ দিয়ে যারা সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদসহ তিনজনের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন বাধ্য করতে বাধ্য করেছেন তারা এখনো বহাল তবিয়তে। অভিযোগ রয়েছে, নেপথ্যে থেকে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সাথে সমন্বয় করেছেন কর্নেল (অব:) জিহাদ।
শুক্রবার নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে পেজে দেয়া এক পোস্টে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, আমি আপনাদের সুস্পষ্টভাবে জানাতে চাই, খুনের মামলার আসামি সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদের বিদেশ গমনে বাধা দেয়ার দায়িত্ব পুলিশ ও গোয়েন্দা এজেন্সিগুলোর, যা কোনোভাবেই আমার আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ারভুক্ত বিষয় নয়।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদকে পালাতে দেয়া হয়েছে। নয় মাস পরে খুনি কীভাবে দেশ ছেড়ে যায়। আওয়ামী লীগের যে কয়জন সুবিধাভোগি ছিলেন তার মধ্যে অন্যতম তিনি। প্রেসিডেন্ট থেকে তিনি সর্বোচ্চ সুবিধা নিয়েছেন। তিনি মিঠাবনে রাস্তা করে পুরোদেশের পরিবেশ নষ্ট করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনি অনেক কিছু করেছেন। নয় মাস পরে তিনি পালিয়ে গেছেন এটি এ সরকারের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা।
মাঠপর্যায়ের ইমিগ্রেশনের কয়েকজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে শুক্রবার ইনকিলাবকে বলেন, চুপিসারে নয়, বিমানবন্দরে সব গোয়েন্দা সংস্থার দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের উপস্থিতি এবং ইমিগ্রেশনের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেই দেশ ছাড়েন সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্দুল হামিদ। শুধু নিজে নয়, সঙ্গে নিয়ে গেছেন ছেলে ও শ্যালককেও। ঢাকা ত্যাগের সময় সাবেক এ প্রেসিডেন্টে ভিআইপি টার্মিনাল ব্যবহার করেন এবং বিমানবন্দরের সার্বিক আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে তিনি প্রায় ৪ ঘণ্টা অবস্থান করেন। সরকারের দায়িত্বশীল পর্যায়ের সম্মতি ছাড়া তিনি দেশত্যাগ করেননি। অথচ মাঠপর্যায়ের কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাকে শাস্তির আওতায় এনে নাটক সাজানো হচ্ছে। একই সাথে এসবি ও অন্যান্য সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তাদের রক্ষা করতেই পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত আইজিপির নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি করা হয়েছে বলে ওই কর্মকর্তারা মন্তব্য করেন।
এ বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মতিউর রহমান শেখ বলেন, তাকে দেশত্যাগে কারা সহায়তা করেছেন তা খতিয়ে দেখাসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে তদন্ত কমিটি হয়েছে। তদন্তের আগে কিছু বলা যাচ্ছে না। তদন্ত চলমান রয়েছে।
বিমানবন্দরে দায়িত্বরত একটি গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, ওনারা চুপিসারে দেশত্যাগ করেছেনÑ বিষয়টি এমন না। ওই সময় বিমানবন্দরে সব গোয়েন্দা সংস্থার দায়িত্বরত কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু কোনো সংস্থার কাছে আবদুল হামিদের দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে কোনো নির্দেশনা ছিল না। ফলে সবার উপস্থিতিতেই ইমিগ্রেশনের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে তিনি দেশত্যাগ করেন। বিমানবন্দরে কর্মরত সব গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারাই তাদের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অবহিত করেন। কিন্তু উচ্চ পর্যায় থেকে কোনো ধরনের নীতিবাচক নির্দেশনা না থাকায় আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ‘অনাপত্তি’ জানিয়েছিলেন বিমানবন্দরে কর্মরত এনএসআই ও ডিজিএফআইয়ের কর্মকর্তারা।
জানা গেছে, আবদুল হামিদ বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালে পৌঁছার পর থেকে দেশত্যাগ পর্যন্ত কোনো কর্মকর্তা কী করেছেন, কে কার সঙ্গে যোগাযোগ করে ইমিগ্রেশন সম্পন্নের নির্দেশ দিয়েছেন এ বিষয়ে একটি গোয়েন্দা সংস্থা প্রতিবেদন তৈরি করে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে পাঠানো হয়েছে শুক্রবার। এতে দেখা গেছে, তিনটি সংস্থার কর্মকর্তারা আবদুল হামিদের দেশ ছাড়ার বিষয়টি জানতেন। তারা এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। ইমিগ্রেশনে কর্মরত কর্মকর্তারা এ সময় স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) অতিরিক্ত আইজিপি গোলাম রসুল ও ডিআইজি মোয়াজ্জেম হোসেনকে অবহিত করলে ওই দুই কর্মকর্তা দ্রুত আব্দুল হামিদের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন। ঊর্ধ্বতনদের সম্মতি সাপেক্ষে আবদুল হামিদের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়, টিজি বিমানযোগে চিকিৎসার উদ্দেশে ব্যাংককগামী যাত্রী আবদুল হামিদ ভিআইপি টার্মিনালে আসলে, টার্মিনাল ইনচার্জ ওসি ইমিগ্রেশনকে বিষয়টি জানান। তিনি আলাদা দুটি সংস্থার দুই কর্মকর্তাকে বিষয়টি অবহিত করেন। তারা দুজনই এ বিষয়ে অনাপত্তি দেন। এই অনাপত্তির বিষয়টি ইমিগ্রেশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানানো হয়। ওসি ইমিগ্রেশন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ, প্রাপ্ত অনাপত্তি এবং ইমিগ্রেশন ফরট্র্যাক সিস্টেমে কোনো বিরূপ মন্তব্য না থাকায় ভিআইপি টার্মিনালে ইনচার্জকে ইমিগ্রেশন করার নির্দেশ দেন। টার্মিনাল ইনচার্জ ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করেন। সাবেক প্রেসিডেন্টের পাসপোর্ট ও ভিসা পাওয়া নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। ২০২৩ সালের ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত তিনি প্রেসিডেন্ট ছিলেন। পদাধিকারবলে নিয়মানুযায়ী তিনি কূটনৈতিক পাসপোর্ট (লাল পাসপোর্ট) ব্যবহার করতেন। পরে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে অবসর নেয়ার পর তিনি কূটনৈতিক পাসপোর্ট সমর্পণ করে সাধারণ (সবুজ রংয়ের) পাসপোর্ট নেন। সাধারণ পাসপোর্ট ব্যবহার করেই তিনি ইমিগ্রেশন পার হন। তবে আবদুল হামিদ বিদেশে চলে গেছেন বৃহস্পতিবার এমন খবর প্রকাশিত হওয়ার পর তার পাসপোর্টের তথ্য তলব করা হয়। পরে পাসপোর্ট অধিদফতর থেকে আবদুল হামিদ ও তার পরিবারের সব সদস্যের পাসপোর্টসংক্রান্ত তথ্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এদিকে আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় অতিরিক্ত আইজিপিকে (প্রশাসন) প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে।
পুলিশ সদর দফতরের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের এআইজি ইনামুল হক সাগর ইনকিলাবকে জানান, আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে এ পর্যন্ত চারজন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে কিশোরগঞ্জ জেলার এসপি হাসান চৌধুরী ও এসবির অতিরিক্ত এসপি তাহসিনাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিশোরগঞ্জ ঝেরার সদর থানার হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আজহারুল ইসলাম ও এসবির এটিএসআই সোলায়মানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত হচ্ছে।
নেটিজেনদের ক্ষোভ! আব্দুল হামিদের দেশত্যাগের খবরে চটেছেন নেটিজেনরা। সামাজিক মাধ্যমজুড়ে নেটিজেনদের হুংকার, কে বা কারা আব্দুল হামিদকে পালাতে সাহায্য করলো তাদেরও ধরে আইনের আওতায় নিয়ে আসার। এদিকে আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে অন্তত একটি হত্যা মামলা থাকার তথ্য পাওয়া যায়। গত ১৪ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জ সদর থানায় তার বিরুদ্ধে এই মামলাটি দায়ের হয়। মামলাটিতে সাবেক ফ্যাসিস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বোন শেখ রেহানা, পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়, কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ কাউয়া কাদের খ্যাত ওবায়দুল কাদেরের নামও রয়েছে। আব্দুল হামিদকে এভাবে দেশত্যাগ করতে দেয়ায় নেটিজেনদের ক্ষোভ ওপরে পড়েছে সামাজিক মাধ্যমজুড়ে। লিমা হোসেন লুনা নামের এক সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারী তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘এই সেই আব্দুল হামিদ যে হাসিনা সরকারের সময় প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে থাকলেও তার স্বৈরাচারিতায় কখনো বাঁধা হয়ে দাঁড়াননি। বরং হাসিনাকে সাহায্য করেছেন সর্বক্ষেত্রে। গণঅভ্যুত্থানের সময় হাসিনা নির্বিচারে ছাত্র-জনতা হত্যা করলেও চুপ ছিলেন তিনি। তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা আছে এটি জানার পরও ইমিগ্রেশন পুলিশ কি করে তাকে পালাতে দিলো? যারা আব্দুল হামিদের মত ফ্যাসিস্টের দোসরকে পালাতে সাহায্য করলো তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।’
সাবেক ডিবি প্রধান ভাতের হোটেলের মালিকখ্যাত হারুন অর রশিদের সাথে আব্দুল হামিদের সখ্যতার বিষয়টি সামনে এনে কিশোরগঞ্জের বাসিন্দা প্রকৌশলী গাজী সাইদুর রহমান তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আব্দুল হামিদকে পালাতে দিলেন কেন? সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের সাথে গলায় গলায় পিরিত ছিলো হামিদের। মিঠামইনে প্রেসিডেন্ট রিসোর্টটিও অবৈধ অর্থে নির্মিত। এটাতে হামিদের শেয়ার আছে কি না তাও তদন্ত করে দেখা দরকার। ডিবি হারুন সবসময়ই প্রাকশ্যে বলতো সে আব্দুল হামিদের লোক। একজন প্রেসিডেন্টের বাসায়ও যখন তখন ঢুকে যেতো হারুন।
সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্দুল হামিদের এলাকা মিঠামইনে এক উড়াল সড়ক নির্মাণেই আওয়ামী লীগ সরকার ব্যয় ধরেছিলো প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা। আর মিঠামইনের হাওর অঞ্চলের বুক চিরে গড়ে তোলা রাস্তার খরচ এবং এর ফলে সৃষ্ট বন্যার কথা সামনে এনে ওই এলাকার রোকসানা সোনিয়া নামের একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আব্দুল হামিদ তার নিজের প্রয়োজনে নির্মাণ করেছেন মিঠামইনের এই রাস্তা, যেখানে সরকারি কোষাগারের ১ হাজার কোটি টাকা খরচ করেছেন শুধুমাত্র নিজের পরিবার আর নিজের যাতায়াতের সুবিধার জন্য। আমরা এই এলাকার মানুষ কি পেয়েছি তার কাছে? আগে হাওরে পানি আসতো আবার চলেও যেতো, নির্দিষ্ট সময়ে ফসল হতো এসব জমিতে। এখন কি আর তা হয়? হাওরের মাঝে এমনভাবে রাস্তা বানিয়েছেন তিনি, এখন পানির ঢলে আমরা ভেসে যাওয়ার অবস্থা। বাড়িতে আগে পানি উঠতো না, এখন বাড়ির উঠানেই পানি থাকে সারা বছর। পানি না শুকানোয় কোনো ফসলও আর উৎপাদন হয় না আমাদের এলাকায়। এসব নিয়ে কথা বললে হামিদ গ্রুপ হামলে পড়তো আমাদের ওপর। যারা আজ হামিদকে পালাতে সাহয্য করলো তাদের ধরে আইনের আওতায় আনা হোক।’
জুনায়েদ সিদ্দিক তার ফেসবুকে বিষয়টি উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘মিঠামইনের রাস্তাটি নির্মাণ করেছিলো আব্দুল হামিদ তার নিজের প্রয়োজনে, এর সাথে তিনি ডুবিয়েছেন দেশের সিলেট অঞ্চলকে। হাওরে এভাবে শক্ত করে বাঁধ নির্মাণ করায় পানি চলাচলে ব্যহত হয় এর ফলে পুরো সিলেট, সুনামগঞ্জ এলাকা বন্যার জলে ভেসে যায় প্রতি বছর। সামাজিক মাধ্যমজুড়ে সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্দুল হামিদের পালানোর বিষয়টি নিয়ে এভাবেই প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন নেট নাগরিকরা। ফ্যাসিস্ট হাসিনার দলের যেই হোক তাদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবি নেটিজেনদের। আর যারা এখনো দেশে আছেন তারা যাতে দেশত্যাগ করতে না পারেন সেই বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে আরো কঠোর হওয়ারও আহ্বান সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

সরকারি অফিস-ব্যাংক আজ খোলা

ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনেই ৯ জনের মৃত্যু

বিবর্ণ ইউনাইটেডকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে চতুর্থে চেলসি

পানিকে মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ভারত

আলোচিত শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় আজ

এক হাজার বন্দি বিনিময়ে সম্মত রাশিয়া-ইউক্রেন, শান্তি আলোচনায় অগ্রগতি

জনগণের নিরাপত্তা রক্ষা করা কর্মকর্তাদের শরয়ি দায়িত্ব : আফগান প্রতিরক্ষামন্ত্রী

আফগানিস্তান ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক জোরদারে ৫টি চুক্তি স্বাক্ষর, নতুন যুগের সূচনা

যুক্তরাষ্ট্রে ঝড়ের তাণ্ডবে নিহত অন্তত ৪

ফের ইসরায়েলি হামলায় গাজায় একদিনে নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি

সাভারে ছাত্র জনতা হত্যা মামলার আসামি ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

‘দ্য আর্ট অব ট্রায়াম্ফ’: জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সচিত্র দলিল

এনসিপির ‘জাতীয় যুবশক্তি’র ১৩১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ওড়ার পর খুলে পড়ল বিমানের চাকা, ঢাকায় জরুরি অবতরণ

ফারাক্কা বাঁধ এদেশে কারবালা তৈরি করেছে -উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

মু’মিন হওয়ার জন্য শরিয়তের শিক্ষাকে আঁকড়ে ধরতে হবে : জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ান

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিলো সরকার

বিপ্লবের পরে বাংলাদেশ : সংস্কারের পথে আশা, আন্দোলন ও আলোচনা

ডিজিটাল রূপান্তরের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ -প্রধান উপদেষ্টা

আদালতকে অবজ্ঞা