৪০ কোটি টাকা আত্মসাতের দায় কেরানীর ঘাড়ে !
৩০ আগস্ট ২০২৩, ০৩:০৬ পিএম | আপডেট: ৩০ আগস্ট ২০২৩, ০৭:২২ পিএম
এজাহারভুক্ত আসামিকে বাদ দিয়ে চার্জশিট দাখিল করেছিলো দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আসামিদের বিরুদ্ধে পরস্পর যোগসাজশে ব্যাংক ঋণের নামে ৪০ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলা ছিলো। কিন্তু ঋণের সমস্ত দায় বেতনভুক্ত হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তার ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে দায়মুক্তি দেয়া হয় তিন আসামিকে। বিষয়টি নিয়ে গত ২৫ জুন প্রতিবেদন প্রকাশ করে দৈনিক ইনকিলাব। ‘রানা বিল্ডার্সের ৪০ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলা : ৮ কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ : প্রধান আসামিকে বাদ দিয়ে চার্জশিটের সুপারিশ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)র তদন্তের গুণগত মান, কর্মকর্তা বিশেষের দুর্নীতির বিষয়ে আলোকপাত করা হয়। প্রতিবেদনটি দুদকেও ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। তবে বিষয়বস্তুর প্রতি ভ্রæক্ষেপ না করে কমিশন যথারীতি আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। চট্টগ্রাম মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ বেগম জেবুন্নেছা চার্জশিটের গ্রহণযোগ্যতার ওপর শুনানি নিয়ে সম্প্রতি বিষয়টি অধিকতর তদন্তের জন্য দুদকে ফেরত পাঠায়।
আদালত তার আদেশে বলেন, সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের প্রধান কার্যালয়,ঢাকা’র উপ-পরিচালক জনাব মোহাম্মদ সিরাজুল হক কর্তৃক দাখিলী তদন্ত প্রতিবেদনে ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটিত হয়নি এবং তদন্ত পরিচালনার ক্ষেত্রে তার অভিজ্ঞতা ও পেশাদারিত্বের যথেষ্ট ঘাটতি ছিলো মর্মে প্রতীয়মান হয়। এমতাবস্থায় তদন্তকারী কর্মকর্তার তদন্ত রিপোর্ট অগ্রাহ্য করা হলো। অত্র মামলায় আনীত অভিযোগটি উল্লিখিত পর্যালোচনার আলোকে অধিকতর তদন্ত (ফারদার ইনভেস্টিগেশন) প্রতিবেদন প্রেরণের জন্য দুদকের প্রধান কার্যালয়কে নির্দেশ দেয়া হলো। আগামি ৯ অক্টোবর তদন্ত প্রতিবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে পরবর্তী আদেশের দিন ধার্য করেন আদালত।
এজাহারে উল্লেখিত তথ্য মতে, সিটি করপোরেশনের প্রকল্প অসমাপ্ত অবস্থায় ফেলে রেখে সরকারের ৪০ কোটি টাকারও বেশি অর্থ আত্মসাৎ করে ‘ মেসার্স রানা বিল্ডার্স লিমিটেড’ নামক একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এ ঘটনার ২০২২ সালের ১০ মে পৃথক ২টি মামলা করে দুদক। সংস্থার উপ-পরিচালক মো: আনোয়ারুল হক বাদী হয়ে মামলা ২টি রুজু করেন। একটি এজাহারে আসামি করা হয় প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো: আলমসহ ৮ জনকে। অন্য আসামিরা হলেন, ‘মেসার্স রানা বিল্ডার্স প্রা:লি:’র আমমোক্তারপ্রাপ্ত মো: জাকির হোসেন, সালেহ আহাম্মদ, ইউসিবিএল ব্যাংকের কুমিল্লা শাখার তৎকালিন শাখা ব্যবস্থাপক মো: সারোয়ার আলম,ব্যাংকটির একই শাখার তৎকালিন এভিপি মো: আনিসুজ্জামান,একই শাখার তৎকালিন ক্রেডিট ইনচার্জ ছাইফুল আলম মজুমদার, একই শাখার নির্বাহী কর্মকর্তা ও রিলেশনশিপ অফিসার মকামে মাহমুদুল ইসলাম আরেফিন,ইউসিবিএল কুমিল্লা শাখার সাবেক রিলেশনশিপ অফিসার দেবু বোশ। আরেকটি মামলায় আসামি করা হয় অভিন্ন ব্যক্তিদের। তবে এ মামলায় আসামি হিসেবে সালেহ আহমদের নাম ছিলো না।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ‘ইমপ্রæভমেন্ট অব পোর্ট কানেকটিং রোড বাই বিসি ফ্রম অলঙ্কার টু নিমতলা’ নামে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন একটি প্রকল্প হাতে নেয়। প্রকল্প বাস্তবায়নে সর্বনিম্ন দরদাতা (৫০ কোটি ৮৪ লাখ ৭০ হাজার ৪৭২ টাকা) হিসেবে ‘ মেসার্স রানা বিল্ডার্স প্রাইভেট লিমিটেড’ কার্যাদেশ পায়। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে এর মালিক মোহাম্মদ আলম চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। কিন্তু মোহাম্মদ আলম দরপত্রের শর্ত ভঙ্গ করে আসামি মো: জাকির হোসেনকে ১০০০ টাকার জন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে অপ্রত্যাহারযোগ্য আমমোক্তারনামা প্রদান করেন। পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দলিলে জাকির হোসেনকে সম্পাদিত চুক্তির প্রকল্প বাস্তবায়নে সর্বময় দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব দেয়া হয়। কথিত এই ‘আমমোক্তার নামা’র বিপরীতে ছালেহ আহাম্মদ ‘রানা বিল্ডার্স-ছালেহ আহাম্মদ ( জেভি)’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর দাবি করে ভুয়া সীল-স্বাক্ষরে ইউসিবিএল’র কুমিল্লা শাখায় একটি চলতি ব্যাংক হিসাব খোলেন। এছাড়া জাকির হোসেন আমমোক্তারনামাসহ বিভিন্ন কাগজপত্র ব্যবহার করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ‘ মেসার্স জাকির এন্টারপ্রাইজ’ নামেও একটি অ্যাকাউন্ট খোলেন। সিটি করপোরেশেনের কার্যাদেশের বিপরীতে জাকির হোসেন তার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে ৯০ দিনের জন্য সাড়ে ৩ কোটি টাকা ঋণ নেন। পরবর্তীতে একই কার্যাদেশের বিপরীতে ৬ দফায় মোট ২০ কোটি টাকা ঋণ নেন। ব্যাংক কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় জাকির হোসেন একই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আরও নেন ২০ কোটি টাকা। ৪০ কোটি টাকার ঋণের বিপরীতে তিনি কুমিল্লা শহরে ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা মূল্যের একটি বাড়ি, বুড়িচং উপজেলার শরীয়তপুর মৌজার ৬০ লাখ টাকা মূল্যের একটি জমি, উত্তর বিজয়পুর মৌজায় ৮৮ লাখ টাকা মূল্যের একটি জমিসহ ৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকা মূল্যের সম্পত্তি বন্ধক রাখেন। ২০ কোটি টাকার ঋণ পরিশোধ না করায় সুদাসলে পরবর্তীতে সেটি ২৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকায় উন্নীত হয়।
এদিকে যে প্রকল্পের কার্যাদেশের বিপরীতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া হয়েছে সেটি সমাপ্তির সময়সীমা কয়েক দফা বাড়িয়েও প্রকল্পটি অসমাপ্ত অবস্থায় ফেলে রাখা হয়। এ প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন কার্যাদেশ বাতিলের জন্য রানা বিল্ডার্স-সালেহ আহমদ ( জেভি)কে ২৮ দিনের নোটিশ দেয়। পরবর্তীতে রানা বিল্ডার্সকে এক বছরের জন্য কালোতালিকাভুক্ত করে।
অন্যদিকে চুক্তি অনুযায়ী প্রকল্পের কাজ সম্পাদন না করায় চরম গণভোগান্তির সৃষ্টি হয়। এর ফলে সরকারের ২ কোটি ৭৬ লাখ ৩৭ হাজার ৯১৯ টাকার আর্থিক ক্ষতি সাধিত হয়। এ ঘটনায় দুদক দ-বিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ এবং ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলা করে।
মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় সংস্থাটির একজন উপ-পরিচালককে। কিন্তু তিনি তদন্তের নামে চেষ্টা করেন ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার। দাখিল করেন একটি ফরমায়েশী প্রতিবেদন। যাতে দুই মামলার প্রধান আসামি মেসার্স রানা বিল্ডার্স (প্রা:)লি:’র মালিক মোহাম্মদ আলমকে সুরক্ষার চেষ্টা করা হয়। কমিশনে তার দাখিলকৃত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, তদন্তকারী কর্মকর্তা বিতর্কিত কিছু কাগজপত্র প্রমাণযোগ্য আলামত, যেমন-টাকা উত্তোলনের চেক, সিআইডি কর্তৃক বিশেষজ্ঞ মতামত না নিয়ে অন্যান্য রেকর্ডপত্র সিআইডি থেকে এক্সপার্ট করিয়ে আনেন। যাতে মোহাম্মদ আলমের সম্পৃক্ততা প্রমাণিত না হয়। সেইসঙ্গে সম্পৃক্ত অন্যান্য ব্যক্তিরাও যাতে আসামির তালিকায় না আসেন। তবে গোজামিলের এই প্রতিবেদন দাখিল করা হলেও এর প্রতিটি অনুচ্ছেদ জন্ম দেয় হাজারও প্রশ্ন এবং সন্দেহ। যেমন: তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখিত তথ্যমতে, এনআরবি ব্যাংকের সঙ্গে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের কোনো চুক্তি হয় নি। তাই চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এনআরবি ব্যাংকে চেক প্রদান করতে বাধ্য নয়। চুক্তিপত্রের শর্ত অনুসারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে সিটি করপোরেশন চেক ইস্যু করতে বাধ্য। চ.সি.ক. থেকে সেভাবেই চেক দেয়া হয়েছে। চেক ইস্যু করা হয়েছে তৎকালিন চসিক মেয়র আ.জ.ম নাসির উদ্দীন এবং চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো: সামসুদ্দোহা। অথচ দুদক চেক ইস্যুকারীদের আসামি না করে শুধুমাত্র নির্দেশ প্রতিপালনকারী প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা সফিউদ্দিনকে আসামি করে। রানা বিল্ডার্সের মালিক চসিকে সশরীরে হাজির হয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। অভিযোগ অনুসন্ধানকালে দুদকের কাছে মেয়র এবং কর্মকর্তাগণ এই মর্মে স্বীকারোক্তিও দিয়েছেন । টেন্ডার দাখিলের জন্য যেসব ডকুমেন্ট প্রয়োজন এগুলো সবরাহ করেছেন মোহাম্মদ আলম। তিনি সেগুলো সরবরাহ না করলে আসামি জাকির হোসেনের পক্ষে সংগ্রহ করা সম্ভব নয়। ব্যাংক ঋণের অর্থ যে মোহাম্মদ আলমই সরিয়েছেন এর সপক্ষে রয়েছে ভুরি ভুরি প্রমাণ। যেমন ইমপ্রæভমেন্ট অব পোর্ট কানেকটিং রোড বাই বিসি ফ্রম অলঙ্কার টু নিমতলা’ প্রল্পের অনুকূলে দেয়া চেক (নং-৫৩৮১১৪৫, তারিখ: ০৯/০৮/২০১৯, চেক নং-৫৩৮১২১৫, তারিখ: ২৪/০৪/২০১৯, চেক নং-৫৩৮১১২৫২, তারিখ-৩০/০৮/২০১৯সহ ৬টি চেক ‘রানা বিল্ডার্স (প্রা:লি:)র নাম লিখে সিটি করপোরেশন থেকে ঠিকাদারের প্রতিনিধি মো: জাকির হোসেনকে হস্তান্তর করা হয়। এই চেকগুলোর মূল ঠিকাদার মোহাম্মদ আলম কর্তৃক পরিচালিত ব্যাংক এশিয়া, কুমিল্লা শাখার রানা বিল্ডার্স (প্রা:লি:) নামীয় সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টে জমা দিয়ে ক্যাশ করা হয়। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে ২০১৮ সনের টেন্ডার দাখিলের আগে ২০১৬ সালে তাহলে রানা বিল্ডার্সের নামে কে অ্যাকাউন্ট খুললেন ? অ্যাকাউন্ট খোলার পর এতে লেনদেনই বা কে করলেন ? দুদকের চার্জশিটে এসবের কোনো জবাব ছিলো না। ২০১৬ সালের ২১ এপ্রিল টেন্ডার দাখিলের আগে চলতি অ্যাকাউন্টটি (নং-০৭১৩৩০০০৪৬৬) খোলেন। পুনরায় অ্যাকাউন্টটি চালু করার জন্য মোহাম্মদ আলম ২০১৮ সালের ১১ আগস্ট ব্যাংক এশিয়া, কুমিল্লা শাখার ম্যানেজার বরাবর আবেদন করেন। পরে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন থেকে ‘রানা বিল্ডার্স (প্রা: লি:)র নামে ইস্যুকৃত ১৩টি চেক উক্ত অ্যাকাউন্টে জমা দিয়ে ২৪ কোটি ৯১ লাখ ৯৬ হাজার ৩০৭ টাকা নগদায়ন করেন। মোহাম্মদ আলম সশরীরে ব্যাংকে গিয়ে এ টাকা উত্তোলন করেননি। কিন্তু যে চেকের বিপরীতে এ টাকা নগদায়ন করা হয়েছে সেটিতে তার স্বাক্ষর রয়েছে।
তদন্তে এতোসব ঘাটটি সত্তে¡ও মো: জাকির হোসেন এবং মোহাম্মদ আলম গতবছর ৬ মার্চ একত্রে ব্যক্তিগত শুনানি করেন। এক্ষেত্রেও মোহাম্মদ আলম ও জাকির হোসেন পরষ্পর যোগসাজশে সরকারি অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি প্রমাণিত হয়। যদি রানা বিল্ডার্সের মালিক মোহাম্মদ আলমের চুক্তিপত্র না হয়ে থাকে তাহলে চসিক কারসঙ্গে চুক্তি করলো ? এ ক্ষেত্রে চসিকের প্রধান প্রকৌশলী কি দায়িত্ব পালন করলেন ? অথচ এ মামলায় চসিকের প্রধান প্রকৌশলীকেও দায়মুক্তি দেয়া হয়েছে। তাকে চার্জশিটভুক্ত আসামি না করার এটিই দাঁড়ায় যে, গোটা টেন্ডার প্রক্রিয়াটিই ছিলো ভুয়া।
তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন প্রণয়নে ভিত্তি ধরেন প্রশ্নবিদ্ধ ও বিতর্কিত কিছু কাগজপত্রকে। প্রমাণযোগ্য আলামত, টাকা উত্তোলনের চেকসমুহ আমলে নেননি তিনি। নেননি সিআইডি’র বিশেষজ্ঞ মতামতও । কিন্তু বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে কম গুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য রেকর্ডপত্র তিনি সিআইডিকে দিয়ে এক্সপার্ট করিয়েছেন। অত্যন্ত চাতুর্যের সঙ্গে এড়িয়ে যান মূল কাগজপত্র । কারণ, মূল লক্ষ্যই ছিলো আসামি মো: আলমসহ গুরুত্বপূর্ণ তিন আসামিকে তদন্ত পর্যায় থেকে দায়মুক্তি দেয়া। মামলাটি তদন্ত করেন উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক। তদন্ত তদারক করেন পরিচালক মো: ইউসুফ।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ভবিষ্যতে পুতিনের সাথে সরাসরি কথা বলতে চান শলৎজ
বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ওপর ২২০০ সহিংসতা নিয়ে ভারতের তথ্য বিভ্রান্তিকর : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
ছিনতাইকারীর হাতে খুন হন হাফেজ কামরুল
ধামরাইয়ে ২টি ড্রেজার মেশিন জব্দ
রাবিতে অপরাধে জড়িত ৬ শিক্ষার্থী স্থায়ী বহিষ্কার, শাস্তি পেল মোট ৩৩ জন
রাণীশংকৈলে ফিল্মি স্টাইলে দোকান চুরি, ১৮ ঘন্টা অতিবাহিত হলেও চোর ধরতে ব্যর্থ পুলিশ
মাগুরার শালিখায় অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু
বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা
চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে
ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী
আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ
বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক
ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন