ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ১৩ দফা দাবিতে মানববন্ধন
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪১ পিএম | আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪১ পিএম
রাসুল পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে মানহানীকারী পৃথিবীর যেই প্রান্তেই থাকুক তার একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, পর্দাকে অবমাননা করলে মৃত্যুদণ্ড, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকা নিষিদ্ধ করণ, দ্রব্যমূল্য-চিকিৎসামূল্য হ্রাসকরণ, নারিকেল দ্বীপ অবমুক্তকরণ, হিন্দুত্ববাদ দমন, কুকুর নিধন সহ ১৩টি দাবি তুলে ধরে তা বাস্তবায়নে জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-শ্রমিক-জনতা।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় রাজধানীর আফতাবনগর গেট সংলঘ্ন প্রগতি সরনীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে শ্রমিকরা। ওমর ফারুকের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের সদস্য শাহজালাল সাকিব, আবু সায়েম রিমন, মুহম্মদ রাসেল, মুহম্মদ রোহান প্রমুখ।
দাবিগুলো হলো-
১ম দফা- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক শানে কোন কুলাঙ্গার মানহানী করলে তার শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড বাস্তবায়ন করতে হবে। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে ইহানত করার অপরাধে প্রধান উপদেষ্টাকে ক্ষমা চাইতে হবে নয়তো বিচারের আওতায় আনতে হবে। পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে কেউ উনার মুবারক শানে বেয়াদবি করলে তার শরয়ী শাস্তি বাস্তবায়নের জন্য আমাদের দেশ থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ নিতে হবে। পাঠ্যক্রমে নূরে মুসজাসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র জীবনী মুবারক অন্তর্ভূক্ত করতে হবে এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম নির্ভর শিক্ষানীতি প্রণয়ন করতে হবে। আরবী ভাষা শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে মুসলমানদেরকে জুলুম করা হলে রাষ্ট্রীয়ভাবে তার প্রতিবাদ এবং প্রতিকার করতে হবে।
২য় দফা- অবশ্যই এই দেশের রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম অক্ষুণ্ণ রাখতে হবে। পাহাড়ি রাজাকারপুত্র উপজাতি সন্ত্রাসী দেবাশিষসহ যারা রাষ্ট্রদ্বীন ইসলামের বিরোধীতা করবে তাদেরকে গ্রেফতার করে মৃত্যুদণ্ড শাস্তি দিতে হবে।
৩য় দফা- পর্দা করা মুসলমানদের দ্বীনী অধিকার। মুসলমান মেয়েদেরকে পর্দা করেই পড়াশুনা করা, পরীক্ষা দেয়া এবং সরকারী-বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠানে স্বাধীনভাবে সসম্মানে চলাচল করার এবং অবস্থান করার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। পর্দাকে অবমাননার করার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড রাখতে হবে।
৪র্থ দফা- গরুর গোস্ত খাওয়া এবং গরু কুরবানী করা ইসলামের শেয়ার বা নিদর্শন। তাই দেশের সকল খাবার হোটেলে গরুর গোস্ত রাখা বাধ্যতামূলক করতে হবে, না রাখলে হোটেল বন্ধ ঘোষণা করতে হবে। পৃথিবীর কোনো দেশে গরুর গোস্ত বা গরু কুরবানী নিষিদ্ধ করতে পারবেনা- এই ব্যাপারে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।
৫ম দফা- মানুষের কল্যানের জন্য অবিলম্বে বেওয়ারিশ কুকুর নিধন করতে হবে। পাশাপাশি কুকুর পূজারীদেরকে গ্রেফতার করে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
৬ষ্ঠ দফা- নারিকেল দ্বীপ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে বিদেশী চক্রান্ত প্রতিহত করতে হবে। নারিকেল জিনজিরা দ্বীপকে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে হবে। নারিকেল জিনজিরা দ্বীপে পর্যটন প্রবেশে কোনো প্রকার বাঁধা দেয়া যাবেনা। এর জন্য আলাদা সরকারী অনুমতি নেয়ার নিয়ম বাতিল করতে হবে।
পার্বত্য চট্টগ্রামেও সারা দেশের মতই একই আইন চলতে হবে। পাহড়ের রাজা প্রথা বাতিল করতে হবে। উপজাতিদের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বলতে হবে, আদিবাসি বলা যাবেনা। যারা উপজাতিদের আদিবাসী বলে প্রচার করে তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
৭ম দফা- ইসকন, সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ, বিদ্যানন্দ সহ হিন্দুত্ববাদী সকল সংগঠনকে নিষিদ্ধ করতে হবে। যারা অখণ্ড ভারতের প্রচার করে তারা রাষ্ট্রদ্রোহী। তাদেরকে গ্রেফতার করে শাস্তি দিতে হবে। ইসকন নেতা সন্ত্রসী চিন্ময়সহ সকল সন্ত্রসী হিন্দুদের এবং উগ্র সন্ত্রসী, মুসলমান বিদ্বেষী, রাষ্ট্রদ্রোহী সকল হিন্দু নেতাদের ফাঁসি দিতে হবে। বিদ্যানন্দকে কোনো প্রকার সাহায্য বা সহযোগীতা করা যাবেনা।
৮ম দফা- মুসলমানদের পরিচয়ে থাকার পরও যেসম্ত ধর্মব্যবসায়ী ওলামায়ে ছূ’রা হিন্দুদের দালালী করে, মুসলমানদেরকে হিন্দুদের সাথে সম্প্রীতি করতে বলে, মন্দির পাহারা দেয়, মূর্তি বানাতে উৎসাহিত করে, মুসলমানদেরকে পর্দার ব্যাপারে শিথিল হতে বলে তাদেরকে মুনাফিক এবং প্রতারক হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। এদেরকে সমাজচ্যূত করতে হবে। এদের পিছনে নামাজ পড়লে নামাজ হবেনা। এদেরকে মসজিদ-মাদরাসা থেকে বহিষ্কার করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
৯ম দফা- হক্কুল ইবাদ রক্ষার্থে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য এবং চিকিৎসা সেবার মূল্য মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে হবে । দ্রব্যমূল্য এবং চিকিৎসামূল্যের উর্ধগতি রোধ করতে হবে। বাসা-বাড়িতে গ্যাস সংযোগ দিতে হবে। দেশের অসহায় মানুষদেরকে চলমান শীতের কষ্ট থেকে রক্ষা করার জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র বিতরণ করতে হবে।
দেশের অর্থনীতি আমদানি নির্ভর না করে উৎপাদনমুখী করতে হবে। শুল্ক, কর, ভ্যাট ইত্যাদি কমিয়ে দিয়ে; রাষ্ট্রের তরফ থেকে বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে দেশীয় শিল্পকে উৎপাদনে উৎসাহিত করতে হবে। দেশের খনিজ সম্পদ রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানীকে দিয়ে অনুসন্ধান ও উত্তোলন করতে হবে। ‘শেভরন’ বা অন্য কোনো বিদেশী কোম্পানীকে দিয়ে তেল-গ্যাস বা খনিজ সম্পদ অনুসন্ধান এবং উত্তোলন করা যাবেনা। পরিবেশবাদের মিথ্যা অজুহাতে দেশের শিল্পকে এবং দেশের মানুষের রুটি রুজির পথকে বাঁধাগ্রস্থ করার অপরাধে পরিবেশ উপদেষ্টা রেজওয়ানাকেও বহিষ্কার করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
দেশের গৌরবময় শিল্প কৃষিতে দেশকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে কৃষিব্যয় তথা সার, বীজ, সেচ এর দাম কমাতে হবে। কৃষিখাতে এবং গোবাদি পশু পালন, পাখি পালন, মৎস্যচাষে সরকারীভাবে ভর্তুকি দিতে হবে।
১০ম দফা- উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, স্ট্রোক, হতাশা, বিষণ্ণতা, অনিদ্রা, বাতব্যথা, অ্যালার্জি, আইবিএস, গ্যাস্ট্রিক, আলসারসহ নানা সাইকোসোমাটিক রোগের নিরসনে চিকিৎসার সহায়ক হিসেবে কাফির মুশরিকদের পদ্ধতি ‘মেডিটেশন’, ‘ইয়োগা’ বা ‘যোগ ব্যায়ম’ বাদ দিতে হবে। বেদ্বীন-বদদ্বীনদের এইসব নিয়মের পরিবর্তে শরীয়তসম্মত পদ্ধতি ‘মোরাকাবা’ এবং দমচর্চার পরিবর্তে শরীয়তসম্মত পদ্ধতি ‘পাছ আনপাছ যিকির’ চালু করতে হবে। পবিত্র দ্বীন ইসলামে অন্তর বা মনের চিকিৎসা এবং মন নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ‘ক্বলবী যিকির’ করার তরতীব রয়েছে। এই সম্পর্কিত জ্ঞানকে ইলমে তাসাউফ বলা হয়। এই জ্ঞান অর্জনকে ইসলামে ফরজ করা হয়েছে।
১১তম দফা- দেশের এবং ইসলামের রক্ষার্থে সরকারী-বেসরকারী চাকুরী থেকে, সেনা-পুলিশ বাহিনী থেকে হিন্দু, বৌদ্ধ, উপজাতিসহ সমস্ত বিধর্মীদের বহিষ্কার করতে হবে এবং নতুন করে কোনো বিধর্মীদের নিয়োগ দেয়া যাবেনা। অর্পিত সম্পত্তির কালো আইন এবং দেবোত্তর সম্পত্তির কালো আইন বাতিল করতে হবে। ভারতের গোলামী আর হিন্দু তোষণ নীতি বাদ দিতে হবে। সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যার জন্য ভারতের কাছে জবাব চাইতে হবে, ধিক্কার জানাতে হবে এবং এর বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। বিধর্মীদের কোনো ধর্মীয় দিবসের ছুটিকে বাধ্যতামূলক করা যাবেনা, ঐচ্ছিক করতে হবে।
১২তম দফা- দেশের শিক্ষা এবং সংস্কৃতি পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকেই হতে হবে। এখনও অনেক বিদ্যালয়গুলোতে দ্বীন ইসলাম পড়ায় হিন্দু শিক্ষক। বিদ্যালয়গুলোতে পর্যাপ্ত মুসলমান শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে পবিত্র দ্বীন ইসলাম শিক্ষা দিতে হবে। দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ১০ হাজার চারুকলা, গান-বাজনার শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা এবং ইতোমধ্যে চারুকলার শিক্ষক নিয়োগও শুরু করে দিয়েছে। পবিত্র দ্বীন ইসলামে গান-বাজনা করা হারাম। সংস্কারের নামে গান-বাজনার প্রচার প্রসার করা, চারুকলার নামে হারাম হিন্দুয়ানি ও অনৈসলামিক শিক্ষার প্রচার করা যাবেনা। শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের এই দেশে হিন্দুয়ানি শিক্ষা প্রচারের অপরাধে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা কাট্টা মুশরিক বিধান পোদ্দারকে বহিষ্কার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। আবার কোনো দিবস উদযাপন বা নববর্ষবরণ বা থার্টি ফাস্ট নাইটের নামে বেহায়াপনা, গানবাজনা, অশ্লীল কনসার্ট, মদপানসহ সকল হারাম কাজকে নিষিদ্ধ করতে হবে। এর বিপরীতে সামা ও দোয়ার মাহফিল করতে হবে। সংস্কারের অজুহাতে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকি ‘সংস্কৃতি কমিশন’ গঠনের মাধ্যমে বহু সংস্কৃতি, বহু ধর্মের বিকাশের ঘোষণা দিয়েছে। সংস্কৃতির নামে ‘এলজিবিটিকিউ’ সংস্কৃতি ছড়ানো যাবেনা। বহু ধর্মের বিকাশের নামে পবিত্র দ্বীন ইসলাম বাদ দিয়ে অন্যান্য কুফরী ধর্ম প্রচার করা যাবেনা। দেশের মানুষের বিশ্বাসের সাথে প্রতারণা করে অপসংস্কৃতি প্রসারের অপরাধে তথাকতিত সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীকেও বহিষ্কার করে বিচার ও শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
১৩ তম দফা- বাংলাদেশে সমস্ত অপকর্মের হোতা হচ্ছে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। তাই অতি দ্রুত প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের প্রকাশনা বাতিল করে এর সাথে সংশ্লিষ্টদের গ্রেফতার করে ফাঁসি দিতে হবে। মিডিয়া সন্ত্রাস বন্ধ করার পাশাপাশি সমাজের অবক্ষয় রোধকল্পে রাষ্ট্রীয়ভাবে অতিদ্রুত ইন্টারনেটে অশ্লীলতা বন্ধ করতে হবে। ভারতীয় টিভি চ্যানেলগুলো সমাজে অপসংস্কৃতি ছড়ায়। ভারতীয় সকল চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ করতে হবে। বিদেশী অপসংস্কৃতির আগ্রাসন থেকে দেশকে রক্ষা করা সরকারের দায়িত্ব।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
৩১ ডিসেম্বর মুজিববাদের কবর রচিত হবে : আসিফ মাহমুদ
মাওয়া টোলপ্লাজায় ৭ জন নিহত: সেই বাসমালিক গ্রেপ্তার
মনমোহন সিংয়ের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন
দখলমুক্ত হচ্ছে ঢাকার ৫৮ পুকুর
রাশিয়া মলদোভায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে
হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে ফাঁসি কার্যকরের দাবি শহিদ পরিবারের
অস্ট্রেলিয়ার সন্তানকে বাঁচাতে গিয়ে বাংলাদেশি দম্পতির মৃত্যু
প্রতিশোধ নিয়েছে তালেবান, পাক-আফগান সীমান্ত উত্তেজনা চরমে
ব্রাজিলে সন্দেহজনক বড়দিনের কেক বিষক্রিয়া, ৩ জনের মৃত্যু
আজারবাইজানের উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন পুতিন
আজ ৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় ১৮১ আরোহী নিয়ে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ২৯
গাজীপুরে কেমিক্যালের ড্রাম বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৪
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪৮ জন নিহত, হাসপাতাল পরিচালক নিখোঁজ
ঝিনাইদহে কাজীর সীল সাক্ষর জালিয়াতি করে বিয়ে!
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহীদ শাজাহানের নবজাতকের দায়িত্ব নিল জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান
কে হবেন বর্ষসেরা উদীয়মান ক্রিকেটার?
বোলারদের নৈপুণ্যে অল্প টার্গেটেও স্বপ্ন দেখছে পাকিস্তান
৩১ দফা রাষ্ট্র কাঠামোর বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে: আমিনুল হক
পিরোজপুর প্রেসক্লাব নির্বাচন শামীম সভাপতি ও তানভীর সম্পাদক