হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ একটি রাত: পবিত্র লাইলাতুল কদর, হাফেজ মীম ওবাইদুল্লাহ।
১৯ এপ্রিল ২০২৩, ০৩:১০ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:০৫ পিএম
মোঃ হায়দার আলী যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও মর্যাদায় গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে সারা দেশে পবিত্র লাইলাতুল কদর পালিত হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসলমানদের মতো বাংলাদেশ তথা রাজশাহীর গোদাগাড়ীর মুসলমানরাও নিজেদের গুনাহ মাফ ও মনোবাসনা পূরণের জন্য আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি এবং অধিক সাওয়াব হাসিলের আশায় নফল ইবাদত, কোরআন তিলাওয়াত, জিকির-আজকার, কবর জিয়ারত আর বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে কাটিয়েছেন হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ এ রাত। শবে কদর উপলক্ষ্যে আজ বুধবার সরকারি ছুটি।
পবিত্র ‘লাইলাতুল কদর’ হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ রাত। মহিমান্বিত এ রাত মুমিন মুসলমানের জন্য আল্লাহর দেওয়া সেরা নেয়ামত। যদিও শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলো লাইলাতুল কদর তালাশ করার দিকনির্দেশনা এসেছে, তথাপিও অধিকাংশ মুসলিম ২৬ রমজান দিবাগত রাতটি ‘লাইলাতুল কদর’ পাওয়ার আশায় যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে পালন করেন।
লাইলাতুল কদর উপলক্ষ্যে সারা দেশের মত রাজশাহীর গোদাগাড়ীর মসজিদগুলোতে বিশেষ ইবাদত-বন্দেগির আয়োজন করা হয়। পবিত্র এ রাতে অনেকেই কবরস্থানে গিয়ে স্বজনদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করেন। গতকাল মাগরিবের পরপরই মহিশালবাড়ী পুরাতন জামে মসজিদ, মহিশালবাড়ী কেন্দীয় জামে মসজিদ, সিএন্ডবি জামে মসজিদ
গোদাগাড়ী উপজেলা মডেল মসজিদ, মাদারপুর জামে মসজিদ, রেলওয়ে জামে মসজিদ, হাটপাড়া জামে মসজিদ,
পবিত্র এ রাতেই মহানবি হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর নাজিল হয়েছিল পবিত্র মহাগ্রন্থ আল-কোরআন। পবিত্র কোরআনে এ রাতকে হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। নবি করিম (সা.) এ রাতে নিজে ইবাদতে মশগুল থাকতেন এবং তার সাহাবিদেরও বেশি বেশি ইবাদত করার নির্দেশ দিতেন।
মর্যাদার এ রাতে রাসূলে আরাবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্য উপহারস্বরূপ পবিত্র কোরআনের বাণী সূরা আলাকের প্রথম পাঁচ নাজিল হয়। আল্লাহ বলেন, হে রাসুল! আপনি পড়ুন! আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে। পাঠ করুন, আপনার পালনকর্তা মহা দয়ালু, যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন, শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না। (সূরা আলাক : আয়াত ১-৫)
মহিমান্বিত মর্যাদার এ রাতের বর্ণনায় আল্লাহ তাআলা স্বতন্ত্র সুরা নাজিল করেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে। শবে-কদর সমন্ধে আপনি কি জানেন? শবে-কদর হল এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। এতে প্রত্যেক কাজের জন্যে ফেরেশতাগণ ও রূহ অবতীর্ণ হয় তাদের পালনকর্তার নির্দেশক্রমে। এটা নিরাপত্তা, যা ফজরের উদয় পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।‘ (সূরা কদর) সে কারণেই মুসলিম উম্মাহ হাজার মাসের সেরা রাত লাইলাতুল কদরে তারাবিহ, নফল নামাজ, তাহাজ্জুদ, সালাতুল তাসবিহ, জিকির-আজকার, দোয়া-দরূদ পাঠ করেন। গোনাহ মাফ ও রহমত লাভে অশ্রু বিসর্জন দেন।
এন্ডবি জামে মসজিদে হাফেজ মীম ওবাইদুল্লাহ মুসাল্লাদের উদ্দোশ্য বয়ান করে বলেন, আজ লাইলাতুল কদরের রাত। যাকে শবে কদর বলা হয়। শবে কদর ফারসি শব্দ। যার অর্থ হলো মহিমান্বিত রাত। মহান আল্লাহ তাআলা লাইলাতুল কদরের রাতকে অনন্য মর্যাদা দিয়েছেন। হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও এ রাতের ইবাদত শ্রেষ্ঠ। এ রাতে আল্লাহর অশেষ রহমত ও নিয়ামত বর্ষিত হয়। মহান রাব্বুল আলামীন মানব জাতিকে অফুরন্ত নেয়ামত দান করেছেন তাদেরকে সর্বোত্তম ও শ্রেষ্ঠ সৃষ্টির মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছেন।
পাশাপাশি আমাদেরকে সর্বশ্রেষ্ঠ নবির সর্বশ্রেষ্ঠ উম্মাত হওয়ার গৌরব দান করেন। আর শ্রেষ্ঠ নবি ও রাসুল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের খাতিরে তাঁর উম্মাতদের অনেক বৈশিষ্ট্য এবং মর্যাদা দান করেন লাইলাতুল কদর তার মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপহার। তাই প্রত্যেক মুমিনের উচিত এ রাতের গুরুত্ব ও মর্যাদা সম্পর্কে সম্যক ধারনা লাভ করে তা যথাযথভাবে পালনে সর্বোচ্চ সচেষ্ট হওয়া। আল্লাহ তাআলা বলেন, লাইলাতুল কদর হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ভাষায়, ‘যে ব্যক্তি ঈমান ও সওয়াবের আশায় লাইলাতুল কদর পালন করবে তার অতীতের সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়। পবিত্র এ রাতে ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে আমরা মহান আল্লাহর নৈকট্য পেতে পারি। অর্জন করতে পারি তার অসীম রহমত, নাজাত, বরকত ও মাগফেরাত। তিনি মাঝে মাঝে ছোট, বড় সবধরনের মুসাল্লীগণকে বিভিন্ন দোয়া শিক্ষা দেন।
মহিশালবাড়ী জামে মসজিদের ইমাম মৌ. সফিকুল ইসলাম বলেন, পবিত্র শবে কদরের রাতে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহর নৈকট্য ও রহমত পাওয়ার আশায় ইবাদত-বন্দেগি করবেন। বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ বরকতময় রাত হলো শবে কদর। লাইলাতুন শব্দের অর্থ রাত বা রজনী এবং কদর শব্দের অর্থ সম্মানিত, মহিমান্বিত। এই দুটি শব্দ মিলিয়ে লাইলাতুল কদর অর্থ অত্যন্ত সম্মানিত বা মহিমান্বিত রজনী। লাইলাতুল কদর আরবি শব্দ। শবে কদর হলো লাইলাতুল কদরের ফারসি পরিভাষা। অর্থ সম্মানিত মর্যাদাপূর্ণ ও মহিমান্বিত, সম্ভাবনাময়, ভাগ্যনির্ধারণী রজনী। মুসলিম উম্মাহর কাছে লাইলাতুল কদর অতিশয় মর্যাদাপূর্ণ একটি পবিত্র রজনী। পবিত্র কোরআনে এই রাতের গুরুত্ব- তুলে ধরে সুরা কদর নামে একটি পূর্ণ সুরা নাজিল হয়েছে। তাতে এই মহিমান্বিত রাতকে হাজার মাসের চেয়েও উত্তম বলে ইরশাদ করা হয়েছে। এজন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রমজানের শেষ দশ দিন মসজিদে ইতেকাফে থাকতেন এবং ইবাদতে গভীর মনোনিবেশ করতেন। এখানে গোদাগাড়ী পৌরসভার আমির মোঃ দুরুল হোদা আলোচনায় অংশ গ্রহন করেন।
মাদারপুর জামে মসজিদের ইমাম মাও গোলাম মুরতোজা বলেন, কোরআন এই রাতেই প্রথম নাজিল হয়েছিল। আল্লাহ তাআলা বলেন নিশ্চয়ই আমি কোরআন নাজিল করেছি মাহাত্ম্যপূর্ণ রজনীতে। পবিত্র কোরআন নাজিলের মাস রমজান মাস কোরআন নাজিলের রাত শবে কদর। এ রাতেই প্রথম পবিত্র মক্কা মুকাররমার জাবালে রহমত তথা হেরা পর্বতের গুহায় আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের পক্ষ থেকে জিবরিল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে বিশ্বনবি হজরত মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি কোরআন কারিম অবতীর্ণের সূচনা হয়।
তিনি আরও বলেন, রহমত, মাগফেরাত ও নাজাতের মাস মাহে রমজান। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন যে ব্যক্তি ইমানসহ সওয়াবের নিয়তে রমজানে রোজা পালন করে তার আগের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়। যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় রমজানে রাত জেগে ইবাদত করে তার পূর্বের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়। যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় কদরের রাতে জেগে ইবাদত করবে তার অতীতের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।
শবে কদর চেনার উপায়: ৫টি উল্লেখযোগ্য হাদিস
শাহ্ সুলতান (রহঃ)কামিল মাদ্রাসা
সহকারী অধ্যাপক মোঃ দুরুল হোদা বলেন,
শবে কদর চেনার উপায়ঃ ৫ টি উল্লেখযোগ্য হাদিস-
মহিমান্বিত ও মর্যাদাপূর্ণ রাত লাইলাতুল কদর বা শবে কদর। পবিত্র রমজানের শেষ দশকে রয়েছে এই রাত। এটি কোরআনুল কারিম নাজিলের রাত। এই রাতের সম্মানে ‘সুরাতুল কদর’ নামে একটি পূর্ণাঙ্গ সুরাও আছে পবিত্র কোরআনে। এ সুরায় বলা হয়েছে—‘লাইলাতুল কদরে কোরআন নাজিল হয়েছে, এটি হাজার মাসের চেয়েও উত্তম এবং এ রাতে ফেরেশতারা আল্লাহর নির্দেশে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে পৃথিবীতে অবতরণ করেন। এ রাতের ফজর পর্যন্ত প্রশান্তি বর্ষিত হয়।’ (দেখুন সুরা কদর: ১-৫)
এই মহান রাতে গুরুত্বের সঙ্গে নামাজ-দোয়া ও জিকির-আজকারসহ প্রত্যেকটি নেক আমলের সীমাহীন ফজিলত বর্ণিত হয়েছে হাদিসে। প্রিয়নবী (স.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় কদরের রাতে ইবাদতের মধ্যে রাত জাগবে, তার আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে’ (সহিহ বুখারি: ৩৫)
বিভিন্ন হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী, ২৭ রমজানের রাতটি শবে কদর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হলেও শেষ দশকের প্রত্যেক বিজোড় রাতেই শবে কদরের সম্ভাবনা রয়েছে। মহানবী (স.) ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা শেষ দশকের বিজোড় রাতে লাইলাতুল কদর তালাশ করো।’ (বুখারি: ২০১৭)
এগুলো সবই সম্ভাবনার কথা। মূলত মহানবী (স.) নির্দিষ্ট করে শবে কদরের তারিখ উল্লেখ করেননি। অবশ্য শবে কদরের রাত চেনার বেশ কিছু আলামতের কথা তিনি বলেছেন। এরকম উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হাদিস এখানে তুলে ধরা হলো-
হাদিস-১ আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে নবী (স.) বলেছেন, ‘ওই রাতের আলামত বা লক্ষণ হলো, রাত শেষে সকালে সূর্য উদিত হবে তা উজ্জ্বল হবে। তবে উদয়ের সময় তার কোনো তীব্র আলোকরশ্মি থাকবে না (অর্থাৎ দিনের তুলনায় কিছুটা নিষ্প্রভ হবে)। (মুসলিম: ১৬৭০; ইসলামিক ফাউন্ডেশন: ১৬৫৫)
হাদিস-২ আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত, নবী (স.) বলেছেন, ‘লাইলাতুল কদরের রাতটি হবে প্রফুল্লময়। না গরম, না ঠাণ্ডা। সেদিন সূর্য উঠবে লালবর্ণে, তবে দুর্বল থাকবে।’ (ইবনু খুজাইমাহ: ২১৯২)
হাদিস-৩ নবীজি (স.) বলেন, ‘লাইলাতুল কদরের আলামত হচ্ছে, স্বচ্ছ রাত, যে রাতে চাঁদ উজ্জ্বল হবে, আবহাওয়ায় প্রশান্তি (সাকিনাহ) থাকবে। না ঠাণ্ডা, না গরম। সকাল পর্যন্ত (আকাশে) কোনো উল্কাপিণ্ড দেখা যাবে না। সে রাতের চাঁদের মতোই সূর্য উঠবে (তীব্র) আলোকরশ্মি ছাড়া। শয়তান সেই সময় বের হয় না।’ (মুসনাদ আহমদ: ২২৭৬৫)
হাদিস-৪ এক হাদিসে নবী (স.) বলেছেন, ‘লাইলাতুল কদর উজ্জ্বল একটি রাত। না গরম, না ঠাণ্ডা। সে রাতে কোনো উল্কাপিণ্ড দেখা যাবে না।’ (মাজমাউজ জাওয়ায়েদ : ৩/১৭৯; সহিহ আল-জামে: ৫৪৭২)
হাদিস-৫ নবী (স.) বলেছেন, ‘লাইলাতুল কদর রয়েছে সপ্তম, নবম অথবা বিংশ, যে রাতে (পৃথিবীর) নুড়ি পাথরের চেয়ে বেশি সংখ্যক ফেরেশতা জমিনে নেমে আসে।’ (মাজমাউজ জাওয়ায়েদ: ৩/১৭৮; সহিহ আল-জামে: ৫৪৭৩)
এছাড়াও বিভিন্ন বর্ণনায় শবে কদরের আরও কিছু আলামতের উল্লেখ রয়েছে, যেমন মৃদুবাতাস বইবে গোটা রাতজুড়ে, সে রাতের ইবাদতে মানুষ বেশি তৃপ্তি পাবে, ওই রাতে বৃষ্টি বর্ষণও হতে পারে ইত্যাদি। আবার ওই রাতটি সম্পর্কে কোনো বান্দাকে আল্লাহ ইলহাম করতে পারেন বা স্বপ্নে জানিয়েও দিতে পারেন। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে শবে কদর নসিব করুন। রমজানের শেষ ১০ দিন বিশেষ করে বিজোড় রাতগুলোতে বেশি বেশি ইবাদত-বন্দেগি করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ফরাজীকান্দি নেদায়ে ইসলাম ওয়েসীয়ান ছাত্রদের উদ্যোগে ঈদে মিলাদুন্নাবী (সা.) উপলক্ষে আনন্দ র্যালি
ব্রুনাইয়ে ভবন থেকে পড়ে গফরগাঁওয়ের প্রবাসী নিহত
গুলিবিদ্ধ ইলহামের জন্য তারেক রহমানের অনন্য উদ্যোগ
মব জাস্টিসের প্রতিবাদে চবিতে মানববন্ধন
মতলবে ছেলের ইটের আঘাতে মায়ের মৃত্যু : আটক ছেলে
ছাত্ররাজনীতিতে গুণগত সংস্কার প্রয়োজন : শিবির সেক্রেটারী
ভোলায় ঝড়ের কবলে পড়ে ১০ ট্রলারডুবি, নিখোঁজ ১
যে কোনো ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙা জবাব দিতে প্রস্তুত: বিএনপির স্থানীয় কমিটির সদস্য ডা. জাহিদ
‘শুধু সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে’ : তারেক রহমান
সাজেক ভ্রমণে আটকা পড়েছেন ৮০০ পর্যটক
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সুগার মিলের নিরাপত্তা প্রহরীর মৃত্যু
একদিনে ৮৪৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১
বিচার বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা প্রধান বিচারপতির
মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই: তারেক রহমান
জিয়ার ভূমিকাকে অবহেলা করায় পাহাড়ে সমস্যা হচ্ছে : জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরী
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হোক আওয়ামী লীগ তা কখনও চায়নি : শিমুল বিশ্বাস
এনপি জনগণকে নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিবে- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এজেডএম ডাঃ জাহিদ হোসেন,
আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে আওয়ামীলীগের পাঁচ নেতা গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনা ও শামীম ওসমানসহ ৩৬ জনের নামে নারায়ণগঞ্জে মামলা।
আড়াইহাজারে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে চাঁদাবাজ গ্রেপ্তার