কী বার্তা পেল সরকার?

Daily Inqilab রিন্টু আনোয়ার

২৬ মে ২০২৪, ১২:১০ এএম | আপডেট: ২৬ মে ২০২৪, ১২:১০ এএম

আকস্মিক নয় সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দেয়ার ঘটনা। তাকে নিষেধাজ্ঞার আওতায় ফেলা হচ্ছে, বার্তাটি সরকারের বিশেষ বিশেষ জায়গায় আগেই দেয়া হয়েছে। জানতেন জেনারেল (অব.) আজিজ নিজেও। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতির মাধ্যমে তা আরো খোলাসা করা হয়েছে। যতো ঘটনা, অভিযোগ ও কা-কীর্তি সব আগেরই। সময়টায় একটু ভিন্নতা। নিষেধাজ্ঞাটির আগে ঢাকা সফর করে গেলেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। তার এ আগমনকে ক্ষমতাসীন দল থেকে ‘বিনা দাওয়াতে আসা’ বলা হলেও যথারীতি তাকে রাজসিক আপ্যায়ন, আদর-সমাদর করা হয়েছে। ঢাকা ছাড়ার আগে, ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে নিয়ে তিনি বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটারদের সাথে ক্রিকেটও খেলেছেন। প্রীতি ম্যাচটির একটি ভিডিও পর্যন্ত ছেড়েছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস। বোলিং-ব্যাটিং দুটাই করেছেন। ফুচকা-কলা ইত্যাদি খেয়েছেন।

সব মিলিয়ে লুর এবারের সফরকে নিজেদের জন্য আশীর্বাদ বলে প্রচার করে জানানো হয়েছিল, লু বলে গেছেন তারা পেছনে নয়, সামনে এগিয়ে যেতে চান। কেবল তাই নয়, সরকারকে আর চাপে রাখবেন না বলে কথাও দিয়ে গেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরকারের ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়ে গেছে, আর কাউকে স্যাংশন ধরনের কিছু দেওয়া হবে না, আগে দেওয়া স্যাংশনও তুলে নেয়া হতে পারে বলে লু বাতাস দিয়ে গেছেন মর্মে কিছু গুঞ্জনও ছড়ানো হয়। লু এবারের যাত্রায় বিএনপির কারো সঙ্গে না বসায় উল্লাসও ধরে রাখতে পারেনি ক্ষমতাসীনরা। তাদের এমন উইন-উইন ভাবের মধ্যেই ‘জীবনে ২০১৮ সালের মতো এতো সুন্দর নির্বাচন আর দেখেননি বলে জানান দেয়া বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার বাইরে এলো।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ঢাকায় ডোনাল্ড লু সাহেব আসলো, ভাবলাম, তারা আসলে সম্পর্ক ভালো করতে চায়, কিন্তু নিশি রাতে তারা স্যাংশন দিলো। আগে সাতজন এখন আবার একজন যুক্ত হলো। তবে তাদের স্যাংশন আমরা তোয়াক্কা করি না। যারা গণহত্যাকে অস্বীকার করে, তারা ভিসানীতি বা নিষেধাজ্ঞা দিল সেসব তোয়াক্কা করি না।

যুক্তরাষ্ট্র তাদের দেয়া বিবৃতিতে বলেছে, তারা যথারীতি বাংলাদশকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সহায়তা করছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কথায়ও একই সুর। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশও দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে বলে জানান তিনি।
সরকার বা আওয়ামী লীগ থেকে এ স্যাংশন ঠিক হয়নি বা জেনারেল আজিজ ভালো লোক, এমন দাবি কিন্তু করা হচ্ছে না। সদ্য সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজির আহমেদের দুর্নীতি নিয়ে দেশীয় গণমাধ্যমে চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট প্রকাশ হওয়ার পরও একই ভূমিকা দেখা গেছে ক্ষমতাসীন মহলে। জেনারেল আজিজকে নিয়ে আল জাজিরায় ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস ম্যান’ নামে একটি তথ্যচিত্রে যা বলা হয়েছিল এখন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার বিবৃতিতেও প্রায় তা-ই বলা হয়েছে। আল জাজিরার সংবাদটি ছিল ডকুমেন্টারি বৈশিষ্ট্যে প্রধানমন্ত্রীসহ জেনারেল আজিজের পরিবারকে জড়িয়ে। জারিকৃত স্যাংশন নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতির মাঝে তথ্য সেগুলোই। আওয়ামী লীগের একটি শক্তিশালী গ্রুপও নানা কারণে চেয়েছে আজিজকে সাইজের লিস্টে ফেলে দিতে। বিএনপির কেউ কেউ তা জানলেও উৎসাহী হননি। ক্ষমতাসীন সরকারের অন্যতম খাস সাবেক এই সেনাপতি সম্পর্কে কিছু একটা হচ্ছে বা আসছে, তা ক্ষমতাসীন মহলের কারো কারো আগাম জানা ছিল। নানা কথার এক পর্যায়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদও বলেছেন, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি জনসমক্ষে আনার আগে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসকে জানিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর।

জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ অবসরে যান ২০২১ সালের ২৪ জুন। এতদিন পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ঢাকায় খবরটি এসেছে সোমবার মধ্যরাতে। স্বাভাবিকভাবেই তখন বাংলাদেশের মানুষ ঘুমিয়ে। ভোরের দিকে খবরটি জানাজানি হয়। আসলে জেনারেল আজিজের ভিসা বাতিল হয় ২০২১ সালে। তখন তার পরিবারের সদস্যদের ভিসা বাতিলের খবর ছিল না। তখনকার খবর ছিল, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজকে যুক্তরাষ্ট্রে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। পত্র মারফতে তার মার্কিন ভিসা বাতিলের কথাও জানানো হয়েছে। আল জাজিরায় ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার’স মেন’ শিরোনামে রিপোর্টটিতে জেনারেল (অব.) আজিজের দুর্নীতি ও নানা অনিয়মের খবর প্রচারের কিছুদিন পর যুক্তরাষ্ট্র এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে তার ভাই হারিছ-যোসেফসহ পরিবারের বাকিদের নানা অপকর্ম তুলে আনা হয়। জেনারেল (অব.) আজিজ তখন এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন। তখন তার সিরিয়াস সহায়ক ছিল সরকার ও ক্ষমতাসীন দল। আল জাজিরার তথ্যচিত্রকে বলা হয়েছিল, এটি সরকারের বিরুদ্ধে একটি বিজ্ঞাপন। দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। এখন জেনারেল আজিজকে নিজের কথা নিজেরই বলতে হচ্ছে। তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমি কোনো অন্যায় করিনি। ঘুষ গ্রহণ বা দুর্নীতি করিনি। আমি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিচ্ছি। মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে অবাক ও মর্মাহত হয়েছি। শাস্তি পাওয়ার মতো কোনো কাজ আমি করিনি। কেউ তদন্ত করে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ আনতে পারলে এর পরিণতি ভোগ করতে আমি প্রস্তুত।’

এর আগে ২০২১ সালে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) সাবেক এবং ওই সময়ে কর্মরত সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তা প্রত্যাহারের নানা চেষ্টা করে এখন অনেকটা হাল ছেড়ে দেয়ার অবস্থা সরকারের দিক থেকে। সামনে কী হতে পারে, এ জিজ্ঞাসার প্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীনদের শটকার্ট কথা হচ্ছে, এসবে কিছু যায় আসে না। কিন্তু মনে রাখতে হবে, মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্ট ৭০৩১(সি) প্রয়োগ করা হয়েছে বাংলাদেশের একজন সেনাপ্রধানের ক্ষেত্রে।

যুক্তরাষ্ট্রের ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস আইনের ৭০৩১ ধারাটি মূলত আর্থিক ব্যবস্থাপনা, বাজেট স্বচ্ছতা ও দুর্নীতি দমন নিয়ে। ধারাটির ‘সি’ অংশে সরকারি দুর্নীতি ও মানবাধিকার বিষয়ে বলা হয়েছে। কেবল মাত্র বিশ্বাসযোগ্য তথ্য থাকলেই এই অ্যাক্ট ব্যবহার করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে তদের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে। আইনের এই অংশে বলা হয়েছে, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে উল্লেখযোগ্য দুর্নীতি অথবা মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জড়িত অন্য দেশের যে কোনো সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যদি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে বিশ্বাসযোগ্য তথ্য থাকে, তাহলে অভিযুক্ত সেই সরকারি কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের বিবৃতিতে, আর্থিক দুর্নীতির পাশাপাশি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের ক্ষতির কথাও বলা হয়েছে। বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে মানবাধিকার ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের মতপার্থক্য দেখা দিয়েছিল। অবাধ, নিরপেক্ষ ও নির্বিঘœ নির্বাচনের স্বার্থে বিশেষ ভিসানীতিও ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি সম্পর্কে কিছুটা বোঝাপড়ার বাতাবরণের মাঝেই এ নিষেধাজ্ঞার ঘটনা প্রকাশ্যে এলো। টানাপোড়েনের অবসান ঘটেছিল বলে যে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছিল, তা এখন অসার হয়ে গেল। গণতন্ত্র ফেরানো, সুষ্ঠু, অবাধ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের এজেন্ডায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে আচ্ছা রকমের মার খেয়েছে। কিন্তু, পিছু হটেছে বলে কোনো তথ্য নেই। দুর্নীতি, মানবাধিকার, গণতন্ত্রের বিষয়গুলো যুক্তরাষ্ট্রের নীতিগত অবস্থানে কোনো পরিবর্তন হয়নি। তা আরো পরিষ্কার সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদকে ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১(সি) ধারার আওতায় ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ হিসেবে চিহ্নিত করে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের ঘোষণায়।

এবারেই প্রথম বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ‘দুর্নীতি’ অস্ত্রটি ব্যবহার করলো মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট বা তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। অ্যাপ্রোপ্রিয়েশন অ্যাক্টের অধীনে প্রায় ১৫ বছরে ৬০টি দেশের ৫০০-এর বেশি রাজনীতিবিদ ও আমলা, যারা বিভিন্ন ধরনের সরকারি পদধারী (প্রেসিডেন্ট, মন্ত্রী ও সরকারের বিভিন্ন পদে কর্মরত ছিলেন বা আছেন), তাদেরকে যুক্তরাষ্ট্র দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছে। অ্যাপ্রোপ্রিয়েশন অ্যাক্টের অধীনে যাদের নাম প্রকাশ্যে ঘোষণা করা হয়, তাদের ও তাদের পরিবারের জন্য সাধারণভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হলেও এর আরো ডালপালা আছে। কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক বার্তা তো আছেই। অর্থপাচারের বিরুদ্ধে অ্যাকশনে নামার এজেন্ডাও বাদ নেই। বছরখানেক আগে, স্টেট ডিপার্টমেন্টের গ্লোবাল অ্যান্টি-করাপশন কোঅর্ডিনেটর রিচার্ড নেফিউ ঢাকা সফর করে সেই বার্তাই দিয়ে গিয়েছিলেন।

পরিশেষে, ডনাল্ড লু’র সাম্প্রতিক ঢাকা সফরে সবাই ধারণা করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বোধহয় সব ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়ে গেছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র যে তার নীতিতে অটল থাকে এটা তারই প্রমাণ। স্টেট ডিপার্টমেন্টের ওই ঘোষণার মধ্যদিয়ে যুক্তরাষ্ট্র নতুন একটি উইন্ডো ওপেন করলো। বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো জেনারেলের ওপর এমন নিষেধাজ্ঞা জারি। এখন প্রশ্ন ও কৌতূহলÑ এরপর কী? এর ধারাবাহিকতা কোথায় গড়াতে পারে? জনমনে নানা প্রশ্ন, কৌতূহল থাকাটাই স্বাভাবিক।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভারতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা, নিহত বেড়ে ১৫

ভারতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা, নিহত বেড়ে ১৫

ইজরায়েলের যুদ্ধকালীন বিশেষ মন্ত্রিসভা বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

ইজরায়েলের যুদ্ধকালীন বিশেষ মন্ত্রিসভা বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

ঈশ্বরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই কিশোরের মৃত্যু

ঈশ্বরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই কিশোরের মৃত্যু

সিলেট-সুনামগঞ্জে বন্যার অবনতি, উত্তরাঞ্চলে নদ-নদীর পানি বাড়ছেই

সিলেট-সুনামগঞ্জে বন্যার অবনতি, উত্তরাঞ্চলে নদ-নদীর পানি বাড়ছেই

কেউ মাংস দিতে চায় না, তাড়িয়ে দেয়

কেউ মাংস দিতে চায় না, তাড়িয়ে দেয়

পশু কোরবানি দিতে গিয়ে আহত ৯৪

পশু কোরবানি দিতে গিয়ে আহত ৯৪

হরিরামপুরে সাপের কামড়ে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু

হরিরামপুরে সাপের কামড়ে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু

ফৌজদারহাাটে মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত

ফৌজদারহাাটে মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত

৭ দিনে পদ্মা সেতুতে ২৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকা টোল আদায়

৭ দিনে পদ্মা সেতুতে ২৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকা টোল আদায়

যুদ্ধ মন্ত্রিসভা ভেঙে দিয়েছেন নেতানিয়াহু

যুদ্ধ মন্ত্রিসভা ভেঙে দিয়েছেন নেতানিয়াহু

কাদেরের বক্তব্যের জবাব দিতে ‘রুচিতে বাধে’ ফখরুলের

কাদেরের বক্তব্যের জবাব দিতে ‘রুচিতে বাধে’ ফখরুলের

ইউরোয় ‘বড় কিছুর’ লক্ষ্য রোনালদোর

ইউরোয় ‘বড় কিছুর’ লক্ষ্য রোনালদোর

ছোট পুঁজি নিয়েও আত্মবিশ্বাসী ছিলাম: শান্ত

ছোট পুঁজি নিয়েও আত্মবিশ্বাসী ছিলাম: শান্ত

কেন্দ্রীয় কৃষকলীগ নেতা সোহাগ তালুকদার আর নেই

কেন্দ্রীয় কৃষকলীগ নেতা সোহাগ তালুকদার আর নেই

জনগণের মধ্যে ‘ঈদের আনন্দ নেই: মির্জা

জনগণের মধ্যে ‘ঈদের আনন্দ নেই: মির্জা

ঈদ জামাতে মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন আ জ ম নাছির

ঈদ জামাতে মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন আ জ ম নাছির

সাড়ে ৩টার মধ্যে ৮০ শতাংশ বর্জ্য পরিষ্কার করেছে চসিক

সাড়ে ৩টার মধ্যে ৮০ শতাংশ বর্জ্য পরিষ্কার করেছে চসিক

মুসল্লীদের সাথে ভিজে ঈদ জামাতে শরীক হলেন সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান

মুসল্লীদের সাথে ভিজে ঈদ জামাতে শরীক হলেন সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান

ঈদ মোবারক

ঈদ মোবারক

বৃষ্টির তান্ডবে সিলেটে ঈদ উৎসবের সর্বনাশ : পশু জবাইয়ের আমেজে ভাটা

বৃষ্টির তান্ডবে সিলেটে ঈদ উৎসবের সর্বনাশ : পশু জবাইয়ের আমেজে ভাটা