মে দিবসের গোড়ার কথা

Daily Inqilab আফতাব চৌধুরী

০১ মে ২০২৫, ১২:৫০ এএম | আপডেট: ০১ মে ২০২৫, ১২:৫০ এএম

আজ পয়লা মে, ঐতিহাসিক মে দিবস। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত শ্রমিক শ্রেণির এক অনন্য দিন। ১৮৮৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটে দৈনিক আট ঘণ্টা কাজের দাবিতে ধর্মঘট ডেকেছিলো শ্রমিকেরা। শাসক মালিকগোষ্ঠীর হিং¯্র আক্রমণে শ্রমিকের তাজা রক্ত ঝরছিলো সেদিন। অধিকার আদায়ের স্বার্থে জীবন বিসর্জন দিয়েছিলেন তারা। পয়লা মে থেকে চারদিনের বেদনাবহ ও গৌরবময় ঘটনাবলী স্মরণে ফোডারেশন অব লেবার ১৮৮৮ সালে শ্রমিকদের মিছিল-সমাবেশের মধ্য দিয়ে এই দিনটিকে মে দিবস হিসাবে পালন করে।

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এই দিনটি অত্যন্ত মর্যাদার সাথে পালিত হয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর থেকে এই দিনটিকে ছুটির দিন ঘোষণা করা হয়। কেবল শ্রমিকরাই যে এদিনটি পালন করে তা নয়, শাব্দিক অর্থে যারা শ্রমিক নন, তারাও এখন মে দিবস পালন করে। দিনে-দিনে প্রমাণিত হয়েছে, সভ্যতার বিনির্মাণে শ্রমিকদের ভূমিকা বিরাট। ওদের শ্রম ছাড়া সভ্যতা নির্মাণ সম্ভব নয়। কিন্তু গোড়াতে শ্রমিকদের ন্যায়সংগত দাবি তাদের নিজেদেরই লড়াই করে আদায় করতে হয়েছে। অন্যরা মালিকদের শোষণ সমর্থন করে তাদের দাবির বিরোধিতাই করেছিলো। ১৮৮৬ সালে হে মার্কেটে শ্রমিকদের রক্তদান বৃথা যায়নি। উত্তরকালে শ্রমিকদের রোজ আট ঘণ্টা খাটুনির দাবি কেবল যুক্তরাষ্ট্রই স্বীকৃত হয়নি, এটি স্বীকৃত হয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে সারাবিশ্বে। এখন যে কোন দেশে আট ঘণ্টার বেশি শ্রমদান ও শ্রম আদায় নিষিদ্ধ। এছাড়াও শ্রমিক শ্রেণীর বহু দাবি অধিকার হিসাবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হয়েছে। আজকের দিনে আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে মে দিবসের তাৎপর্য সঠিকভাবে উপলব্ধি করার জন্য ১৮৮৬ সালের মে দিবসের ইতিহাস এবং এর পুর্বাপর ঘটনাবলী বিশেষ গুরুত্ব সহকারে আলোচনা করা দরকার।

১৮৬১ সাল। আমেরিকার গৃহযুদ্ধ প্রায় সকল সক্ষম পুরুষই যুদ্ধক্ষেত্রে। কল-কারখানার শ্রমিকের অভাব। অর্থ কষ্টের কবলে শ্রমজীবী পরিবারগুলো। যুদ্ধের চাহিদা মেটাতে কল-কারখানা চালু রাখা চাই। মেয়েরা, শিশুরা জীবীকার তাগিদে দলে-দলে কল-কারখানায় কাজ নিতে থাকলো। এই সুযোগে মালিকেরা তাদের শোষণ ও অত্যাচার বাড়িয়ে যেতে থাকলো। যুদ্ধের অজুহাতে শ্রমিকদের অনভিজ্ঞতা ও অদক্ষতার অজুহাতে এই নারী ও শিশু শ্রমিকদের অত্যন্ত কম মজুরি দিয়ে যথাসম্ভব বেশি খাটিয়ে নিয়ে মালিকেরা লাভবান হতে থাকে। ফলে ১৮৬২ সালের শেষের দিকে বিভিন্ন কল-কারখানায় শুরু হয় ধর্মঘট এবং উৎপাদনে অসহযোগ। এই বিছিন্ন ধর্মঘটগুলোর মাধ্যমেই আমেরিকার শ্রমিক আন্দোলন সংগঠিত প্রতিরোধের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে।

১৮৬৬ সাল। মে দিনের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ বছর। এ বছরের ২০ আগস্ট আমেরিকায় ৬০টি ট্রেড ইউনিয়ন প্রতিনিধিরা বাল্টিমোরে মিলিত হলেন। প্রতিষ্ঠিত হলো ন্যাশনাল লেবার ইউনিয়ন। তখন থেকেই লন্ডনে ‘প্রথম আন্তর্জাতিক’ এর সাধারণ পরিষদের সাথে ইউনিয়নের গভীর সখ্য ও নৈকট্য গড়ে ওঠে। এই সময়েই সর্বপ্রথম আট ঘণ্টা শ্রম দিবসের দাবি ওঠে। ন্যাশনাল লেবার ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে বাল্টিমোর সম্মেলনে এই সিদ্ধান্তটি গৃহীত হয়; ‘এই দেশের শ্রমিক শ্রেণীকে পুঁজিবাদীদের দাসত্ব থেকে মুক্ত করার জন্য এই মুহূর্তের প্রথম ও প্রধান কাজ হলো এমন একটি আইন পাস করা যার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমস্ত রাজ্যের সাধারণ কাজের দিন হবে আট ঘণ্টা। এই মহান লক্ষ্য পূর্ণ করার পথে আমরা সমস্ত শক্তি নিয়োগ করার সংকল্প গ্রহণ করছি।’

বাল্টিমোর সম্মেলন পরবর্তী বছরগুলোতে ‘ন্যাশনাল লেবার ইউনিয়ন বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে সংগ্রাম চালিয়ে যেতে থাকে। ১৮৬৯ সালে ইউনিয়ন ‘প্রথম আন্তর্জাতিক’ এর বেল কংগ্রেসে প্রতিনিধি পাঠায়। প্রতিনিধি হিসাবে ‘ন্যাশনাল লেবার ইউনিয়ন’ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি উইলিয়াম এইচ সিলভিস-এর যোগদানের কথা ছিলো। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সম্মেলনের আগেই তার মৃত্যু ঘটে এবং প্রতিনিধি হিসাবে ‘ওয়ার্কিং মেনস এ্যাডভোকেট’ পত্রিকায় সম্পাদক এসি. ক্যামেরন কংগ্রেসে যোগদান করেন। সিলভিসের মৃত্যু ন্যাশনাল লেবার ইউনিয়ন-এর চরম বিপর্যয় ডেকে আনে এবং অচিরেই এর বিলুপ্তি ঘটে।

১৮৭০-এর দিকে সারা আমেরিকা জুড়ে শুরু হয় তীব্র অর্থনৈতিক সংকট, বাণিজ্যিক মন্দা। মন্দার অজুহাতে মালিকরা মজুরি কমানো, শ্রমিক ছাঁটাই, শ্রম ঘণ্টা বাড়ানো প্রভৃতি নিবর্তনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে থাকলো। শ্রমিকরাও এইসব নির্যাতনের বিরুদ্ধে দৃঢ়তার সাথে আন্দোলন শুরু করেন। কাজের ঘণ্টা কমাবার আন্দোলন এই সময়কার বেকারত্ব ও দুঃসহ-দুরবস্থার কারণে আরও জোরদার হয়ে ওঠে। ওদিকে মিল মালিক শিল্পপতিরা শ্রমিক সংগঠনগুলো ধ্বংস করার অপচেষ্টায় মেতে ওঠে প্রচন্ডভাবে। লেন্সের জানিয়ায় কয়লাখনি মালিকরা ১৮৭৫ সালে খনি অঞ্চল থেকে শ্রমিকদের সংগঠন উচ্ছেদ করার ইচ্ছায় দশজন সংগ্রামী খনি শ্রমিককে ফাঁসিতে ঝোলায়। এর পরিণতিতে ১৮৭৭ সালের রেল ও ইস্পাত ধর্মঘট অভূতপূর্ব সাফল্য লাভ করে।

১৮৮০ সাল থেকে ১৮৯০। এই দশ বছরে মার্কিন শিল্প ও অভ্যন্তরীণ বাজারের অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটে। তবে এরই মধ্যে ১৮৮৪-৮৫ সালে আবারও মন্দার প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। ইতোমধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় সংগঠিত ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন সংক্ষেপে ‘আমেরিকান ফেডারেশন অব লেবার’ এর জন্ম হয়। ১৮৮৪ সালের ৭ অক্টোবর এই সংগঠনের চতুর্থ সম্মেলনের একটি প্রস্তাবে বলা হয়, ১৮৮৬ সালের পয়লা মে থেকে দৈনিক আট ঘণ্টাকেই কাজের দিন বলে আইনত গণ্য করা হবে। এই সঙ্গে আমরা সমস্ত শ্রমিক সংগঠনের কাছে সুপারিশ করছি যে, তারা যেন উপরোক্ত তারিখের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের সংগে খাপ খাইয়ে নিজ নিজ এলাকায় আইন-কানুন পরিচালনা করে। একই সাথে ফেডারেশন নাইটস অব লেবার এর কাছে আবেদন করেন যাতে করে তারা এ আট ঘণ্টার দাবির আন্দোলনের পেছনে সমর্থন জানান। নাইটস অব লেবার ফেডারেশন এর তুলনায় পুরনো এবং তখনো একটি বিস্তৃত প্রতিষ্ঠান।

১৮৮৫ সাল। ফেডারেশন-এর সম্মেলন থেকে সিদ্ধান্ত ঘোষিত হলো, পরবর্তী বছর পয়লা ধর্মঘট করে বেরিয়ে আসা হবে। কয়েকটি জাতীয় ইউনিয়ন আসন্ন সংগ্রামের জন্য আনুসঙ্গিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এই ইউনিয়নগুলোর মধ্যে কার সেন্টার ও সিগার মেকারদের ইউনিয়ন দুটো বিশেষ উল্লেখযোগ্য। মে দিবসের আন্দোলন শুরু হবার সাথে সাথে ফল ফলতে শুরু করে। ইউনিয়নগুলোর সদস্য সংখ্যা বাড়তে থাকে। নাইটস অব লেবার কথাটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ফেডারেশন-এর তুলনায় নাইটস অব লেবার অধিক পরিচিত ছিল। তখন এটাকে একটি সংগ্রামী সংগঠন বলে মনে করা হতো। এর সদস্য সংখ্য সংখ্য দুই লাখ থেকে বেড়ে হয় সাত লাখ। আট ঘণ্টা কাজের জন্য আন্দোলনের সূচনা করেছিলো ফেডারেশন। ধর্মঘটের তারিখও ঠিক করেছিলো এই সংগঠন। ফলে এর সদস্য সংখ্যাও দ্রুত বাড়তে থাকে। ধর্মঘটের দিনটি দ্রুত ঘনিয়ে আসছে। এলাকায় এলাকায় গড়ে উঠছে আট ঘণ্টা শ্রম সমিতি। অসংগঠিত শ্রমিকরাও দ্রুত সংগঠনভুক্ত হচ্ছে। কিন্তু অচিরেই একটি গোপন ব্যাপার ধরা পড়লোÑ নাইটস অব লেবার গোপনে আসন্ন ধর্মঘটের বিরোধিতা করছে। তারা ধর্মঘট না করার জন্যও গোপন পরামর্শ দিচ্ছে। এই অবস্থায় বিশ্বাসঘাতক নেতাদের সমুচিত জবাব দেবার জন্য ফেডারেশন ধর্মঘটকে আরো জোরদার করার প্রস্তুতি নেয়।

পয়লা মে ১৮৮৬। শনিবার। সমগ্র শিকাগো শহর নিস্তব্ধ। চালু নেই কোন কল-কারখানা। মিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছে ধর্মঘটী শ্রমিকরা। মিছিল যাবে মিশিগান এভিনিউ দিয়ে লেক ফ্রন্টের দিকে। ছয় লাখ শ্রমিক জড়ো হয়েছে। তালা ঝুলছে ১৫৭২টি শিল্প প্রতিষ্ঠানে। ১১ হাজার ৫শ’ ৬২টি শ্রমিক প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। সরকার ও মিল মালিকরা আপ্রাণ চেষ্টা করলো মিছিল বন্ধ করবার জন্য। কাগজগুলোর মাধ্যমে আগেই গুজব ছড়ানো হয়েছে যে, শ্রমিকরা ধর্মঘট ও মিছিলের নামে দাঙ্গার-হাঙ্গামা ও লুটতরাজের প্রস্তুতি নিচ্ছে। রাস্তার মোড়ে মোড়ে সশস্ত্র পুলিশ ও গুন্ডা বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছে শ্রমিক ও জনসাধারণের মিছিলে অংশগ্রহণ রোধ করার জন্য। কিন্তু সরকার, মালিকগণ এবং কাগজওয়ালাদের সব রকম প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে শান্তিপূর্ণ মিছিল এগিয়ে চলেছে মিশিগান এভিনিউর দিকে। শ্রমিক নেতা পারসনস ও স্পাইজের নেতৃত্বে। লেক ফ্রন্টে প্রায় এক লাখ শ্রমিকের সমাবেশে সাফল্যের জন্য শ্রমিকদের অভিনন্দন জানালেন। মিল মালিক ও কাগজওয়ালাদের গুজব সত্ত্বেও কোথাও কোন অশান্তি ঘটলো না। শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হলো শ্রমিকদের মিছিল ও সমাবেশ। পরের দিন রবিবার। ছুটির দিন। কোন ঘটনা ছাড়াই শান্তিপূর্ণভাবে কেটে গেলো দিনটি। কিন্তু তেসরা মে সোমবার আবার কারখানায়-কারখানায় শুরু হলো ধর্মঘট। উস্কানি ও সন্ত্রাসমূলক কার্যকলাপ দ্বারা শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনকে নস্যাৎ করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে সরকার ও মালিক পক্ষ। ম্যাক কর্মিক হারভেষ্টার নামক লক আউট কারখানার সামনে সমবেত শ্রমিকদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে পুলিশ ও গুন্ডারা। ঘটনাস্থলেই নিহত হয় ছয়জন শ্রমিক। পুলিশ ও গুন্ডাবাহিনীর আক্রমণে আহত হলো অগণিত শ্রমিক। এই নির্মম হত্যাকান্ড ও সন্ত্রাসের প্রতিবাদে শিকাগোর হে মার্কেটে প্রতিবাদ সভা ডাকা হয় ৪ মে। গত দিনের শ্রমিক হত্যার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে অভূতপূর্ব জনসমাবেশ ঘটলো। ঘাবড়ে গেলো মালিক পক্ষ। যে-কোনো মূল্যে প্রতিবাদ সভা বানচাল এবং ক্রমবর্ধমান শ্রমিক সংহতি ও সংগ্রামী চেতনাকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রে নিয়োজিত করলো প্রশাসন যন্ত্রকে, ঠ্যাঙ্গাড়ে বাহিনীকে। শান্তিপূর্ণভাবে প্রায় শেষ হয়ে এসেছে প্রতিবাদ সভা। শেষ বক্তা ফিল্ডেন উঠেছেন বক্তৃতা করতে। তখন রাত প্রায় ১০টা। শান্তি ও শৃঙ্খলার নামে জনসভা তখনই ভেঙ্গে দেবার নির্দেশ নিয়ে উপস্থিত হলেন শিকাগো পুলিশের বড় কর্তা। প্রতিবাদ করলেন শ্রমিক নেতারা। পুলিশের সাথে শ্রমিক নেতাদের কথা কাটাকাটির সুযোগ গুন্ডারা সভার বিভিন্ন অংশে বোমা ফাটাতে শুরু করে। শুরু হয় পুলিশের লাঠিচার্জ ও গুলি। ভিড়ের মধ্যে একটি বোমা এসে পড়ে এবং তার আঘাতে নিহত হয় একজন সার্জেন্ট। সাথে সাথেই বেঁধে যায় লড়াই। রক্তের বন্যা বয়ে যায় হে মার্কেটে। এই দিনে নিহত হয় সাতজন পুলিশ, চার জন শ্রমিক। স্পাইচ এবং ফিল্ডেনকে সভাস্থলেই গ্রেফতার করা হয়, দাঙ্গা-হাঙ্গামার দায়ে। আরো গ্রেফতার হন মাইকেল মোয়া, জর্জ এঞ্জল, এডলফ ফিশার, লই কিং ও অস্কার নীবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

প্রবাসী শ্রমিকরা এত অবহেলিত কেন?
শ্রমিকদের শোষণ-বঞ্চনার অবসান হবে কি?
বৈশাখের কালো ঘোড়া
কালবৈশাখী
বৈশাখ
আরও
X
  

আরও পড়ুন

সরকারি অফিস-ব্যাংক আজ খোলা

সরকারি অফিস-ব্যাংক আজ খোলা

ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনেই ৯ জনের মৃত্যু

ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনেই ৯ জনের মৃত্যু

বিবর্ণ ইউনাইটেডকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে চতুর্থে চেলসি

বিবর্ণ ইউনাইটেডকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে চতুর্থে চেলসি

পানিকে মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ভারত

পানিকে মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ভারত

আলোচিত শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় আজ

আলোচিত শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় আজ

এক হাজার বন্দি বিনিময়ে সম্মত রাশিয়া-ইউক্রেন, শান্তি আলোচনায় অগ্রগতি

এক হাজার বন্দি বিনিময়ে সম্মত রাশিয়া-ইউক্রেন, শান্তি আলোচনায় অগ্রগতি

জনগণের নিরাপত্তা রক্ষা করা কর্মকর্তাদের শরয়ি দায়িত্ব : আফগান প্রতিরক্ষামন্ত্রী

জনগণের নিরাপত্তা রক্ষা করা কর্মকর্তাদের শরয়ি দায়িত্ব : আফগান প্রতিরক্ষামন্ত্রী

আফগানিস্তান ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক জোরদারে ৫টি চুক্তি স্বাক্ষর, নতুন যুগের সূচনা

আফগানিস্তান ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক জোরদারে ৫টি চুক্তি স্বাক্ষর, নতুন যুগের সূচনা

যুক্তরাষ্ট্রে ঝড়ের তাণ্ডবে নিহত অন্তত ৪

যুক্তরাষ্ট্রে ঝড়ের তাণ্ডবে নিহত অন্তত ৪

ফের ইসরায়েলি হামলায় গাজায় একদিনে নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি

ফের ইসরায়েলি হামলায় গাজায় একদিনে নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি

সাভারে ছাত্র জনতা হত্যা মামলার আসামি ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

সাভারে ছাত্র জনতা হত্যা মামলার আসামি ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

‘দ্য আর্ট অব ট্রায়াম্ফ’: জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সচিত্র দলিল

‘দ্য আর্ট অব ট্রায়াম্ফ’: জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সচিত্র দলিল

এনসিপির ‘জাতীয় যুবশক্তি’র ১৩১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

এনসিপির ‘জাতীয় যুবশক্তি’র ১৩১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ওড়ার পর খুলে পড়ল বিমানের চাকা, ঢাকায় জরুরি অবতরণ

ওড়ার পর খুলে পড়ল বিমানের চাকা, ঢাকায় জরুরি অবতরণ

ফারাক্কা বাঁধ এদেশে কারবালা তৈরি করেছে -উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

ফারাক্কা বাঁধ এদেশে কারবালা তৈরি করেছে -উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

মু’মিন হওয়ার জন্য শরিয়তের শিক্ষাকে আঁকড়ে ধরতে হবে : জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ান

মু’মিন হওয়ার জন্য শরিয়তের শিক্ষাকে আঁকড়ে ধরতে হবে : জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ান

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিলো সরকার

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিলো সরকার

বিপ্লবের পরে বাংলাদেশ : সংস্কারের পথে আশা, আন্দোলন ও আলোচনা

বিপ্লবের পরে বাংলাদেশ : সংস্কারের পথে আশা, আন্দোলন ও আলোচনা

ডিজিটাল রূপান্তরের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ -প্রধান উপদেষ্টা

ডিজিটাল রূপান্তরের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ -প্রধান উপদেষ্টা

আদালতকে অবজ্ঞা

আদালতকে অবজ্ঞা