ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ২ মাঘ ১৪৩১

রাহার জন্মের পর মনোবিদের কাছে আলিয়া! কিন্তু কেন?

Daily Inqilab অনলাইন ডেস্ক

২২ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:১৫ পিএম | আপডেট: ২২ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:১৫ পিএম

 

 

 

মিষ্টি মেয়ে রাহা। মুখের দিকে তাকালেই প্রাণ জুড়িয়ে যায়। এমন মেয়ের মা হওয়ার পরও মানসিকভাবে শান্তিতে ছিলেন না আলিয়া ভাট। প্রতি সপ্তাহে মনোবিদের কাছে যেতে হত। এক ম্যাগাজিনকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে নিজের জানান একথা।

 

রাহার জন্মের পরপরই এই সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন আলিয়া। সেখানে নতুন মা হিসেবে নিজের মানসিক সমস্যার কথা খোলাখুলি জানান। অভিনেত্রী বলেন, “আমি সবসময় ভাবতাম লোকজন কী ভাবছে? আমি ঠিকঠাক করছি বলে মনে হচ্ছে? নাকি শুধুই আমার মন রাখার জন্য প্রশংসা করছে? কোনও জাজমেন্ট না থাকলেও আমি নিজেকে নিয়ে জটিলভাবে ভাবতাম।”

 

আলিয়া জানান, মানসিক এই সমস্যার সঙ্গে মোকাবিলা করতে তাকে কঠিন লড়াই করতে হয়েছে। কীভাবে করেছেন এই লড়াই? থেরাপির সাহায্যে। আলিয়ার কথায়, “নিজের ভয় কাটাতে আমি প্রতি সপ্তাহে থেরাপিতে যাই। তাতে বুঝতে পারি যে এটা পাঁচ বা দশ দিনে বুঝে যাওয়ার মতো বিষয় নয়, আমার রোজ বুঝতে হবে। রোজ নিজের টুকরো টুকরো অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে হবে।”

 

আলিয়া জানান, মা হওয়া মানে রোজ নতুন কিছু শেখা। আর এই শেখার কোনও শেষ নেই। সবাই সবটা জানতে পারে না। আর এই না জানা নিয়েই জানার পথে এগোতে হয় বলে মত অভিনেত্রীর। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে রণবীর ও আলিয়ার বিয়ে হয়েছিল। সে বছরেরই নভেম্বর মাসে রাহার জন্ম হয়। এখন রাহা হাঁটতে শিখেছে। আর মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়েই যেন মায়ের শান্তি।

 


বিভাগ : বিনোদন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

ইভটিজিংয়ের জেরে ‘ডান্স বাংলা ডান্স’ খ্যাত কিশোরীর আত্মহত্যা
প্রেক্ষাগৃহের পরে 'দরদ' এবার ওটিটিতে
লস অ্যাঞ্জেলসে ভয়াবহ দাবানলের কারণে বাতিল হতে পারে অস্কার
বড় ধামাকা নিয়ে আসছে ‘অ্যাভাটার: ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’
শিল্পকলার জমজমাট আয়োজনে অনুষ্ঠিত হল 'সাধুমেলা'
আরও

আরও পড়ুন

বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪

বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪

মতিঝিলে শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫

মতিঝিলে শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫

সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই

সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই

ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের

ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের

গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি

গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি

রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের

রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের

শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা

শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা

বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা

বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা

এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম

দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম

বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের

বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের

ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?

ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?

আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু

আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু

বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ

বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ

রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী

রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী

ধূমপানকে না বলুন

ধূমপানকে না বলুন

জালিমের পরিণতি ভালো হয় না

জালিমের পরিণতি ভালো হয় না

অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি

অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি

মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়

মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়

১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত

১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত