ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

বর্ষায় বাড়ছে রোগবালাই

Daily Inqilab ইনকিলাব

০৬ জুলাই ২০২৩, ০৮:৩৮ পিএম | আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৩, ১২:০৪ এএম

বর্ষা মৌসুম শুরু হলেই ফ্লুজাতীয় রোগব্যাধি বেড়ে যায়। প্রায় সব পরিবারেই এই সময় কেউ না কেউ সর্দি, কাশি, জ্বরে ভুগে থাকে। এখানেই শেষ নয়, এই মৌসুমে মশাবাহিত রোগের উপদ্রবও বেড়ে যায় যেমনটা হয়েছে এবার ডেঙ্গু। বৃষ্টিতে বন্যা-জলাবদ্ধতা সঙ্গে করে নিয়ে আসছে নানা রোগের জীবাণু। বিশেষ করে বিশুদ্ধ খাওয়ার পানির ওপর সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে। এ সময় হঠাৎ হঠাৎ টানা বৃষ্টি থাকে আবার কখনো থেমে থেমে ঝিরঝির বৃষ্টিও হয়। স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাসের কারণে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। পানি বাহিত রোগ বেশি হয়ে থাকে, যেমন- কলেরা, টাইফয়েড, ডায়রিয়া ইত্যাদি হয়ে থাকে। বর্ষাকালে চোখের সংক্রমণ, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ, লেপটেস্পাইরোসিস, পেটের সংক্রমণ ইত্যাদি হতে পারে। আবার যাদের হাঁপানির সমস্যা আছে তাদের জন্যও বেশ ভোগান্তির। ভাইরাল ইনফেকশন, ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন, বা পরজীবী প্রাদুর্ভাব থেকে ডায়রিয়ার মত জীবাণুগুলো সাধারণত দূষিত খাদ্য বা পানি, দূষিত বস্তু বা হাত ইত্যাদির মাধ্যমে বৃহদান্ত্রতে পৌঁছায়। ক্ষেত্র বিশেষে কিডনির সমস্যাও সৃষ্টি করতে পারে। তবে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করলে এর থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব- তাই দূষিত পানি পান করে মানুষ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় তারা সহজেই এসব জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়। এ ছাড়া পানিদূষণের কারণে শিশুদের মধ্যে টাইফয়েড, জন্ডিস (হেপাটাইটিস এ ও ই), রক্ত আমাশায় এসব রোগেরও প্রকোপ বাড়ে। দূষিত পানিতে গোসলের কারণে চুলকানি, খোস-পাঁচড়ার সমস্যাও দেখা দিতে পারে। কয়েক বছর ধরে বর্ষাকালে শহরগুলোতে মশাবাহিত রোগের প্রকোপ বেড়েছে। পানিবাহিত পেটের অসুখের পাশাপাশি এ মৌসুমে মশাবাহিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বৃষ্টির জমে থাকা পানিতে ডেঙ্গু জীবাণুবাহী এডিস মশা জন্মায়। এসময়ে শিশুদের অনেকে ব্রঙ্কিওলাইটিসের কারণে তীব্র কাশিতে ভোগে।

বর্ষার মৌসুমে ৭ টা রোগ বেশি দেখা দেয়ঃ-
* ইনফ্লুয়েঞ্জা: বর্ষায় শিশুদের ক্ষেত্রে এটা খুব সাধারণ একটা সমস্যা। বাতাসে এই অসুখের জীবাণু প্রচুর পরিমাণে ছড়িয়ে থাকে। বর্ষাকালে তাদের বাড় বাড়ন্ত হয়। শুধু শিশুদের কেন, বড়দেরও নাক বা মুখ দিয়ে এই জীবাণু ঢুকে পরতে পারে। লক্ষণ: প্রচন্ড সর্দি, সঙ্গে জ্বর। গলা ভেঙে যায় বহু বাচ্চার ক্ষেত্রেই। শরীরে ব্যথাও হয় কারও কারও।সাবধানতা: শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা যত বেশি থাকে, শিশুর শরীর এই ভাইরাসের সঙ্গে তত ভালো করে মোকাবিলা করতে পারে। ফলে ওকে পুষ্টিকর তো বটেই পাশাপাশি ভিটামিন-সমৃদ্ধ খাবার খেতে দিন। চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে ডায়েট-চার্ট বানিয়ে নিতে পারেন। অসুখটা হলে চিকিৎসকই বলে দিতে পারেবন, কাকে কী ওষুধ খাওয়াতে হবে।

* ডেঙ্গুঃ- বর্ষাকালে মশার কামড়ে এই রোগ ছড়াচ্ছে। এবারতো ডেঙ্গুর বেশ বাড়াবাড়ি হয়েছে। কারণঃ-মশা এই রোগের জীবাণুর বাহক মশা এই সময়টাতে বেশী জন্মাতে পারে। মশার কামড় থেকে ছোট বড় সবারই ডেঙ্গু হচ্ছে।লক্ষণ: প্রচন্ড জ্বর। তার সঙ্গে শরীরে-গাঁটে ব্যথা। সারা শরীরের পেশি নাড়ানোর মতো ক্ষমতাও থাকে না। শিশুরা অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে। মাথায় যন্ত্রণা হয়। কিছু ক্ষেত্রে শরীরের ভিতরে রক্তক্ষরণের পর্যন্ত আশঙ্কা থাকে। সাবধানতাঃ-জানলা-দরজা বন্ধ করে মশা মুক্ত স্থানে বা মশারির মধ্যে থাকুন। ঘরে মশা তাড়ানোর তেল ব্যবহার করতে পারেন। আর কেউ এই রোগে আক্রান্ত হলে ততক্ষণাৎ চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান। না-হলে মারাত্মক বিপদ হতে পারে।

* ম্যালেরিয়াঃ- এটিও মশাবাহিত রোগ। বর্ষাকালের সবচেয়ে কমন অসুখ কারণ: বর্ষায় এখানে-সেখানে জমে থাকা পানিতে মশা সহজে বংশবিস্তার করে। মেয়ে অ্যানোফিলিস মশার কামড়ে এই রোগ ছড়ায়। লক্ষণঃ-শুরু হয় হালকা জ্বর দিয়ে। তারপর ক্রমশ উত্তাপ বাড়তে থাকে। ম্যালেরিয়ার প্রধান লক্ষণ নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসা। শরীর প্রচন্ড দুর্বল হয়ে পড়ে। সাবধানতা: ডেঙ্গির মতো এক্ষেত্রেও মশারির মধ্যে থাকার চেষ্টা করুন। বাড়ির চারপাশে পানি জমে থাকতে দেবেন না। ম্যালেরিয়ার আক্রান্ত কি না, তা রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই টের পাওয়া যায়। এই অসুখ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধের কোর্স করাতেই হবে।

* টাইফয়েডঃ- বর্ষার অতি পরিচিত অসুখ। মূলত পানিবাহিত রোগ। কারণ: বর্ষাকালে অপরিচ্ছন্ন পানি ও খাবার থেকে এই রোগ ছড়ায়। লক্ষণ: জ্বর, পেটে ব্যথা এই রোগের প্রধান লক্ষণ। দ্রুত চিকিৎকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। সাবধানতা: টাইফয়েডের জীবাণু তাড়ানো খুব কঠিন। অসুখ সেরে গেলেও গলব্লাডারে এই জীবাণু থেকে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। তাই এই রোগ থেকে খুব সাবধান। শিশুকে পরিচ্ছন্ন রাখুন। কেউ টাইফয়েডে আক্রান্ত হলে, তাকে বাকিদের থেকে দূরে রাখা ভাল। অন্য ঘর হলে সবচেয়ে ভালো হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়ম মেনে চিকিৎসা করাতে হবে।

* গ্যাসট্রোএনটেরাইটিসঃ- বর্ষাকালে জীবাণুঘটিত পেটের রোগের অন্যতম। সহজ কথায় যাকে বলে পেটের গোলমাল। কারণ: বর্ষাকালে অপরিচ্ছন্ন হাতে কোনও খাবার খেলে বা হাত মুখে দিলে এই রোগ ছড়াতে পারে একসঙ্গে নানাবিধ জীবাণুর আক্রমণে এই অসুখ হয়।লক্ষণ: পেটের ব্যাপক গন্ডগোল এর প্রধান লক্ষণ। পাশাপাশি বহু শিশুরই বমি হতে থাকে এই রোগের কারণে। শরীর প্রচন্ড দুর্বল হয়ে পড়ে। সাবধানতা: সব সময় পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করুন। দেখুন যেন নোংরা হাতে কোনও খাবার না খাওয়া হয়। ফুটানো বা ডীপের পানি খাবেন। ভালমত রান্না করা বাড়ির খাবার দিন।

* হেপাটাইটিস এঃ-পানি ও খাদ্য বাহিত রোগ। শিশুদের পাশাপাশি বড়দেরও হতে পারে (হেপাটাইটিস এ)। কারণ: অপরিশুদ্ধ পানি থেকে তো বটেই, পাশাপাশি আক্রান্ত ব্যক্তির মল থেকেও এই রোগের জীবাণু ছড়ায়। মলের ওপর মাছি বা অন্য পতঙ্গ বসার পর সেগুলো যদি কোনও ফল বা খাবারে বসে, তা হলে সেখান থেকে এই জীবাণু ছড়িয়ে পড়তে পারে। লক্ষণঃ চোখ হলুদ হয়ে যায় অনেকের ক্ষেত্রেই। কারণ এই জীবাণু আক্রমণ করে মানুষের লিভারে। খিদে কমে যায়, বমি হতে থাকে এবং ভয়ঙ্কর পেটের গোলমাল শুরু হয়। সাবধানতা: শিশুদের ভ্যাকসিন দেওয়াটা দরকারি। পাশাপাশি খুব পরিশুদ্ধ পানি এবং খাবার দিতে হবে। দরকার হলে ফুটিয়ে পানি খাওয়াতে হবে। বাইরের কাটা ফল বা অন্য খাবার এই মরসুমে নয়। রোগে আক্রান্ত হলে ততক্ষণাৎ চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।

*লেপ্টোস্পাইরোসিস: একে ওয়েলস সিনড্রম-ও বলে। বর্ষাকালে অপরিশুদ্ধ পানি থেকে এই রোগ ছড়ায়। কারণ: মূলত অপরিশুদ্ধ পানি থেকেই এই রোগ ছড়ায়। তবে শিশুরা মাঠে খেলার সময় কাদা মাখলে, সেই কাদা যদি কোনও কারণে মুখে যায়, তা হলেও এই অসুখ হতে পারে।

> বর্ষায় স্স্থু থাকতে মেনে চলুন এই টিপসগুলিঃ-
বর্ষাকালে রোগের প্রকোপ সবচেয়ে বেশি থাকায় প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর প্রয়োজন। আর সেইজন্য রোজকার খাদ্যাভাসে সবচেয়ে বেশি যা থাকা প্রয়োজন তা হল ভিটামিন। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সঠিক খাবার ও ফল খাওয়া উচিত। আসুন দেখে নেওয়া যাক, সুস্থ থাকতে বর্ষাকালে কোন কোন ফল খাওয়া যেতে পারে।

* পেঁপেঃ-এতে ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। পেঁপে আমাদের হজম ক্ষমতা বাড়াতে, ইমিউনিটি বাড়াতে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
* আপেলঃ- আপেল খুবই উপকারী। এটি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত খাবারের তালিকায় ১টি করে আপেল রাখা উচিত।
* বেদানাঃ-বেদানার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। এছাড়া এটা মেটাবলিজমকে বাড়িয়ে তোলে এবং হজমে সাহায্য করে। রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাকেও বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।

* ন্যাসপাতিঃ-এটিও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং আমাদের শরীরও ঠান্ডা রাখে। এছাড়া, জ্বর, সর্দি, কাশি কমাতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেলস ও ফাইবার থাকে।

* পেয়ারাঃ-পেয়ারাতে থাকে ভিটামিন সি। আর ভিটামিন সি শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি করে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়া যে কোন ইনফেকশন থেকে পেয়ারা শরীরকে সুস্থ রাখে।
* কলাঃ-কলাতে ভিটামিন এবং মিনারেলস থাকে। এটি আমাদের হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
* কালো জামঃ-এটি বর্ষাকালের একটি অন্যতম ফল। এতে ক্যালোরি কম রয়েছে এবং আয়রন, ফোলেট, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন জাতীয় পুষ্টি রয়েছে।

* গর্ভবতী মায়েদের বাড়তি যতœ নিতে হবেঃ-
বর্ষায় স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ার কারণে ব্যাক্টেরিয়া-ভাইরাস জেগে ওঠে। আর পোকামাকড়ের প্রজনন বেশি হয়। ফলে সংক্রমণ দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ে। তাই এ সময় গর্ভবতী মায়েদের নিতে হয় বাড়তি যতœ। মনে রাখতে হবে সামান্য অযতেœর কারণেও মা ও গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে। গর্ভবতী মায়ের প্রয়োজনিয় ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এবং ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেতে হবে। বর্ষাকালে খাওয়া এবং পান করার ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে।

আসুন জেনে নিই কী করবেন-
* এ সময় বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। কারণ পানির কারণে আপনি নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। বেশিরভাগ চিকিৎসকের মতে, গর্ভবতী মায়ের বিশুদ্ধ পানি পান করা উচিত। * বাইরের কেনা খাবার খাবেন না। বর্ষাকালে গর্ভবতী মায়ের রাস্তার ফুটপাতে একদমই খাওয়া উচিত নয়। দূষিত এসব খাবার থেকে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। এ সময় বাড়িতে তৈরি খাবার ও তাজা ফল খান। * ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখুন। বাথরুম পরিষ্কার করার জন্য ভালো মানের জীবাণুনাশক ব্যবহার করুন। এ মৌসুমে জীবাণু দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। তাই ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। * আাবহাওয়া স্যাঁতসেঁতে হওয়ার কারণে, বৃষ্টির পর আর্দ্রতা বাড়তে শুরু করে। যার কারণে বেশি ঘাম হয়। অতিরিক্ত ঘাম হলে গর্ভবতী মায়ের ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হতে পারে। এ জন্য ঢিলেঢালা আরামদায়ক পোশাক পরুন।

 

মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি
কলাম লেখক ও গবেষক
ইমেইল: [email protected]
মোবা: ০১৮২২৮৬৯৩৮৯


বিভাগ : স্বাস্থ্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দুইবার এগিয়ে গিয়েও জেতা হলো না মায়ামির

দুইবার এগিয়ে গিয়েও জেতা হলো না মায়ামির

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো