বেসামরিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

Daily Inqilab জিয়া হাবীব আহসান

১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০১ এএম

আভ্যন্তরীণ ও বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় শুধু প্রতিরক্ষা বাহিনীর উপর নির্ভর করা উচিত নয়। পাশাপাশি বেসামরিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করা এখন সময়ের দাবি। ‘বাংলাদেশের সাথে কখনো কোনো যুদ্ধ হবে না, যুদ্ধ হলে শক্তিধর বিশাল প্রতিবেশীর সাথে যুদ্ধ করে টিকে থাকা অসম্ভব।’Ñ এসব চিন্তা-চেতনা ও ধারণা সৃষ্টি করে আসছে সাম্রাজ্যবাদের অগ্রবাহিনী এবং তাদের এদেশীয় এজেন্টরা। অথচ, জাতি হিসেবে বাংলাদেশের মানুষ কখনো মাথানত করে না এবং তাদের বুদ্ধিমত্তা, সামরিক ও গেরিলা কৌশল অতীতে বহুবার বিশ্বাসীকে হতবাক করে দিয়েছে। স্থল, বিমান ও নৌযোদ্ধাদের পাশাপাশি কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র-যুবক ও পুরো জাতিকে আধা-সামরিক প্রশিক্ষণ দেয়া গেলে বহিঃশত্রু ও আভ্যন্তরীণ শত্রুর মোকাবেলায় যুগপৎ ভূমিকা রাখা সম্ভব। পৃথিবীর বহু দেশে তাদের শিক্ষার্থীকের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে আধা-সামরিক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। ইরান, রাশিয়া, চীন প্রভৃতি দেশ এর প্রত্যক্ষ উদাহরণ। স্বাধীন বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এ মুহূর্তে পুরো জাতিকে ক্রমান্বয়ে সিভিল ডিফেন্স বা বেসামরিক প্রতিরক্ষায় প্রস্তুত করা অত্যন্ত জরুরি। এতে নাগরিকদের মনোবল ও নিরোগ জীবন, আত্মরক্ষা এবং স্বাস্থ্য রক্ষার পাশাপাশি দেশের আভ্যন্তরীণ সংকট, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অগ্নিনির্বাপণ, প্রাথমিক চিকিৎসা প্রভৃতি ক্ষেত্রে ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব।

যে কোনো দেশ ও তার নাগরিকদের আত্মরক্ষার অধিকার আইন সম্মত, এটা মানুষের জন্মগত অধিকার। শত্রুবাহিনীর আক্রমণের হাত হতে রক্ষায় একটি জাতি যেকোনো পদক্ষেপ নিতে পারে। যুদ্ধের সময় বা শান্তির সময় আহত, নিহত ও দুর্ঘটনাকবলিতদের প্রাথমিক প্রতিবিধান শেখাও প্রতিটি নাগরিকের কর্তব্য। এ মুহূর্তে আমাদের স্কাউট আন্দোলন, বিএনসিসি, রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলন ইত্যাদি জোরদার করা খুবই দরকার। প্রয়োজনে বছরে কয়েকমাস শিক্ষার্থীদের এ প্রশিক্ষণ দেয়া জাতীয় স্বার্থে একান্ত প্রয়োজন। বোমা হামলা, বিমান আক্রমণে সতর্কতা ও এসময় নাগরিকদের করণীয়, অবিস্ফোরিত বোমা সম্পর্কে সতর্কীকরণ, সাইরেন বাজানো আশ্রয়স্থল ও পরিখা খননের মাধ্যমে মূল্যবান জীবন ও ক্ষয়ক্ষতি রক্ষা, রাসায়নিক হামলায় করণীয়, মৌলিক উদ্ধার কার্য, পারিবারিক ও ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষা, সুপেয় পানি ও জ্বালানি সরবরাহ, আহতদের স্থানান্তর, নিহতদের উদ্ধার, দাফন-কাফন ও সৎকার, প্রাথমিক চিকিৎসা, আলো নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, গুজব প্রতিরোধ প্রভৃতি সম্পর্কে প্রশিক্ষিত জনগোষ্ঠিকে শত্রুপক্ষ মনোবল ভাংতে পারে না। ফলে তাদের বিপর্যয় হয়। দেশের আভ্যন্তরীণ শান্তিশৃংখলা বজায় রাখার জন্য বেসামরিক জনগোষ্ঠির শক্তিশালী প্রতিরোধই পারে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে। এতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কম হয়।

আমাদের মনে রাখতে হবে, যুদ্ধে সামরিক বাহিনী নিজ নিজ দেশ রক্ষা ও শত্রু মোকাবেলায় ব্যস্ত থাকে। সমস্ত দেশকে রক্ষা করা তাদের দ্বারা সম্ভব হয়ে উঠে না। তাই জনসাধারণের নিজ নিজ জানমাল রক্ষা করা ও শত্রুপক্ষের বিরুদ্ধে বেসামরিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার নামই বেসামরিক প্রতিরক্ষা। আমাদের দেশ ছোট হতে পারে। কিন্তু আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম, আমাদের জল, স্থল ও আকাশ সীমা রক্ষা করা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। আমরা কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথে যুদ্ধ করার নীতিতে বিশ্বাসী নই। কিন্তু কোনো আগ্রাসী প্রতিবেশী বা বৃহৎ শক্তির রক্তচক্ষুকে আমরা ভয় পাই না। একথা বিশ্ববাসীকে জানান দিতে পুরো জাতিকে একটি প্রশিক্ষিত জাতিতে পরিণত করা এখন সময়ের দাবি। এ প্রসংগে জাতীয় ঐক্য ও সংহতি গড়ে তোলা দরকার। যেসব সন্তান আমাদের আজাদী রক্ষায় জীবন দিয়েছে, বাকস্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছে, গোলামীর জিঞ্জির ভেংগে পুরো জাতিকে মুক্ত করেছে তাদের এ সৎসাহস ও দেশপ্রেমই পারবে একটি প্রতিরক্ষা দুর্গ গড়ে তুলতে। বেসামরিক প্রতিরক্ষা, যুদ্ধ বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় রাষ্ট্রের বেসামরিক নাগরিকদের জানমালের প্রতিরক্ষা বিধান করা শুধু সরকারিভাবে সম্ভব নয়। এ জন্য সরকারের পাশাপাশি একটি মজবুত বেসরকারি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলার বিকল্প নেই।

বেসামরিক প্রতিরক্ষায় জরুরি অবস্থাকালীন কর্মকা-ের মূলনীতিগুলি ব্যবহার করা হয়। যেমন বিপদ প্রতিরোধ, নিরসন, প্রস্তুতি, প্রত্যুত্তর, জরুরি স্থানান্তরণ এবং পূর্বাবস্থায় প্রত্যাবর্তন ইত্যাদি। এই ধরনের কর্মসূচিগুলি সম্ভবত ১৯২০-এর দশকের বা তারও আগে আলোচিত হয়েছিল। ১৯৩০-এর দশকে যুদ্ধ ও যুদ্ধবিমান থেকে গোলাবর্ষণের হুমকি বৃদ্ধি পেলে কিছু কিছু দেশে এগুলি বাস্তবায়ন করা শুরু হয়। পরবর্তীতে পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি বাস্তবে রূপ পেলে বেসামরিক প্রতিরক্ষার ধারণাটি ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করে। স্নায়ুযুদ্ধের সমাপ্তির পরে বেসামরিক প্রতিরক্ষার লক্ষ্য বদলে যায়। সামরিক আক্রমণের পরিবর্তে জরুরি অবস্থা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের মোকাবেলা মুখ্য হয়ে ওঠে। এই নতুন ধারণাটিকে বেশ কয়েকটি পরিভাষার সাহায্যে বর্ণনা করা হয়, যেগুলির প্রতিটির নিজস্ব অর্থ বৈচিত্র্য রয়েছে। যেমন, সংকট ব্যবস্থাপনা, জরুরি অবস্থা ব্যবস্থাপনা, জরুরি অবস্থার জন্য প্রস্তুতি, সম্ভাব্য বিপদ পরিকল্পনা, নাগরিক কন্টিনজেন্সি, নাগরিক সাহায্য ও নাগরিক সুরক্ষা। কিছু কিছু দেশে বেসামরিক প্রতিরক্ষাকে দেশের সামগ্রিক প্রতিরক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে দেখা হয়। যেমন, সুইডেনে সম্পূর্ণ প্রতিরক্ষা পরিভাষাটি দিয়ে বিভিন্ন ধরনের জাতীয় সম্পদকে প্রতিরক্ষার কাজে নিবেদিত করাকে বোঝায়, যার মধ্যে বেসামরিক জীবনের সমস্ত দিক অন্তর্ভুক্ত থাকে। কিছু কিছু দেশে বেসামরিক প্রতিরক্ষাকে আধা সামরিক বাহিনীর সাথে সম্পর্কিত করা হয়েছে কিংবা এটিকে সেনাবাহিনীর সশস্ত্রবাহিনী সমূহের মধ্যে অঙ্গীভূত করে নেওয়া হয়েছে। যেমন, সোভিয়েত ইউনিয়নের বেসামরিক প্রতিরক্ষা বাহিনী।

বেসামরিক প্রতিরক্ষা বা সামাজিক প্রতিরক্ষা একটি সমাজ বা সামাজিক গোষ্ঠীর দ্বারা অসামরিক পদক্ষেপ বর্ণনা করে, বিশেষ করে বাইরের আক্রমণ বা স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে একটি টেকসই অভিযানের প্রেক্ষাপটে বা বহিরাগত আক্রমণের ক্ষেত্রে এই ধরনের অভিযানের প্রস্তুতি বা দখল ‘অহিংস প্রতিরক্ষা’, ‘বেসামরিক প্রতিরক্ষা’ এবং ‘নাগরিক প্রতিরোধের দ্বারা প্রতিরক্ষা’সহ বিভিন্ন কাছাকাছি-সমার্থক শব্দ রয়েছে। যে শব্দটিই ব্যবহার করা হোক না কেন, এই পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে আক্রমণ, অভ্যুত্থান এবং অন্যান্য হুমকির বিরুদ্ধে জাতীয় প্রতিরক্ষার জন্য, যাকে বিভিন্নভাবে অহিংস প্রতিরোধ এবং নাগরিক প্রতিরোধ বলা যেতে পারে। ১৯৬৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের চেকোস্লোভাকিয়া আক্রমণের বিরুদ্ধে বেসামরিক প্রতিরক্ষা ব্যবহার করা হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় শহরগুলিতে বিমান হামলার হুমকি সংগঠিত নাগরিক প্রতিরক্ষা পরিকল্পনার জন্য যথেষ্ট দুর্দান্ত হয়ে উঠে। যদিও গ্রেট ব্রিটেন এবং হাওয়াইতে কয়েকটি বিশেষ বিমান হামলার আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছিল, তবে আন্তঃযুদ্ধের বছরগুলিতে সিভিল ডিফেন্স কৌশলগুলি মূলত বেসমেন্ট এবং পাতাল রেলের মতো করা হয়েছিল। জার্মানি তার জনসংখ্যার একটি ছোট অংশের জন্য বিশেষ বাঙ্কার তৈরি করেছিল এবং এগুলি জীবন বাঁচাতে কার্যকর প্রমাণিত হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অন্যান্য বেসামরিক প্রতিরক্ষা কৌশলগুলির মধ্যে ব্ল্যাকআউট অন্তর্ভুক্ত ছিল শহরের আলোর দীপ্তি কমাতে। ব্রিটিশ সরকার তার জনগণকে গ্যাস মাস্ক সরবরাহ করেছিল এবং কার্যত যুদ্ধে জড়িত সমস্ত দেশই নাগরিকদের অগ্নিনির্বাপণ, উদ্ধার এবং প্রাথমিক চিকিৎসার প্রশিক্ষণ দেয়।

পরিশেষে বলবো, সময়ের প্রয়োজনে আর দেরী নয়, পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশকে স্বাধীন-স্বার্বভৌম দেশ হিসেবে মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকতে হলে কাল নয়, আজই সিদ্ধান্ত নিতে হবে একটি ‘বেসামরিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা’ গড়ে তোলার।

লেখক: আইনজীবী, প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট স্কাউট লিডার, মানবাধিকার ও সুশাসন কর্মী।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বেপরোয়া গাড়ি চালানো বন্ধ হোক
জিয়া : স্বাধীনতার ঘোষক
আমাদের পথ
পাহাড়িদের নিয়ে ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
স্মার্টফোনের দাসত্ব থেকে মুক্তির উপায়
আরও

আরও পড়ুন

ইস্তাম্বুলে শুরু হলো ফিলিস্তিনি আন্তর্জাতিক মিডিয়া ফোরাম 'তাওয়াসুল'

ইস্তাম্বুলে শুরু হলো ফিলিস্তিনি আন্তর্জাতিক মিডিয়া ফোরাম 'তাওয়াসুল'

বিএসএফ সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে : লে. কর্নেল কিবরিয়া

বিএসএফ সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে : লে. কর্নেল কিবরিয়া

যুদ্ধবিরতির প্রতীক্ষায় গাজার ফিলিস্তিনিরা, নিহত ৪৭ হাজার ছুঁই ছুঁই

যুদ্ধবিরতির প্রতীক্ষায় গাজার ফিলিস্তিনিরা, নিহত ৪৭ হাজার ছুঁই ছুঁই

এক সপ্তাহে মসজিদে নববীতে ৫৪ লাখ মুসল্লির নামাজ আদায়

এক সপ্তাহে মসজিদে নববীতে ৫৪ লাখ মুসল্লির নামাজ আদায়

ধর্ম নিয়ে তাচ্ছিল্যকারীদের বিরুদ্ধে জিহাদের ডাক দিলেন আজহারী

ধর্ম নিয়ে তাচ্ছিল্যকারীদের বিরুদ্ধে জিহাদের ডাক দিলেন আজহারী

‘মা’ দেশ স্বাধীন করেছি- মৃত্যু শয্যায় শহীদ সাব্বির

‘মা’ দেশ স্বাধীন করেছি- মৃত্যু শয্যায় শহীদ সাব্বির

নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭০

নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭০

লাল সন্ত্রাসের ঘোষণা : মেঘমল্লার বসুর শাস্তির দাবিতে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ

লাল সন্ত্রাসের ঘোষণা : মেঘমল্লার বসুর শাস্তির দাবিতে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ

চুয়াডাঙ্গার কুমারী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাহাবুল হককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম

চুয়াডাঙ্গার কুমারী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাহাবুল হককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম

বিএনপিতে কোন সন্ত্রাসীর ঠাঁই হবে না: শামসুজ্জামান দুদু

বিএনপিতে কোন সন্ত্রাসীর ঠাঁই হবে না: শামসুজ্জামান দুদু

মধ্যরাতে জাবির ছাত্রী হলের রুম থেকে লালন ভক্ত যুবক আটক

মধ্যরাতে জাবির ছাত্রী হলের রুম থেকে লালন ভক্ত যুবক আটক

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে : তারেক রহমান

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে : তারেক রহমান

ঋণখেলাপিরা যাতে মনোনয়ন না পায় চেষ্টা করবো : মির্জা ফখরুল

ঋণখেলাপিরা যাতে মনোনয়ন না পায় চেষ্টা করবো : মির্জা ফখরুল

অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর না হলে রাজনৈতিক সংস্কার টেকসই হবে না : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর না হলে রাজনৈতিক সংস্কার টেকসই হবে না : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

টিসিবি’র এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া: বাণিজ্য উপদেষ্টা

টিসিবি’র এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া: বাণিজ্য উপদেষ্টা

ভোজ্যতেলের সরবরাহ নিশ্চিতে কারখানা পরিদর্শন ভোক্তা অধিকারের

ভোজ্যতেলের সরবরাহ নিশ্চিতে কারখানা পরিদর্শন ভোক্তা অধিকারের

গণপরিবহনে শৃঙ্খলায় কাউন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলায় কাউন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা

রাজধানীর তিন পার্কে ভেন্ডারের চুক্তি : শর্ত ভঙ্গের তদন্তে ডিএনসিসি

রাজধানীর তিন পার্কে ভেন্ডারের চুক্তি : শর্ত ভঙ্গের তদন্তে ডিএনসিসি

বাবা-মায়ের পুরোনো বাড়িতে যাই : শফিকুল আলম

বাবা-মায়ের পুরোনো বাড়িতে যাই : শফিকুল আলম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা অনুদান

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা অনুদান