রাজশাহীতে বিএনএম এর হেভিওয়েট প্রার্থী কে ? প্রশ্ন সর্বত্রই, বিএনপি বলছে সব চাপাবাজি
২৫ নভেম্বর ২০২৩, ০৭:৩৮ পিএম | আপডেট: ২৫ নভেম্বর ২০২৩, ০৭:৩৮ পিএম
কিংস পাটি হিসাবে আলোচিত বাংলাদেশ জাতীয়বাদী আন্দোলন (বিএনএম) রাজশাহীতে কিংস হচ্ছেন সেটি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। জাতীয় ও স্থানীয় দৈনিক তাদের খবর প্রচারিত হওয়ায় মানুষের দৃষ্টি পড়েছে। রাজশাহীর ছয়টি আসনে নাকি তারা প্রার্থী দেবে। এজন্য দুজনের নাম জানা গেলেও আরো চারজন খুজছে। পরিকল্পনা ছিল বিএনপির ভারী থেকে মাঝারী পয্যায়ের নেতাদের ভাগিয়ে নিয়ে চমক দেয়া হবে। কিন্তু তা হালে পানি পায়নি। বিএনপি থেকে মতিউর রহমান মন্টু নামে একজনকে তাদের পালে ভেড়ালেও সেটিও এখন কোন হেভিওয়েট নেতা নয়্ আর সাবেক মন্ত্রী ব্যারিষ্টার আমিনুল হকের ভাই সাবেক সেনা কর্মকর্তা শরীফ উদ্দিন। তবে তিনি বিএনািপর কোন পয্যায়ের নেতা নন। বিএনএফ থেকে নির্বাচন করবে বলে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এমন কথা বিএনএফ নেতাদের। বিএনপি থেকে হেভিওয়েট নেতা যাচ্ছেন এমন কথা মানতে রাজীনন বিএনপি চেয়াপার্সনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু। তিনি বলেন, দু’একজন দলছুট হতে পারে তা গোনার মত নয়। বিএনপির নেতাকর্মীরা শহীদ জিয়ার আদর্শের সৈনিক। আমরা বিএনপির আদর্শ বুকে ধারন করে মরব। কোন বেঈমান হিসাবে নয়। যারা বেঈমানি করবে তারা আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে। জিয়া সৈনিকদের মৃত্যু নেই। একজন মারা গেলে আরো দশজন জন্ম নিবে। বিএনপির হেভিওয়েট নেতা প্রসঙ্গে বলেন কবির হোসেন, আমিনুল হক, কামরুল মনিরের মত নেতারা মারা গেছেন। আর যারা রয়েছেন তারা কারাগারে। অতএব হেভিওয়েট পাবে। এসবই মিথ্যে প্রচারনা। বিএনএফ রাজশাহী ছয়টি আসন ঘিরে যাদের নাম শেথানা যাচ্ছে তারা হলেন রাজশাহী-১ শরীফ উদ্দিন ও তাসফিয়া বিনতে নাজিব ড্রেসি। সদর আসন ব্যবসায়ী আব্দুল বারী নামে একজন ব্যবসায়ী রাজশাহী-৩ আসন থেকে বিএনপি হতে বহিস্কৃত নেতা মতিউর রহমান মন্টু, রাজশাহী-৪ বাগমারার শহিদুল ইসলাম একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষক তার স্ত্রী মহিলা আওয়ামীলীগের নেত্রী। রাজশাহী-৫ থেকে শিক্ষক শফিকুল ইসলাম, রাজশাহী-৬ আসন থেকে রায়হান আলী ও সামাদ।
বিএনএম এর জেলা সাধারন সম্পাদক শরিফুল ইসলাম বলেন, তাদের দলে অনেক বিএনপি নেতাকর্মী যোগ দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। যার মধ্যে হেভিওয়েট নেতা রয়েছে। তবে হেভিওয়েট নেতাদের নাম জানানো হয়নি।
রাজশাহী সদর আসনে এমপি আছেন জোটের সঙ্গী ওয়াকার্স পাটির সাধারন সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা আর রাজশাহী-৬ আসনে রয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। বিএনএম নেতারা বলছেন অন্তত: তারা দুটি আসন টার্গেট করেছেন।
ইতোমধ্যে তারা নগরীর একটি হোটেলে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে একটি সভা করেছেন। সূত্র জানায় সেখানে বিএনপির কোন হেভিওয়েট নেতাকে দেখা যায়নি। তারা বলছেন অপেক্ষা করেন চমক আছে। আসলে কি তাই ? এসব বিষয়ে পাত্তা দিতে ইচ্ছুক নন জেলা ও মহানগর পয্যায়ের নেতারা। তাদের কথা ওসব একেবারে মাথাই নেই। আমরা মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার নিয়ে আন্দোলনে আছি। বিএনপির বিরুদ্ধে বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য এসব অপখেলা চলছে। ওসব করে লাভ হবে না। ওদের বিষয়ে কথা বরে ওদের খালি খালি হাইলাইট করার দরকার কি।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
বায়তুল মোকাররমের ঘটনার জেরে ইফা মহাপরিচালক প্রত্যাহার
কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?
এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী
নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে
রাষ্ট্র গঠনে যা করা জরুরি
নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রস্তাবনা
ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
ইসরাইল এখনো সন্ত্রাসীর মতো হামলা চালাচ্ছে
দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন অতিশী
ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়
বৃষ্টির মতো রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর পালিয়েছেন লাখ লাখ ইসরাইলি
পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ
শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক
অশান্ত মণিপুরে সেনা টহল
‘ট্রাম্প ও তার দল ভণ্ডামি করছে’
হেলিকপ্টারে যেতে পারলেন না ভারতের দুই মন্ত্রী
মার্কিনিদের লেবানন ছাড়ার আহ্বান
সংঘাতের মধ্যে নতুন অস্ত্র সামনে আনলো ইরান
ভারতকে পারমাণবিক সাবমেরিন আন্ডারওয়াটার ড্রোন দেবে ফ্রান্স