ব্যাংক কোম্পানি আইনের সংশোধন ও খেলাপি ঋণ

Daily Inqilab মো. মাঈন উদ্দীন

০৮ জুলাই ২০২৩, ০৯:১৯ পিএম | আপডেট: ০৯ জুলাই ২০২৩, ১২:০৬ এএম

ব্যাংকখাতের সংকট নিয়ে পত্রপত্রিকা ও বিভিন্ন সভা সেমিনারে কম আলোচনা হচ্ছে না। তার পরও সংকট দিন দিন বেড়েই চলেছে। বেড়ে যাচ্ছে খেলাপি ঋণের পরিমাণ, যা ব্যাংকখাতের বিকাশে অন্যতম অন্তরায়। খেলাপি ঋণের দুষ্টচক্রে ব্যাংকখাত বন্দি হয়ে আছে। ঋণ খেলাপিদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ দৃশ্যমান নেই। বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেওয়ার পরও ব্যবসায়ীরা প্রয়োজনীয় সুযোগ গ্রহণ করে ব্যাংকখাতকে দিন দিন ঝুঁকির মধ্যে নিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় সংসদের তথ্য অনুযায়ী, দেশে খেলাপি গ্রাহকের সংখ্যা ৭ লাখ ৮৬ হাজার ৬৫। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ৩১ হাজার ৬২০ কোটি টাকা। ২০০৯ এ ছিল ২১ হাজার কোটি টাকা। খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। খেলাপি গ্রাহকদের নানা সুযোগ সুবিধা দেওয়ার পরও খেলাপি ঋণের ঊর্ধ্বমুখিতা ব্যাংকখাতের জন্য অশনিসংকেত। এতে ইচ্ছাকৃত খেলাপি গ্রাহকের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। ঋণের বিপরীতে আদায়ের হার নগণ্য। মাঝে মাঝে ভালো গ্রাহকরাও সময়মত ঋণ পরিশোধে অনিহা প্রকাশ করে। এর মধ্যে সরকারের সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইন পাশ ব্যাংক খাতের সংকটকে আরো বাড়িয়ে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন। আইএমএফ সংকট উত্তরণের জন্য খেলাপি ঋণ কমানোর জন্য পরমর্শ দিলেও সরকার বর্তমান যে পলিসি গ্রহণ করেছে তাতে ব্যাংক খাতের শৃঙ্খলা আরও নড়বড়ে হওয়ার আশঙ্কা দেখা যাচ্ছে। সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইনে ঋণ খেলাপিদের জন্য বড় ধরনের ছাড় দেওয়া হয়েছে।

সংশোধিত বিলে বলা হয়েছে, কোনো কোম্পানি বা গ্রুপের কোনো কোম্পানি খেলাপি হলেও ওই গ্রুপের বা ব্যক্তি স্বার্থ সংশ্লিষ্ট অন্য কোনো কোম্পানিকে খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা যাবে না। তাদের নতুন ঋণ পেতে সমস্যা হবে না। অথচ, পরিচালক পর্ষদে থাকা, মেয়াদ বৃদ্ধি ও জাল জালিয়তি প্রবণতা কমিয়ে খেলাপি ঋণের হার হ্রাস করার কথা। সরকার যে সংশোধনী পাশ করেছে তাতে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। পরিচালকেরা পর্ষদে টানা ১২ বছর থাকতে পারবে। প্রতি মেয়াদে তিনবার করে ৪ মেয়াদে থাকতে পারবে। আগে ৩ মেয়াদে থাকতে পারত টানা ৯ বছর। এক্ষেত্রে তিন বছর বাড়ানো হয়েছে। ১২ বছর পর ১ মেয়াদ বাদ দিয়ে আবার ১২ বছর থাকতে পারবে। এভাবে আজীবন থাকতে পারবে। ২০০১ সালের পর ব্যাংক পরিচালকের মেয়াদ তিন বছর করে টানা ৬ বছর থাকার বিধান করা হয়। একই সঙ্গে একই পরিবারের ২ জন পরিচালক থাকার বিধান করা হয়। ২০০৯ সালে আওয়মী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর একই পরিবারে প্রথমে ৩ জন ও পরে ৪ জন করা হয় এবং পরিচালকদের মেয়াদও বাড়ানো হয়। এভাবে পরিচালক পর্ষদের মেয়াদ বাড়ানোর ফলে ব্যাংকে তাদের কর্তৃত্ব আরো বাড়বে। প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও সুশাসনের ঘাটতি তৈরি হতে পরে। আইএমএফ’র চাপে এই সংশোধনী আনলেও সুশাসনের ঘাটতি আরো বেড়ে যাবে। সূত্র থেকে জানা, ব্যাংক পরিচালকেরা অর্থের জোগান দেয় মাত্র আট শতাংশ, বাকী ৯২ শতাংশই আমানতকারীদের। এই কারণে ব্যাংক পরিচালকেরা নিজেদের মালিক ভাবতে পারে না। তারা বড়জোর নিজেদের উদ্যোক্তা ভাবতে পারে। অথচ, দেখা যায় পরিচালকেরা নিজেদের মালিক ভেবে ব্যাংকে প্রভাব সৃষ্টি করে। এতে করে নানা অনিয়ম, কেলেঙ্কারি সৃষ্টি হয়। ব্যাংকারদের ওপর নানা চাপ সৃষ্টি করে। ঋণ বিতরণে নানা অনিয়মও দেখা দেয়। ঋণ খেলাপী হয়। খেলাপীর পরিমাণ দিন দিন বাড়তে থাকে। আমানতের খেয়ানত হয়। ফলে ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকের আস্থা কমে যায়। সংকট আরও বাড়তে থাকে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, একই পরিবারের পরিচালক হওয়ার সংখ্যা কমানো উচিত একই সাথে পরিচালকদের মেয়াদও কমানো উচিত। সংশোধিত আইনে স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বলতে উল্লেখ করা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি ২০% শেয়ার থাকলে ওই কোম্পানিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি/ কোম্পানি স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোম্পানি হিসাবে গণ্য হবে। এর ফলে কোনো পরিচালকের ২০% এর কম শেয়ার থাকলে সে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান তৈরি করে অন্য নামে ঋণ নিতে পারবে। এতে ঋণ অনিয়মের সুযোগ তৈরি হতে পারে। আবার পরিচালক হওয়ার ক্ষেত্রেও শুভঙ্করের ফাঁকি রয়েছে। যেমন, একই পরিচালক কখনও মূল পরিচালক, কখনও বা বিকল্প বা আমানতকারীদের মধ্য থেকে পরিচালক নির্বাচিত হয়ে পরিষদে থাকতে পারবে। এক্ষেত্রে আইনে সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা নেই। সংশোধনীতে পরিচালকদের অভিজ্ঞতা, কর্মদক্ষতা কেমন হবে, কেমন হওয়া উচিত তাও উল্লেখ নেই। এতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে নানা দুর্বলতা, অসংগতি পরিলক্ষিত হতে পারে। বর্তমান আইনে খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা প্রণয়নের ক্ষমতা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর দেওয়া হয়েছে। সংশোধনী আইনেও তা রাখা হয়েছে। ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সার্কুলার দিয়ে খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা নির্ধারণ করেছে। এতে কোনো ঋণ মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার ৬ থেকে ৯ মাস পর খেলাপি হওয়ার কথা বলা হয়েছে।

কিন্তু আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী মেয়াদ উত্তীর্ণ ৩ মাস থেকে ৬ মাস পর খেলাপী হয়। আমাদের দেশে এক্ষেত্রে ৩ মাস ছাড় দেওয়া হয়েছে। ফলে খেলাপি ঋণ কম দেখানো সম্ভব হচ্ছে। যদিও আইএমএফ ও বিশ^ ব্যাংকের এক্ষেত্রে আপত্তি রয়েছে। তারা একে আন্তর্জাতিক মানের করতে বলেছে। সংশোধিত আইনের একটি ভালো দিক হলো, কোনো ব্যাক্তি ব্যাংকের শেয়ারের মালিক হলে তার প্রতিনিধি হিসেবে অন্য কোনো ব্যক্তিকে পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া যাবে না। ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ গ্রাহকেরা বিদেশ ভ্রমণ, ট্রেড লাইসেন্স ইস্যুতে নিষেধাজ্ঞাসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংককে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্ষমতার সদ্ব্যবহার করা উচিত। ঋণ খেলাপি গ্রাহকদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, মেয়াদী ঋণের ক্ষেত্রে বকেয়া কিস্তির ৫০ শতাংশ বা অর্ধেক দিলেই ওই গ্রাহককে খেলাপি হিসেবে দেখানো যাবে না। এর ফলে গ্রাহকের ঋণ পরিশোধের জন্য যে একটি ভয়, পেরেশানি কাজ করতো তা আর থাকছে না। ফলে খেলাপী আরো বাড়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বলে বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন।

প্রভাবশালী ও রাজনৈতিক একটি শক্তিশালী গোষ্ঠী দেশের অর্থনীতি, ব্যবসা বাণিজ্য, আমদানি-রপ্তানি, রেমিটেন্স, ব্যাংক বীমা, সবই নিয়ন্ত্রণ করছে। সবকিছু চলে গেছে মধ্যস্বত্বভোগী ও দালাল শ্রেণির হাতে। ফলে সুবিধা থেকে উৎপাদকেরা বঞ্চিত হচ্ছে, বঞ্চিত হচ্ছে ভোক্তারা। আমাদের কৃষকেরাও নানা দিক থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তারা প্রয়োজনীয় কৃষি ঋণ পায় না, পণ্যের সঠিক মূল্য পায় না। তাদের খরচ দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। আর্থিক খাতকে সংকটমুক্ত করতে হলে কৃষকদের বাঁচাতে হবে। মূল্যস্ফীতি রোধে কৃষকদের নানা সুযোগ-সুবিধা দেওয়া উচিত। অর্থনৈতিক উন্নয়নের নানা সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং সমৃদ্ধি দেখা দিলেও ব্যাংকখাতের খেলাপি ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি দেশের অর্থনীতির জন্য বড় ধরনের অসংগতি। ব্যাংকখাত হলো অর্থনীতির অন্যতম চালিকা শক্তি। আর এইখাত যদি নড়বড়ে হয়, তাহলে ব্যাবসা-বাণিজ্য মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়বে। সার্বিক অর্থনীতি দুর্বল হয়ে পড়বে। আন্তর্জাতিক মানদন্ড অনুযায়ী খেলাপি ঋণের হার সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ সহনীয় বলে ধরা হয়। সেখানে দেশে এখন বিতরণ করা ঋণের গড়ে ৮ শতাংশের অধিক খেলাপি।

তাই যে সব সমস্যার জন্য খেলাপি ঋণ বাড়ছে তা চিহ্নিত করা উচিত। নতুন ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রেও ভালো করে যাচাই-বাছাই করে দিতে হবে। একখাতের টাকা অন্য খাতে ব্যবহার হচ্ছে কিনা তা তদারকি করা উচিত। ব্যাংক খাতের শৃঙ্খলা ফেরাতে হলে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির বিকল্প নেই। রাজনৈতিক ছত্রছায়া, স্বজনপ্রীতি ও মন্দার প্রভাব দেখিয়ে ঢালাওভাবে ঋণ খেলাপিদের ছাড় দেওয়া উচিত নয়। বর্তমানে অর্থনৈতিক সংকটের জন্য শুধু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে দায়ী না করে চলমান যে সংকট তথা ক্রমবর্ধমান বাজেট ঘাটতি, বাণিজ্য ঘাটতি, ব্যাংক ঋণ নিয়ে কিংবা আমদানি-রপ্তানির মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচার, ঋণ নির্ভর ব্যয় বহুল অবকাঠামো নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও জ¦ালানিখাতে আমদানি নির্ভরতা বৃদ্ধির ঘটনা, রিজার্ভের হ্রাস, অর্থনীতিকে সংকটে ফেলে দিয়েছে। দেশের শাসন ব্যবস্থায় দুর্নীতি দমন, জবাবদিহি, স্বচ্ছতা ও সুশাসন থাকলে সংকট বছরের পর বছর থাকতো না। তাই আর্থিক খাতকে মজবুত ও টেকসই করতে হলে খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি রোধ করা এবং ব্যাংকের কাঠামো পরিবর্তন যৌক্তিক করা উচিত।

লেখক: অর্থনীতি বিশ্লেষক


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বিহারিরা কেমন আছে
আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন
আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে
ভ্রমণকারীদের সচেতন হতে হবে
নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে নানা কথা
আরও

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন মিঠুন চক্রবর্তী

বাংলাদেশ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন মিঠুন চক্রবর্তী

খালিশপুরে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

খালিশপুরে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

বগুড়ায় পুলিশের উদাসীনতায় রাতের আঁধারে জমি দখল করে ছাদ ঢালাই

বগুড়ায় পুলিশের উদাসীনতায় রাতের আঁধারে জমি দখল করে ছাদ ঢালাই

গুচ্ছ নয়, সঠিক সময়েই হবে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা - জবি শিক্ষক সমিতি

গুচ্ছ নয়, সঠিক সময়েই হবে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা - জবি শিক্ষক সমিতি

২৯ ডিসেম্বর চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া

২৯ ডিসেম্বর চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া

সোমবার বিপিএলের মিউজিক ফেস্ট, গাইবেন রাহাত ফাতেহ আলী খান

সোমবার বিপিএলের মিউজিক ফেস্ট, গাইবেন রাহাত ফাতেহ আলী খান

নকলায় শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি সংঘের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

নকলায় শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি সংঘের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

রাবিতে অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ২৫ লাখ টাকার হিসাব না দেওয়ার অভিযোগ, সাময়িক অব্যাহতি

রাবিতে অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ২৫ লাখ টাকার হিসাব না দেওয়ার অভিযোগ, সাময়িক অব্যাহতি

রাজশাহীতে তেলের ট্রাকে বিস্ফোরণ: ৪শ’ ব্যারেল তেল ও ৮ দোকান ভস্মীভূত

রাজশাহীতে তেলের ট্রাকে বিস্ফোরণ: ৪শ’ ব্যারেল তেল ও ৮ দোকান ভস্মীভূত

স্ত্রী পর্দা করতে না চাইলে করণীয় প্রসঙ্গে।

স্ত্রী পর্দা করতে না চাইলে করণীয় প্রসঙ্গে।

কক্সবাজার প্রেসক্লাবের নির্বাচন সম্পন্ন

কক্সবাজার প্রেসক্লাবের নির্বাচন সম্পন্ন

১০০ টাকা ঘুষ খেলেও চাকরি থাকবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

১০০ টাকা ঘুষ খেলেও চাকরি থাকবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

সংস্কার কমিশনের কাছে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন দুদক চেয়ারম্যান

সংস্কার কমিশনের কাছে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন দুদক চেয়ারম্যান

মানিকগঞ্জে প্রথম নারী পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করলেন ইয়াছমিন খাতুন

মানিকগঞ্জে প্রথম নারী পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করলেন ইয়াছমিন খাতুন

ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতৃবিয়োগ বিভিন্ন মহলের শোক জ্ঞাপন

ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতৃবিয়োগ বিভিন্ন মহলের শোক জ্ঞাপন

মির্জাপুরে নিখোঁজের পাঁচ মাস পরও খোঁজ মিলেনি

মির্জাপুরে নিখোঁজের পাঁচ মাস পরও খোঁজ মিলেনি

মোরেলগঞ্জে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

মোরেলগঞ্জে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

ব্রাহ্মণপাড়ায় ধর্ষণের শিকার হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী যুবতীর সন্তান প্রসব! আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার

ব্রাহ্মণপাড়ায় ধর্ষণের শিকার হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী যুবতীর সন্তান প্রসব! আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

জমকালো আয়োজনে পালিত হলো বান্দরবান সেনাবাহিনীর ৬৯ ব্রিগেডের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

জমকালো আয়োজনে পালিত হলো বান্দরবান সেনাবাহিনীর ৬৯ ব্রিগেডের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী