কেন পেছন ফিরে দেখারও প্রয়োজন আছে
০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম
ভারত-পাকিস্তান বিভক্তির সময় যদি পূর্ব বাংলা পাকিস্তানের অংশ না হতো তাহলে বিষয়টি কী দাঁড়াতো, বুঝদার এবং চিন্তাশীল মানুষদের তা নিয়ে ভাবা উচিত। স্বভাবতই আমরা জম্মু কাস্মীর, হায়দারাবাদ, পূর্ব পাঞ্জাব, পশ্চিম বঙ্গ, মিজোরাম, সিকিমের মতো একটি অঙ্গ রাজ্যে পরিণত হতাম। ভারতের সেভেন সিস্টার নামে খ্যাত রাজ্যগুলি অমানবিক জীবনযাপন করছে, সে রকম একটি অবস্থা আমদেরও হতো। এ ছাড়া দ্বিতীয় কোনো অপশন থাকতো না। পাকিস্তানের ২৩ বছরে পূর্ব পাকিস্তানের যে উন্নতি করেছে বাংলাদেশ ৫৪ বছরে তার এক তৃতীয়াংশও করতে পারেনি। সোনার বাংলা শ্মশান কেন, ৮ আনার চাল, ছয় আনার কাগজের দিস্তা এই স্লোগান যারা দিয়েছিল তারা তা বাস্তবায়ন করতে পারেনি। বরং তাদের শাসনামলে জিনিসপত্রের দাম ৮ থেকে ১০ গুণ বৃদ্ধি পায়। গোটা দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। কয়েক লাখ মানুষ না খেয়ে মারা যায়।
আগে পাকিস্তান শোষণ করেছে এখন আমরা নিজেরা নিজেদের শোষণ করছি। শোষণের টাকাগুলো দেশে বিনিয়োগ না করে বিদেশে পাচার করেছি। নিজেদের বিলাসী জীবনযাপনের জন্য বেছে নিয়েছি কানাডার বেগম পাড়া, নিউইয়র্কের সাহেব বাজার, মালয়েশিয়ার সেকেন্ড হোম আর দুবাইতে আয়েসি জীবনযাপনের জন্য বড় অংকের অর্থ বিনিয়োগ তো আছেই। টাকা পাচার এক লন্বা ইতিহাস। দীর্ঘ বছর এসব কাজ করে রিজার্ভ ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে (২০২৪ জুন) এসে দাঁড়িয়েছিল, যা নজিরবিহীন। শেয়ার বাজার থেকে সাধারণ মানুষের টাকাগুলো লোপাট করে নেয় ২০১০ সালে মাফিয়া সরকারের দোসররা।
এবার ইতিহাসের পেছনের পাতা একটু উল্টাই। পূর্ব পাকিস্তানে ২৩ বছরে পাকিস্তান সরকারের উন্নয়নের দিকে দৃষ্টি দেওয়া দরকার। দেশের দুটি শহর ঢাকা এবং চট্টগ্রামের দিকে দৃষ্টি দিলে বিযয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। ঢাকায় জাতীয় সংসদ ভবন ও শেরে বাংলার মানিক মিয়া এভিনিউতে বিশাল প্রসস্ত সড়ক নির্মিত হয়। এশিয়ার সর্ববৃহৎ কমলাপুর রেলস্টেশন নির্মিত হয় পাকিস্তান আমলে। বায়তুল মোকাররম নান্দনিক জাতীয় মসজিদ, সেটাও পাকিস্তান আমলে নির্মিত হয়েছে। নবাবপুর রোড এবং তৎসংলগ্ন নান্দনিক ব্যবসা কেন্দ্র গড়ে উঠেছিল পাকিস্তান আমলে। ঢাকায় লাভজনক ১২টি সেক্টর কর্পোরেশন পাকিস্তান আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। বিশাল আয়তনে আন্তর্জাতিক মানের জেনারেল পোস্ট অফিস, ডিআইটি, রাজউক, আন্তর্জাতিক মানের ঢাকা স্টেডিয়াম, হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট এবং বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৫ সালে। ১৯৬৭ সালে জাতীয় গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠিত হয়। বুয়েট বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয় ১৯৬২ সালে। জাহানঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, শহীদ তিতুমীর কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, হলিক্রস কলেজ, ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা সিটি কলেজ, হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল, বাংলাদেশ সচিবালয় নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৯৬৯ সালে। জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৪ সালে। বঙ্গভবন নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৯৬৪ সালে। ঢাকায় আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর (তেজগাঁও) পাকিস্তান আমলে নির্মিত হয়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংক এবং ৫টি সরকারি ব্যাংক পাকিস্তান আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। পাকিস্তান আমলে ঢাকার প্রসিদ্ধ বাজারগুলো হলো: কারওয়ানবাজার, চকবাজার, মালিবাগ, গুলবাগ, হাতিরপুলবাজার, ঠাটারি বাজার, নিউ মার্কেট কাঁচাবাজার, রায়ের বাজার, রায়সাহেব বাজার, মগ বাজার, মোহাম্মদপুর টাউন হল সরকারি মার্কেট, খিলগাঁও বাজার। গুলশান, বনানি, গুলিস্তান ও মতিঝিল ঢাকার ডাউন টাউন হিসেবে পরিচিত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ আদমজী জুট মিল ঢাকার নারায়ণগঞ্জে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। প্রতিষ্ঠাতার নাম আবদুল ওয়াদিত আদমজী। জুট মিলটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫০ সালে আর বিলুপ্তিকাল ছিল ২০০২ সাল। সেখানে ৩০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছিল। বিদেশে গেলে তখন বলতো আদমজী নগরীর মানুষ বা কেউ কেউ বলতো সোনালী আঁশের দেশের মানুষ, তখন মনটা আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে উঠতো। তখন চটের ব্যবসা ছিলো জমজমাট। আজ সেই জুট মিলও নেই, চটের ব্যবসাও নেই। জুটের বিকল্প রূপ নিয়েছে মানব ক্যান্সার পলিথিন। এই নামে আমি একটি গ্রন্থ লিখেছিলাম। সাবেক পাট ও বস্ত্র মন্ত্রী শাজাহান সিরাজকে তার মন্ত্রণালয়ে গিয়ে বইয়ের একটি কপি উপহার হিসেবে দিয়েছিলাম। তিনি বইটির সূচি এবং ভেতরের কিছু অংশ পড়ে দেখলেন। আমাকে বললেন আরেকটি কপি আছে? আমি দ্বিতীয় কপি ব্যাগ থেকে বের করে দিলাম। সে বইটির খালি পেইজে লিখলেন লেখকের এই কর্মযজ্ঞ প্রশংসার দাবিদার। লেখক গ্রন্থটি লিখে বড় ধরনের একটি বিপ্লব সাধন করেছেন। আমরা তার বইয়ের বহুল প্রচার ও প্রসার কামনা করি। মন্ত্রণালয়কে পর্যাপ্ত কপি কেনার জন্য নির্দেশ দিলেন তিনি। তখন পলিথিন নিষিদ্ধকরণের জন্য পাট ও বস্ত্র মন্ত্রী শাজাহান সিরাজ প্রশংসনীয় উদ্যোগ নিয়েছিলেন। বিশেষ করে দেশব্যাপী তল্লাশি অভিযানে নিয়োগ দিয়েছিলেন পর্যাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেট। পাট শিল্পকে বাঁচানোর জন্য এটি ছিল তার ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। কিন্তু পরে পাটকে তো আর রক্ষা করা গেলো না, বরং আদমজী জুটমিল থেকে শুরু করে বাওয়ানি জুটমিলসহ প্রায় ১০০টি জুটমিল ক্রমান্বয়ে বন্ধ হয়ে গেল।
১৯৭১ সালের স্বাধীনতার পূর্ব পর্যন্ত পূর্ববাংলায় জুটমিলের সংখ্যা ছিল ৭৫টি। মূলত মুজিবের শাসনামল থেকে জুটমিল এবং পাটজাত গুদামে শ্রমিকদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে আগুন দিয়ে পাটশিল্পের অস্তিত্ব বিলীন করে দেয়া হয়। এর পিছনে সক্রিয় ছিলো ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এর সর্বনাশী ষড়যন্ত্র। উল্লেখ্য, যাদের সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রে পাটশিল্প ধ্বংস করা হলো, সেই ভারত আজ বিশ্বে পাটশিল্পে এক নম্বরে অবস্থান করছে। ১৯৭১ সালের পূর্বে পূর্ব পাকিস্তানের পাটশিল্প ছিল এক নম্বরে। প্রাচ্যের ডান্ডি বলতে মানুষ বুঝতো পূর্বপাকিস্তানকে। দুর্ভাগ্য বলতে হয় স্বাধীনতার পর জাতির কোনো অর্থকরী ফসল রক্ষা করতে আমরা চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছি। অর্থকরী ফসলও আমাদের আজ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। কারণ, যাদের সাথে আমাদের বন্ধুত্ব তারা যদি আমাদের উন্নতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তখন পরনির্ভরশীলতা বেড়ে যায়। এরকম একটি পরিস্থিতির মুখোমুখি হলে, সে ক্ষেত্রে শত চেষ্টা করেও আমরা লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো না। এই বাস্তবতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে আমরা হেরে যাই মীরজাফরদের কারণে। কথায় আছে, যে জাতি শত্রু-মিত্র চিনতে ভুল করে, তার কপালে বড় ধরনের ভোগান্তি হয়।
এতদিন পর স্বাধীনতার একটি ঝলক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ২০২৪ এর জুলাই-আগস্ট এ আমরা দেখেছি। ১৬টি বছর নানা ইস্যু থাকা সত্ত্বেও ২০২৪ সালে বৈষম্যবিরোধী একটি অরাজনৈতিক সংগঠন যেভাবে অগ্নি স্ফুলিঙ্গের মতো জ্বলে উঠলো এবং তাদের প্রতি যে দেশের মানুষের নদীর ¯্রােতের মতো ঘর থেকে রাস্তায় বেরিয়ে এসে একাত্মতা প্রকাশ করলো, তা ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে অবিস্মরণীয় ঘটনা। কোনো রাজনৈতিক দলের ডাকে অতীতে এরকম স্বতঃস্ফূর্ত দৃশ্য চোখে পড়েনি। নেতার জন্ম হয় রাজপথের আন্দোলনের মাঠ থেকে। আর সেটাই হয়েছে। আসলে আল্লাহ সরাসরি আবাবিল পাখির মতো কিছু মানুষ পাঠিয়ে জালিম সরকারের পতন ঘটান এবং ছাত্র-জনতার বিজয়কে ত্বরান্বিত করেন। ইসলামের ইতিহাসে এরকম ঘটনা বহু আছে। উল্লেখ্য, মাঠের বিরোধী দল ১৬ বছর আন্দোলনের কৌশলগত পথ খুঁজে বের করতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছিলো। এ কারণে তারা শুধু জাতির ভোগান্তিটাই দেখেছে, আন্দোলন চাঙ্গা করতে পারেনি। একটি নীতি বাক্য আছে: মানব সৃষ্ট সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে আগে নিজেকে বদলাতে হয়। নিজে বদলালে দেশ বদলাবে, এটা সুনিশ্চিত। মাঝে মধ্যে দুঃখজনক সংবাদ পাঠ করে মনটা ভারাক্রান্ত হয়ে ওঠে। কেন আমরা ভালো হতে পারছি না? আমাদের পূর্ব ইতিহাস জানা দরকার। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির আগে পূর্ব বাংলার মানুষ ধুতি ও গামছা পরতো। সচ্ছল মানুষ পায়জামা-পাঞ্জাবী পরতো, কিন্তু সংখ্যায় তার ছিলো খুব কম। ছেলেরা হাফ প্যান্ট পরতো। সেই সময় মুসলমানরা গরিব ছিলো। আমার মরহুম পিতার কাছে এসব কথা শুনেছি। হিন্দুরা আর্থিকভাবে সচ্ছল ছিলো। জমিদার ছিল হিন্দু ব্রাহ্মণরা। আমি নিজেও দেখেছি মুসলমানদের হিন্দুরা ঘরে প্রবেশ করতে দিতো না। উঠানে চাটাই বিছিয়ে দিতো বসতে। যদি কদাচিত ঢুকে পড়তো তাহলে গরুর গোবর দিয়ে লেপে ঘরকে পবিত্র করতো। সেই সময় ঘরগুলোর মেঝে ছিলো মাটির। পাকিস্তান সৃষ্টির (১৯৪৭) পর পূর্ব বাংলার মানুষ প্যান্ট, ফুলশার্ট এবং লুঙ্গি পরার সুযোগ পায়। পাকিস্তান সৃষ্টির পর মুসলমানদের মধ্যে রেনেসাঁর উদ্ভব ঘটে। পশ্চিম পাকিস্তান থেকে আসতো প্যান্টের কাপড়Ñ গ্যাভাডিং, টেট্রন, কেরোলিন, টু বাই টু এবং ইজিপসিয়ান কটনের ফুলশার্ট। আইয়ুবের আমলে ফুলশার্টের প্রচলন বেশি ছিল। ফুলশার্টের হাতা বটে পরলে তাকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হতো, যেটা আমি নিজেই দেখেছি। শৃঙ্খলাবোধ এবং শ্রদ্ধাবোধ পাকিস্তান আমলে যতটুকু দেখেছি, সেটা এখন নেই।
পাকিস্তান আমলে রেল এবং নৌপথের যথেষ্ট উন্নতি হয়।সেসময় দূরপাল্লার ট্রেন এবং লোকাল ট্রেন দুটোই আরামদায়ক ছিলো। উল্কা, গ্রীন-এ্যারো এবং বাহাদুরাবাদ এই তিনটি মেইল ট্রেনে ভ্রমণ করার সুযোগ হয়েছে আমার। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে সময় লাগতো মাত্র ৬ ঘণ্টা। এ ছাড়া লোকাল ট্রেন ছিলো একাধিক। আমি যখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তাম, তখন বর্তমান সময়ের অনুরূপ ট্রাম করে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা-যাওয়া করতাম। মূল কথা, পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটেছিল। ঠিক একইভাবে নৌপথে ঢাকা, চাঁদপুর, গোয়ালন্দ, বরিশাল ও খুলনা একাধিক স্টিমার এবং লঞ্চে যাওয়া-আসা উপভোগ্য ছিলো। পাশাপাশি স্থলপথও সেই সময় বেগবান ছিলো। জনসংখ্যার আধিক্যের কারণে বর্তমানে লঞ্চ এবং ট্রেনে প্রচুর মানুষ দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মৃত্যু বরণ করে, আহতের সংখ্যাও কম নয়। স্বাধীনের পর থেকে আমাদের সড়ক কখনোই নিরাপদ ছিলো না। এজন্য মূলত দায়ী সড়ক নির্মাণে ত্রুটি, যানচলাচলে মাত্রাতিরিক্ত অনিয়ম এবং জনসংখ্যার আধিক্য বা চাপ। দেশে বিকেন্দ্রীকরণ ব্যবস্থা গড়ে না ওঠার কারণে বহুমাত্রিক দুর্ঘটনা ঘটছে সড়ক পথে। উন্নয়নটা হতে হবে গ্রামভিত্তিক। তা হলে মানুষ শহরমুখী হবে না। (চলবে)
লেখক: গ্রন্থকার, গবেষক ও সমাজ বিশ্লেষক।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
বন্ধুদের মিলনমেলায় আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতেছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল
সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই
কালীগঞ্জে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রশাসনের কম্বল বিতরণ
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলে কোন সংস্কার কাজে আসবে না : বাম গণতান্ত্রিক জোট
সিংগাইরে "তারুণ্যের ভাবনা,আগামীর বাংলাদেশ"শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ফুলপুরে অবৈধ ইট ভাটায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, ৯ লাখ টাকা জরিমানা
লস অ্যাঞ্জেলেসের মতো ‘পাপের নগরী’ ধ্বংসে যে সতর্কবার্তা রয়েছে ইসলামে
তরুণদের মাঝে সাড়া জাগিয়েছে এবারের বিপিএল
বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা জোট গড়তে চায় পাকিস্তান
মির্জাপুরে ৭ দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের লিফলেট বিতরণ
সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদনের ভিত্তিতে জনআকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হবে: আসিফ মাহমুদ
জাকারবার্গের ‘অনিচ্ছাকৃত’ মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইলো মেটা ইন্ডিয়া
শেরপুরে ফুটপাত কাম ড্রেন, ইউনিক সোল্ডার ও সড়কবাতি কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
মানববন্ধন থেকে অতিরিক্ত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি খেলাফত আন্দোলনের
মাদারীপুরে আইনজীবীদের শীতকালীন ক্রিকেট খেলা
কমলনগরে হার্ভেস্টার মেশিনের ধাক্কায় শিশু নিহত
পদ ফিরে পেলেন মির্জাপুর উপজেলা কৃষক দল আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর মৃধা
রেস্তোরাঁর নামেও এস আলম ঋণ নেয় ২৩৪ কোটি টাকা
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত
টিউলিপের পদত্যাগ: এবার তোপের মুখে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী