ঢাকা   মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২

দারিদ্র্যমোচনে জাকাত

Daily Inqilab ড. মো. কামরুজ্জামান

০২ মার্চ ২০২৫, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০২ মার্চ ২০২৫, ১২:০৪ এএম

পারিভাষিক অর্থে, সম্পদের একটি নির্দিষ্ট অংশ দরিদ্র ও অভাবীদের মধ্যে বণ্টন করাকে যাকাত বলে। কোরআনে যাকাত শব্দের উল্লেখ রয়েছে বহু জায়গায়। আর কিছু কিছু জায়গায় সাদাকা শব্দটি যাকাত অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। এভাবে কোরআনে অনেক জায়গায় যাকাতের আলোচনা করা হয়েছে। সর্বোপরী ইসলামের একটি মৌলিক ইবাদত হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশে এটি অবহেলিত। দেশের মসজিদগুলোতে প্রতি শুক্রবারে নামাজ, রোজা, হজ্জ ও কোরবানীসহ বিভিন্ন বিষয়ের আলোচনা হয়। কিন্তু যাকাতের উপর তেমন আলোচনা শোনা যায় না। ওয়াজ মাহফিলেও সেই একই অবস্থা। সরকারিভাবে একটি যাকাত বোর্ড থাকলেও বাংলাদেশের আমজনতা সে সম্পর্কে কিছুই জানেন না। ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। এ ব্যবস্থায় দৈনন্দিন অর্থনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অর্থনীতি রাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি। আর যাকাত হচ্ছে ঐ চালিকাশক্তির অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গ। দরিদ্রের প্রতি দায়িত্বশীল হবার বড় মাধ্যম হলো যাকাত। এটা আদায়ের মাধ্যমে দেশ থেকে দারিদ্র্য হ্রাস পায়। সঠিক তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে জাতিকে স্বনির্ভর ও উন্নত করা যায়। যাকাত আদায় মূলত সমাজে বসবাসরত সকলের প্রতি অর্থনৈতিক দায়বদ্ধতার একটি জ্বলন্ত প্রমাণ। এটি বেপরোয়া ও বল্গাহীন সম্পদ গড়ে তোলার বিপক্ষে প্র্যাক্টিক্যাল প্রশিক্ষণ। যাকাত লোভ নিয়ন্ত্রণের একটি বড় মাধ্যম ও অনুশীলন। সমাজে দারিদ্র্য দূর হবার বাস্তবধর্মী পদক্ষেপ। অঢেল সম্পদশালী ও বিত্তশালীদের প্রতি বঞ্চিতদের হিংসা দূর হওয়ার বিশেষ মাধ্যম এটি। কৃপণতা উচ্ছেদেও বড় ভূমিকা রাখে এ যাকাত। এটা মূলত কোনো দান নয়। এটা ধনীদের সম্পদে বঞ্চিতদের অধিকার।

যাকাতের মূল দর্শন হলো, সম্পদ যাতে শুধুমাত্র ধনীদের মধ্যে আবর্তিত না হয়। (আল-হাশর: ৭)। দ্বিতীয় হিজরির ৬২৪ সালে যাকাত ফরজ হয়। মহানবী (সা.) যাকাত ফরজ হওয়ার পর মাত্র ১০ বছর জীবিত ছিলেন। এসময়ে তাঁর রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমাকৃত টাকার উল্লেখযোগ্য অংশ ছিল যাকাতের টাকা। তাঁর তিরোধানের পর খোলাফায়ে রাশেদীন সুদীর্ঘ ৩০ বছর যাবত যাকাতভিত্তিক অর্থনীতি পরিচালনা করেছেন। তৎপরবর্তী উমাইয়া শাসনামলের সুদীর্ঘ ৮৯ বছরব্যাপী (৬৬১-৭৫০) এই যাকাতভিত্তিক কর্মকান্ড পরিচালিত ছিল। বায়তুলমালের বৃহৎ একটা অংশ ছিল যাকাতের টাকা। এর পরবর্তী যুগ ছিল মুসলমানদের গৌরবগাঁথা সোনালী যুগ। ৭৫০ সাল থেকে ১২৫৮ সাল। সুদীর্ঘ সাড়ে পাঁচশত বছর সময়কাল ছিল আব্বাসীয় যুগ। শিক্ষায়, সাহিত্যে, শিল্পে, চারুকলায়, আবিষ্কারে, গবেষণাসহ সর্ববিষয়ে আব্বাসীয় যুগ ছিল স্বর্ণালী যুগ। শত গোলযোগের মধ্যেও যাকাত তার জায়গায় ছিল সমহিমায় দন্ডায়মান। সুদমুক্ত ব্যবসা আর যাকাতভিত্তিক অর্থব্যবস্থা ছিল এ বিশাল সা¤্রাজ্যের অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি। মুসলিম শাসনের ধারাবাহিকতায় উপমহাদেশেও এ যাকাত ছিল অর্থনীতির অন্যতম অনুষঙ্গ। কিন্তু ১৭৫৭ সালে উপমহাদেশ ইংরেজদের হাতে পদানত হওয়ার পর ব্যবসা-বাণিজ্যে সুদ বিস্তৃত হতে থাকে। আর কালের গহ্বরে হারিয়ে যায় যাকাত নামক ইসলামী অর্থব্যবস্থার অন্যতম প্রসঙ্গটি। সেই থেকে মুসলিম মানসে আর জেগে ওঠেনি এ বিষয়টি। ১৯৪৭ সালে ইংরেজরা চলে গেলেও দেশ থেকে যায়নি তাদের ব্যবসায়ী রীতিনীতি। সে রীতিনীতিতে অভ্যস্ত বাঙালিরা আজও রপ্ত করতে পারেনি যাকাত বিষয়টি।

দেশের অগনিত মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে ভুগছে। কেউ বিনা চিকিৎসায় ধুঁকে ধুঁকে মরছে। শিশুরা হাটে-বাজারে, রাস্তায় ও স্টেশনে শ্রম বিক্রি করছে। কেউবা নর্দমা ও ডাস্টবিন থেকে খাবার তুলে খাচ্ছে। বেকারত্বের কষাঘাতে হতাশাগ্রস্ত অনেক তরুণ-তরুণী নেশায় মত্ত হচ্ছে। মাতৃসমাজের একটা অংশ বেছে নিচ্ছে যৌনপেশা। মনুষত্ব হারিয়ে পরিণত হচ্ছে অমানুষে। চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ইত্যাদি অপরাধ বেড়ে যাচ্ছে। নানাবিধ মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বনি আদম। ফলে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে উন্নয়ন। পিছিয়ে যাচ্ছে দেশ। এতে নষ্ট হচ্ছে দেশের সুনাম। ফলাও করে প্রচার হচ্ছে বিশ্বমিডিয়ায়। আর এ সুযোগে এগিয়ে আসছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন দাতা সংস্থা। লোনের বিনিময়ে অসহায় মানুষগুলোর কাছ থেকে তারা লুফে নিচ্ছে মোটা অংকের সুদ। পাচার হয়ে যাচ্ছে দেশের বিপুল অর্থ। লোন পরিশোধে ব্যর্থ এ মানুষগুলো এক সময় ভিটে মাটি বিক্রি করে শামিল হচ্ছে ভূমিহীনদের কাতারে। ঠিক যাকাত প্রসঙ্গটি এসব মানুষের বাঁচার নিশ্চয়তা দিয়ে হাতছানি দিয়ে ডাকে। কিন্তু মুসলিম সমাজে আজও এ বিধানটি অজানা রয়ে গেছে। ইসলাম এসব দরিদ্র মানুষদের দারিদ্র্য মুক্ত করতেই যাকাতের বিধান চালু করেছে। নবীজি (সা.) দারিদ্র্য থেকে মুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে পানাহ চেয়ে দোয়া করেছেন। (বুখারী: ৬৩৬৮, মুসলিম: ৫৮৯)। দারিদ্র্যক্লিষ্ট মুমিনগোষ্ঠিকে তাই যাকাত প্রদানের মাধ্যমে স্বনির্ভর করা যেতে পারে। দারিদ্র্য দূর করে সরকারি আয় বৃদ্ধি করা যেতে পারে। সরকারের সুষ্ঠু নীতিমালা আর বণ্টন ব্যবস্থাপনা এ ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি উদাহরণ দিয়ে বিষয়টির যথার্থতা প্রমাণ করা যেতে পারে:

ধরা যাক, বাংলাদেশে কয়েকজন শীর্ষ ধনী আছেন, যাদের কাছে মোট টাকা আছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৯০০ কোটি। উক্ত টাকা থেকে শতকরা ২.৫০% হারে যাকাত আদায় করলে যাকাত আদায় হবে ২ লাখ ৯২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এ টাকা আদায় করার দায়িত্ব সরকারের। আদায়কৃত এ টাকা রাষ্ট্রের, যা সরকারের কোষাগারে জমা হবে। সরকারি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এটা অভাবীদের মধ্যে বণ্টন করতে হবে। আদায়কৃত টাকা হতে প্রতি জনকে ১ লাখ করে ভাগ করে দিলে মোট ২ লাখ ৯২ হাজার ২৫০ জনকে দেওয়া যাবে। যদি প্রতি জনকে ৫০ হাজার করে দেয়া হয়, তাহলে দেয়া যাবে ৫ লাখ ৮৪ হাজার ৫০০ জনকে। অন্যদিকে বাংলাদেশের বর্তমান ইউনিয়ন সংখ্যা ৪৫৭১টি। উল্লেখিত ২ লাখ ৯২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা উক্ত ইউনিয়নগুলোতে ভাগ করে দেয়া যেতে পারে। ভাগ করে দিলে প্রতিটি ইউনিয়ন পাবে ৪৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫৯ হাজার ১৭৭ টাকা করে। আর এ টাকা থেকে প্রতি জনকে ১ লাখ টাকা করে দেয়া হলে ৪৩৯৫ জনকে দেয়া যাবে। যদি ৫০ হাজার করে দেয়া হয় তাহলে টাকা পাবে মোট ৮৭৯০ জন। এর অর্থ দাঁড়ায়, যাকাতের অর্থ দ্বারা একটি ইউনিয়ন থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অভাবী মানুষের অভাব দূর করা সম্ভব। মূলত দেশে যাকাত আদায়ের সদিচ্ছা থাকতে হবে সরকারের। সরকারি নির্দেশে কর আদায়ের মাধ্যমে রাজস্ব আয় যেমন সমৃদ্ধ হয়। ঠিক তেমনি যাকাতের মাধ্যমেও সরকারি রাজস্ব বিপুলভাবে সমৃদ্ধ হওয়া সম্ভব। আর সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বঞ্চিতদের মাঝে বণ্টন করা গেলে কয়েক বছরে দেশ দরিদ্রমুক্ত হওয়া কঠিন কিছু নয়।

বাংলাদেশে জমিতে উৎপাদিত ফসলের যাকাতও অবহেলিত। জমি থেকে উৎপাদিত ফসলের যাকাতকে উশর বলা হয়। নবীজি (সা.) বলেছেন: ‘আকাশের পানি, ঝর্ণা-খাল অথবা জমির আদ্রতা দ্বারা উৎপাদিত ফসলের দশ ভাগের এক ভাগ, আর সেচের পানি দ্বারা জমির উৎপাদিত ফসলের বিশভাগের একভাগ যাকাত তথা উশর দিতে হবে’। (তিরমিজি: ৬৩৯)। বাংলাদেশ মূলত একটি কৃষিনির্ভর দেশ। কৃষির সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নতি অগ্রগতি যেমন সম্ভব। ঠিক তেমনি দারিদ্র্যমুক্ত করাও সম্ভব। রাষ্ট্রীয় সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ঊশর আদায় করা হলে প্রতিবছর ২০০০ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আয় হওয়া সম্ভব। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের। ২০১৪-১৫ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়: দেশে ১০ লক্ষ ৪৫ হাজার হেক্টর জমিতে আউশ ধান উৎপাদিত হয়েছে। উৎপাদিত ধানের পরিমাণ ২৩ লাখ ২৮ হাজার মেট্রিক টন। আমন ধান উৎপাদন করা হয়েছে ৫৫ লক্ষ ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে। উৎপাদিত ধানের পরিমাণ এক কোটি ৩১ লাখ ৯০ হাজার মেট্রিক টন। আর বোরো ধান উৎপাদন করা হয়েছে ৪৮ লাখ ৪৬ হাজার হেক্টর জমিতে। উৎপাদিত ধানের পরিমাণ ১ কোটি ৯৩ লক্ষ ৪৩ হাজার মেট্রিক টন। মোট উৎপাদিত ধানের পরিমাণ ৩,৪৮,৬১,০০০ মেট্রিক টন। সকল উৎপাদনকে সেচ নির্ভর ধরা হলে মোট উৎপাদনের যাকাত হবে ১৭,৪৩,০৫০ মেট্রিক টন। আর প্রতি মেট্রিক টন ধান ২২ হাজার টাকা হলে এর মূল্য হবে ৩ হাজার ৮শত ৩৪ কোটি ৭১ লাখ টাকা। আর এ টাকা থেকে প্রতি জনকে ১ লাখ টাকা করে দেয়া হলে, ৩ লাখ ৮৩ হাজার ৪শত ৭১ জনকে ভাগ করে দেয়া যাবে। যদি প্রতি জনকে ৫০ হাজার করে দেয়া হয় তাহলে প্রাপ্ত সংখ্যা গিয়ে দাড়াবে ৭ লাখ ৬৬ হাজার ৯শত ৪২ জনে। আর এখানে শুধু ধানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এ আলোচনার বাইরে পাট, ইক্ষু, গম, যব, রবি-শস্য ইত্যাদিতো থাকলোই। ‘আল্লাহ তা’আলা মূলত ধনী মুসলমানদের সম্পদে এই পরিমাণ যাকাত ফরয করেছেন, যা দরিদ্র মুসলিমদের প্রয়োজন মেটাতে যথেষ্ট। দরিদ্র মুসলিমগণের অভুক্ত ও বিবস্ত্র থাকার কষ্ট তাদের ধনীদেরই সৃষ্ট। শুনে রাখ! আল্লাহ তাদের হিসাব কঠিন করে নেবেন’। (তিবরানী: ৩৬০৩)।

লেখক: অধ্যাপক, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বৈশাখের কালো ঘোড়া
কালবৈশাখী
বৈশাখ
আচানক এইসব দৃশ্য
ভারতীয় আধিপত্যবাদের হুমকি
আরও
X

আরও পড়ুন

১৪ বছর বয়সেই রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরি সূর্যবংশীর

১৪ বছর বয়সেই রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরি সূর্যবংশীর

আগের সরকার চিফ জাস্টিসকে গলাধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়েছে, আমরা তেমন সরকার নই

আগের সরকার চিফ জাস্টিসকে গলাধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়েছে, আমরা তেমন সরকার নই

চ্যালেঞ্জ নিয়ে মুখোমুখি

চ্যালেঞ্জ নিয়ে মুখোমুখি

আনিসুল হককে গণধোলাই

আনিসুল হককে গণধোলাই

প্রসঙ্গ : রাষ্ট্রীয় সফর!

প্রসঙ্গ : রাষ্ট্রীয় সফর!

স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

হজ অ্যাপ ‘লাব্বাইক’ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

হজ অ্যাপ ‘লাব্বাইক’ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

তারেক রহমানের নজরদারিতে নেতারা

তারেক রহমানের নজরদারিতে নেতারা

কিশোর গ্যাং, মাদক ও ড্রেজার বন্ধে ব্রাহ্মণপাড়ায় কঠোর থাকবে প্রশাসন

কিশোর গ্যাং, মাদক ও ড্রেজার বন্ধে ব্রাহ্মণপাড়ায় কঠোর থাকবে প্রশাসন

কুমিল্লায় দুই প্রতিষ্ঠান গুনলো লক্ষাধিক টাকা জরিমানা

কুমিল্লায় দুই প্রতিষ্ঠান গুনলো লক্ষাধিক টাকা জরিমানা

মোহাম্মদপুরের সেই ব্যবসায়ীর অফিসে আবারো গুলি

মোহাম্মদপুরের সেই ব্যবসায়ীর অফিসে আবারো গুলি

প্রেমিকাকে দল বেঁধে ধর্ষণ

প্রেমিকাকে দল বেঁধে ধর্ষণ

কেরানীগঞ্জে ট্রিপল মার্ডারের রহস্য উদ্ঘাটন : মূল ঘাতক গ্রেফতার

কেরানীগঞ্জে ট্রিপল মার্ডারের রহস্য উদ্ঘাটন : মূল ঘাতক গ্রেফতার

বিচারক নিয়োগের অধ্যাদেশ রিট পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি

বিচারক নিয়োগের অধ্যাদেশ রিট পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি

শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ইশরাক

শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ইশরাক

মূল ধারার শিক্ষার সঙ্গে কারিগরি শিক্ষা সম্পৃক্ত করা দরকার Ñশিক্ষা উপদেষ্টা

মূল ধারার শিক্ষার সঙ্গে কারিগরি শিক্ষা সম্পৃক্ত করা দরকার Ñশিক্ষা উপদেষ্টা

সীমান্তে বিএসএফের হত্যা বন্ধে জোরালো প্রতিবাদ করতে হবে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ

সীমান্তে বিএসএফের হত্যা বন্ধে জোরালো প্রতিবাদ করতে হবে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ

স্ত্রীসহ বাগেরহাটের বন বিভাগের ৩ কর্মকর্তার ব্যাংক হিসাব ও সঞ্চয়পত্র অবরুদ্ধ

স্ত্রীসহ বাগেরহাটের বন বিভাগের ৩ কর্মকর্তার ব্যাংক হিসাব ও সঞ্চয়পত্র অবরুদ্ধ

তুরিন-মুরাদ-মশিউর-নজরুল নতুন করে গ্রেফতার

তুরিন-মুরাদ-মশিউর-নজরুল নতুন করে গ্রেফতার

‘পাকিস্তানের পাশে ২ কোটি শিখ’, ভারতকে হুমকি পান্নুনের

‘পাকিস্তানের পাশে ২ কোটি শিখ’, ভারতকে হুমকি পান্নুনের