জমি দখল, নিয়োগ বাণিজ্য, চাঁদাবাজিতে জড়িত জাবি ছাত্রলীগের সম্পাদক লিটন!

Daily Inqilab জাবি সংবাদদাতা

০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম

জমি দখল, নিয়োগ বাণিজ্য, চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে জড়িত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখা ছাত্রলীগের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান লিটন। তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ স্থানীয় এলাকাবাসী। এমনকি লিটনের অশোভন আচরণ ও অপকর্মে ক্ষুব্ধ খোঁদ তার অনুসারীরা। ফলে লিটনকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন তারা। তার প্রেক্ষিতে চার সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী এলাকায় জমি দখল, চাঁদাবাজি, শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়োগে হস্তক্ষেপ, বাস-লেগুনা আটকিয়ে মাসোহারা আদায়, নিজ নেতাকর্মীর মোবাইল চেকসহ নানা অপকর্ম করে টাকা আদায় করেন লিটন। ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী ইসলামনগর এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের এক শিক্ষকের জমি দখলে সহযোগিতা করে বড় অঙ্কের টাকা নেন তিনি। এছাড়া একই এলাকায় মো. শুকুর মাহমুদ (৬০) নামে এক বক্তির জমি দখলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের এক শিক্ষককে সহযোগিতা করে টাকা নিয়েছেন লিটন। এ ঘটনায় ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে গত বছরের ৩ আগস্ট আশুলিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী। এছাড়াও লিটনের বিরুদ্ধে জমি দখলে সহযোগিতা করার ডজন খানেক অভিযোগ রয়েছে। সে সংক্রান্ত কিছু ভিডিও এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে।

এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়োগে হস্তক্ষেপ করেন লিটন। তিনি তদবির করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজিলাতুন্নেসা হলের সহকারী হল সুপার পদে জেসমিন রহমান রুপালী নামে এক নারীকে নিয়োগ দিয়েছেন। জেসমিন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক এক সাংগঠনিক সম্পাদকের বোন। এদিকে গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর প্রভাষক পদে চাকরি প্রত্যাশী এক নারী শিক্ষার্থীকে নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনে গিয়ে উপাচার্য অধ্যাপক মো. নূরুল আলমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন লিটন। চাকরি প্রত্যাশী আনিকা সুবাহ্ বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের ৪৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি। তিনি ছাত্রলীগ সম্পাদকের মেয়ে বন্ধু (গার্লফ্রেন্ড) বলে জানা গেছে।

অন্যদিকে ওই সম্পাদকের নির্দেশে গত বছর ঢাকা থেকে শেরপুরগামী এম. ডি সুপার নামের একটি বাস (নম্বর: ঢাকা মেট্রো-ব ১৪-৯৩১৬) ভাঙচুর করে ক্যাম্পাসে ঢুকিয়ে আটকে রাখেন লিটনের অনুসারী শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক শেখ রাজু। তখন রাজু অভিযোগ করেছিলেন, ‘বাসটি ৫ এপ্রিল তার মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেয়।’ তবে মালিক পক্ষের দাবি করেন, বাসটি ওইদিন টার্মিনাল ছেড়ে আসেনি। নিজের একটি বাস ঢাকা-শেরপুর রুটে চালানোর জন্য দীর্ঘদিন ধরে ‘পারমিট’ নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন সাবেক ওই ছাত্রলীগ নেতা। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি না পাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ দিয়ে তিনি এই ঘটনা ঘটিয়েছেন। পরে তাকে ঢাকা-শেরপুর রুটে বাস চালানোর ‘পারমিট’ ও লিটনকে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে সমঝোতা করেন।

এ বিষয়ে শেরপুর ট্রাভেলস’র বাইপাইল শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত আমির আলী বলেন, ‘মিথ্যা অভিযোগে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লিটন এম. ডি সুপার বাসটি আটকে রাখে। এমনকি ভাঙচুর করে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। পরে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে বাসটি ছেড়ে দেয়।’

এদিকে সেক্রেটারির হলের পরিচয়ে ওই হলের নেতাকর্মীরা ক্যাম্পাসে ঠুনকো ঘটনায় মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। বহিরাগত, ছাত্র, সাংবাদিক, ইউপি সদস্যকেও মারধরের ঘটনা ঘটেছে। অধিকাংশ ঘটনায় বিচার না হওয়ায় নেতাকর্মীরা আরো উগ্র হয়ে পড়েছে। এদিকে হল উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের আসন থেকে উঠিয়ে বসেন শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি-সেক্রেটারি। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে বিজ্ঞপ্তি দেন জাবি শিক্ষক সমিতি। অন্যদিকে মাদক ও অবৈধ বাইকের ব্যবসার সাথেও জড়িত থাকার অভিযোগ আছে লিটনের। ৪৩ ব্যাচের শিক্ষা সমাপনী উৎসবে জাবি সেক্রেটারি মদ খেয়ে নাচার ভিডিও প্রকাশ পায়। ওই মদ আনতে গিয়ে জাবির একটি এ্যম্বুলেন্স ঢাকার বংশাল থানায় আটকও হয়। এর আগে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে একটি ভাষণে ভুলভাল তথ্য দিয়ে ভাইরাল হয় এই লিটন। এ নিয়ে গোটা দেশে সমালোচনা ছড়িয়ে পড়ে।

অন্যদিকে মিজান ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস’র স্বত্বাধিকারী মিজানকে আটকে রেখে ৯৭ হাজার ৫০০ টাকা আদায় করেন লিটন। মিজানকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে আটকে রেখে টাকা অস্ত্রের মুখে টাকা নেন লিটনের ঘনিষ্ট বন্ধু ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা লায়েব আলি। তখন লিটন কুমিল্লায় ছিলেন, তবে তিনি লায়েব আলির সঙ্গে একটু পরপর ফোনে যোগাযোগ করছিলেন বলে জানিয়েছেন মিজান। তিনি বলেন, ‘আমাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে আটকে রেখে ৯৭ হাজার ৫০০ টাকা নেয়। তবে আমাদের ট্যুরের ব্যস্ততা থাকায় কিছু করতে পারিনি।’

এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন ইসলামনগর এলাকায় বাসা-বাড়ির বর্জ্য সংগ্রহের কাজ করতেন শামীম বাবু নামে এক ব্যক্তি। তবে লিটন তাকে সরিয়ে অন্য এক ব্যক্তির সঙ্গে চুক্তি করে কাজ করাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, লিটন প্রতিমাসে নতুন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ২২ হাজার টাকা আদায় করেন। তাছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে চলাচলরত বাস-লেগুনা আটকিয়ে মাসোহারা আদায় করেন তিনি।

ছাত্রলীগ নেতারা জানান, সাধারণ সম্পাদক পদে আসীন হওয়ার পর থেকে লিটন নানা অপকর্ম করে টাকা আদায় শুরু করেন। কিছুদিনের মধ্যেই লিটনের আচরণ পালটানো শুরু করে। অঢেল সম্পদের মালিক বনে যাওয়া লিটনকে কফি কালারের একটি গাড়িতে (নম্বর: ঢাকা মেট্রো গ; ৩৭-২২১৫) চড়তে দেখা যায়। গাড়িটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে বিভিন্ন সময় পার্কিং করতে দেখা যায়।

এর আগে, গত ২৩ জানুয়ারি লিটনের বিরুদ্ধে হল কমিটি দিতে ব্যর্থতা, কর্মীদের সময় না দিয়ে জমি দখলে মনোনিবেশ ও অন্য হলের নেতা-কর্মীর সঙ্গে অশোভন আচরণসহ বিভিন্ন অভিযোগ তুলে তাকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন ছয় হলের তার অনুসারীরা। এরপর থেকে ক্যাম্পাসের রাজনীতি থেকে দূরে রয়েছেন লিটন। গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. নূরুল আলমের সঙ্গে ঢাকা-১৯ (সাভার ও আশুলিয়া) আসনের নবনির্বাচিত স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য সাইফুল ইসলাম সাক্ষাৎ করতে আসেন। সেখানে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতিসহ অন্য নেতাকর্মীরা শুভেচ্ছা জানাতে গেলেও সাধারণ সম্পাদক যাননি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনী প্রচারণার সময় স্বতন্ত্র প্রার্থী কাছ থেকে টাকা নিলেও নৌকার পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী একটি কেন্দ্র দখলের চেষ্টা চালায় সম্পাদক। স্থানীয়দের বাধায় সেটা সফল হয়নি। এজন্য বর্তমান সাংসদের সাথে সেক্রেটারির বিরোধ প্রকাশ্য। এরপর দিন শুক্রবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় লিটন তার হলের নেতাকর্মীদের নিয়ে বৈঠক করছিলেন। এ সময় যে নেতাকর্মীরা লিটনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন, তারা বাইক নিয়ে মহড়া দিলে বৈঠকের স্থান ত্যাগ করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের খেলার মাঠে অবস্থান নেন লিটন। তখন বিদ্রোহী নেতাকর্মীরা বাইক নিয়ে হলের আশেপাশে মহড়া দিতে থাকেন।

এসব ঘটনার প্রেক্ষিতে গত ২৭ জানুয়ারি দিবাগত রাতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভূত পরিস্থিতি তদন্তের জন্য কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দফতর সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম পান্থ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে চার সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। এছাড়া বিজ্ঞপ্তিতে নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক পরিবেশ অক্ষুণ্ন রাখা এবং সংগঠনের শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে এক বছর ২৫ দিন আগে জাবি শাখা ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে। ২০২২ সালের ৩ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আকতারুজ্জামান সোহেলকে সভাপতি এবং ৪৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. হাবিবুর রহমান লিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে দুই সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। তাদের মধ্যে, লিটন পোষ্য কোটায় ভর্তি হয়েছিলেন। পোষ্য কোটায় ভর্তিকৃত কেউ হলে থাকার নিয়ম না থাকলেও তিনি একাই চারজনের কক্ষ একা দখল করে থাকেন।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ফারহান আনজুম বলেন, ‘কমিটির মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। এছাড়া বর্তমানে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তাতে অতিদ্রুত এই কমিটি বিলুপ্তি করা উচিত। কারণ বর্তমান কমিটির দুই শীর্ষ নেতার প্রতি কোনো নেতাকর্মী সন্তুষ্ট না। তারা নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত সময় পার করে। নেতাকর্মীদের খোঁজ নেওয়া দূরে থাক সাংগঠনিক কাজকর্মও ঠিকভাবে করেন না।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে আরেক নেতা বলেন, ‘হাবিবুর রহমান লিটন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়া থেকে কর্মীদের খোঁজ রাখেননি। এছাড়া তার বিরুদ্ধে নেতাকর্মীদের ব্যবহার করে জমি দখলসহ নানা গুরুতর অভিযোগ পেয়েছি। তাই আমরা তাকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছি।’

সার্বিক বিষয়ে জানতে সাধারণ সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান লিটনকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। তবে এর আগে তিনি বলেন, ‘জমি দখলের অভিযোগ আমার নামে অপপ্রচার, মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন। যদি আমি এসব করতাম তাহলে আমার নামে তো মামলা হওয়ার কথা ছিল।’ তবে সভাপতি আকতারুজ্জামান সোহেলকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।


বিভাগ : বাংলাদেশ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

মধ্যরাতে অনশনে যোগ দিলেন জবির অর্ধশতাধিক ছাত্রী

মধ্যরাতে অনশনে যোগ দিলেন জবির অর্ধশতাধিক ছাত্রী

রিয়ালকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে চ্যাম্পিয়ন বার্সা

রিয়ালকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে চ্যাম্পিয়ন বার্সা

গোলরক্ষক বীরত্বে ১০ জনের ইউনাইটেড হারাল আর্সেনালকে

গোলরক্ষক বীরত্বে ১০ জনের ইউনাইটেড হারাল আর্সেনালকে

৯ দফা বাস্তবায়নে পদক্ষেপ কতদূর?

৯ দফা বাস্তবায়নে পদক্ষেপ কতদূর?

মর্গের দুই লাশের দাবিদার দুই পরিবার,

মর্গের দুই লাশের দাবিদার দুই পরিবার,

আইনজীবীকে হত্যার হত্যাচেষ্টা: শেখ হাসিনা-জয়সহ ৯৩ জনের মামলা এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ

আইনজীবীকে হত্যার হত্যাচেষ্টা: শেখ হাসিনা-জয়সহ ৯৩ জনের মামলা এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ

তথ্য থাকলেও সন্দেহজনক লেনদেনে দেরিতে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিএফআইইউ!

তথ্য থাকলেও সন্দেহজনক লেনদেনে দেরিতে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিএফআইইউ!

সাবেক এমপি হেনরীর ৫৬ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ,

সাবেক এমপি হেনরীর ৫৬ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ,

গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যোগে উৎকণ্ঠায় নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ীরা

গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যোগে উৎকণ্ঠায় নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ীরা

দেশে এইচএমপি ভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত

দেশে এইচএমপি ভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত

শাহজালাল বিমানবন্দরে বিমান বাহিনীর সদস্যদের অপসারণে আইনি নোটিশ

শাহজালাল বিমানবন্দরে বিমান বাহিনীর সদস্যদের অপসারণে আইনি নোটিশ

চকরিয়ায় পুলিশ-সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলি: বসতবাতিতে আগুন, ওয়ার্ড মেম্বারসহ আহত ২

চকরিয়ায় পুলিশ-সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলি: বসতবাতিতে আগুন, ওয়ার্ড মেম্বারসহ আহত ২

স্বাধীন সামরিক বাহিনী সংস্কার কমিশন গঠনের প্রস্তাব

স্বাধীন সামরিক বাহিনী সংস্কার কমিশন গঠনের প্রস্তাব

শেখ হাসিনার চোখ ছিল শুধু ঢাকা থেকে টুঙ্গীপাড়া পর্যন্ত : সারজিস

শেখ হাসিনার চোখ ছিল শুধু ঢাকা থেকে টুঙ্গীপাড়া পর্যন্ত : সারজিস

শেখ হাসিনা ভারতের সাথে বৈষম্যমৃলক চূক্তি করেছিলেন-মৌলভীবাজারে সারজিস আলম

শেখ হাসিনা ভারতের সাথে বৈষম্যমৃলক চূক্তি করেছিলেন-মৌলভীবাজারে সারজিস আলম

ব্র্যাক ব্যাংকের টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড জয় ২০২৪ সালে ১.৬ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স সংগ্রহ

ব্র্যাক ব্যাংকের টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড জয় ২০২৪ সালে ১.৬ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স সংগ্রহ

ওসি মুহিবুল্লাহকে বাঁচাতে স্বজনদের মানববন্ধন

ওসি মুহিবুল্লাহকে বাঁচাতে স্বজনদের মানববন্ধন

পাটগ্রাম সীমান্তে বাংলাদেশিকে লক্ষ্য করে বিএসএফের গুলি, আহত ১

পাটগ্রাম সীমান্তে বাংলাদেশিকে লক্ষ্য করে বিএসএফের গুলি, আহত ১

ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বন্ধে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ৬ হাজার প্রতিষ্ঠান: বিপিজিএমইএ

ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বন্ধে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ৬ হাজার প্রতিষ্ঠান: বিপিজিএমইএ

চলমান সংস্কার গতিশীল করতে হবে, যাতে কেউ প্রশ্ন তুলতে না পারে : মান্না

চলমান সংস্কার গতিশীল করতে হবে, যাতে কেউ প্রশ্ন তুলতে না পারে : মান্না