বিরোধী দলের টানা তিনদিনের অবোধে ২য় দিনেও ফরিদপুরে ঢিলে ঢালা অবোধ পালন হয়েছে। দেখা মেলেনি বিত্রনপির কোন নেতাকর্মীর। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি উচ্ছ্বসিত । তারপরও সকাল থেকে ফরিদপুরের উপর দিয়ে দূরপাল্লার পরিবহন বাস তেমন একটা ছেড়ে যেতে বা আসতে দেখা যায়নি। তবে স্হানীয় ও অভ্যান্তরীন রুটের বেশ কিছু গাড়ী চলতে দেখাগেছে। কোথাও কোন অঘটনের সংবাদ শোনাযানি। তবে পুলিশের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত। অপরদিকে,
সদরপুরেও বিএনপির অবোরধের কোন প্রভাব পড়েনি,প্রতিদিনের মতই সকল প্রকার যানবাহন চলাচল ছিল স্বাভাবিক। ব্যাংক বীমাও লেনদেন ছিল প্রতিদিনের মত। বাজারঘাট ছিল খোলা।
সালথায়ও কোন অবোধ পালন হয়নি বলে জানাগেছে। নিত্যদিনের মতই স্হানীয় যানবাহন চলাচল করছে বলে জানাগেছে। রাস্তায় বিএনপির কোন নেতাকর্মী কে দেখাযায়নি। তবে সবার মধ্যেই একটি চিন্তার ছাপ লক্ষ করা গেছে। কাঁচাবাজার সহ সকল প্রকার পন্যের বেচা কেনা ছিল স্বাভাবিক। কোথাও কোন খারাপ সংবাদ শোনাযায়নি।
নগরকান্দায় ও অবরোধের কোন ছাপ দেখাযায়নি তবে আওয়ামী লীগের ও অঙ্গদলের বহু নেতাকর্মী কে রাস্তায় স্বাভাবিক ভাবে হাঁটা চলা করতে দেখাগেছে। স্কুল কলেজ মাদ্রাসা খোলা ছিল। বাজারঘাটও ছিল নিত্যদিনের মত। কোথাও কোন অঘটনের খবর শোনাযায়নি। পাশাপাশি ভাঙ্গা ও মধুখালি, চরভদ্রাসন,আলফাডাঙ্গা, ও বোয়ালমারী উপজেলায়ও অবরোধ পালন হয়নি বলো জানাগেছে। তবে অবরোধ পালনে সরসরি বিএনপি এবং শরিক দলের নেতা/কর্মীদের রাজপথে স্ব শরীরের উপস্থিতি না থাকলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কড়া পাহাড়ায় ছিল লক্ষনীয়। আবার কেউ কেউ বলছেন। এখন হরতাল অবরোধ ডাকলে কৃত্রিম উপায় তা পালন হয়ে যায়।