রাজনীতি : নির্বাচনী যুদ্ধের সীমারেখা টানা হয়ে গেছে
১০ জুলাই ২০২৩, ০৯:৩৩ পিএম | আপডেট: ১১ জুলাই ২০২৩, ১২:০৩ এএম
যিনি যত কথাই বলুন না কেন, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন অর্থাৎ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পথ অত মসৃণ হবে না। আমরা এই লেখার শিরোনামে যা বলেছি সেই ঘটনাই ঘটতে যাচ্ছে। ৭ জুলাই দৈনিক ইনকিলাবের প্রধান সংবাদের যে শিরোনাম দেওয়া হয়েছে সেটি আমি সঠিক বলেই মনে করি। শিরোনামটি হলো, ‘বিদেশি চাপ উপেক্ষা করে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন: প্রধানমন্ত্রী অনড়’। একই পৃষ্ঠায় অর্থাৎ প্রথম পৃষ্ঠায় ফলাও করে আরেকটি খবর প্রকাশিত হয়েছে। এই খবরটির শিরোনাম, ‘পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ঘোষণা ছাড়া কোনো নির্বাচন নয়: মির্জা ফখরুল’। এই দুইটি খবরই শুক্রবার বাংলাদেশের প্রায় সবগুলি লিডিং দৈনিকে প্রকাশিত হয়েছে। এই যেখানে প্রধান দুই দলের অবস্থান সেখানে সংলাপের অবকাশ কোথায়? সেখানে নির্বাচনের পথ মসৃণ হয় কীভাবে?
এই বিষয়টি বোঝার জন্য পলিটিক্যাল পন্ডিত হতে হয় না। গত নির্বাচন অর্থাৎ ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি এবং সেই সাথে তাদের দুই মিত্র জোট ঐক্যফ্রন্ট এবং ২০ দলীয় জোট কেন অংশগ্রহণ করেছিল, এই নিয়ে রাজনীতির বাজারে অনেক কথা চালু আছে। ইউটিউবে দেশি এবং বিদেশি কেউ কেউ বলেন যে, আমেরিকা নাকি বিএনপিকে একটি বিশেষ অনুরোধ করেছিল। অনুরোধটি হলো, অন্তত এবার যেন বিএনপি ওই ইলেকশনে (২০১৮) অংশ নেয়। তারা চেষ্টা করবে ইলেকশনটি যেন ফ্রি এবং ফেয়ার হয়। বিএনপি রাজি ছিল না। কিন্তু আমেরিকার অনুরোধে ঢেঁকি গেলে। এই কথাটি আমার সঠিক মনে হয় না। সব কথা ও কাজের মধ্যেই আমেরিকা, চীন, রাশিয়া ও ভারতের গন্ধ খোঁজা রাজনৈতিক দলসমূহের মজ্জাগত স্বভাবে পরিণত হয়েছে। আসল কথা হলো নির্বাচন কমিশনের বিধি মোতাবেক কোনো নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল যদি পরপর দুইবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকে তাহলে তার নিবন্ধন বাতিল হয়ে যায়। ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি এবং তার মিত্ররা বর্জন করে। এখন যদি ২০১৮ সালের নির্বাচনও তারা বয়কট করতো তাহলে তাদের নিবন্ধন বা রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে যেত। যারা এই কথা বলেন, তারা সঠিক কথা বলেন বলেই আমি মনে করি। অবশ্য অনেকে বলেন যে, ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি ভুল করেছে। ঐ নির্বাচনে তাদের অংশগ্রহণ করা উচিত ছিল। বরং তারা ২০১৮ সালের নির্বাচন বয়কট করতে পারতো। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের বিশ্লেষণ বা মতামতে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। তবে ২০১৮ সালের নির্বাচন যদি বিএনপি বয়কট করতো তাহলে ২০২৪ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে তাদের আর কি কোনো উপায় থাকতো? এই ক্ষেত্রে আসন্ন নির্বাচনে অংশ না নিলে তাদের নিবন্ধন তো বাতিল হয়ে যেত।
এখন বিএনপির আর নিবন্ধন বাতিলের কোনো ভয় নাই। তাই তারা আসন্ন নির্বাচন অর্থাৎ ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছে। এছাড়া বিএনপি তথা বিরোধী দলসমূহ একটি অতিরিক্ত সুবিধা পেয়েছে। সেটি হলো আমেরিকা, আমেরিকা প্রভাবিত জাতিসংঘ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং আমেরিকা পন্থী অন্যান্য দেশের সমর্থন। প্রশ্ন হলো, এই যে আন্তর্জাতিক সমর্থন, এটি এবার পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু আগের দুইটি ইলেকশনে পাওয়া যায়নি কেন? কারণ, তখন আমেরিকা মুসলিম জাহানে বিশেষ করে আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্যে সামরিকভাবে জড়িত ছিল। আর আমেরিকা জড়িত থাকার কারণে ন্যাটোও জড়িত ছিল। তখন তাদের প্রধান টার্গেট ছিল ‘ওয়ার অন টেরর’, অর্থাৎ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ। ৯/১১ থেকেই সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে বস্তুত ইসলামের বিরুদ্ধেই তারা যুদ্ধ শুরু করেছিল। এই যুদ্ধের ভিত্তি ছিল হান্টিংটনের ‘ক্ল্যাশ অব সিভিলাইজেশন’ বা সভ্যতার সংঘাত নামক থিওরি।
২০২১ সাল থেকে আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির আমূল পরিবর্তন ঘটে। ২০ বছর দলখদারিত্বের পর আফগানিস্তান থেকে আমেরিকা এবং ন্যাটো বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়। একই অবস্থা ইরাকেও। সিরিয়াতেও রাশিয়ার জঙ্গি বিমানের হস্তক্ষেপের পর আমেরিকা সেখানে মার খায়।
॥দুই॥
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর মার্কিন পররাষ্ট্র নীতিতে পরিবর্তন ঘটে। বিগত ২০ বছরে অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত এবং সামরিক ক্ষেত্রে চীনের বিস্ময়কর উত্থান ঘটে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে জাপানকে পিছু হটিয়ে চীন দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে উত্থিত হয়। প্রযুক্তি ক্ষেত্রেও তাই। এই পটভূমিতে বাইডেন প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির কর্নারস্টোন হয় চীনকে কন্টেইন করা। চীনকে কন্টেইন করার ব্যাপারে সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টন এবং বারাক ওবামা ভারতকে অন্ধের যষ্ঠি হিসেবে গ্রহণ করেন। কিন্তু জো বাইডেন সরকার দেখতে পেল যে, ভারত বাস্তবে দুধও খাচ্ছে আর তামাকও খাচ্ছে। তারা গাছেরটাও খাচ্ছে আবার তলারটাও কুড়াচ্ছে। অর্থাৎ সাবেক সোভিয়েট ইউনিয়ন এবং বর্তমান রাশিয়ার সাথে তাদের ৭৫ বছরের গভীর বন্ধুত্ব তারা অটুট রাখবে। তারা আমেরিকার নিকট থেকে সর্বাধুনিক সমরাস্ত্র নেবে এবং তাদের কাছ থেকে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিও চাইবে (Transfer of Technology). শুধু তাই নয়, চীনের সাথে সুদীর্ঘ সীমান্ত নিয়ে বৈরীতা থাকলেও ভারত চীনের সাথে সর্বাত্মক যুদ্ধ বাধার মতো অবস্থায় যাবে না। আমেরিকা যতই ভারতকে তোয়াজ করুক না কেন, ভারত দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে অথবা তাইওয়ান নিয়ে আমেরিকা যদি চীনের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় তাহলে সেই সংঘর্ষে লিপ্ত হবে না।
॥তিন॥
এসব কারণে বাইডেন প্রশাসন বাংলাদেশকে আর ভারতের হেফাজতে রাখলো না। এখন তারা বাংলাদেশের সাথে ডাইরেক্ট এনগেজমেন্ট হয়েছে। সেজন্যই দেখা যাচ্ছে যে, গত বছরের শেষ থেকে গত জুন মাস পর্যন্ত ঝাঁকে ঝাঁকে সিনিয়র মার্কিন কর্মকর্তা বাংলাদেশে আসছেন। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান সরকার প্রথমে ভারত এবং তারপর চীন-রাশিয়ার প্রভাব বলয়ে রয়েছে। ঐদিকে মিয়ানমারও চীনের কব্জায় রয়েছে। বঙ্গপোসাগরে আমেরিকার আসার কোনো সুযোগ নাই। সুতরাং তারা বাংলাদেশে চায় এমন একটি সরকার, যে ভারত, চীন, রাশিয়ার প্রভাব বলয়ে থাকবে না।
এই কথাটি স্পষ্ট না বলে তারা বাংলাদেশের পরবর্তী নির্বাচনকে ফ্রি, ফেয়ার এবং আন্তর্জাতিক মানের করার জন্য সরকারের ওপর চাপ দিচ্ছে। আওয়ামী লীগ জানে যে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারবে না। এই আওয়ামী লীগই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য প্রবল আন্দোলন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দিতে বিএনপিকে বাধ্য করেছিল। তখন শেখ হাসিনা বলেছিলেন যে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বহাল থাকবে। অথচ এই আওয়ামী লীগ সরকারই উচ্চ আদালতের দোহাই দিয়ে ২০১১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে এবং সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনী অন্তর্ভুক্ত করে। এই সংশোধনীর মাধ্যমে পার্লামেন্ট বহাল থাকা অবস্থায় নির্বাচন হবে এবং সেই নির্বাচন যে সরকার ক্ষমতায় থাকবে তার অধীনেই নির্বাচন হবে।
॥চার॥
পঞ্চদশ সংশোধনী পাশ পরার পর এই সরকার ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচন করে। প্রথম নির্বাচনে বিনা ভোটে ১৫৩ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ভোটের আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভরা হয়। ২০১৮ সালে জাতীয় পার্টি গৃহপালিত বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করায় তাদেরকে কিছু আসন দিয়ে মোট ২৯৩ টি আসন আওয়ামী লীগ দখল করে। এছাড়া ২০১৫ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত এই ৭ বছর বিএনপি, জামায়াতসহ অন্যান্য বিরোধী দলের কণ্ঠরোধ করে। হাজার হাজার নয়, লক্ষ নেতা কর্মীকে কারাগারে নিক্ষেপ করে। এসব দলকে তাদের অফিস থেকে বাইরে বেরোতেই দেওয়া হয়নি। এসব কারণে দেশে এবং বিদেশে এই সরকারকে একনায়কত্বের সর্বোচ্চ ফর্ম কর্তৃত্ববাদী সরকার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা প্রভৃতি দেশ বাংলাদেশে একটি স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক দেশে রূপান্তরের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সরকার কর্তৃত্ববাদী বলেই প্রথমে ৭ জন অফিসারসহ র্যাবের ওপর স্যাংশন আরোপ করা হয়েছে। তারপর বাংলাদেশের জন্য স্পেশাল ভিসা নীতি প্রয়োগ করা হচ্ছে।
॥পাঁচ॥
আমেরিকার এসব পদক্ষেপের বিরুদ্ধে রাশিয়া এবং চীন কোনোরূপ রাখঢাক না করে সরাসরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ বলে মন্তব্য করেছে এবং বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের পাশে দাঁড়ানোর প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়েছে। তাহলে ভারতের ভূমিকা কী? ভারত মনে মনে চায় যে, আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসুক। কিন্তু মোদির ওয়াশিংটন সফরের সময় মোদি বাইডেন ৫৮ দফা যৌথ ঘোষণার মাধ্যমে আমেরিকা ভারতকে দরাজ দিলে দুই হাত ভরে যে সামরিক অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সাহায্যের অঙ্গীকার করেছে, তারপর আর তার বাংলাদেশ প্রশ্নে আমেরিকাকে চটাবার সাহস নেই। আমেরিকা ভারতের জন্য যে দানছত্র খুলেছে সেই অভাবিতপূর্ব সাহায্য নরেন্দ্র মোদিকে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসের নির্বাচনে আবার ক্ষমতায় নিয়ে আসবে। তাই ৫৮ দফায় পাকিস্তান, আফগানিস্তান, মিয়ানমার এবং উত্তর কোরিয়ার নাম থাকলেও বাংলাদেশের কোনো নাম নাই। এর পরিষ্কার অর্থ হলো এই যে, বাইডেন-মোদি বৈঠকে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ আলোচিত হয়নি।
॥ছয়॥
বাংলাদেশকে ঘিরে আন্তর্জাতিক মেরুকরণ সুষ্পষ্টভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এটি স্পষ্ট বোঝার পর আওয়ামী লীগও তার অবস্থান স্পষ্ট এবং মজবুত করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত মাস দুয়েক ধরে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন উক্তির মাধ্যমে তার মার্কিন বিরোধী অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। মার্কিন বিরোধী অবস্থানে তিনি Consistent এবং অটল। তার সরকারের অধীনে, বর্তমান জাতীয় সংসদ বহাল রেখে, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন করতে আওয়ামী লীগ বদ্ধপরিকর। বিএনপি যদি রাজপথে আন্দোলনে নামে তাহলে, সামনে যাই আসুক না কেন, তাদেরকে রাজপথেই মোকাবেলা করবে আওয়ামী লীগ।
অন্যদিকে বিএনপিও এই সরকারের অধীনে, এই সংসদকে বহাল রেখে এবং এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন না করার জন্য বদ্ধপরিকর। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা না ছাড়লে তারা রাজপথে আওয়ামী লীগকে মোকাবেলা করার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সংলাপ করে কোনো কাজ হবে না। অতীতেও হয়নি। কারণ, এখানে কোনো মিটিং পয়েন্ট নাই। অতীতে স্যার নিনিয়ান স্টিফেন, ফার্নান্দেজ তারানকো এবং জলিল ও মান্নান ভূঁইয়ার সংলাপ ব্যর্থ হয়েছে। এবার পরিস্থিতি আরো খারাপ। শেষ করবো বহুল কথিত একটি ইংরেজি বাক্যের মাধ্যমে। সেটি হলো, The battle line has already been drawn. অর্থাৎ যেমনটি আমরা শিরোনামে লিখেছি, নির্বাচনী যুদ্ধের সীমারেখা টানা হয়ে গেছে।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ইউএনও কাবেরী, উপজেলা প্রকৌশলীর দুর্নীতির ৮ প্রকল্পের ৭৫ লাখ টাকা আত্মসাতের সত্যতা পেয়েছে দুদক
বাংলাদেশ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন মিঠুন চক্রবর্তী
খালিশপুরে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুলিশের উদাসীনতায় রাতের আঁধারে জমি দখল করে ছাদ ঢালাই
গুচ্ছ নয়, সঠিক সময়েই হবে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা - জবি শিক্ষক সমিতি
২৯ ডিসেম্বর চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
সোমবার বিপিএলের মিউজিক ফেস্ট, গাইবেন রাহাত ফাতেহ আলী খান
নকলায় শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি সংঘের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
রাবিতে অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ২৫ লাখ টাকার হিসাব না দেওয়ার অভিযোগ, সাময়িক অব্যাহতি
রাজশাহীতে তেলের ট্রাকে বিস্ফোরণ: ৪শ’ ব্যারেল তেল ও ৮ দোকান ভস্মীভূত
স্ত্রী পর্দা করতে না চাইলে করণীয় প্রসঙ্গে।
কক্সবাজার প্রেসক্লাবের নির্বাচন সম্পন্ন
১০০ টাকা ঘুষ খেলেও চাকরি থাকবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
সংস্কার কমিশনের কাছে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন দুদক চেয়ারম্যান
মানিকগঞ্জে প্রথম নারী পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করলেন ইয়াছমিন খাতুন
ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতৃবিয়োগ বিভিন্ন মহলের শোক জ্ঞাপন
মির্জাপুরে নিখোঁজের পাঁচ মাস পরও খোঁজ মিলেনি
মোরেলগঞ্জে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ব্রাহ্মণপাড়ায় ধর্ষণের শিকার হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী যুবতীর সন্তান প্রসব! আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার
সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ