জাবিতে ধর্ষণের ঘটনার পর প্রতিবাদে যা যা হলো
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) এক দম্পতিকে কৌশলে ডেকে নিয়ে স্বামীকে মীর মশাররফ হোসেন হলের একটি কক্ষে আটকে রেখে পাশের জঙ্গলে স্ত্রীকে ধর্ষণের ঘটনার বিচার দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। এ ঘটনা ছাড়াও যৌন নিপীড়নের যতগুলো অমীমাংসিত ঘটনা আছে সবগুলোর নিষ্পত্তির জোরালো দাবি জানাচ্ছেন সংক্ষুব্ধ শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। দফায় দফায় নিপীড়ন বিরোধী স্লোগানে মুখরিত হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।
ক্লাস বর্জন করে ধর্ষণের প্রতিবাদে বাংলা বিভাগ
শনিবার রাতে ঘটা ধর্ষণের প্রথম প্রতিবাদ শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে শিক্ষক- শিক্ষার্থীরা। রবিবার সকালে ক্লাস বর্জন করে প্রায় তিন শতাধিক শিক্ষক শিক্ষার্থী শহিদ মিনার সংলগ্ন রাস্তায় একত্রিত হয়ে ধর্ষণ বিরোধী স্লোগান দিতে থাকে। পরে তা বিক্ষোভ মিছিলে রূপ নেয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ভবনে উপাচার্যের বাসভবনে পৌঁছায়। সেখানে উপাচার্যের কাছে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবি জানায়। তাদের দাবিগুলো ছিল- বিশ্ববিদ্যালয় বাদী হয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা করা, জরুরি সিন্ডিকেট ডেকে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া, তিন দিনের মধ্যে হলগুলো থেকে অছাত্রদের বের করা।
অভিযুক্তদের সনদ স্থগিত, তদন্ত কমিটি
শিক্ষক শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. নূরুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের এক জরুরি সভায় অভিযুক্তদের সনদ স্থগিত করা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অভিযুক্তদের মধ্যে মোস্তাফিজুর রহমান ও শাহ পরানের সনদ স্থগিত এবং মো. মুরাদ হোসেন, সাগর সিদ্দিকী, সাব্বির হাসান সাগর ও হাসানুজ্জামানের সনদ স্থগিতের সাথে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়া তাদের ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত করা হয়েছে। ধর্ষণের ঘটনা তদন্তে সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক অজিত কুমার মজুমদারকে সভাপতি করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ ছায়েদুর রহমান, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আফসানা হক ও সদস্য সচিব ডেপুটি রেজিস্ট্রার (আইন) মাহতাব-উজ-জাহিদ। এছাড়া আবাসিক হলগুলোতে অবৈধভাবে অবস্থানরত অছাত্রদের আগামী ৫ কর্মদিবসের মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয় এ সভায়। সভা শেষে উপাচার্য অধ্যাপক মো. নূরুল আলম বলেন, ‘অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের সনদ স্থগিতের পাশাপাশি তাদেরকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত করা হয়েছে। ক্যাম্পাস বহিরাগতদের প্রবেশ ও অস্থায়ী দোকানপাট নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অছাত্র ও পোষ্যদের আবাসিক হল থেকে বের হওয়ার নির্দেশনা দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হচ্ছে। তারা বের না হলে বিধি অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ধর্ষণের বিরুদ্ধে মশাল মিছিল
এ দিন সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় ধর্ষণের প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে একটি মশাল মিছিল শুরু করে শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে শুরু হয়ে মীর মশাররফ হোসেন হল, কেন্দ্রীয় ক্যাফেটরিয়া, ছাত্রীদের আবাসিক হল ও প্রান্তিক গেট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে এসে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এতে প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এ সময় তাদেরকে ‘ক্যাম্পাসে ধর্ষণ কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘ধর্ষকের বিরুদ্ধে, আগুন জ্বালো একসাথে’, ‘প্রশাসনের বিরুদ্ধে, আগুন জ্বালো একসাথে’, অবৈধ ছাত্র, মানি না মানবো না’, ধর্ষকের দুই গালে, জুতা মারো তালে তালে’, ‘আমার বোন ধর্ষিত কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৪৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল বলেন, জাহাঙ্গীরনগর ধর্ষকদের নয়, আমরা প্রশাসনকে বলে দিতে চাই এই ক্যাম্পাসে ধর্ষকদের মদদদাতাদের কোন ঠাঁই নাই। বিশ্ববিদ্যালয় আমাদেরকে সিস্টেমের ফাঁদে ফেলে ধর্ষকে পরিণত করেছে। গণরুম কালচার একজন শিক্ষার্থীর মানসিকতা পরিবর্তন করে দেয়। তার মানসিকতা বিকৃত করে ধর্ষকে পরিণত করতে সহায়তা করে।
ধর্ষণের ঘটনার দ্বিতীয় দিন অব্যাহত ছিল তীব্র আন্দোলন
ধর্ষণের ঘটনার দ্বিতীয় দিন গত সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে ধর্ষণ ও নিপীড়ন বিরোধী গণ পোস্টারিং কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সাংসদের আহ্বায়ক আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণের ঘটনার আগেও বহু নিপীড়নের ঘটনা ঘটেছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিপীড়কদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়নি। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরনের ঘটনা ঘটেই চলছে। আমরা ধর্ষকদের শাস্তি নিশ্চিত করাসহ এর আগের নিপীড়নের অমিমাংসিত ঘটনাগুলোর বিচার নিশ্চিত করতে চাই।’
এরপর দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলা ভবনের সামনে মানববন্ধন করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থীরা। পরে সেখান থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তারা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা হয়ে মীর মশাররফ হোসেন হলের সামনে যায়। হলটির সামনে কিছুক্ষণ বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন তারা। পরে নতুন কলা ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। এসময় শিক্ষার্থীরা ধর্ষণ বিরোধী স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী ইব্রাহিম মৃধা বলেন, ‘যারা ধর্ষকদের আশ্রয় ও প্রশ্রয়দাতা তাদের আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই। এ ধরনের ঘটনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। প্রশাসনের কাছে দাবি থাকবে, যেসব শাস্তি ধর্ষকদের দেওয়া হয়েছে তার যেন যথাযথ বাস্তবায়ন হয়। নাহলে আরও কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
নিপীড়ন বিরোধী মঞ্চ গঠন
এদিন দুপুর দুইটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলা ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বসেন আন্দোলনরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। সেখানে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ধর্ষণ ও নিপীড়নমূলক ঘটনাগুলোর বিচার নিশ্চিত করতে আন্দোলনের রূপরেখা বাস্তবায়নে ‘নিপীড়ন বিরোধী মঞ্চ’ নামে প্ল্যাটফর্ম ঘোষণা করা হয়। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দাবি জানানো হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
নিপীড়নবিরোধী মঞ্চের সংগঠকেরা জানান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্প্রতি অন্যায়-অপকর্ম ও নিপীড়নের সংখ্যা আশঙ্কাজনকহারে বাড়ছে। শিক্ষক মাহমুদুর রহমান জনি থেকে শুরু করে মীর মশাররফ হোসেন হলের পাশের জঙ্গলে বহিরাগত নারী ধর্ষণের মূল কারণ বিচারহীনতার সংস্কৃতি। এই সংস্কৃতি এখনই বন্ধ না করলে নিপীড়করা সাহস পেয়ে যাবে। এদের এখনই মূলোৎপাটন করতেই মঞ্চ গঠন করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার নিপীড়ন বিরোধী মঞ্চের কমিটি গঠন করা হয়। এতে দর্শন বিভাগের অধ্যাপক রায়হান রাইনকে আহ্বায়ক এবং পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মাহফুজ ইসলাম মেঘকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।
মঞ্চের সংগঠক ও ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আনিছা পারভীন জলি বলেন, ‘সকল নিপীড়ন ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়তে নিপীড়ন বিরোধী মঞ্চ গঠন করা হয়েছে। যারা এই আন্দোলনকে পরিচালনা করবে তাদের নিয়ে কমিটি ঘোষণা করা হবে। এই মঞ্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনের। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান সকল অন্যায়-অপকর্ম, নিপীড়ন ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে কাজ করবে।’
আন্দোলনের তৃতীয় দিন: চার দফা দাবিতে আন্দোলনের ডাক
ধর্ষণ ও নিপীড়নমুক্ত নিরাপদ ক্যাম্পাসের দাবিতে আন্দোলনের ডাক দেন ‘নিপীড়ন বিরোধী মঞ্চ’ এর নেতৃবৃন্দ। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে অনুষ্ঠিত এক মানববন্ধনে এই আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়া হয়। মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হল সংলগ্ন জঙ্গলে এক বহিরাগত নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় দায়িত্ব পালনে অবহেলার অভিযোগ এনে প্রক্টর আ স ম ফিরোজ উল হাসান ও হল প্রভোস্ট অধ্যাপক সাব্বির আলমের পদত্যাগসহ চার দফা দাবি জানায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এ সময় আন্দোলনকারীরা অতিসত্বর দাবিগুলো বাস্তবায়ন না হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটসহ সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেন।
তাদের অন্য দাবিগুলো হলো- আবাসিক হলে অবৈধভাবে অবস্থান করা অছাত্রদের বের করা, ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নে অভিযোগে অভিযুক্ত শিক্ষক মাহমুদুর রহমান জনিকে চাকরিচ্যুত করা, ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের সনদ বাতিল ও শাস্তি নিশ্চিত করা।
মানববন্ধনে দর্শন বিভাগের অধ্যাপক রাইহান রাইন বলেন, ‘ক্যাম্পাসে যত কিছুই হোক উপাচার্য সাহেব নির্বিকার থাকেন। আমাদের সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোন অভিভাবক নেই। অভিভাবক আছে ধর্ষক, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ীদের। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে হলে রাখছে। এই আন্দোলনের মধ্যদিয়ে আমরা অছাত্রদের হল থেকে বের করতে চাই, অপরাধের বিচার চাই, ক্যাম্পাসের নির্বিকার প্রশাসনের নিরসন চাই।’
ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘হল প্রশাসন প্রথমে ধর্ষণের কথা অস্বীকার করেছে। এরপর তারা ধর্ষককে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। প্রশাসন সিন্ডিকেটে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা যদি বাস্তবায়ন না করে তাহলে আমরা এক দফা দাবিতে আন্দোলনে যাবো। উপাচার্যকে বলতে চাই আপনি আপনার চেয়ার খুবই পছন্দ করেন। আপনি যদি এ চেয়ারে থাকতে চান তাহলে অতিদ্রুত এই ঘটনার বিচার করুন।’
সমাপনী বক্তব্যে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক পারভীন জলি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পাঁচ দিন সময়ের তিন দিন পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত অছাত্রদের কোন তালিকা প্রকাশ করতে পারেনি। ধর্ষণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো মামলা না করে থানায় শুধু একটি অভিযোগ দায়ের করেছে। উপাচার্য বারবার বলেন আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি। কমিটমেন্ট দেন কিন্তু তা বাস্তবায়ন করেন না। যেমনটি হয়েছে মাহমুদুর রহমান জনির ক্ষেত্রে। প্রায় দেড় বছর পার হয়েছে এখন পর্যন্ত তার কোনো বিচার হয়নি। তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে একজন সিন্ডিকেট সদস্যকে। তাহলে এই তদন্ত কমিটি নিরপেক্ষ হবে কীভাবে। ধর্ষককে যারা পালাতে সাহায্য করেছে তারা ছাত্রলীগের কর্মী। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মোস্তাফিজকে খুঁজে আনতে পাঠিয়েছিলেন ছাত্রলীগের দুজন কর্মীকে। তাহলে প্রক্টরিয়াল টিমের কাজ কি? এখান থেকে বোঝা যায় অভিযুক্তদের আটক করতে প্রক্টরের কোনো সদিচ্ছা ছিল না। এই প্রক্টর পদে বহাল থাকার সকল প্রকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন।’
এসময় মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার, দর্শন বিভাগের অধ্যাপক এ এস এম আনোয়ারুল্লাহ ভূঁইয়া ও অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান, সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামছুল আলম। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন আইবিএর অধ্যাপক আইরিন আক্তার, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সোহেল আহমেদ, ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক সোহেল রানা ও অধ্যাপক বোরহান উদ্দিন, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মনোয়ার হোসেন তুহিন, অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রনি হোসাইনসহ প্রায় ২০ জন শিক্ষক এবং শতাধিক শিক্ষার্থী।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
সরাইলে কৃষি জমি থেকে মাটি কাটার দায়ের একজনকে কারাদন্ড, অন্যজনের জরিমানা
অস্ত্র মামলায় দণ্ড থেকে খালাস পেলেন মতিউর রহমান নিজামী
সিকৃবিতে প্রকল্প এবং ফেলোসিপ পুরস্কার অনুষ্ঠান কাল
পর্তুগালে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৭
খুলনার কাউন্সিলর টিপু হত্যার তিন আসামি গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার
ইউক্রেন যুদ্ধে হারের কথা স্বীকার যুক্তরাষ্ট্রের
তাদের চোখের সামনে লাশগুলো থাকার কথা ছিল কিন্তু আছে শুধু ক্ষমতা
শত্রুদের অজানা অস্ত্র আছে ইরানের কাছে
ডিসেম্বরের সেরা বুমরাহই
রাজশাহীতে বিএমডিএ সদও দপ্তরে দুদকের অভিযান নথিপত্র তলব
২০২৪ সালে পবিত্র হজ ও ওমরাহ করেছেন ১ কোটি ৮৫ লাখ মানুষ
ভেজাল টমেটো বীজে সিলেটে সর্বনাশ কৃষকদের
উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান কার্যালয় ভবনের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করলেন -ড.এম আসাদুজ্জামান
রাগে র্যাকেট-ক্যামেরা ভাঙলেন মেদভেদেভ
পটুয়াখালীতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন
ভোটার হালনাগাদ নিয়ে ইসির বিশেষ নির্দেশনা
তবে কি ফিলিস্তিনে গণহত্যা-ধ্বংসযজ্ঞের ফল পাচ্ছে আমেরিকা?
মেসার্স ইশা ফিলিং স্টেশনকে মাপে কম দেওয়ায় জরিমানা
সীমান্তে এখন কোনো উত্তেজনা নেই, পরিস্থিতি স্থিতিশীল আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগের বিচার করতে হবে আগে : হাসনাত আব্দুল্লাহ