ঝুঁকির মুখে ব্যাংক খাত
১৫ মার্চ ২০২৩, ১০:৫১ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৬:০৭ পিএম
দীর্ঘদিন থেকেই দেশের ব্যাংকিংখাতের অনিয়ম-দুর্নীতি, অরাজকতা ও সুশাসনের অভাব নিয়ে আলোচনা চলছে। নতুন গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে সুশাসন ফেরাতে নানামুখী পদক্ষেপও নিয়েছেন। কিন্তু তারপরও নানা কারনে এখনো ঝুঁকিতে দেশের ব্যাংকিং খাত। ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ বর্তমানে ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা। প্রতিদিনই বাড়ছে মন্দ এই ঋণের পড়িমান। দেশের ব্যাংক খাত নিয়ে সম্প্রতি সতর্কবার্তা দিয়েছে আন্তর্জাতিক ঋণমাণ সংস্থা ও আর্থিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান মুডি’স ইনভেস্টরস সার্ভিস। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এই প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, বর্তমান বিশ্ব পেক্ষাপটে বাংলাদেশে দুর্বল ব্যাংকগুলোর অবস্থা আরও দুর্বল হতে পারে; বিপদ বাড়তে পারে। যেসব ব্যাংকের কাছে সরকারি ট্রেজারি বিল-বন্ড কম আছে তাদের এই সমস্যায় পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর সর্বশেষ ৪৮ ঘন্টার মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দুটি ব্যাংক বন্ধের ঘটনায় বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী তোলপাড় চলছে। এর একটি সিলিকন ভ্যালি ও অপরটি সিগন্যাচার ব্যাংক। তবে এ দুটি ব্যাংক বন্ধ হয়ে গেলেও আমানতকারীদের আমানত সুরক্ষা রয়েছে। যদিও এ ঘটনায় বিশ্বের অর্থনৈতিক খাত নড়েচড়ে বসেছে। বিশ্বব্যাপী ব্যাংকের শেয়ারের দরপতন ঘটছে। অনেকে বলছেন, ২০০৮ সালের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংক খাতে এটি বড় ঘটনা। মুডি’স সতর্কবার্তা ও যুক্তরাষ্ট্রে দুটি ব্যাংক বন্ধের এ ঘটনায় বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংকও সতর্ক হয়েছে। তারা ব্যাংকিং খাতে তদারকি আরও বৃদ্ধি করেছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে যেসব কারণে ব্যাংক বন্ধ হয়েছে, সেসব কারণ বাংলাদেশে নেই। ফলে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত নিয়ে ঝুঁকি নেই। তবে দুর্বল যেসব ব্যাংক রয়েছে সেগুলোতে তদারকি বাড়ানো হয়েছে।
বিশ্লেষকরা বলেছেন, বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে বড় ধরনের ঘাটতি রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সুশাসনের ঘাটতি। ব্যাংক পরিচালনায় পরিচালকদের মাত্রাতিরিক্ত হস্তক্ষেপ। ব্যাংকগুলোর বড় অঙ্কের ঋণ কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়া ও ব্যাংকের হিসাব পদ্ধতিতে বড় ধরনের ফাঁকি। এসব কারণে ব্যাংকগুলোর সার্বিক অবস্থা ঝুঁকিতে রয়েছে। কিন্তু সঙ্কট যতই হোক বাংলাদেশে ইমেজ রক্ষার্থে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো ব্যাংকই বন্ধ হতে দেয় না। নীতি সহায়তা দিয়ে সচল রাখে। অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, ব্যাংকগুলোকে ভালো রাখতে সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে, সব খাতে নিশ্চিত করতে হবে আইনের যথাযথ প্রয়োগ। বড় অঙ্কের ঋণের তদারকি বাড়াতে হবে। কমাতে হবে খেলাপি ঋণ, ব্যাংকের সূচকের হিসাব করতে হবে সঠিকভাবে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের মতো অবস্থা যাতে না হয় সেজন্য আমানত সুরক্ষা বীমা আরো বাড়াতে হবে। বড় বড় গ্রাহকদেরকে ছাড় না দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে স্বাধীনভাবে পদক্ষেপ নেয়ার সুযোগ দিতে হবে।
দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিয়ে মুডি’স এর সতর্কবার্তার ফলে ব্যাংকগুলোর ঋণগ্রহণের খরচ ও পুঁজিবাজারে প্রবেশের ক্ষমতা প্রভাবিত হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আর এফ হোসেন। একই সঙ্গে দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিয়ে মুডি’স এর দৃষ্টিভঙ্গি অবনমন হওয়ায় বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্য ব্যয়বহুল হয়ে উঠতে পারে। তিনি সতর্ক করে বলেন, এর ফলে বাংলাদেশের সুনাম ঝুঁকির মধ্যে পড়বে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংকিং ব্যয়বহুল হবে, যার ফলে দাম বেড়ে যাবে। এবিবি চেয়ারম্যান বলেন, এ খাতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো ইতোমধ্যে বাংলাদেশে ঋণ প্রদান সীমিত করেছে। সংস্কারের পাশাপাশি ব্যাংকিং খাতে সুশাসনের অভাবের কারণে এই অবনমন ঘটেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ব্যাংক বন্ধ হয়েছে, বাংলাদেশে এ ধরনের পরিস্থিতির সুযোগ নেই বলে উল্লেখ করেন তিনি। একই সঙ্গে সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, বাংলাদেশকে অবশ্যই ব্যাংকিং খাত সংস্কার, আস্থা পুনরুদ্ধার এবং অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব এড়াতে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে।
সার্বিক বিষয়ে বেসরকারি ব্যাংক উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) এর চেয়ারম্যান ও এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার ইনকিলাবকে বলেন, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র দু’দেশের ব্যাংকিং পলিসি ভিন্ন। তিনি বলেন, আমাদের ব্যাংকখাতে নানা সমস্যা আছে ঠিক। তবে এগুলো সমাধানেও প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক যথেস্ট আন্তরিক। পাশাপাশি নানামুখী সময়োপযোগী সিদ্ধান্তে আর্থিকখাতে স্থিতিশীলতা বেড়েছে। ডিপোসিট বেড়েছে। ব্যাংকগুলো ভালোর দিকে যাচ্ছে। মুডি’স এর সতর্কবার্তার বিষয়ে মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন, এরা নিয়ম করে খারাপের সময় বলে, যখন ভালো থাকে তখন এরা কিছুই বলে না। তিনি বলেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নানামুখী ইতিবাচক পদক্ষেপে ব্যাংকগুলো স্থিতিশীল ধারায়ই আছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে যে কারণে ব্যাংক বন্ধ হয়েছে, সেসব কারণ বাংলাদেশে বিদ্যমান নেই। তার নেতিবাচক কোনো প্রভাবও বাংলাদেশে পড়বে না। আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলো এ খাতে বিনিয়োগ করেই বিপদে পড়েছে। বৈশ্বিক মন্দায় এসব মুদ্রার দাম কমে যাওয়ায় তাদের সম্পদ কমে গেছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাতে যেসব সমস্যা রয়েছে সেগুলো সমাধানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কঠোর নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। দুর্বল ব্যাংকগুলোতে পর্যবেক্ষকসহ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সমন্বয়ক বসানো হয়েছে। সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সূত্র মতে, বাংলাদেশে ৬২টি ব্যাংক রয়েছে। তাদের মধ্যে অনেকগুলো ব্যাংকই উচ্চ নন-পারফর্মিং লোন (এনপিএল), প্রভিশন ঘাটতি এবং দুর্বল গভর্নেন্সসহ আরো কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। স¤প্রতি ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচির শর্ত হিসেবে ব্যাংকিং খাত সংস্কারের কথা বলেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে চলমান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা, বিশেষ করে নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত¡াবধান জোরদার করা, কর্পোরেট গভর্ন্যান্স উন্নত করা এবং উচ্চ এনপিএলের সমস্যার উপর জোর দিয়েছে আইএমএফ।
সূত্র জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলোর জন্য বিটকয়েনসহ ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ নিষিদ্ধ নয়। কিন্তু বাংলাদেশে এগুলোতে বিনিয়োগ নিষিদ্ধ। ফলে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগজনিত কারণে দেশের ব্যাংকগুলোর ঝুঁকি নেই। মূল্যস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেপরোয়াভাবে নীতি সুদের হার বাড়ালেও বাংলাদেশ ব্যাংক সেটি করেনি।
তারা ধীরে ধীরে নীতি সুদের হার সামান্য বাড়িয়েছে। এতে ব্যাংকগুলোর তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয় বেড়েছে। কিন্তু এর নেতিবাচক প্রভাব খুব বেশি পড়েনি। মূল্যস্ফীতির হার কমাতে ও মুদ্রা সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটি করেছে। মন্দায় বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে এমন কোনো খাতে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর একতরফা বিনিয়োগ নেই। ফলে এ খাতের ঝুঁকি থেকেও ব্যাংকগুলো শঙ্কামুক্ত। তবে সুশাসন ও হিসাব পদ্ধতির দিক থেকে দেশের ব্যাংকগুলোর ঝুঁকি রয়েছে। কেননা এসব খাতে স্বচ্ছতার বড় অভাব রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলোর পরিষদ শুধু নীতি প্রণয়ন করে। সেই নীতি বাস্তবায়ন করে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। তারা পরিষদের বৈঠকে ব্যাংকের ঋণ বিতরণ ও আমানত সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেয়। এর আলোকে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ ঋণ বিতরণ করে ও আমানত সংগ্রহ করে। এসব কাজে তারা হস্তক্ষেপ করে না। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর পরিষদ ঋণ ও আমানত সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের পাশাপাশি প্রতি পরিষদ সভায় তারা ঋণ অনুমোদন করে। নবায়নের প্রস্তাবও অনুমোদন করে। বড় অঙ্কের ঋণগুলোর সবই পরিষদের মাধ্যমে পাশ হচ্ছে। কিন্তু যখন খেলাপি হচ্ছে তখন পরিষদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা হচ্ছে না। যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংক দেউলিয়া হলে পরিষদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ব্যাংকের ঋণ কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়েছিল। মন্দায় ক্ষতিগ্রস্ত হলে ওইসব খাত থেকে ঋণ আদায় করা সম্ভব হচ্ছিল না। যে কারণে তারা সঙ্কটে পড়ে।
যদিও বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো থেকেও বড় অঙ্কের ঋণ দেয়া হচ্ছে। এগুলো একক গ্রুপ বা গোষ্ঠীর হাতে কেন্দ্রীভ‚ত হয়ে পড়ছে। নিয়মিত আদায় হচ্ছে না। খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। একটি বড় অঙ্কের ঋণ খেলাপি হলে ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ২ থেকে ৫ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত বেড়ে যাচ্ছে। সা¤প্রতিক সময়ে মাত্রাতিরিক্ত বড় অঙ্কের ঋণ বিতরণের কারণে কয়েকটি ব্যাংক সঙ্কটেও রয়েছে। এ সঙ্কট থেকে উত্তরণের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে চাহিদামতো টাকার জোগান দেয়া হয়েছে। ফলে তারা আপাতত রক্ষা পেয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংক বন্ধের ঘটনা থেকে বাংলাদেশের দুটি বিষয় শিক্ষণীয় আছে। একটি হচ্ছে, আগ্রাসী ব্যাংকিং বন্ধ করা ও আমানতের বিপরীতে বিমা সুবিধা বাড়ানো। এ বিষয়ে অচিরেই পদক্ষেপ নিতে হবে। তিনি বলেন, ব্যাংকের হিসাবে কারসাজি করে সম্পদ ভালো দেখানো হচ্ছে। একটি পর্যায়ে তা প্রকাশ হলে সঙ্কটে পড়ে ব্যাংক। এগুলো ঠেকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকি বাড়াতে হবে। আমানতকারীদের আস্থা ফেরাতে হবে। বেশ কয়েকটি ব্যাংক ভালো নেই। এতে সার্বিক অর্থনৈতিক ও ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অর্থনীতিতে রিটার্ন কমে যাচ্ছে। সরকারের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিমা কাভারেজ বাড়াতে হবে। প্রিমিয়াম আরও বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে মুডি’স এর অবনমন বাংলাদেশের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে। এই অবনমন যদি একটি একক ব্যাংকের জন্য হতো, তাহলে কোনো সমস্যা ছিল না। কিন্তু দেশের পুরো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিয়েই তারা কথা বলেছে। এ জন্য আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাংকের মতো সংস্থা এখন ঋণ দেয়ার আগে আরো বেশি সতর্ক থাকবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। এছাড়া, বেসরকারি বৈদেশিক ঋণের সুদের হারও বাড়তে পারে। এই রেটিং কমা আমাদের জন্য ভালো কিছু নয় বলে উল্লেখ করেন সাবেক এ গভর্নর।
বিভাগ : অর্থনীতি
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী ও হত্যা মামলার প্রধান আসামি আটক
কালীগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দিলো বিএনপি
আলবেনিয়ায় ভুয়া ভিসার নামে ২৫ লাখ টাকা নিয়ে উধাও
ধামরাই পৌরসভার সাবেক মেয়র গোলাম কবিরের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
ঢাকা মহানগর মিশুক চালক ও শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনী সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
খুলনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক আহত
কুমিল্লা জজকোর্টের ৩ পিপি-এপিপিকে সংবর্ধনা
চুয়াডাঙ্গার রেলস্টেশন এলাকা থেকে ১৪টি অবৈধ স্বর্ণেরবার উদ্ধার, আটক ৩
জাহাজে ৭ খুনের ঘটনার দ্রুত সুরাহা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
‘ছাত্র-জনতা সংস্কারের মাধ্যমে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় জীবন দিয়েছে’
পঞ্চগড়ে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলা অনুষ্ঠিত
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনকে মজবুত করতে হবে: পীর সাহেব চরমোনাই
‘ট্রানজিটের নামে দিল্লিকে দেয়া করিডর জনগণ মেনে নেয়নি’
বদলির ৩ মাস পরই পূর্বের কর্মস্থলে ফিরলেন শরীয়তপুরে সদর হাসপাতালের ক্যাশিয়ার বজলুর রশিদ
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় বড়দিন পালন
শ্রীপুরে ভুয়া মেজর আটক
সাবেক দুদক কমিশনার জহরুল হকের পাসপোর্ট বাতিল, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রশংসা করলেন রাহাত, জানালেন নিজ অনুভূতি
রাতের আধারে অসহায় ব্যাক্তিদের বাড়ির দরজায় গিয়ে কম্বল দিলেন ইউএনও
আমাদের সংস্কৃতির অংশ হলো সব ধর্মের মাঝে সম্প্রীতি ও সহাবস্থান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা