পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী : বিশ্ববাসীর মহোৎসব

Daily Inqilab মুহাম্মদ জাবেদ হোছাইন

০৯ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ০৯ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৬ এএম

মহান প্রভুর ঘোষণা, ‘নিঃসন্দেহে অবশ্যই আপনি সুমহান চরিত্রের অধিকারী’। ‘আমি আপনার জন্য আপনার স্মরণকে সুউচ্চে স্থান দিয়েছি’। মহাগ্রন্থ আল কোরআনে ভূয়সী প্রশংসার এমন উচ্চারণগুলো যাঁর প্রসঙ্গে তিনি হলেন আমাদের প্রিয়নবী, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও রাসুল, বিশ্বমানবতার মহান ত্রাণকর্তা বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। প্রতিদিন প্রতিমুহূর্তে বিশ্বের প্রতি প্রান্তে অযুত কণ্ঠে ধ্বনিত ও প্রতিধ্বনিত হয়ে ফিরছে তাঁর মহিমাগাথা। ১২ রবিউল আউয়াল এই মহান দয়ালু নবীর শুভ জন্মদিবস। তাঁর প্রতি আমাদের শত-সহস্র দরূদ ও সালাম। তাঁকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায়।

ঈদ মানেই খুশি। আনন্দ-উৎসব। আর মিলাদুন্নবী মানে নবী করিম (দ.) এঁর জন্মবৃত্তান্ত। কাজেই ঈদে মিলাদুন্নবী এর শাব্দিক অর্থ হলো হুজুর পুরনূর (দ.) এঁর এই ধরাতে শুভাগমনকে উপলক্ষ করে আনন্দ-উৎসব উদ্যাপন করা। বিশ্বনবী (দ.) যেদিন যে মুহূর্তে পৃথিবীতে তাশরিফ এনেছিলেন সেদিন ও সে মুহূর্তটি বিশ্বজগতের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ আনন্দের দিন। এ জন্যই বলা হয় ঈদে মিলাদুন্নবী তথা নবীজির জন্ম দিবসের আনন্দ। আর প্রিয়নবী (দ.) এঁর তাশরিফ আনায়নকে কেন্দ্র করে খুশি উদ্যাপন বা পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) পালন করা শুধু বৈধই নয়; বরং তা মহান অল্লাহর নির্দেশও বটে।

মহান আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেছেন, ‘(হে রাসুল!) আপনি বলুন, আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁরই রহমত (দয়া) এবং সেটারই ওপর তাদের আনন্দ প্রকাশ করা উচিত। তা তাদের সব সঞ্চিত ধনদৌলত অপেক্ষা অধিকতর শ্রেয়’। (সুরা ইউনুস, আয়াত ৫৮)। মুফাস্সির সম্রাট হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) উল্লেখিত আয়াতের ‘রহমত’ শব্দের ব্যাখ্যায় বলেন, রহমত দ্বারা আমাদের প্রিয়নবীকেই বোঝানো হয়েছে। তাছাড়া এ আয়াতটির গভীরে গেলে নিঃসন্দেহে মেনে নিতে হবে যে মহান আল্লাহ তা’আলার পক্ষ থেকে বিশ্ববাসীর জন্য রাসুল (দ.)-ই সর্বোত্তম অনুগ্রহ ও দয়া, যাঁর শানে আল্লাহ অন্যত্র ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ মুমিনদের ওপর বড় অনুগ্রহ করেছেন যে তাদের কাছে তাদেরই মধ্য থেকে একজন রাসুল প্রেরণ করেছেন’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত ১৬৪)। তাঁর সম্মানে আরো ইরশাদ হয়েছে, ‘আর আমি আপনাকে সমগ্র বিশ্বজগতের জন্য রহমতস্বরূপ প্রেরণ করেছি’ (সুরা আম্বিয়া, আয়াত ১০৭)।

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) পালনের বৈধতা প্রসঙ্গে আরো একটি হাদিস উল্লেখ করছি যেখানে বিশ্ববিখ্যাত হাদিসবিশারদ আল্লামা ইবনে হাজর হায়তামি মক্কী (রহ.) নিজ সনদে খোলাফায়ে রাশেদিন কর্তৃক মিলাদুন্নবী উদ্যাপনের গুরুত্বারোপের কথা বর্ণনা করেছেন। হজরত আবুবকর সিদ্দিক (রা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মিলাদ শরিফ পাঠ করার জন্য এক দিরহাম পরিমাণ খরচ করবে, সে জান্নাতে আমার সঙ্গী হবে।’ হজরত ওমর ফারুক (রা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করল, সে যেন দ্বীন ইসলামকেই জীবিত করল।’ হজরত ওসমান গণি (রা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী পাঠের জন্য এক দিরহাম অর্থ ব্যয় করল, সে যেন বদর ও হুনায়নের মতো কঠিন যুদ্ধে শরিক হলো।’ হজরত মওলা আলি (রা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবীকে সম্মান প্রদর্শন করবে এবং তা উদ্যাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করবে, সে দুনিয়া থেকে ঈমানের সঙ্গে বিদায় নেবে এবং বিনা হিসেবে বেহেশতে প্রবেশ করবে।’ খায়রুত তাবেঈন হজরত হাসান বসরি (রা.) বলেন, ‘আমার যদি ওহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণও থাকত তবে আমি তার সবটুকুই মিলাদুন্নবী উদ্যাপনে ব্যয় করে ফেলতাম’ (আন-নি’মাতুল কুবরা আলাল আলম, পৃষ্ঠা ৭-৮)। আর জশনে জুলুস অর্থাৎ আনন্দ-র‌্যালি বের করে খুশি উদ্যাপন করা তথা নবীজির শুভাগমনকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ প্রকাশ করার পুণ্য কত বেশি হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়।

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত হলেও কিছু ভ্রান্ত মতাবলম্বী ঈদে মিলাদুন্নবীকে ‘ঈদ’ হিসেবে মেনে নিতে নারাজ। তারা শুধু দুই ঈদকেই শরিয়তসম্মত মনে করে। তৃতীয় আর কোনো ঈদ আছে বলে তাদের জানা নেই। অথচ আমরা কোরআন ও হাদিসে আরো অনেক ঈদ উদ্যাপনের সন্ধান পাই। হজরত ঈসা (আ.) আসমানি খাদ্য প্রেরণ করার জন্য আল্লাহর কাছে এই বলে দোয়া করেছিলেন, ‘হে আল্লাহ, হে আমাদের প্রতিপালক! আকাশ থেকে আমাদের জন্য একটি খাদ্য-খাঞ্চা অবতরণ করুন, যা আমাদের জন্য ঈদ (আনন্দোৎসব) হবে। আর ঈদ হবে আমাদের পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী সবার জন্যও’। (সুরা মায়েদা, আয়াত ১১৪)।

মহানবী (দ.) জুমাবার ও আরাফাত দিবসকে যথাক্রমে ‘সাইয়্যেদুল আইয়্যাম’ এবং ‘ঈদ’ বলে অভিহিত করেছেন। এ রকম আরো অনেক ঈদের সন্ধান পাওয়া যায় কোরআন-হাদিসে। হজরত ঈসা (আ.) এর দোয়ার বদৌলতে আল্লাহর পক্ষ থেকে আসমানি খাদ্য প্রেরণ যদি হজরত ঈসা (আ.) এর পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী সবার জন্য ‘ঈদ’ হয়, তাহলে যে নবীকে সৃষ্টি না করলে বিশ্বজগত তো বটেই; হজরত আদম থেকে ঈসা (আ.) পর্যন্ত কোনো নবীকেই সৃষ্টি করা হতো না, এমনকি মহান আল্লাহ তাঁর একত্ববাদ প্রকাশ করতেন না; সেই মানবতার মুক্তির দূত বিশ্বনবীর পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখে এই ধরাতে শুভাগমন কেন ‘ঈদ’ হিসেবে বিবেচিত হবে না?

আমাদের প্রিয়নবী তিনি ‘রাহমাতুল্লিল আলামিন’। নিখিল ব্রহ্মাণ্ডের অসীম করুণার আধার। বিশ্বের বিস্ময়। সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি তো বটেই, অহংকারও তিনি। যাঁর গুণ-কীর্তনে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান এমনকি কমিউনিস্ট-নাস্তিকরা পর্যন্ত পঞ্চমুখ; মক্কার কাফির-মুশরিক ও জানের দুশমনরাও যাঁকে ‘আল আমিন’ বা মহাবিশ্বাসী গুণে গুণান্বিত করতে কুণ্ঠাবোধ করেনি; যাঁর আবির্ভাবে কিসরা ও কায়সারের গগনচুম্বী রাজপ্রাসাদে ফাটল ধরেছিল; পারস্যের অনির্বাণ অগ্নিকুণ্ড চিরনির্বাপিত হয়েছিল; শ্বেতসাগরের পানিরাশি হঠাৎ শুষ্ক হয়ে গিয়েছিল; সিরিয়ার মরুতে নহর বয়ে গিয়েছিল; দেবালয়ের প্রস্তরমূর্তি কপাল ঠোকেÑতাঁর সেই শুভাগমনকে বিশ্ববিবেক ক্ষণিকের তরেও ভুলতে পারে না।

নবীজি শুধু মুসলমানদের জন্য আগমন করেননি। তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল জগতের সকল ধর্মের, সকল মানুষের জন্য। শুধু মানুষ নয়, বিশ্বজগতের সব সৃষ্টির জন্যই তিনি রহমত। এই অর্থে তাঁর জন্মদিবসকে কেবলই ‘ঈদ’ নয়, বিশ্ববাসীর মহোৎসবও বলা যায়। আর এ সত্যটাই কবির কণ্ঠে এভাবে ধরা দিয়েছে, ‘ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়/ আয় রে সাগর আকাশ বাতাস দেখবি যদি আয়।... আজকে খুশির ঢল নেমেছে ধূসর সাহারায়...’।

পবিত্র কোরআন-হাদিসে মিলাদুন্নবী পালনের পক্ষে স্পষ্ট দলিল থাকার পরও যারা ঈদে মিলাদুন্নবীকে খ্রিস্টানদের বড়দিন পালন কিংবা বিদ’আত বা নাজায়েয বলবে, তারা মিথ্যাবাদী ও সত্যকে গোপনকারী বৈ কি। যুগে যুগে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) পালিত হয়ে আসছে যথাযথ উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য মিয়ে। তা সত্ত্বেও ধোঁকাবাজ কিছু ভ্রান্ত মতবাদে বিশ্বাসী এর বিরোধিতা করছে ভিত্তিহীনভাবে। তারা একই দিবসে মিলাদুন্নবীর পরিবর্তে সিরাতুন্নবী পালন করে। অথচ সিরাতের বৈশিষ্ট্য বর্ণনায় বিশ্বখ্যাত ফকিহ ও হিদায়া গ্রন্থ প্রণেতা আল্লামা বোরহানুদ্দিন মুরগিনানি (রহ.) বলেন, ‘সিরাত নবীজির যুদ্ধ-বিগ্রহের সঙ্গেই খাস বা নির্দিষ্ট।’ যে নবীর মিলাদ (জন্ম) না হলে সিরাতের কল্পনাও করা যায় নাÑসেই নবীজির জন্মদিবসে সিরাতুন্নবী পালনের খুঁটির জোর কোথায়? ঈদে মিলাদুন্নবী উদ্যাপনে ওহাবি-মওদুদীদের কান যতই ঝালাপালা করুক না কেন, তা স্বীয় ভাবগাম্ভীর্যে উদ্যাপিত হতে থাকবে চিরকাল ধরে।

মহানবীর শুভাগমনে মানব-দানব, পশু-পাখি, তরু-লতা, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র, আকাশ-বাতাসÑএককথায় কুল কায়েনাতের সকল সৃষ্টি খুশিতে অত্মহারা হলেও একজন কিন্তু সত্যিই খুশি হতে পারেনি। শয়তান। সে তখন জাবালে আবু কুবাইসে পাথরের ওপর মাথা মেরেছিল। এর কারণ সে নিজেই স্বীকার করেছিল। আজ থেকে তার বন্দেগি যে আর চলবে না! কিন্ত তার অনুসারীরা মহাপ্রলয় পর্যন্ত থাকবে। তাই মিলাদুন্নবীর খুশির জুলুস দেখলে আজও তাদের গায়ে সমান আগুন লাগে!

অথচ মুসলিম না হয়েও নবীজির চারিত্রিক মাধুর্যে মুগ্ধ হয়ে তাঁর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন প্রখ্যাত ইউরোপীয় চিন্তাবিদ কার্লাইল, ঐতিহাসিক এডওয়ার্ড গিবন, বিখ্যাত নাট্যকার ও সায়েন্স ফিকশনিস্ট এইচ. জি. ওয়েল্সসহ আরো অনেকেই। ‘ঞযব ১০০ : অ জধহশরহম ড়ভ ঃযব গড়ংঃ ওহভষঁবহঃরধষ চবৎংড়হং রহ ঐরংঃড়ৎু’ নামক বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ১০০ জন মহামনীষীর জীবনীগ্রন্থে মাইকেল এইচ. হার্ট আমাদের প্রিয়নবীকে সর্বাগ্রে স্থান দিতে বাধ্য হয়েছেন। বিশ্বখ্যাত ইংরেজ লেখক, সাহিত্যিক ও নাট্যকার জর্জ বার্নার্ড শ বলেন, ‘গোটা বিশ্বের বিভিন্ন ধর্ম, সম্প্রদায়, আদর্শ ও মতবাদসম্পন্ন মানব জাতিকে যদি ঐক্যবদ্ধ করে একনায়কের শাসনাধীনে আনা হতো, তবে একমাত্র মুহাম্মদ (দ.)-ই সর্বাপেক্ষা সুযোগ্য নেতারূপে শান্তি ও সমৃদ্ধির পথে পরিচালিত করতে পারতেন।’

মহানবী (দ.) ছিলেন সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ সমাজ সংস্কারক, সর্বশ্রেষ্ঠ রাজনীতিক ও সর্বশ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক। তাঁরই ছোঁয়ায় বর্বর আরবজাতি সোনার মানুষে পরিণত হয়েছিল। অন্যায়, অবিচার ও হানাহানিতে নিমজ্জিত আরববিশ্ব সত্য ও শান্তির সন্ধান পেয়েছিল। আজও তাঁর মতাদর্শ বিশ্বজুড়ে সমাদৃত। তাই আজ সংকটময় বিশ্ব যখন শান্তির অণে¦ষায় দিশাহারা, তখন মহানবীর শিক্ষা ও আদর্শই আমাদের সঠিক পথ দেখাতে পারে। জর্জ বার্নার্ড শ লিখেছেন, ‘বর্তমান অশান্ত বিশ্বে হজরত মুহাম্মদ (দ.) জীবিত থাকলে এক কাপ কফি পান করতে যে সময় ব্যয় হয়, এই সময়টুকুর মধ্যেই বিশ্বের তাবৎ সমস্যাবলির সমাধান দিতে সক্ষম হতেন।’

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বড়দিনের ধর্মীয় ইতিহাস ও তাৎপর্য
ইসলামি অর্থনীতির স্বরূপইসলামি অর্থনীতির স্বরূপ
হাজারো পীর-আউলিয়ার শিরোভূষণ সৈয়দ সুফি ফতেহ আলী ওয়াইসি (র.)
আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)
ঘুষ : দেয়া-নেয়া দুটিই অপরাধ
আরও

আরও পড়ুন

বিলুপ্তির পথে মাটির ঘর

বিলুপ্তির পথে মাটির ঘর

চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

প্রতিবন্ধী স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

প্রতিবন্ধী স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন

কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন

বিহারিরা কেমন আছে

বিহারিরা কেমন আছে

লক্ষ্মীপুরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

লক্ষ্মীপুরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন

আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন

মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে

মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে

১৫ নারী ও শিশুকে হস্তান্তর

১৫ নারী ও শিশুকে হস্তান্তর

আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে

আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে

মেহেরপুরে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি

মেহেরপুরে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি

কাশিয়ানীর হাট-বাজার নিষিদ্ধ পলিথিনে সয়লাব

কাশিয়ানীর হাট-বাজার নিষিদ্ধ পলিথিনে সয়লাব

অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক

অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক

সমস্যায় জর্জরিত আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

সমস্যায় জর্জরিত আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

সবুজ গালিচায় হলুদের সমারোহ

সবুজ গালিচায় হলুদের সমারোহ

আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

নিউ ইয়র্কের আদালতে অভিযুক্ত লুইজি

নিউ ইয়র্কের আদালতে অভিযুক্ত লুইজি

কিউবায় সমাবেশ

কিউবায় সমাবেশ

ঈশ্বরদীতে দূর্বৃত্তের হামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আহত

ঈশ্বরদীতে দূর্বৃত্তের হামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আহত

থিনেস্ট স্বাস্থ্যের

থিনেস্ট স্বাস্থ্যের