মধ্যপ্রাচ্যে নতুন যুগের সূচনা হচ্ছে

Daily Inqilab জালাল উদ্দিন ওমর

১৬ জুন ২০২৩, ০৭:৪২ পিএম | আপডেট: ১৭ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম

মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোর মাঝে দীর্ঘদিন ধরে কোনো ঐক্য নেই। তারা বহুধা বিভক্ত। একটি দেশ আরেকটি দেশের সাথে যুদ্ধ করেছে। ফলে মুসলিম দেশসমূহের মাঝে ঐক্যের পরিবর্তে অনৈক্য, শান্তির পরিবর্তে অশান্তি এবং সৃষ্টির পরিবর্তে ধ্বংস সাধিত হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের দুই শক্তিশালী দেশ ইরান ও সৌদি আরবের মধ্যকার দ্বন্দ্ব পুরো মধ্যপ্রাচ্যকে ক্ষত বিক্ষত করেছে। অবশেষে তাদের নেতাদের মনে শুভবুদ্ধির উদয় হয়েছে এবং এর ফলাফল হিসেবে একে অন্যের সাথে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু করেছে। গত ১০ মার্চ সৌদি আরব এবং ইরানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠার খবর বের হয়। চীন এতে মধ্যস্থতা করে। এ ঘোষণা বিশ্ব রাজনীতিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে দেশ দুটির মধ্যে ধারাবাহিকভাবে একাধিক বৈঠক হয় এবং ইতোমধ্যে তাদের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এভাবে দীর্ঘ সাত বছর পর দেশ দুটির মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সৌদি আরব এবং ইরানের মধ্যকার সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা ইতোমধ্যেই মুসলিম দেশসমূহের মাঝে ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা করেছে। সৌদি আরব এবং আরব আমিরাত ২০১২ সালে সিরিয়ার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল এবং সেই বছর সিরিয়াকে আরব লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। সৌদি আরব-ইরান সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর সৌদি আরব-সিরিয়া সম্পর্কও পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং সিরিয়াকে আবারো আরব লীগে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। গত ১৯-২০ মে সৌদি আরবের জেদ্দায় অনুষ্ঠিত আরব লীগের শীর্ষ সম্মেলনে সিরিয়া যোগ দিয়েছে এবং সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ এতে অংশগ্রহণও করেছেন। সিরিয়ার সাথে আরব আমিরাতের সম্পর্ক আগেই পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ফিলিস্তিনের হামাসের সাথে সৌদি আরবের সম্পর্কও পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয়েছে। ফলে দীর্ঘদিন পর হামাসের শীর্ষ নেতারা সৌদি আরব সফর করেছেন এবং সৌদি আরব তার কারাগারে বন্দি হামাসপন্থী অনেক নেতাকে মুক্তি দিয়েছে। এর মধ্যেই কাতারের সাথে আরব আমিরাতের সম্পর্কও পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ইয়েমেনে বিদ্যমান গৃহযুদ্ধ অবসানে ও সৌদি আরব সম্মত হয়েছে। এ লক্ষ্যে সৌদি আরবের একটি প্রতিনিধিদল ইয়েমেন সফর করেছে এবং সেখানেও শান্তি প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হয়েছে। অর্থাৎ মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন শুরু হয়েছে।

এদিকে তুরস্কের নির্বাচনে এরদোগান আবারো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন এবং তার দল আবারো ক্ষমতায় এসেছে। তুরস্কের ক্ষমতায় এরদোগানের টিকে থাকা মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোর মাঝে সৃষ্টি হওয়া ঐক্যকে আরো জোরদার করবে। এখন এরদোগানের প্রধান কাজ হবে প্রতিবেশী সিরিয়ার সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করা। তুরস্ক বরাবরই সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে আসাদের বিরোধী পক্ষকে সহযোগিতা করেছে এবং আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করতে কাজ করেছে। যেই আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করতে সৌদি আরব, আরব আমিরাত, তুরস্ক এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব লড়াই করেছে, সেই আসাদের কিন্তু পতন হয়নি। অথচ এই যুদ্ধে সিরিয়ার প্রায় ৫ লক্ষ মানুষ মারা গেছে, ৫০ লাখেরও বেশি মানুষ উদ্বাস্তু হয়েছে এবং দেশটির সামগ্রিক অবকাঠামো ধ্বংস হয়েছে। আসাদ এখনো ক্ষমতায় বহাল আছেন এবং ক্ষমতাকে শক্তিশালী করেছেন। সৌদি আরব, আরব আমিরাত এবং আরব লীগ আসাদকে আবার বরণ করে নিয়েছে। আর এটি হচ্ছে বাস্তবতা। সুতরাং এই বাস্তবতাকে মানতেই হবে। তুরস্কের উচিত হবে সিরিয়ায় ক্ষমতায় আসাদের অস্তিত্বকে মেনে নিয়ে সিরিয়ার সাথে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা। সিরিয়ার সাথে তুরস্কের বিদ্যমান বৈরী সম্পর্কের অবসান করতে হবে। সিরিয়ার বিরাট এলাকা তুরস্ক দখল করে রেখেছে, যা এই সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় বিরাট বাধা। সুতরাং তুরস্কের উচিত হবে আলোচনার মাধ্যমে সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করা। পাশাপাশি তুরস্কে বসবাসরত সিরিয়ার বিরাট সংখ্যক মানুষকে সিরিয়ায় তাদের নিজ নিজ বসতভিটায় চলে যাবার ব্যবস্থা করতে হবে। তুরস্ক কর্তৃক সিরিয়ার এলাকা দখল রাখা কোনো যুক্তিতেই সঠিক নয়। সুতরাং সিরিয়ার ভৌগোলিক অখ-তা রক্ষা করতে হবে এবং সিরিয়ার পুনর্গঠনে কাজ করতে হবে। সিরিয়ায় রাজনৈতিক সমঝোতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং সিরিয়ার ভূখ- বিদেশি দখলদারিত্ব মুক্ত করতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যে গড়ে ওঠা নতুন এই ঐক্য সিরিয়া সংকট সমাধানে বিরাট ভূমিকা রাখবে এবং সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠা ও পুনর্গঠনে অত্যন্ত সহায়ক হবে।

চলমান এই পরিবর্তন মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে বিদ্যমান অনৈক্য দূর করে একটি ঐক্যবদ্ধ মধ্যপ্রাচ্য গড়তে ভূমিকা রাখবে। দুটি দেশ রাজনৈতিকভাবে ভালো সম্পর্কে থাকলে তাদের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যও চাঙ্গা হয়। ফলে দেশ দুটি রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী হবার সাথে সাথে অর্থনৈতিকভাবেও লাভবান হয়। সুতরাং মুসলিম দেশসমূহকে আজ একে অপরের প্রতিপক্ষ না হয়ে, একে অপরের সহযোগী হতে হবে। একের কল্যাণে অপরকে এগিয়ে আসতে হবে। মনে রাখতে হবে, ঐক্যেই শক্তি এবং ঐক্যেই শান্তি ও সমৃদ্ধি। বিভেদে কখনো মুক্তি মিলে না, বরং সব দিকে ধ্বংস ঢেকে আনে এবং বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব বিস্তারের সুযোগ সৃষ্টি করে। সুতরাং ঐক্য না হলে মুসলিম দেশে দেশে চলমান গৃহযুদ্ধ চলতেই থাকবে। মুসলমানরা প্রতিনিয়ত ধ্বংস হতেই থাকবে, যা কারো কাম্য নয়। আশা করব, মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে যে নতুন ঐক্য গড়ে ওঠছে তা দীর্ঘস্থায়ী হবে এবং এর ফলে ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান হবে। এই ঐক্যের প্রভাবে দীর্ঘদিন ধরে চলা সিরিয়া, লিবিয়া এবং ইয়েমেনের গৃহযুদ্ধ বন্ধ হবে এবং রোহিঙ্গা সমস্যারও সমাধান হবে। রাজনৈতিকভাবেই সিরিয়া, লিবিয়া, ইয়েমেন এবং ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান করতে হবে, যা একটি ঐক্যবদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যের পক্ষেই কেবল সম্ভব। মধ্যপ্রাচ্য এক হলে বিভক্ত ফিলিস্তিনিরাও এক হবে, যা তাদের দীর্ঘ দিনের সমস্যাকে সমাধান করবে। সুদানে চলমান গৃহযুদ্ধ এবং রাজনৈতিক সংঘাত নিরসনে ও ঐক্যবদ্ধ মধ্যপ্রাচ্য বিরাট ভূমিকা পালন করবে। এভাবে ঐক্যবদ্ধ মধ্যপ্রাচ্য মুসলিম বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মুসলিম দেশসমূহকে উন্নতি, সংহতি এবং সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে। একইভাবে তা বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং অগ্রগতিতেও ভূমিকা পালন করবে। মিয়ানমারের শাসকদের নির্যাতন হতে বাঁচতে আরাকানের ১০ লাখ রোহিঙ্গা মুসলিম ঘরবাড়ি ছেড়ে বাংলাদেশে এসে দীর্ঘদিন ধরে শরনার্থী হিসাবে বসবাস করছে। মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোর ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান এবং তাদের নিজ দেশের নিজ বসতি ভিটায় ফিরে যেতে সাহায্য করবে।

সৌদি আরব-ইরান সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সৌদি আরব-সিরিয়া সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সৌদি আরব-হামাস সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আরব আমিরাত-সিরিয়া সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা, ইয়েমেনে যুদ্ধ বন্ধের প্রয়াস এবং আরব লীগে সিরিয়ার প্রত্যাবর্তন ঐক্যবদ্ধ মধ্যপ্রাচ্য গঠনেরই প্রক্রিয়া। আর এসব যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বিব্রতকর বিষয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য নীতিতে বিরাট একটি বিপর্যয় এবং এর মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব দিন দিন কমবে। অপরদিকে সৌদি আরবের সাথে ইরানের ঐক্য ইসরাইলের জন্য রাজনৈতিক বিপর্যয় সৃষ্টি করবে। একই সাথে ঐক্যবদ্ধ মধ্যপ্রাচ্য ইসরাইলের ওপর সৃষ্টি করবে বিরাট একটি চাপ। আর ইসরাইলের রাজনৈতিক বিপর্যয় মানে ফিলিস্তিনিদের জন্য নতুন একটি সম্ভাবনার সৃষ্টি। সুতরাং ইসরাইলের উচিত হবে ফিলিস্তিনিদের ওপর চলমান দমন নিপীড়ন বন্ধ করা, দখলদারিত্বের অবসান করা এবং ফিলিস্তিনিদের কাছে তাদের ভূমি ফেরত দেয়া। ফিলিস্তিনিদের ওপর বছরের পর বছর ধরে ইসরাইলের বর্বর নির্যাতন, ইসরাইলের প্রতি পশ্চিমাদের অন্ধ সমর্থন এবং ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান না করা আজ ইসরাইল ও পশ্চিমাদের জন্য বুমেরাং হয়ে ফিরে এসেছে। ইসরাইল এবং পশ্চিমাদের আজ এই বাস্তবতাকে মানতেই হবে। এদিকে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে চীনের প্রভাব বাড়বে। ইরান এবং সিরিয়ার সাথে আগে থেকেই চীনের ভালো সম্পর্ক রয়েছে। এখন সৌদি আরবের সাথে চীনের নতুন সম্পর্ক গড়ে ওঠেছে। ফলে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে চীনের ভূমিকা এবং প্রভাব দিন দিন বাড়বে। ভবিষ্যতে সৌদি আরব, ইরান, সিরিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সাথে চীনের ব্যবসা বাণিজ্যের পরিমাণ বাড়বে। এ অঞ্চলে চীনের বিনিয়োগও বাড়বে। এভাবে নতুন এক মধ্যপ্রাচ্যের সূচনা হতে যাচ্ছে, যা আগামী দিনের বিশ্ব রাজনীতি এবং অর্থনীতিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করবে।

দ্ধন্দ্ব, সংঘাত এবং যুদ্ধ কোনো সমাধান নয়। হিংসা, হানাহানি, জেদাজেদিতে কোনো কল্যাণ নেই। বরং তা সব সময় কেবল ধ্বংসই ঢেকে আনে। তাই মুসলিম দেশসমূহের মাঝে বিদ্যমান দ্বন্দ্ব নিজেদেরকেই দূর করতে হবে। মুসলিম দেশসমূহের সমস্যার সমাধান মুসলিম দেশসমূহকেই করতে হবে। তার জন্য মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ক্ষুদ্র স্বার্থ বাদ দিয়ে বৃহত্তর স্বার্থের জন্য মুসলমানদের দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে হবে। কমন ইস্যুতে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং যে কোনো মূল্যে সব সময় ঐক্যকে টিকিয়ে রাখতে হবে। মুসলিম দেশসমূহের মাঝে যে দূরত্ব রয়েছে তা নিয়ে আলোচনায় বসলে অবশ্যই দূর হবে। কারণ, ধর্মীয় এবং ঐতিহ্যগতভাবে দেশগুলোর মধ্যে হাজারো মিল রয়েছে। মুসলিম বিশে^র পন্ডিত ব্যক্তিগণকে আজ মুসলিম দেশগুলোর ঐক্যের জন্য উদ্যোগ নিতে হবে এবং কাজ করতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যে চলমান ঐক্যকে সম্প্রসারণ করতে হবে এবং এই ঐক্যকে দিন দিন আরো টেকসই এবং মজবুত করতে হবে। সৌদি আরব-ইরান সম্পর্ক নতুন এক মধ্যপ্রাচ্যের সূচনা করছে, যার জন্য বিশ্বের মুসলমানরা দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষা করছে।

লেখক: প্রকৌশলী এবং উন্নয়ন গবেষক।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বিহারিরা কেমন আছে
আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন
আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে
ভ্রমণকারীদের সচেতন হতে হবে
নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে নানা কথা
আরও

আরও পড়ুন

সালথায় প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে চলছে ডাকাতির নাটক, বিব্রত পুলিশ!

সালথায় প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে চলছে ডাকাতির নাটক, বিব্রত পুলিশ!

শিল্পকলায় শুরু হয়েছে মাসব্যাপী ভাস্কর্য প্রদর্শনী

শিল্পকলায় শুরু হয়েছে মাসব্যাপী ভাস্কর্য প্রদর্শনী

এনআইডির তথ্য বেহাত, কম্পিউটার কাউন্সিলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করলো ইসি

এনআইডির তথ্য বেহাত, কম্পিউটার কাউন্সিলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করলো ইসি

সোনারগাঁও বুরুমদী উচ্চ বিদ্যালয়ের হীরক জয়ন্তী উদযাপন

সোনারগাঁও বুরুমদী উচ্চ বিদ্যালয়ের হীরক জয়ন্তী উদযাপন

ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার পাওনা টাকা পরিশোধ না করলে মামলা- পৌর প্রশাসক ইকবাল হোসাইন

ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার পাওনা টাকা পরিশোধ না করলে মামলা- পৌর প্রশাসক ইকবাল হোসাইন

সাদপন্থী তাবলীগের মুখপাত্র মুয়াজের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

সাদপন্থী তাবলীগের মুখপাত্র মুয়াজের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

পূর্বাচলে বুয়েট ছাত্রের মৃত্যু : তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে

পূর্বাচলে বুয়েট ছাত্রের মৃত্যু : তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে

লক্ষ্মীপুরে সরকারি রাস্তা কেটে যুবলীগ নেতার চাষাবাদ, প্রতিবাদে মানববন্ধন

লক্ষ্মীপুরে সরকারি রাস্তা কেটে যুবলীগ নেতার চাষাবাদ, প্রতিবাদে মানববন্ধন

কলাপাড়ায় গরু চুরি করে পালানোর সময় জনতার হাতে আটক চোর

কলাপাড়ায় গরু চুরি করে পালানোর সময় জনতার হাতে আটক চোর

এবার পানামা খাল নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার হুমকি ট্রাম্পের

এবার পানামা খাল নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার হুমকি ট্রাম্পের

মাগুরায় গ্রামবাসির সংঘর্ষে নিহত যুবদল নেতা শরিফুলের বাড়িতে বিএনপি নেতারা

মাগুরায় গ্রামবাসির সংঘর্ষে নিহত যুবদল নেতা শরিফুলের বাড়িতে বিএনপি নেতারা

সিমকার্ডের আড়ালে সীমান্তে বেড়েছে চোরাচালান

সিমকার্ডের আড়ালে সীমান্তে বেড়েছে চোরাচালান

কিশোরগঞ্জের আব্দুল কাহার আকন্দ কোথায়? কেউ জানে না!

কিশোরগঞ্জের আব্দুল কাহার আকন্দ কোথায়? কেউ জানে না!

হাসিনাকে গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি

হাসিনাকে গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি

যুক্তরাষ্ট্র ও লন্ডনে ৩শ’ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

যুক্তরাষ্ট্র ও লন্ডনে ৩শ’ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

রাজশাহী মহানগরীতে ঘন কুয়াশা

রাজশাহী মহানগরীতে ঘন কুয়াশা

আবারও  ভানুয়াতুতে  দ্বীপপুঞ্জে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প

আবারও ভানুয়াতুতে দ্বীপপুঞ্জে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প

হাজীগঞ্জে ভরাট মিঠানিয়া খালের মুখ, হুমকিতে ফসলি জমি

হাজীগঞ্জে ভরাট মিঠানিয়া খালের মুখ, হুমকিতে ফসলি জমি

রাহাতের সুরের মুর্ছনায় বিমোহিত দর্শক, বাংলায় বললেন 'আমরা তোমাদের ভালোবাসি'

রাহাতের সুরের মুর্ছনায় বিমোহিত দর্শক, বাংলায় বললেন 'আমরা তোমাদের ভালোবাসি'

‘প্রশাসন ক্যাডার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে’

‘প্রশাসন ক্যাডার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে’