তিস্তার পানি প্রত্যাহারে ভারতের পরিকল্পনা জানার চেষ্টা চলছে : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় : গজল ডোবার পর নদীর উজানে আরো দুই খাল খনন

তিস্তা নিয়ে ভাঙলো ঘুম

Daily Inqilab পঞ্চায়েত হাবিব

১৬ মার্চ ২০২৩, ১১:৪৬ পিএম | আপডেট: ০১ মে ২০২৩, ১২:০৮ এএম

তিস্তার নদীর উজানে গজলডোবায় বাঁধ দিয়ে পানি সরিয়ে নিচ্ছে ভারত অনেক দিন থেকে। এবার আবারও ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার তিন্তা নদীর প্রবাহিত পানি তুলে নিতে উজানে জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলায় আরো দুটি খাল খননের কাজ শুরু করতে চলেছে। খাল-খননের জামি ইতোমধ্যেই অধিগ্রহণ করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এ নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর প্রচার হচ্ছে। এমনকি ভারতের গণমাধ্যম ‘তিস্তার পানি উঠিয়ে দিনে খাল খননে বাংলাদেশ পানিশূন্য হয়ে যাবে এবং জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হবে এবং কৃষি ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়বে’ এমন খবর প্রচার করছে। অথচ বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্টরা এতো দিন নীরব ছিলেন। এমনকি দেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরা মুখে কুলুপ এঁটে বসে রয়েছেন। তবে এ নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে যাওয়া বা প্রতিবাদ নয়, বাংলাদেশ সরকার তিস্তার পানি প্রত্যাহারে ভারতের পরিকল্পনা জানার চেষ্টা করছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে তিস্তার উজানে দুটি খাল খনন নিয়ে ভারতের মনোভাব কি তা জানতে চিঠি দেয়া হবে।
বাংলাদেশ-ভারত তিস্তার পানি বণ্টন সমস্যার সমাধান করতে পারছে না। এক যুগের বেশি সময় ধরে তিস্তা চুক্তি ঝুলে রয়েছে। অথচ বন্যা ও শুষ্ক মৌসুমে তিস্তাপাড়ের মানুষ নানা সঙ্কটে পড়ে। তিস্তার সঙ্গে বাংলাদেশের ২৫টি নদীর সম্পর্ক রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে জলবিদ্যুৎ ও সেচ প্রকল্পের জন্য তিস্তা নদীর পানি প্রত্যাহারে ভারতের পরিকল্পনা সম্পর্কে তথ্য জানার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ।
গতকাল বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলি সাবরিন সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এতথ্য জানান। তিনি বলেন, আমরা সতর্কতার সঙ্গে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি এবং গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন যাচাই করছি।
গত সপ্তাহে ভারতীয় সংবাদপত্র দ্য টেলিগ্রাফের খবরে জানানো হয়, দার্জিলিংয়ে ৩টি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প তৈরির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। প্রতিবেদনে বলা হয়, তিস্তার উজানে আরও ২টি খাল খনন করবে ভারত। এর মাধ্যমে জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহার জেলার কৃষিজমি সেচের আওতায় আনা হবে। ইতোমধ্যে এই প্রকল্পের জন্য প্রায় ১ হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তিস্তার পানি বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে সেচের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত খরা মৌসুমে। সেহেলী সাবরিন বলেন, বাংলাদেশের জনগণের বড় একটি অংশের জীবন ও জীবিকা তিস্তার পানির ওপর নির্ভরশীল। তাই বাংলাদেশ বহু বছর ধরে ভারতের সঙ্গে পানি বণ্টন চুক্তির চেষ্টা করে আসছে। ২০১১ সালে বাংলাদেশ ও ভারত তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি চ‚ড়ান্ত করেছিল; কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা-বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরোধিতায় এটি সই হয়নি। সেহেলী সাবরিন বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে। এ বিবেচনায় বাংলাদেশ সংলাপের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা অব্যাহত রাখবে।
এদিকে, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহেদ ফারুক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক বৈঠকের পর সাংবাদিকদের বলেন, তিস্তা থেকে পানি প্রত্যাহারের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চেয়ে ভারত সরকারকে চিঠি দেওয়া হবে। যৌথ নদী কমিশনের তৈরি করা এই চিঠিতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের খাল খননের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হবে।
তিস্তার পানি সরিয়ে নিতে গজলডোবা ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গের সেচ বিভাগ তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পের অধীনে আরো দুটি খাল খননের কাজ শুরু করতে চলেছে। এর জন্য প্রায় এক হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এই পদক্ষেপ জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলায় আরও বেশি জমিকে সেচের আওতায় আনতে সাহায্য করবে। কিন্তু বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে তিস্তার পানিপ্রবাহ। এখন তিস্তায় যে পানিটুকু আসছে পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে আরো দুটি খাল খনন করা হলে তিস্তা নদীতে পানির প্রবাহ তলানিতে নেমে যাবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন সরকারের উচিত এখনই এ ব্যাপারে প্রতিবাদ জানানো।
বাংলাদেশ-ভারত তিস্তার পানি বণ্টন সমস্যার সমাধান করতে পারছে না। এক যুগের বেশি সময় ধরে তিস্তা চুক্তি ঝুলে রয়েছে। অথচ বন্যা ও শুষ্ক মৌসুমে তিস্তাপাড়ের মানুষ নানা সঙ্কটে পড়ে। তিস্তার সঙ্গে বাংলাদেশের ২৫টি নদীর সম্পর্ক রয়েছে। তিস্তা প্রকল্পের আওতায় নদীটি ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে আরও ১০ মিটার গভীর হবে, দুই পাড়ে ১৭৩ কিলোমিটার বাঁধ দেয়া যাবে। ফলে বন্যা প্রতিরোধ করে দুই পাড়ের ফসল ও ঘরবাড়ি রক্ষা পাবে। বিষয়টি তিস্তাপাড়ের মানুষজনও ভাবছে, তিস্তা নদী হলো এলাকার জীবন রেখা। তাই পানি চুক্তি না হওয়ায় এই মহাপ্রকল্পটি তিস্তাপাড়কে রাঙ্গিয়ে তুলবে। সে কারণে তিস্তা মহাপরিকল্পনার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে মনে করছেন পানি বিশেষজ্ঞরা।
গত শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন রাজ্যটির সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিকের উপস্থিতিতে প্রায় এক হাজার একর জমি সেচ দপ্তরকে হস্তান্তর করেছে। এই জমি তিস্তার বাম তীরে দুটি খাল তৈরি করতে প্রশাসনকে সহায়তা করবে। অপরদিকে তিস্তা ছাড়াও জলপাইগুড়ি জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত জলঢাকা নদীর পানিও সেচ কাজে ব্যবহারের জন্য খালের দিকে সরানো হবে। মমতার সরকারের এই খাল খননের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ রুষ্ট হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। দীর্ঘ ২০ বছরেরও বেশি সময় পর মমতার সরকারের খাল খননের সিদ্ধান্তে সমস্যায় পড়বে ঢাকা। ২০১১ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের ক্ষমতায় বসার পর তার আপত্তির কারণেই নয়াদিল্লি ও ঢাকার মধ্যে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে তৈরি সংকটের সমাধান হয়নি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, শিলিগুড়ির উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ‚গোল বিভাগের একজন ফ্যাকাল্টি বলেছেন, তিস্তা থেকে আরও বেশি পানি নতুন খালের মাধ্যমে প্রবাহিত হলে উষ্ণ মৌসুমে আরও কম পরিমাণে পানি যাবে বাংলাদেশে। মূলত, গ্রীষ্মের মাসগুলোতে তিস্তায় প্রায় একশ কিউমেক (সেকেন্ডে প্রতি কিউবিক মিটার) পানি পাওয়া যায়। যেখানে ভারত এবং বাংলাদেশে কৃষি জমিতে সেচের জন্য প্রয়োজন প্রায় ১৬০০ কিউমেক পানি। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এই উদ্যোগে পানি নিয়ে বাংলাদেশের দুশ্চিন্তা বাড়বে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
ভারতের সেচ দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্প অনুসারে, তিস্তা এবং জলঢাকা থেকে পানি তোলার জন্য কোচবিহার জেলার চ্যাংরাবান্ধা পর্যন্ত ৩২ কিলোমিটার দীর্ঘ খাল খনন করা হবে। অপর খালটির দৈর্ঘ্য ১৫ কিলোমিটার। যেটি তিস্তার বাম তীরে নির্মিত হবে। খাল দুটি খনন হলে পশ্চিমবঙ্গের প্রায় এক লাখ কৃষক সেচের সুবিধা পাবে। তিস্তা ব্যারেজ জলপাইগুড়ি জেলার গাজলডোবায় অবস্থিত। উত্তরবঙ্গের ৯ দশমিক ২২ লাখ হেক্টর কৃষি জমিতে সেচ কাজের সুবিধার জন্য ১৯৭৫ সালে তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি চালু হয়েছিল। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিল, তিস্তা নদীর পানি সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের প্রবাহমান অন্য নদী পানিও যাতে খালের মধ্য দিয়ে দুইপারে চাষ অঞ্চলে সেচের মাধ্যমে পাঠানো। ১৯৭৫ সালে উত্তরবঙ্গের ৯ দশমিক ২২ লাখ হেক্টর কৃষি জমিতে সেচ সুবিধার উদ্দেশ্য নিয়ে চালু করা হয়েছিল তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্প। পরিকল্পনা ছিল তিস্তা নদীর দুই পাড়ের কৃষি জমিতে খালের মাধ্যমে সেচের পানি সরবরাহ। একই সঙ্গে ওই অঞ্চলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত অন্যান্য নদীর পানিও খালগুলোতে প্রবাহিত করা। যদিও প্রকল্পটি কয়েক দশক ধরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কেবল ১ দশমিক ৪ লাখ হেক্টর জমিতে বর্তমানে পানি ব্যবহৃত হচ্ছে। নতুন করে দুটি খাল খননের বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গের সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক বলেন, জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন খাল খননের জন্য আমাদের এক হাজার একর জায়গা হস্তান্তর করেছে। ২০০৯ সালে কেন্দ্রীয় সরকার এটিকে একটি জাতীয় প্রকল্প হিসাবে ঘোষণা করেছিল। কিন্তু প্রকল্পের জন্য অর্থ বরাদ্দ করেনি। আমরা কেন্দ্রীয় সরকারে তহবিল না পেলেও, পর্যায়ক্রমে এই প্রকল্পের কাজ শেষ করার চেষ্টা করব।জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুড়ি বøকের আরেকটি খাল মেরামত করবে সেচ বিভাগ। এই খালটি চালু হয়ে গেলে বøকের ৩২ হাজার একর জমিতে সেচ সুবিধা পাবে কৃষকরা।
অপরদিকে, বাংলাদেশের পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক পরিসংখ্যানে জানা যায়, তিস্তানির্ভর অঞ্চলে ব্যাপক অকাল ও হড়কা বন্যার সৃষ্টি করে আসছে। অসময়ে অতিবৃষ্টি এবং শুকনো মৌসুমে বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ার ফলে কয়েক বছর ধরে তিস্তা অববাহিকায় খরা, অকাল বন্যার মাত্রা, ব্যাপকতা এবং স্থায়িত্বকালও বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিকে তিস্তা নদী নিয়ে চিনের মহাপ্রকল্প থমকে রয়েছে। প্রশাসনের দিল্লি ঘেঁষা কিছু আমলার কারণে সিদ্ধান্ত নেয়ার পরও তিস্তা প্রকল্পের কাজ লালফিতায় আটকে রয়েছে।

 

 

 


বিভাগ : আজকের পত্রিকা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

অতিরিক্ত মালবাহী গাড়িতে বেহাল দশা
কমলনগরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে কিশোর গ্রেফতার
সড়ক সংস্কারের দাবিতে বরগুনাবাসীর মানববন্ধন
২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ওসি বদল
শিশু শিহাব হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
আরও

আরও পড়ুন

যেভাবে ইসলামিক স্টেট তাজিকদের দলে ভেড়াচ্ছে

যেভাবে ইসলামিক স্টেট তাজিকদের দলে ভেড়াচ্ছে

স্কুলছাত্রকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা, জড়িত তারই দুই সহপাঠীসহ ৪ জন গ্রেপ্তার

স্কুলছাত্রকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা, জড়িত তারই দুই সহপাঠীসহ ৪ জন গ্রেপ্তার

বিশ্ব জাকের মঞ্জিল ও বরিশালের মসজিদে তৃতীয় জুমাতেও মুসুল্লীদের ঢল

বিশ্ব জাকের মঞ্জিল ও বরিশালের মসজিদে তৃতীয় জুমাতেও মুসুল্লীদের ঢল

দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে বাংলাদেশী যুবক নিহত

দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে বাংলাদেশী যুবক নিহত

লিবিয়ায় নিয়ে সালথার যুবককে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার ১

লিবিয়ায় নিয়ে সালথার যুবককে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার ১

মেট্রোর ওপরে টানা ইন্টারনেট ও ডিসের তার অপসারণের নির্দেশ

মেট্রোর ওপরে টানা ইন্টারনেট ও ডিসের তার অপসারণের নির্দেশ

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগে গবাদি পশু পুড়ে ছাই

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগে গবাদি পশু পুড়ে ছাই

ফিনল্যান্ডে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় মসজিদের আয়োজনে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

ফিনল্যান্ডে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় মসজিদের আয়োজনে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

পুলিশের সোর্স হত্যা মামলার ২ পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

পুলিশের সোর্স হত্যা মামলার ২ পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

কাপ্তাইয়ে বিউবো এলাকায় বন্যহাতির তান্ডবে লণ্ডভণ্ড আনসার ব্রাক ও অফিসার কোয়াটার

কাপ্তাইয়ে বিউবো এলাকায় বন্যহাতির তান্ডবে লণ্ডভণ্ড আনসার ব্রাক ও অফিসার কোয়াটার

জাতিসঙ্ঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থাকে আবার অর্থায়ন শুরু করবে জাপান

জাতিসঙ্ঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থাকে আবার অর্থায়ন শুরু করবে জাপান

ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের চার ওয়ার্ডের আংশিক কমিটি ঘোষণা

ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের চার ওয়ার্ডের আংশিক কমিটি ঘোষণা

রাজবাড়ীতে দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়লো দূস্থদের অ্যাম্বুলেন্স

রাজবাড়ীতে দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়লো দূস্থদের অ্যাম্বুলেন্স

মানুষ প্রশিক্ষিত না হলে এআই-এর অপব্যবহার বাড়বে: মোদি

মানুষ প্রশিক্ষিত না হলে এআই-এর অপব্যবহার বাড়বে: মোদি

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে দেখা মিললো ৮০ কেজি ওজনের এক জোড়া কচ্ছপ

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে দেখা মিললো ৮০ কেজি ওজনের এক জোড়া কচ্ছপ

হাইওয়ে থেকে ৩০০ ফুট নিচে পড়ল গাড়ি, কাশ্মিরে নিহত ১০

হাইওয়ে থেকে ৩০০ ফুট নিচে পড়ল গাড়ি, কাশ্মিরে নিহত ১০

চোর-ডাকাতদেরকেই বিএনপি নিজেদের কর্মী মনে করে: হাছান মাহমুদ

চোর-ডাকাতদেরকেই বিএনপি নিজেদের কর্মী মনে করে: হাছান মাহমুদ

নরসিংদীতে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে হাত-পা বিচ্ছিন্ন যুবকের

নরসিংদীতে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে হাত-পা বিচ্ছিন্ন যুবকের

ট্রান্সকম গ্রুপের মামলায় নতুন মোড়, কবর থেকে তোলা হবে পরিচালকের লাশ

ট্রান্সকম গ্রুপের মামলায় নতুন মোড়, কবর থেকে তোলা হবে পরিচালকের লাশ

দৌলতদিয়া লঞ্চঘাটের পন্টুন থেকে পদ্মায় পড়ে একজনের মৃত্যু

দৌলতদিয়া লঞ্চঘাটের পন্টুন থেকে পদ্মায় পড়ে একজনের মৃত্যু