ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

পলাশী যুদ্ধ : আজকের ভাবনা

Daily Inqilab ইলিয়াজ হোসেন রানা

২২ জুন ২০২৩, ০৮:১৬ পিএম | আপডেট: ২২ জুন ২০২৩, ১১:৩৯ পিএম

আজ ২৩ জুন, ২০২৩। পলাশী বিপর্যয়ের ২৬৬ বছর পূর্ণ হলো। পলাশী বিপর্যয় একটি ঘটনা বা দুর্ঘটনা নয়; ইতিহাসের বাঁক ঘুরানো একটি দিন। স্বাধীনতা ও বিশ্বাসঘাতকতাকে পরিমাপ করার জন্য পলাশী আমাদেরকে সদা জাগ্রত রাখে। অনুশোচনার আগুনে দগ্ধ স্বাধীনতার অস্তমিত সূর্য মীর কাশিমের মতো রুখে দাঁড়ানোর সাহস যোগায়। তিতুমীর, মজনু শাহ, হাবিলদার রজব আলী, শরিয়াতুল্লাহর মতো ঝলসে ওঠার প্রেরণা এসে বাহুতে ভর করে। যখন কোন না কোন বিশ্বাসঘাতকচক্র আমাদের মানচিত্র ও পতাকা খামচে ধরতে চায়, তখনই আমরা সিরাজকে বেশি মাত্রায় উপলব্ধি করি। ষড়যন্ত্রের সামান্যতম ফিসফাস শুনলেই আমরা কান খাড়া করে বুঝতে চাই, এ কোন নব্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আবার বর্গি-হার্মাদ হয়ে এলো? কোন চরিত্রটা ক্লাইভ। মীর জাফর আলী খানের ভূমিকায় আবার কে নামলো? কে বা জগৎশেঠ, ঘষেটি বেগম, আমীর চাঁদ, ওয়াটস, রায়দুর্লভ কিংবা মানিকচাঁদ? উমিচাঁদ, নব কুমার, রাজ বল্লভই বা কে? কৃষ্ণচন্দ্রের ভূমিকায় কারা? কে মীরন, কে মোহাম্মদী বেগ?
ভারতের প্রাণকেন্দ্রে বঙ্গদেশে, বিহার ও উড়িষ্যার নবাব ছিলেন সিরাজউদ্দৌলাহ। বাংলার প্রথম নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ। পরে ১৭২৭ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর জামাতা সুজাউদ্দীন বাংলা-বিহারের নবাব হন। পরবর্তিতে ১৭৩৯ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর পুত্র সফরাজ খাঁ সিংহাসনে বসেন। তাঁর অধীনস্থ গভর্নর আলিবর্দী খাঁ মারাঠা ও বর্গীদের লুণ্ঠন কঠোরভাবে প্রতিরোধ করার জন্য অনুমতি কামনা করেন। তাতে সফরাজ খাঁ খুব একটা সায় দেন নি। ফলে আলিবর্দী খাঁ বিদ্রোহ ঘোষণা করেন এবং সফরাজকে পরাজিত করে নিজে নবাব হন। আলিবর্দী খাঁর কোনো পুত্র সন্তান না থাকায় তাঁর প্রিয় নাতি সিরাজউদ্দৌলাহকেই সিংহাসনে বসান। সিরাজের সিংহাসন লাভ নিষ্কণ্টক ছিল না। কারণ, তাঁর খালা ঘষেটি বেগম এবং অপর এক খালাতো ভাই শওকত জঙ্গও ছিলেন সিংহাসনের দাবিদার। এ কারণেই আলিবর্দী খাঁ জীবিত থাকা অবস্থায় ঘষেটি বেগমের সাথে সিরাজের বিবাদ দেখা দেয়। অন্যদিকে সিরাজের সিংহাসন লাভের পরেই নবাবকে অযোগ্য মনে করে ইংরেজরা দুঃসাহসের সাথে কলকাতায় ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ তৈরি করতে শুরু করে। ইংরেজরা জানতো সারা ভারতের মাথা বাংলা, তাই কলকাতাতেই ঘাঁটি তৈরি পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার চেষ্টা করতে লাগলো।

সিরাজ সাথে সাথে সংবাদ পাঠালেন যে, দুর্গ তৈরি বন্ধ করা এবং তৈরিকৃত অংশ ভেঙ্গে ফেলা নবাবের আদেশ। ইংরেজরা এ আদেশ অমান্য করে দুর্গ তৈরির কাজ অব্যাহত রাখলে সিরাজ ইংরেজদের আক্রমণ করে এবং ভীষণভাবে পরাজিত করেন। কলিকাতা অধিকার করে সিরাজ ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গের নাম দেন আলিনগর। এই সংবাদ মাদ্রাজে পৌঁছালে ব্রিটিশ সেনাপতি ক্লাইভ সৈন্য সামন্ত নিয়ে কলিকাতায় এসে মানিকচাঁদকে উৎকোচ দ্বারা বশীভূত করেন এবং প্রায় বিনা যুদ্ধে ১৭৫৭, ২ জানুয়ারি কলিকাতা পুনরুদ্ধার করেন এবং প্রতিশোধসরূপ সিরাজের বাণিজ্য নগরী হুগলি পুড়িয়ে দেন। ইংরেজরা কলিকাতা পুনরায় দখল করলে সিরাজ দ্বিতীয়বার কলিকাতা অভিযান করেন। ক্লাইভ নবাবকে হত্যার উদ্দেশ্য কয়েকজন সাহসী সেনাসহ রাতের অন্ধকারে নবাবের শিবিরে আক্রমণ করেন। নবাব দৈবক্রমে বেঁচে গেলেও তাঁর প্রায় ১৩০০ সৈন্য নিহত হয়। এই আক্রমণের ফলে নবাব কিছুটা ভীত হন। তাছাড়া তিনি বুঝতে পারেন তাঁর সভাসদ ও সেনাপতিদের মধ্যে অনেকেই গোপনে ইংরেজদের সাথে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে। এজন্য তাঁর মনের জোর কমে যায়। এদিকে তিনি খবর পান যে, আফগান আক্রমণকারী আহমদ শাহ আবদালী আগ্রা, মথুরা বিধ্বস্ত করে বাংলার দিকে এগিয়ে আসছেন। সামনে ইংরেজ, পিছনে আফগান আক্রমণকারীর মধ্যে পিষ্ট হওয়ার ভয়ে তিনি ইংরেজ কোম্পানির সাথে ১৭৫৭ সালের ৯ জানুয়ারি ‘আলিনগরের সন্ধি’ স্বাক্ষর করেন এবং যুদ্ধ ত্যাগ করে রাজধানীতে ফিরে যান। আলিনগরের সন্ধি ছিল ক্লাইভের কূটনৈতিক বুদ্ধির পরাকাষ্ঠা। তিনি জানতেন যে, নবাবের পক্ষে চন্দননগরের ফরাসীরা যোগ দিতে পারে। কারণ, ইউরোপে সপ্তবর্ষের যুদ্ধ উপলক্ষে ইঙ্গ-ফরাসী যুদ্ধ (১৭৫৬-১৭৬৩) আরম্ভ হয়েছে। এজন্য তিনি আলিনগরের সন্ধি দ্বারা সিরাজকে মুর্শিদাবাদে ফেরত পাঠিয়ে ফরাসীদের নবাবের সাহায্য করা থেকে বিছিন্ন করেন এবং তিনি চন্দননগর আক্রমণ করে দখল করেন। এরপর থেকে পলাশী যুদ্ধের নামে ষড়যন্ত্র মঞ্চায়নের পালা শুরু হয়ে যায়। উর্মিচাঁদ ব্যবহৃত হন নবাব বিরোধী ষড়যন্ত্রের খলনায়ক হিসেবে। নবাবের প্রধান সেনাপতি মীরজাফরও ততোদিনে ইংরেজদের সাথে মসনদ ভাগাভাগির বোঝাপড়া সেরে নেন। এমন একটি প্রেক্ষাপটে জগৎশেঠের বাড়িতে ষড়যন্ত্রকারীরা ইংরেজদের সাথে ষড়যন্ত্র বৈঠকে মিলিত হয়। বৈঠকে জগৎশেঠ, উর্মিচাঁদ, রায়দুর্লভ, মীরজাফর, রাজবল্লভসহ আরো ষড়যন্ত্রকারীরা যোগ দেয়। ইংরেজ বা কোম্পানির এজেন্ট হিসেবে মহিলাদের মত পর্দাঘেরা পালকিতে করে ওয়াটস উক্ত বৈঠকে মিলিত হন। এই বৈঠকের ফলোআপ হিসেবে ১৭৫৭ সালের ১৯ মে কোম্পানির প্রধানরা ও ৪ জুন মীরজাফর গোপন ষড়যন্ত্র চুক্তি স্বাক্ষর করেন। চুক্তির শর্ত ছিল সিরাজকে সিংহাসনচ্যুত করা হবে এবং তার ফলে বঙ্গ তথা সারা ভারতের মুসলমানদের উত্তেজিত হয়ে ওঠার রাস্তা বন্ধ করতে তাঁরই আত্মীয় মীরজাফরকে সিংহাসনে বসানো হবে। ইংরেজ বেনিয়ারা বর্ধিত বাণিজ্য সুবিধা পাবে। নবাবের কোষাগার থেকে কোম্পানি পাবে ২ কোটি টাকা যুদ্ধ ক্ষতিপূরণ। উর্মিচাঁদ পাবেন ২০ লাখ টাকা। রায়দুর্লভ পাবেন লুটের মাল। ততক্ষণে নবাব এই ষড়যন্ত্রের কথা জেনে যান। মীরজাফরকে সেনাপতির পদ থেকে অপসারণ করে আব্দুল হাদীকে নতুন সেনাপতি নিয়োগ দেন। আব্দুল হাদী ও মিরমদন মীরজাফরকে বিশ্বাসঘাতকতার জন্য হত্যার পক্ষে ছিলেন। কিন্তু জগৎশেঠের কুমন্ত্রণায় এই যাত্রায় মীরজাফর বেঁচে যান। পবিত্র কুরআন ছুঁয়ে মীরজাফর শপথ করেন, তিনি সিরাজের বিশ্বস্ত থাকবেন। সিরাজ সরলমনে বিশ্বাস করে আবার তাকে সেনাপ্রধান হিসেবে যুদ্ধ পরিচালনার দায়িত্ব দেন। সিরাজের জন্য তথা বাংলার স্বাধীনতার বিপর্যয়ের এটা ছিল মারাত্মক ভুল।

১৭৫৭ সালের ১৩ জুন ক্লাইভ মাত্র ৩২০০ সৈন্য নিয়ে যুদ্ধ যাত্রা করেন। ২১ জুন নবাবের অধীনস্থ কাটোয়া ক্লাইভের দখলে আসে। ২২ জুন গঙ্গা পার হয়ে ক্লাইভ মধ্যরাতে নদীয়া জেলার সীমান্তে পলাশীর আমবাগানে পৌঁছান। নবাবের বহুগুণ বেশি সুদক্ষ সেনা আগে থেকেই তৈরি ছিল। ক্লাইভ তবুও ভয় পাননি, কারণ সে জানতো এটা কোন যুদ্ধ নয়, পুতুলখেলা মাত্র। আগে থেকেই পরিকল্পনা পাকাপাকি।

ক্লাইভের সৈন্য যখন মাত্র ৩২০০ জন সেখানে সিরাজের সৈন্য ৫০,০০০। কারো মতে, এসংখ্যা আরো বেশি। কিন্তু মীরজাফর, রায়দুর্লভ ও অন্যান্য সেনাপতি পুতুলের মতো দাঁড়িয়ে রইলেন। অথচ ইংরেজ গোলার আঘাতে নবাবের সৈন্যরা আত্মহত্যার মতো মরতে শুরু করলো। মীরমদন, মোহনলাল ও সিনফ্রে তখনও জীবনবাজি রেখে সিরাজের জন্য তথা ভারতবর্ষের জন্য প্রবল বীরবিক্রমে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। একটা সময় ইংরেজ বাহিনী কোনঠাসা হয়ে পড়লে নবাবের প্রধান সেনাপতি মীরজাফর যুদ্ধ বন্ধ করতে আদেশ দেন। রায়দুর্লভের অনুরোধে সিরাজও তা অনুমোদন করেন। ক্লাইভ এই সুবর্ণ সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন। ইংরেজ বেনিয়ারা এই সময় প্রচন্ড আক্রমণ শুরু করলে নবাবের সৈন্যরা যুদ্ধক্ষেত্র পরিত্যাগ করতে বাধ্য হয়। নবাবও রাজমহলের দিকে প্রত্যাবর্তন করতে গিয়ে বিশ্বাসঘাতকদের পরিকল্পনা অনুযায়ী ধরা পড়লেন এবং তাকে বন্দি হতে হলো। বন্দি সিরাজের সামনে খোলা তরবারি হাতে মুহাম্মদী বেগ প্রবেশ করতেই সিরাজ কাতর গলায় বলেন, মুহাম্মদী বেগ, তুমি আমায় কতল করতে এসেছো? আমাকে কী তোমরা সামান্য একটা অসহায় গরীবের মতো বেঁচে থাকতেও দিবে না? প্রতিত্তোরে মুহাম্মদী বেগ বললো, না, তারা তা হতে দেবে না। বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা তথা সারা ভারতের দেদীপ্যমান আলোকবর্তিকা নবাব সিরাজউদ্দৌলাহ তাঁর কোটি কোটি দেশবাসীর চোখের আড়ালে অশ্রু মুছে কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে আবার বলেন, আমাকে একটিবার সুযোগ দাও আল্লাহর সন্নিধ্যানে যাবার পূর্বে দুই রাকাআত নামাজ পড়ে নিই। মুহাম্মদী বেগ অশ্রুসিক্ত নয়নে কোন উত্তর দিতে পারলো না। মৌনতা সম্মতির সমার্থক ভেবে সিরাজ নামাজে আত্মনিয়োগ করলেন। নামাজ শেষ না হতে, দূরে বাশির সংকেত শুনে মুহাম্মদী বেগ ইবাদতরত সিরাজের পিঠের উপর তলোয়ার চালালে লুটিয়ে পড়েন তিনি। এরপরও আরো কয়েকবার তরবারির আঘাত করলো মুহাম্মদী বেগ। সিরাজ শুধু একবার বলেছিলেন, ‘আল্লাহ তুমি আমায় ক্ষমা করো’। তারপর চিরবিদায় নিলেন সিরাজ (অক্ষয় কুমার মৈত্রের সিরাজুদ্দৌলা ও পুরানা কলকাতার কথাচিত্র- পৃষ্ঠা ৩৯৩)। রাজনীতির কুটিল ও জটিল পঙ্কিল থেকে সিরাজ খুঁজতে চাইলে সময়ের প্রতিটি বাঁকে একজন নয়, বহু সিরাজের সন্ধান পাওয়া সম্ভব। সম্ভব অনেক ক্লাইভ ও বিশ্বাসঘাতক চরিত্র পাওয়াও। আজ যারা সিরাজকে নিয়ে ভাবতে আগ্রহী, পলাশী থেকে শিক্ষা নিয়ে উপকৃত হতে আন্তরিকভাবে উদগ্রীব, তাদের সামনে একইসাথে কয়েকটি চিত্র থাকা জরুরি। মীরজাফর কারা, কেন হয়? এ চরিত্রের স্বরূপ কী, তাদের পরিণতি কী? স্বাধীনতা রক্ষায় এগিয়ে আসতে হলে মোহনলাল-মীরমদন-সিরাজকে চেনার সাথে সাথে ক্লাইভ চরিত্র আবিষ্কার করাটাও জরুরি। একটি প্রাসাদ ষড়যন্ত্রকে ষোলকলায় পূর্ণ করতে হলে কত পাত্র-পাত্রীর প্রয়োজন পড়ে, তারা কে কীভাবে ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করে, তা অভিজ্ঞতা ও জীবনবোধ থেকে উপলব্ধি না করলে কাউকে বুঝিয়ে উপলব্ধি করানো যাবে না।

লেখক: প্রভাষক, সরকারি ইস্পাহানী ডিগ্রি কলেজ, কেরাণীগঞ্জ, ঢাকা।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল