অভূতপূর্ব ঐক্যের বাংলাদেশ
০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম
![](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024December/sompadiyiyo-20241206203015.jpg)
ভারতের সরকারি দল, বিরোধীদল, মিডিয়া নির্বিশেষে তথাকথিত সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগে যেভাবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে এবং অপপ্রচার চালাচ্ছে, তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণ সম্মিলিতভাবে রুখে দাঁড়িয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জাতীয় ঐক্যের ডাকে সাড়া দিয়ে সকল রাজনৈতিক দল ও ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। ভারতের আগ্রাসী ও আধিপত্যবাদী আচরণের বিরুদ্ধে গোটা জাতি প্রতিরোধের দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুরো জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশপ্রেমিক রাষ্ট্র নায়কের ভূমিকা পালন করেছেন এবং শতভাগ সফল হয়েছেন। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি বিদেশি শক্তির আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এমন জাতীয় ঐক্য খুব কমই দেখা গেছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা তার শাসনামলে ভারতের কাছে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বন্ধক রেখে দিয়েছিলেন। শুধু ক্ষমতায় থাকার জন্য ভারতের সেবাদাসীতে পরিণত হয়ে গিয়েছিলেন। ভারত তার এই সেবাদাসীকে দিয়ে তার সব স্বার্থ যেমন হাসিল করেছে, তেমনি বাংলাদেশের সাথে অন্যায় আচরণ ও আভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করে গেছে। সীমান্তে পাখির মতো গুলি করে বাংলাদেশী হত্যা, অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া নিয়মিত ঘটনা ছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিয়ে ভারতের রাজনৈতিক নেতা ও ব্যক্তিদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য, একাত্তরে বাংলাদেশ দখল করে নেয়া উচিৎ ছিল, বিজেপির সভাপতি অমিত শাহ বাংলাদেশীদের ‘উইপোকা’ বলে অপমানজনক কথাবার্তা বললেও ফ্যাসিস্ট হাসিনা ছিল নিশ্চুপ। বরং দেশের সচেতন মানুষ এসবের প্রতিবাদ করলে তাদেরকে হত্যা-নির্যাতন করেছে। বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবারার পানির ন্যায্য হিস্যা না দেয়া নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ভারতের সমালোচনা করলে কী নৃশংসভাবে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে, তা দেশবাসী দেখেছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতন ও পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেয়ার পর সে যেন দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। তারা যৌথভাবে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে অন্তর্বর্তী সরকারকে ফেলে দিতে চরম আক্রোশ নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছেন। একের পর এক ষড়যন্ত্র করেন। দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলেছেন। সর্বশেষ হিন্দু কার্ড খেলে এক চরম অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশে ভারতের হস্তক্ষেপের প্রেক্ষাপট সৃষ্টি করেছেন। এতে ভারতের ক্ষমতাসীন উগ্র হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকারের সাথে দেশটির বিরোধীদলগুলোও হাত মিলিয়েছে। লোকসভায় নজিরবিহীনভাবে বিজেপি, কংগ্রেসসহ বিরোধীদলগুলো বাংলাদেশবিরোধী বক্তব্য দিয়েছে। জঙ্গী হিন্দু সংগঠনগুলো কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ, জাতীয় পতাকা ছিঁড়ে ফেলা, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কুশপুত্তলিকা পোড়ানো এবং আসামের আগরতলায় সহকারি হাইকমিশনে হামলা চালিয়ে তছনছ করে দিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের নীরবতা ও প্রশ্রয়ের কারণে হাইকমিশনে এসব হামলা ও নাশকতা হয়েছে। ভারত ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারকে কেন্দ্র করে হিন্দু নির্যাতনের ধোঁয়া জোরদার করেছে, যা নজিরবিহীন। ভারতের মিডিয়াগুলো হিন্দু নির্যাতনের ঢাহা মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করে যাচ্ছে। এটা বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা বিনষ্ট করার অপচেষ্টা ছাড়া কিছু নয়। ভারতের এমন হিংসাত্মক ও প্রতিশোধমূলক আচরণের প্রেক্ষাপটে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় ঐক্যের ডাক দেন। এতে বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী, ইসলামী সংগঠন থেকে শুরু করে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ধর্মের নেতারা অভূতপূর্ব সাড়া দিয়েছে। তারা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব, শান্তি ও সম্প্রীতির প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ থাকার ব্যাপারে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস ধারাবাকিভাবে ছাত্র সংগঠন, রাজনৈতিক দল ও ধর্মীয় শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠক করেন। গত বৃহস্পতিবার হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও ইসলামী দলগুলোর নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠকে তিনি এক অসাধারণ বক্তব্য দিয়েছেন। অকপটে দেশের চিত্র তাদের সামনে তুলে ধরেছেন। বলেছেন, নানা কারণে মতপার্থক্য থাকতে পারে। তবে আমরা একে অপরের শত্রু নই। অমরা সবাই বাংলাদেশী এবং একই পরিবারের সদস্য। তিনি বলেছেন, দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে বিদেশি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ এবং বাস্তবতার মধ্যে ফারাক আছে। সংখ্যালঘুদের ওপর কোনো হামলা হলে সঠিক তথ্য দিয়ে ধর্মীয় নেতাদের সহযোগিতা দিতে হবে। ধর্মীয় নেতারা ড. ইউনূসের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেছেন, দেশের বিরুদ্ধে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে তারা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবেন। তাদের এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনের বিষয়টি আবারও প্রতিফলিত হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই সংখ্যালঘুদের উদ্দেশ্যে বলে আসছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু বলে কিছু নেই। আমরা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক এবং বাংলাদেশী। সকলেই একই পরিবারের সদস্য। তথাকথিত হিন্দু নির্যাতনের যে অভিযোগ ভারত ও তার গোদি মিডিয়া করছে, তা বন্ধ করে বাংলাদেশে এসে স্বচক্ষে দেখে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। অথচ তা না করে ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে সঙ্গে নিয়ে তারা বাংলাদেশকে একটি সাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে বিশ্বে তুলে ধরার নিরন্তর অপপ্রচার করে যাচ্ছে। তারা এ কাজ করছে, শুধুমাত্র বাংলাদেশ থেকে ভারতের বিতাড়িত হওয়ার রোষ থেকে। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার পতনকে ভারতের বিদেশ নীতি বা প্রতিবেশী নীতির পতন বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা। তার এ মনোভাবের মধ্যে বাংলাদেশকে রাষ্ট্র হিসেবে মেনে না নেয়ার প্রবণতা প্রকাশিত হয়েছে। এ ধরনের প্রবণতা কোনো দেশের সরকারের অদূরদর্শিতা ও বেকুবি ছাড়া কিছু নয়। ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের প্রতি নতজানু পররাষ্ট্র নীতিকে সোজা ও দৃঢ় করেছে। ভারতের চোখে চোখ রেখে কথা বলেছে এবং বলছে। সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়, এ নীতি প্রোথিত করেছে। প্রতিবেশী হিসেবে ভারতের সাথে পারস্পরিক সমস্বার্থভিত্তিক সম্পর্কের কথা বলেছে।
ভারতের উচিৎ, বাংলাদেশকে সার্বভৌম, সমতা ও সৎ প্রতিবেশীর নীতিতে দেখা। এর অন্যথা হতে থাকলে, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে বৈরিতার মাত্রা বাড়বে, যা কারো জন্যই মঙ্গল বয়ে আনবে না। বাংলাদেশ তার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় দৃঢ় ও অঙ্গীকারবদ্ধ। জাতীয় সংহতি ঘোষণা, তারই প্রমাণ। ভারতকে বুঝতে হবে, দাদাগিরির কারণে তার চারপাশে এখন বন্ধু রাষ্ট্র বলতে কিছু নেই। তার সামনে প্রতিবেশীর সাথে সমতাভিত্তিক সুসম্পর্ক গড়ে তোলা ছাড়া আর কোনো পথ নেই। বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক দলকে মতপার্থক্য ভুলে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের কমন ইস্যুতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং তা ধরে রাখতে হবে। তাদের মনে রাখতে হবে, দেশ থাকলে, তাদের রাজনীতি থাকবে, ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ থাকবে। দেশ না থাকলে কিছুই থাকবে না। স্বাধীনতা বিপন্নকারী ভারতের চলমান আগ্রাসী ভূমিকার বিরুদ্ধে জনগণকে সাথে নিয়ে রুখে দাঁড়াতে হবে। ফ্যাসিস্ট হাসিনার ভারত তোষণ ও তাঁবেদারি নীতি চিরতরে বিদায় করে দিতে হবে। ভারতসহ অন্য সবদেশের সাথে পারস্পরিক স্বার্থভিত্তিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে ও বজায় রাখতে হবে। এটাও মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনা ও মোদির ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত থেমে নেই। তারা দেশকে অস্থিতিশীল ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করে তুলতে নিরন্তর ষড়যন্ত্র করে যাবে। এ ব্যাপারে সবসময় সতর্ক থাকতে হবে।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
![বগুড়া সেনানিবাসে সাঁজোয়া কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলনে যোগ দিলেন সেনা প্রধান](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120140959.jpg)
বগুড়া সেনানিবাসে সাঁজোয়া কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলনে যোগ দিলেন সেনা প্রধান
![গাজীপুরে এ্যাপারেলস্ কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে আহত ১২](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/16-20250120140316.jpg)
গাজীপুরে এ্যাপারেলস্ কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে আহত ১২
![ব্যবহারকারীদের আশ্বাস ট্রাম্পের, যুক্তরাষ্ট্রে ফের চালু টিকটক](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/fotojet-2-222.jpg-20250120135009.jpg)
ব্যবহারকারীদের আশ্বাস ট্রাম্পের, যুক্তরাষ্ট্রে ফের চালু টিকটক
![পদ্মায় ধরা পড়লো ৪২ কেজির মহা বিপন্ন বাঘাইড় মাছ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120134231.jpg)
পদ্মায় ধরা পড়লো ৪২ কেজির মহা বিপন্ন বাঘাইড় মাছ
![আরও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রিয়ালের প্রেসিডেন্ট পেরেজ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/perez-f-20250120134132.jpg)
আরও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রিয়ালের প্রেসিডেন্ট পেরেজ
![সিলেটে প্রখ্যাত আলেম ইসহাক আল মাদানির ইন্তেকাল!](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120133914.jpg)
সিলেটে প্রখ্যাত আলেম ইসহাক আল মাদানির ইন্তেকাল!
![গাজার ধ্বংসস্তূপে নতুন স্বপ্ন বুনছেন যুদ্ধবিধ্বস্ত মানুষ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/a15-20250120132843.jpg)
গাজার ধ্বংসস্তূপে নতুন স্বপ্ন বুনছেন যুদ্ধবিধ্বস্ত মানুষ
![গাজা চুক্তিকে যেকারণে ‘হামাসের জয়’ বলছে ইসরায়েলি গণমাধ্যম](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120132340.jpg)
গাজা চুক্তিকে যেকারণে ‘হামাসের জয়’ বলছে ইসরায়েলি গণমাধ্যম
![সত্যিকারের সুখী হওয়া অনেক কঠিনঃ মিশা](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120132029.jpg)
সত্যিকারের সুখী হওয়া অনেক কঠিনঃ মিশা
![গাজায় ব্যাংক সেবা পুনরায় চালুর প্রস্তুতি শুরু ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/a14-20250120130936.jpg)
গাজায় ব্যাংক সেবা পুনরায় চালুর প্রস্তুতি শুরু ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের
![বদলে যাচ্ছে পুলিশ, র্যাব ও আনসার সদস্যদের পোশাক](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120130733.jpg)
বদলে যাচ্ছে পুলিশ, র্যাব ও আনসার সদস্যদের পোশাক
![লক্ষ্মীপুরে ড্রামট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই অটোরিকশা যাত্রীর](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120130405.jpg)
লক্ষ্মীপুরে ড্রামট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই অটোরিকশা যাত্রীর
![মানিকগঞ্জে পদ্মায় বড়শিতে ধরা পরল ৯ কেজি ওজনের বোয়াল](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120130035.jpg)
মানিকগঞ্জে পদ্মায় বড়শিতে ধরা পরল ৯ কেজি ওজনের বোয়াল
![রাজশাহী নার্সিং কলেজের ১৪ শিক্ষার্থী ফেল করে অধ্যক্ষের কক্ষে তালা দিলেন](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120125552.jpg)
রাজশাহী নার্সিং কলেজের ১৪ শিক্ষার্থী ফেল করে অধ্যক্ষের কক্ষে তালা দিলেন
![মেলানিয়া ট্রাম্প বাজারে আনলেন নিজস্ব ক্রিপ্টোকারেন্সি](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/a12-20250120125501.jpg)
মেলানিয়া ট্রাম্প বাজারে আনলেন নিজস্ব ক্রিপ্টোকারেন্সি
![সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল গ্রেপ্তার](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/inqilab-20250120125346.jpg)
সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল গ্রেপ্তার
![শরীয়তপুর পৌরসভার বিএনপি কার্যালয়ে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120124954.jpg)
শরীয়তপুর পৌরসভার বিএনপি কার্যালয়ে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা
![সাইফ ইস্যুতে মেজাজ হারালেন অভিনেতা জাকি শ্রফ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-20250120124612.jpg)
সাইফ ইস্যুতে মেজাজ হারালেন অভিনেতা জাকি শ্রফ
![হাজীগঞ্জে কুমড়ার বাম্পার ফলন দাম না পেয়ে কৃষকরা হতাশ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120124351.jpg)
হাজীগঞ্জে কুমড়ার বাম্পার ফলন দাম না পেয়ে কৃষকরা হতাশ
![ইবিতে 'কর্মচারীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও শৃঙ্খলা বিধানে করণীয়' শীর্ষক কর্মশালা](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025January/SM/500-321-inqilab-white-recovered-20250120124119.jpg)
ইবিতে 'কর্মচারীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও শৃঙ্খলা বিধানে করণীয়' শীর্ষক কর্মশালা