ঢাকা   মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি ২০২৫ | ৭ মাঘ ১৪৩১
ফটিকছড়ি থেকে ফের হেফাজতের পুনর্জাগরণ শুরু

আলেমদের মুক্তি না দিলে ২৮ অক্টোবর ঢাকার সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি!

Daily Inqilab ফটিকছড়ি থেকে স্টাফ রিপোটার

২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৩২ পিএম | আপডেট: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৩২ পিএম


হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের পুনর্গঠিত মজলিসে আমেলা তথা জাতীয় কমিটির প্রথম বিশেষ অধিবেশন ও পরিচিতি সভা দ্বিতীয় চারণভূমি খ্যাত ফটিকছড়ি'র আল জামিয়া আজিজুল উলুম বাবুনগর মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরই মধ্য দিয়ে হেফাজতের পুনর্জাগরণ শুরু হলো ফটিকছড়ি থেকেই। ২০১৩ সালে শাপলা চত্বরের মর্মান্তিক ঘটনার পর স্তম্ভিত হেফাজত ঝিমিয়ে পড়েছিল। তখনও ফটিকছড়ি'র এ বাবুনগর মাদ্রাসায় রুদ্ধদ্বার বৈঠক থেকে সিদ্ধান্ত নিয়ে হেফাজত ঘুরে দাঁড়িয়েছিল জাতীয় পর্যায়ে।

হেফাজতের পুনর্জাগরণে আহুত এ বিশেষ সভায় উপস্থিত হবার জন্যে বুধবার হতে পুনর্গঠিত কেন্দ্রীয় কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতৃবৃন্দ সারাদেশ থেকে ফটিকছড়ির উদ্দেশ্যে ছুটতে থাকে। বৃহস্পতিবার (২১/০৯/২০২৩) সকালেও অনেককে আসতে দেখা গেছে। সকাল ১১টায় বাবুনগর মাদ্রাসার শিক্ষাভবনের চতুর্থ তলায় হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের এ পুনর্গঠিত কেন্দ্রীয় মজলিসে আমেলার রুদ্ধদ্বার অধিবেশন ও পরিচিতি সভা শুরু হয়। হেফাজত আমীর আল্লামা শাহ্ মুহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলাম কোন রাজনৈতিক দল নয়, জাতীয় ও আঞ্চলিক নির্বাচনে আমাদের কোনো প্রার্থিতা নেই, প্রপাগান্ডাও নেই। কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে আমাদের সংশ্লিষ্টতা নেই। আমরা বার বার বলেছি, এখনো বলছি- কাওকে ক্ষমতায় বসানো বা ক্ষমতা থেকে নামানো আমাদের এজেন্ডা নয়। হেফাজতের ব্যানারে রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করার কোনো সুযোগও নেই। এদেশে মুসলমানদের ঈমান-আক্বিদা ও ইসলামী তাহজীব-তমদ্দুন রক্ষার উদ্দেশ্যে এ সংগঠনটি গঠিত হয়। তাই আমরা শুধু ইসলামী শিক্ষা, সংষ্কৃতি ও তাহজিবের বিকাশ এবং নাস্তিক্যবাদের প্রতিরোধে কাজ করে যাবো। ক্ষমতা কেন্দ্রিক কোনো ধরণের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ এ সংগঠনের নেই- যা আগেও বহুবার আমরা পরিষ্কার করে বলেছি। আমাদের কাজ- সাধারণ জনগণ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সকল নাগরিকদের কাছে দ্বীনের সহীহ দাওয়াত পৌঁছানো। এটিই আমাদের মূল সাংগঠনিক ও দ্বীনী দায়িত্ব। মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নামে ধর্ম অবমাননা ও কটূক্তির সব প্রয়াস বন্ধ করে দেয়ার জন্য আমাদের সকল প্রচেষ্টা সর্বদা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ। হেফাজত তার সুনির্দিষ্ট রূপ-রেখা তথা ১৩ দফা দাবি সুন্দর ও নিয়মতান্ত্রিকভাবে আদায়ের লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। আমরা সরকারের শত্রু নই, সরকারের কাজ সরকার করুক, আমাদের কাজ আমরা করব। তবে নাস্তিক্যবাদী শক্তি যদি মাথাচড়া দেয় এবং কুরআন, আল্লাহ, রসূল, উম্মাহাতুল মুমিনিন, আসহাবে রাসূল সা. এর শানে কটূক্তি ও ঘৃণা প্রচার করে এবং ইসলামবিদ্বেষ ছড়ায়; আর এতে সরকার যদি কোন অ্যাকশন না নেয় অথবা সরকার যদি নিজের পক্ষ থেকে এমন কোন পদক্ষেপ নেয় যা ইসলামী শরীয়াহ পরিপন্থি, তাহলে ঈমানের তাগিদে আমরা তার প্রতিবাদ করব এবং প্রয়োজনে গণতান্ত্রিক পন্থায় আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবো। নিঃস্বার্থভাবে সরকারকে নসিহত করা বা সৎ পরামর্শ দেয়া একটি মহৎকাজ নয় শুধু বরং ঈমানী দায়িত্ব। ভারতের মুজাদ্দিদে আলফেসানিসহ যুগে যুগে বিভিন্ন দেশের অনেক বুজর্গানে দ্বীন এ কাজ করে গেছেন। তাই আমরাও দ্বীনি বিষয়ে সরকারকে সৎপরামর্শ দিতে বাধ্য থাকব।
তিনি বলেন, বর্তমানে আমরা কঠিন সময় পার করছি। আমাদের চতুর্দিকে কান খোলা রাখতে হবে। প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে কেউ বা কোনো গোষ্ঠী ইসলামের বিরূদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র রচনা করছে কিনা; সে বিষয়ে সম্পূর্ণ সতর্ক থাকতে হবে। এ দেশে আমরা মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও সংখ্যালঘুদের উপর কোন আঘাত করিনি। আমরা সব ধরণের ঘৃণাবাদের বিরুদ্ধে। আমরা এদেশে সব ধর্মের মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে চাই। কেউ কারো ধর্ম নিয়ে বাজে কথা বলা গ্রহণযোগ্য নয়। সব ধর্মের প্রতি সহনশীলতা প্রদর্শনই ইসলামের শিক্ষা। তবুও এদেশে ইসলামের অগ্রযাত্রা ঠেকাতে আলেম-ওলামাকে সাম্প্রদায়িকতার অভিযোগ দেয়া হয়। এটি সেক্যুলার ও তথাকথিত প্রগতিশীলদের রাজনৈতিক প্রকল্পমাত্র। তারা ইসলামের গন্ধ পেলেই উগ্র হয়ে ওঠে; সবসময় ইসলামের প্রতি সাম্প্রদায়িক আক্রোশ প্রকাশ করে। আমরা তাদেরকে ইসলামের প্রতি সহনশীল হওয়ার আহ্বান করি; আলেম-ওলামার সান্নিধ্যে এসে ইসলামের শান্তিময় বাণী গ্রহণের আমন্ত্রণ জানাই। একটি শান্তিপ্রিয় সমাজ গড়তে হলে একে অপরকে আন্তরিকভাবে বোঝার চেষ্টা করতে হবে। তাদের প্রতি আমাদের দ্বীনি দাওয়াত কবুলের আহ্বান জানাই।

তিনি সেই সকল মজলূম শহীদ; যারা ইসলামী মূল্যবোধ, চিন্তা-চেতনা ও নবীর মান-সম্মান রক্ষার উদ্দেশ্যে হেফাজতের ১৩ দফা দাবী বাস্তবায়নকল্পে নাস্তিকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে ২০১৩ সালে ৫ মে রাতে শাপলা চত্বরে শহীদ হয়েছেন, তাদের বিশেষভাবে স্বরণ করে বলেন, আমি এবং আল্লামা আহমদ শফী (রহ.) নিজ চোখে ঢাকার লালবাগ মাদরাসায় ৬ জন শহীদের লাশ দেখে অঝোরে কেঁদেছি। আল্লাহ তাআলা তাদের শাহাদতকে কবুল করুন। বাংলার জমিনে শহীদদের রক্ত বৃথা যাবে না। রক্ত দিয়েছি-আরো দেব, জান-মাল সবই দেব, তবুও আল্লাহর দ্বীনে এবং রসূলের শানে কোন আঘাত আসতে দেব না ইনশাআল্লাহ।
তিনি বলেন, সরকারকে শাপলা চত্বরের শহীদদের হত্যার বিচার করতে হবে। যতদিন হেফাজতের আন্দোলন থাকবে ততদিন সরকারের কাছে আমাদের এ দাবি থাকবেই।

তিনি আরো বলেন, আমাদের বেশ কিছু আলেম-ওলামা এখনো জেলে আবদ্ধ। এদেরকে জেলে রেখে নির্যাতন ও অপদস্থ করলে আপনাদের কখনো কল্যাণ হবে না। আল্লাহর শাস্তিকে ভয় করুন। মনে রাখবেন, আল্লাহ ছাড় দেন, কিন্তু ছেড়ে দেন না। আমি সরকারের নিকট দাবী করছি, হেফাজতের দায়িত্বশীল আলেম মাওলানা মামুনুল হক, মুফতি মুনির হোসাইন কাসেমী, মুফতি মাহমুদ গুনবী, মুফতি ফখরুল ইসলাম ও মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানীসহ জেলে বন্দি সকল আলেম-ওলামাকে মুক্তি দিন। মজলুম আলেমদের নামে দেয়া মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে দেশে পুনরায় আস্থা, স্থিতিশীলতা, ভালবাসা ও বন্ধুত্বের পরিবেশ ফিরিয়ে আনার আহবান জানাচ্ছি। এতে করে দেশ ও জাতির কল্যাণ বয়ে আসবে। অন্যথায় কোন কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে তার দায়বার সরকারকেই নিতে হবে।
হেফাজতের যুগ্ম-মহাসচিব আল্লামা জুনায়েদ আল হাবিব ও মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদীর যৌথ সঞ্চলনায় এতে বক্তব্য রাখেন, মহাসচিব আল্লামা সাজিদুর রহমান, সিনিয়র নায়েবে আমীর ও হাটহাজারী মাদ্রাসার মুহতামিম আল্লামা খলিল আহমদ কাসেমী, নায়েবে আমীর আল্লামা ছালাহ উদ্দীন নানুপুরী, মাওলানা আব্দুল আওয়াল, মুফতি জসিম উদ্দীন, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা আইয়ুব বাবুনগরী,
ড. আহমদ আব্দুল কাদের, মাওলানা ফুরকানুল্লাহ খলিল, মুহিউদ্দীন রাব্বানী, আব্দুল কাইয়ুম সোবহানী, মুফতি মোবারক উল্লাহ, খোরশেদ আলম কাসেমী, যুগ্ম-মহাসচিব আশরাফ আলী নিজামপুরী, মাওলানা মীর ইদরিস, মুফতি হারুন ইজহার, নাছির উদ্দীন মুনির, সহকারী মহাসচিব আহমদ আলী কাসেমী, মুফতি হারুন ইজহার, জাকারিয়া নোমান ফয়জী, মুফদি আজহারুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি বশিরুল্লাহ, অর্থ সম্পাদক মুফতি মোহাম্মদ আলী, প্রচার সম্পাদক মুফতি কেফায়েতুল্লাহ আযহারী, ড. নুরুল আবছার আযহারী, হারুন আযিযি নদভী, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট শাহিনুর পাশা চৌধুরী, মাওলানা জুনাইদ বিন জালাল প্রমূখ।
সকাল ১১ থেকে শুরু হওয়া রুদ্ধদ্বার এ সভা চলে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। সভায় হেফাজতের নতুন পুনর্গঠিত কমিটির ২১১ সদস্যের মধ্যে দেড় শতাধিক নেতা উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
হেফাজতের এ সভাকে কেন্দ্র করে বাবুনগর মাদ্রাসা এলাকায় ব্যাপক আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
সভা শেষে মহাসচিব আল্লামা সাজিদুর রহমান কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচিতে রয়েছে- কারাবন্দি আলেমদের মুক্তি ও সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে আগামী ২৮ অক্টোবর ঢাকায় জাতীয় ওলামা মাশায়েখ সম্মেলন, দেশব্যাপী মহানগর, জেলা-উপজেলা কমিটি গঠন করে প্রত্যেক জেলায় 'শানে রেসালত সম্মেলন' আয়োজন।
বৈঠকে উপস্থিত এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ২৮ অক্টোবরের মধ্যে জেলবন্দি আলেমদের মুক্তি না দিলে ওই সমাবেশ থেকেই রাজপথের কঠোর কর্মসূচিতে ফিরবে হেফাজত।


বিভাগ : বাংলাদেশ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মনোহরদীতে যুবকের বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাগুরায় ৬ ইটভাটায় অভিযান: ১৩ লাখ টাকা জরিমানা, ২টি ভাঙ্গচুর
শরীয়তপুর পৌরসভার খাল উদ্ধার অভিযান শুরু
কলাপাড়ায় গভীর রাতে বসত ঘরে প্রবেশ করে গৃহবধূকে হত্যা করে দুর্ধর্ষ ডাকাতি
তারাকান্দায় সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক অপ্রকৃতস্থ যুবকের মৃত্যু
আরও

আরও পড়ুন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি আবেদন বিকেলে শুরু

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি আবেদন বিকেলে শুরু

মনোহরদীতে যুবকের বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

মনোহরদীতে যুবকের বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন প্রিন্সেস রিমা

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন প্রিন্সেস রিমা

মানবতাবিরোধী অপরাধীরা যেন নির্বাচন করতে না পারে : বদিউল আলম  মজুমদার

মানবতাবিরোধী অপরাধীরা যেন নির্বাচন করতে না পারে : বদিউল আলম মজুমদার

মাগুরায় ৬ ইটভাটায় অভিযান: ১৩ লাখ টাকা জরিমানা, ২টি ভাঙ্গচুর

মাগুরায় ৬ ইটভাটায় অভিযান: ১৩ লাখ টাকা জরিমানা, ২টি ভাঙ্গচুর

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে মাস্কের বিতর্কিত ইশারা নিয়ে তীব্র সমালোচনা

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে মাস্কের বিতর্কিত ইশারা নিয়ে তীব্র সমালোচনা

লাখ লাখ ভারতীয় হারাতে যাচ্ছেন মার্কিন নাগরিকত্ব

লাখ লাখ ভারতীয় হারাতে যাচ্ছেন মার্কিন নাগরিকত্ব

শরীয়তপুর পৌরসভার খাল উদ্ধার অভিযান শুরু

শরীয়তপুর পৌরসভার খাল উদ্ধার অভিযান শুরু

কলাপাড়ায় গভীর রাতে বসত ঘরে প্রবেশ করে গৃহবধূকে হত্যা করে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

কলাপাড়ায় গভীর রাতে বসত ঘরে প্রবেশ করে গৃহবধূকে হত্যা করে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারে ‘সুপারিশ’ নিয়ে যা বললেন বদিউল আলম মজুমদার

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারে ‘সুপারিশ’ নিয়ে যা বললেন বদিউল আলম মজুমদার

আমাদের একমাত্র লক্ষ্য আমেরিকার শত্রুদের পরাজিত করা: ট্রাম্প

আমাদের একমাত্র লক্ষ্য আমেরিকার শত্রুদের পরাজিত করা: ট্রাম্প

সড়ক থেকে সরেছেন প্রবাসীরা, স্বাভাবিক হয়েছে যান চলাচল

সড়ক থেকে সরেছেন প্রবাসীরা, স্বাভাবিক হয়েছে যান চলাচল

হিজাববিহীন তাওয়াফ! কে এই পাকিস্তানি নারী?

হিজাববিহীন তাওয়াফ! কে এই পাকিস্তানি নারী?

চীনের যে অস্ত্রের ভয়ে কাঁপছে ভারত আমেরিকা

চীনের যে অস্ত্রের ভয়ে কাঁপছে ভারত আমেরিকা

প্রথম সামাজিক অনুষ্ঠানে নাচলেন ট্রাম্প-মেলানিয়া

প্রথম সামাজিক অনুষ্ঠানে নাচলেন ট্রাম্প-মেলানিয়া

ফেসবুকে যা লিখলেন আলোচিত অভিনেতা জয়

ফেসবুকে যা লিখলেন আলোচিত অভিনেতা জয়

শিল্পী সমিতি থেকে ফ্যাসিস্ট নিপুণের স্থায়ী বহিষ্কার

শিল্পী সমিতি থেকে ফ্যাসিস্ট নিপুণের স্থায়ী বহিষ্কার

অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে ট্রাম্পের কঠোর পদক্ষেপ, সিবিপি ওয়ান অ্যাপ বাতিল

অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে ট্রাম্পের কঠোর পদক্ষেপ, সিবিপি ওয়ান অ্যাপ বাতিল

টিকা না পেয়ে সড়ক অবরোধ করেছেন প্রবাসীরা

টিকা না পেয়ে সড়ক অবরোধ করেছেন প্রবাসীরা

তারাকান্দায় সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক অপ্রকৃতস্থ যুবকের মৃত্যু

তারাকান্দায় সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক অপ্রকৃতস্থ যুবকের মৃত্যু