চিলমারীতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা বিপর্যস্ত জনজীবন
০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৫১ পিএম | আপডেট: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৫১ পিএম
উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামের চিলমারীতে দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে শীতের তীব্রতা। এতে নদীতীরবর্তী এলাকা সহ গোটা উপজেলা জুড়ে সাধারণ ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন বিপাকে।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত দুদিন হতে সন্ধ্যার পর হতে সকাল পর্যন্ত কন কনে ঠান্ডা অনুভব হয়। এরপর বেলা বাড়ার সাথে সাথে সূর্যের দেখা মিললেও তাপমাত্রা তুলনামূলক অনেক কম।
স্থানীয় বাসিন্দা মাজেদুল ইসলাম (৭৪) জানান, শীত বেশি হওয়ায় অর্থাভাবে গরম কাপড় কিনতে না পারায় পরিবার পরিজন নিয়ে অতি কষ্টে দিনাতিপাত করছি। তবে এবার শীত অনেকটাই বেশি কি ভাবে যে দিন পার করবো এই চিন্তায় ঘুম আসে না।
থানাহাট বাজারের কাপড় বিক্রেতা খোকন মিয়া জানান, শীতের কারনে গরম কাপড় বেচা-কেনা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
গাবের তল এলাকার ট্রাক্টর শ্রমিক মোকছেদ মিয়া জানান, পেটের দায়ে বাড়িতে থাকতে পারছি না। পুরাতন কাপড় কিনে কোন রকমে শীত নিবারনের চেষ্টা করছি।
কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, গত ১৫ দিন ধরে এই অঞ্চলের তাপমাত্রা ১২-১৬ ডিগ্রির ঘরে ওঠানামা করছে। যা আগামী কয়েকদিনে আরও কমার সম্ভাবনা আছে।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪
মতিঝিলে শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫
সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই
ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের
গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি
রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের
শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা
বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা
এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম
বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের
ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?
আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু
বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ
রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী
ধূমপানকে না বলুন
জালিমের পরিণতি ভালো হয় না
অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি
মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়
১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত