চরম অর্থনৈতিক সঙ্কটে স্বস্তি ফেরাতে ডব্লিউটিও মন্ত্রিপর্যায়ের ১৩ তম সম্মেলন শুরু কাল
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৫:১১ পিএম | আপডেট: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৫:১১ পিএম
উন্নয়নশীল দেশের আগ্রহের জায়গাগুলোতে দেনদরবারের তাগিদ বিশেষজ্ঞদের
সুইজারল্যান্ডের জেনেভোয় ২০২২ সালের জুন মাসে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) মন্ত্রিপর্যায়ের ১২ তম সম্মেলন ছিল এক কথায় হতাশার। কারণ ওই সম্মেলনে কোনো ধরণের দাবি মানা হয়নি। কার্যকর কোন সিদ্ধান্তও আসেনি। এক প্রকার নিষ্ফল আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হয়। আর ফলসরুপ বাংলাদেশসহ স্বল্পোন্নত দেশগুলো ঘরে ফিরেছে অনেকটা শূন্য হাতেই। ওই সময়ে বড় দেশগুলোর স্বার্থের খেলা বন্ধ করতে চেয়েছিলেন ডবিøউটিও মহাপরিচালক এনগোজি আইওয়ালা। তার আশাছিল, অতীতের তিক্ত অভিজ্ঞতার বদলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা হবে দেন-দরবারের প্ল্যাটফর্ম। এমনকি সদস্য দেশের ঐক্যমত্যে একাধিক বড় সিদ্ধান্তের ঘোষণার কথা বলেছিলেন। কিন্তু তার কোন কিছুই বাস্তবায়ন হয়নি। বরং অন্যান্য বারের মতোই নিষ্ফলই ছিল সম্মেলন। তবে প্রায় ২০ মাস পর ডব্লিউটিও’র ১৩তম সম্মেলন বসছে আগামীকাল সোমবার ২৬ ফেব্রুয়ারি সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবু ধাবিতে। করোনার ধাক্কা। অন্যদিকে চলমান ইসরাইলের ফিলিস্তিনে আগ্রাসন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। যে কারনে বিশ্ব অর্থনীতি অনেকটা বিপর্যস্ত। আর তাই অন্যান্যবারের মতো এবারও চরম সঙ্কটের সময় বিশ্ব বাণিজ্যের উঠানে স্বস্তি ফিরবে ডব্লিউটিও‘র সম্মেলন থেকে, এমন আশা নিয়েই আবু ধাবি এসেছেন স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মন্ত্রীরা। স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল হিসেবে উত্তরণের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশের জন্য এই সম্মেলনটি গুরুত্বপূর্ণ। এ সম্মেলনেও আগের মতোই বিভিন্ন দেশে রফতানি ও বাণিজ্য বৃদ্ধিতে গুরুত্বারোপ এবং এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পরও বাংলাদেশের জন্য বাজার সুবিধা অব্যাহত রাখার আহবান জানানো হবে বলে জনিয়েছেন বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। এছাড়া বাংলাদেশের বর্তমান ডলার-জ্বালানি সংকট, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি, ভূ-রাজনৈতিক অবস্থা সব মিলিয়ে চলমান অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে এ সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, সব দেনদরবার ভবিষ্যৎ উন্নয়নশীল দেশের আগ্রহের জায়গাগুলো খেয়াল রেখে করতে হবে। তবে উত্তরণের মেয়াদ বাড়ানো উচিত হবে না। তারা বলছেন, দীর্ঘ মেয়াদে কীভাবে দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কাটবে সে মোতাবেক পয়েন্ট নির্ধারণ করতে হবে। আগে করতে হবে পরিকল্পনা। সরকারকে বুঝতে হবে, এগুলো অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত, রাজনীতির ময়দানে তারা যেভাবে সিদ্ধান্ত নেন সেভাবে নিলে তো হবে না। এখানে অনেক বেশি অন্তর্ভ‚ক্তিমূলক হতে হবে। আর্থিকখাতের বিশ্লেষক ও এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমাল ইনকিলাবকে বলেছেন, ডব্লিউটিও হচ্ছে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে দেনদরবারের প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশ ২০২৪ সালে এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় উন্নীত হবে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে কোনো দেশ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর আন্তর্জাতিক বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার ও সুবিধাপ্রাপ্তির বিষয়ে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সদস্য দেশগুলোর ক্ষেত্রে বেশ কিছু বাধ্যবাধকতা থাকে। আর উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হলে বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্যে তীব্র প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হবে। বাংলাদেশের রফতানির ধারাবাহিকতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য এই সম্মেলনে জিএসপি সুবিধা ও মেধাস্বত্বসহ অন্যান্য দাবিগুলো নিশ্চিতে বিশ্বনেতাদের সঙ্গে দেনদরবার করতে হবে। ২৬-২৯ ফেব্রুয়ারি সংযুক্ত আরব আমিরতের রাজধানী আবু ধাবিতে অনুষ্ঠিত এই মন্ত্রী পর্যায়ের এ সম্মেলনে ডব্লিউটিও‘র সদস্য ১৬৪টি দেশের বাণিজ্যমন্ত্রীরা অংশ নিচ্ছেন। এই সম্মেলনে যোগ দিতে ২৪ ফেব্রুয়ারি শনিবার ঢাকা ছেড়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল। ডলার সংকট, জ্বালানি সংকট, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি, ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান সব মিলিয়ে চলমান অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে এ সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ। এটি বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে, কারণ- স্বল্পোন্নত দেশ পরিচয়ে এটিই বাংলাদেশের শেষ সভা হতে পারে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মের শতবর্ষ উদযাপনের ২০২১ সালে বাংলাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন ছিল এলডিসি তালিকা থেকে উত্তরণে জাতিসংঘের অনুমোদন। সেই ঘোষণা অনুযায়ী, ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে গণ্য হবে। তবে টানা চতুর্থবার সরকারে আসা আওয়ামী লীগ চাইছে এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের মেয়াদ বাড়াতে।
ডব্লিউটিও’র এবারের সম্মেলনে বহুপক্ষীয় বাণিজ্য ব্যবস্থার কার্যকারিতা পর্যালোচনা এবং সংস্থাটির ভবিষ্যত কাজের বিষয়ে পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০২৬ সালের নভেম্বরে উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার পর আরও তিন বছর বাণিজ্য-সুবিধা অব্যাহত রাখার দাবি বাস্তবায়নে
ডব্লিউটিও‘র সম্মেলনে উপস্থাপনের জন্য বাংলাদেশের কৌশল প্রণয়ন করা উচিত। কিন্তু তাই বলে উত্তোরণের মেয়াদ বাড়ানো উচিত হবে না। তাছাড়া দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য আলোচনার সুযোগও নিতে হবে। এ বিষয়ে অর্থনীতির গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল হিসেবে উত্তরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার প্রস্তুতি হিসেবে সম্মেলনটি বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সকল দেন-দরবারে ভবিষ্যৎ উন্নয়নশীল দেশের আগ্রহের জায়গাগুলো খেয়াল রেখে করতে হবে। বাণিজ্য সুবিধা স¤প্রসারণের দাবি বাস্তবায়নে সরকারের প্রস্তুতির প্রসঙ্গ টেনে অর্থনীতিবিদ ড. মোস্তাফিজুর বলেন, এক্সপানশনের (বর্ধিতকরণ) সুযোগ রয়েছে এবং বাংলাদেশ চাইলে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমেও তা হতে পারে। এলডিসি থেকে উত্তোরণ ২০২৬ সালেই করতে হবে, এটা পেছানো খারাপ হবে বলে মনে করেন তিনি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের উচিত সংস্কারগুলো দ্রæত আনা এবং গ্র্যাজুয়েশনের জন্য প্রস্তুত হওয়া উচিত, কারণ দেশটি ইতিমধ্যে তিনটি পূর্বশর্ত পূরণ করেছে। তবে বাংলাদেশকে ভারতের মতো কৌশলী অবস্থান নেওয়ার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, ভারত একচেটিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যেও অবস্থিত কারখানাগুলোর জন্য ভর্তুকি অব্যাহত রাখতে গত কয়েক বছর আওয়াজ তুলে যাচ্ছে। ভারত সবুজ কৃষি ভর্তুকি অব্যাহত রাখার জন্য ও সামুদ্রিক সম্পদের টেকসই ব্যবহার এবং ই-কমার্সের উপর স্থগিতাদেশের জন্য কাজ করছে কয়েক বছর ধরে। বাংলাদেশের স্বার্থ চিন্তা করে এরকম অন্য দেশের সঙ্গে একত্রিত হয়ে দেন-দরবার করা উচিত বলে মনে করেন ড. মোস্তাফিজুর রহমান। বাংলাদেশের বাণিজ্যের বড় অংশ জুড়েই রয়েছে তৈরি পোশাক শিল্প খাত। এ খাতের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসানও স্বীকার করেন এবারের সভা অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, অনেক ধরনের ক্রাইসিসের মধ্যে আমরা বেশ কিছু বছর ধরে আছি। করোনা মহামারীর রেশ শেষ হতে না হতেই ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ এবং এখনের লোহিত সাগরের অবস্থা মিলিয়ে একের পর এক ধাক্কা আসছে বাণিজ্যে। এর মধ্যে ব্যাংকগুলোর ইন্টারেস্ট রেট অনেক বেশি। ফলে রপ্তানিকারকদের জন্য চ্যালেঞ্জিং সময় যাচ্ছে। এসব বিষয় মাথায় রেখেই দেন-দরবার করতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের নিজেদের সুবিধাগুলোর দিকে তাকাতে হবে। এলডিসি উত্তোরণের সময় ২০২৬ পর্যন্ত, এরপরও বাণিজ্য সুবিধাগুলো আমরা কীভাবে পেতে পারি তা নিয়ে আলোচনা করতে হবে। আমরা এলডিসি উত্তরণের সকল শর্ত পূরণ করেছি। ফলে আমাদের তো পুরস্কার পাওয়া উচিত। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলোতে বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা পাবে ২০২৯ সাল পর্যন্ত। ইইউর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এলডিসি থেকে সদ্য উত্তরণ পাওয়া দেশগুলোকে তারা আরও ৩ বছর বাণিজ্য সুবিধা দেবে তারা। এ প্রসঙ্গে ফারুক হাসান বলেন, ইইউ’র সুবিধাটা আরও কয়েকবছর বাড়ানো যায় কি না, তা আমাদের দেখতে হবে। একই সাথে আমাদের নতুন বাজারগুলোকে লক্ষ্য করে সেসব দেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি করা যায় কি না, সেদিকে বিশেষ নজর রাখতে হবে। এলডিসি থেকে উত্তরণে বাংলাদেশ প্রস্তুতিতে পিছিয়ে
ডব্লিউটিও‘র মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলন সামনে রেখে গত ৯ ফেব্রুয়ারি বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (র্যাপিড) আয়োজিত এক মতবিনিময় সভা আয়োজন করে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান। তিনি স্বীকার করে নেন, বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের প্রস্তুতিতে বেশ কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে। তবে তিনি বলেন, এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তরণের প্রশ্নে সরকার পিছু হটবে না, সামনের দিকেই হাঁটবে। উত্তরণের মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ হবে। এলডিসি থেকে উত্তরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আগে থেকে প্রস্তুতি দরকার ছিল বলেও তিনি মন্তব্য করেন। প্রস্তুতি নিতে দেরি হয়েছে বলেই এবারের সম্মেলনটি আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, পিছিয়ে আছি বলে পিছিয়ে থাকব, তাতো না। আমাদের ডাবল মার্চ করতে হবে। আমরা যদি সময় মতো প্রস্তুতি শেষ করতে না পারি, তাহলে তা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য অপমানকর। প্রস্তুতিতে কিছুটা পিছিয়ে থাকার কারণেই এবারের বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সম্মেলনে বাংলাদেশের জোরাল অবস্থান আশা করেন আইএমএফের সাবেক এই অর্থনীতিবিদ। তিনি বলেন, পিছিয়েই আছি বলেই, আমাদের ফিউচারের জন্য এবারের ট্রেড মিটিংয়ে বেশ কিছু জিনিস আমাদের পক্ষে নিতে হবে। আমাদের দীর্ঘ মেয়াদে চিন্তা করে আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি কাটবে সে মোতাবেক পয়েন্ট নির্ধারণ করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে আগে সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনা জরুরি, সব গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারদের সঙ্গে বসেই পথনকশা তৈরির বিকল্প নেই বলে মনে করেন তিনি। মনসুর বলেন, পরিকল্পনা তো ঠিকঠাক হতে হবে। সরকারকে প্রথম বুঝতে হবে, এগুলো অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত, রাজনীতির ময়দানে তারা যেভাবে সিদ্ধান্ত নেন, সেভাবে নিলে তো হবে না। এখানে অনেক বেশি অন্তর্ভ‚ক্তিম‚লক হতে হবে। সবাইকে সাথে নিতে হবে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে। একই সঙ্গে শিল্পে উদ্ভাবনশীলতা আমাদের বাড়াতে হবে, নতুনত্ব আনতে হবে, টেকসই করতে হবে, পণ্যের গুণগত মান বাড়াতে হবে। এসবকে মূল লক্ষ্য রেখে পরিকল্পনা সাজাতে হবে বলে যোগ করেন তিনি।
বিভাগ : প্রবাস জীবন
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস
শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া
ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল
‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’
প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের
প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া
মুসলিম চিকিৎসক
শীর্ষে দিল্লি
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান