ঢাকা   রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
বিশ্ব যক্ষ্ম দিবস ২০২৪

আমরা যক্ষ্মা নির্মূল করব

Daily Inqilab ইনকিলাব

২২ মার্চ ২০২৪, ১২:১৮ এএম | আপডেট: ২২ মার্চ ২০২৪, ১২:১৮ এএম

২৪ মার্চ ‘বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস ২০২৪’। এবছরের থিম ঠিক হয়েছে, “ইয়েস! উই ক্যান ইন্ড টিবি”। যক্ষ্মা রোগের ক্ষতিকর দিক বিশেষ করে স্বাস্থ্য, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিণতি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং এই রোগটি নির্মূলে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। ১৮৮২ সালের ২৪ মার্চ ডা. রবার্ট কক, যক্ষ্মা রোগের জীবাণু মাইক্রোব্যাটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস আবিষ্কার করেন। যক্ষ্মা রোগের জীবাণু আবিষ্কারের ১০০ বছর পর ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ, জীবাণু আবিষ্কারের দিনটিকে স্মরণীয় রাখা ও যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে গণসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রতি বছর ২৪ মার্চ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস পালিত হচ্ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ২০২১ সালে বিশ্বব্যাপী ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা বেড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্পষ্ট করেই যক্ষ্মার উত্থানের কারণ হিসেবে কোভিডকে দায়ী করেছে। সংস্থাটি বলছে, গত বছর পৃথিবীতে ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা রোগ ৩ শতাংশ বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৪ সালের পর ২০২১ সালেই এত বেশি মানুষ ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়। এ ছাড়া ওই বছর ‘চিকিৎসায় সুস্থ হওয়ার যোগ্য’ এমন সাধারণ যক্ষ্মায় সারা পৃথিবীতে মৃত্যু হয়েছে ১৬ লাখ মানুষের। যেখানে ২০২০ সালে মৃত্যু হয় ১৫ লাখ এবং ২০১৯ সালে মৃত্যুর সংখ্যাটি ছিল ১৪ লাখ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে তিন লাখ ৬১ হাজার যক্ষ্মা রোগী রয়েছে। অপর দিকে যক্ষ্মায় বছরে প্রায় ৩৯ হাজার মানুষ মারা যায়। শনাক্ত হওয়া রোগীদের ৮১ শতাংশ চিকিৎসা পায়, অবশিষ্ট ১৯ শতাংশ চিকিৎসার বাইরে থেকে যায়।এ দিকে দারিদ্র্যের কারণে অনেকেই এই রোগের লক্ষণ গোপন করে যায়। একজন রিকশাচালক বা বস্তিবাসী মনে করেন, অসুস্থ হয়ে চিকিৎসকের কাছে বা হাসপাতালে ঘোরাঘুরি করলে তার উপার্জনে ক্ষতি হবে। মূলত এসব কারণে বড় একটা অংশ লক্ষণ গোপন করে আরো অসুস্থ হচ্ছে এবং অন্যদের মধ্যে রোগ ছড়াচ্ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, কোভিডের কারণে নতুন যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত কমে গেছে ৭ লাখ। যেখানে ২০১৯ সালে বিশ্বে নতুন যক্ষ্মা শনাক্ত হয়েছে ৭১ লাখ, সেখানে ২০২১ সালে হয়েছে ৬৪ লাখ। সংস্থাটি বলছে, লাখ লাখ মানুষ যক্ষ্মা চিকিৎসার বাইরে থেকে যাচ্ছে। তারা চিকিৎসা করাতে অসমর্থ হচ্ছে। সংস্থাটি বলছে, ২০২০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে সাড়ে ৪ শতাংশ যক্ষ্মা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এই সময়ের মধ্যে শনাক্ত হয়েছে এক কোটি ৬ লাখ।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ২০২১ সালে যে ১৬ লাখ মানুষ মারা গেছে যক্ষ্মায়, তাদের মধ্যে দুই লাখ ছিল এইচআইভি/এইডস আক্রান্ত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে, যক্ষ্মা বিশ্বব্যাপী ১৩ নম্বর মরণঘাতী রোগ, যক্ষ্মা বাংলাদেশের জন্য একটি অন্যতম মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের যে ৩০টি দেশে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা সর্বাধিক, তাদের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান।কিন্তু একক সংক্রামক রোগ হিসেবে দ্বিতীয় একক মরণঘাতী রোগ। জীবাণু আবিষ্কার প্রায় ২০০ বছর হলেও বিশ্ব জুড়ে যক্ষ্মা এখনও মানুষের প্রাণ কাড়ছে। বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৯৬ লাখ মানুষ সক্রিয় যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হন; যাদের মধ্যে ১৫ লাখই মারা যান। বাংলাদেশে প্রতিবছর গড়ে ৩ লাখ মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত হন এবং এর মধ্যে ৭০ হাজার রোগী মারা যান। স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব বলছে, মারাত্মক সংক্রামক যক্ষ্মা এখনও প্রতিদিন প্রায় ৪৫০০ জনের প্রাণ কাড়ছে। এ ছাড়াও বিশ্বে ৩০ হাজার জন প্রতিদিন রোগাক্রান্ত হচ্ছেন। নতুন রোগীদের ২.২ শতাংশ ও পুরোনো রোগীদের ১৫ শতাংশই মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট বা ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা রোগী। ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মায় প্রচলিত বিভিন্ন ওষুধই অকার্যকর হয়ে পড়ে।

শতকরা ৮৫ ভাগ যক্ষ্মা ফুসফুসেই হয়ে থাকে। তবে যক্ষ্মা হয় না, শরীরে এরকম অঙ্গ খুব কমই আছে। ফুসফুসের আবরণী, লসিকাগ্রন্থি, যকৃত, বৃক্ক, মস্তিষ্ক ও এর আবরণী, অন্ত্র, হাড় এমনকি ত্বকেও হতে পারে যক্ষ্মা। ফুসফুসে যক্ষ্মা সংক্রমণের হার সবচেয়ে বেশি। তবে আশার কথা, এই রোগ প্রতিরোধ রোগ নির্ণয় ও নিরাময়ের পথ উন্মোচন করেন। তাকে স্মরণ করেই এই দিনটিতে পালন করা হয় বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস। দেশে প্রতিদিন অন্তত ৯৭৮ জন যক্ষ্মায় আক্রান্ত হচ্ছেন এবং এর মধ্যে ১৬ জন ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মায় আক্রান্ত। আক্রান্তদের মধ্যে দৈনিক মারা যাচ্ছে ১২৯ জন। ২০২০ সালে দেশে নতুন যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত হয়েছিল দুই লাখ ৯২ হাজার ৯৪০ জন। অবশ্য চিকিৎসায় ৯৬ শতাংশ রোগী সুস্থ হয়। যক্ষ্মা একটি সংক্রামক রোগ। ‘সাম্প্রতিকসময়ে যক্ষ্মার সংক্রমণ ও মৃত্যুর ঘটনা কমে এসেছে। ১৯৯০ সালের পর যক্ষ্মা রোগে মৃত্যুর সংখ্যা ৪০ ভাগ কমে এসেছে। দ্রুত যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় ও উপযুক্ত চিকিৎসার কারণে যক্ষ্মার প্রকোপ কমে আসছে। তারপরেও এখনও যক্ষ্মা সারা বিশ্বের জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ২০১১ সালে সারা বিশ্বে ৮৭ লাখ মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়। মারা যায় ১৪ লাখ। এর মধ্যে ৯৫ ভাগ মৃত্যু হয়েছে গরীব ও মধ্য আয়ের দেশে। ১৫ থেকে ৪৪ বছর বয়সী নারীদের মৃত্যুর প্রধান তিনটি কারণের একটি যক্ষ্মা।

একটি উদ্বেগজনক খবর বেরিয়ে এলো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা পরিচালিত জরিপে। সেটা হলো সারাবিশ্বে সর্বাধিক যক্ষ্মা আক্রান্ত ২৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশও রয়েছে। সরকারীভাবে বিনামূল্যে পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু তারপরেও একমাত্র সচেতনতার অভাবে এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। যক্ষা অতি সাংঘাটিক প্রাণ নাশক ব্যাধি । এ রোগে আত্রান্ত হলে রোগী ফেকাশে, রক্তশূন্য, দুর্বল, বক্ষ সরু, কাজে কর্ম অনিহা, প্রায়ই কাশি লেগে থাকে । শরীর ক্ষয়, স্বর ভঙ্গ, বিকালে জ্বর, রাত্রে ঘর্ম, দিন দিন শরীর ওজন কমিয়ে যায়, সকালে ও রাত্রে কাশির বৃদ্ধি। কাশির সাথে পুঁজ এর মত শ্লেষ্মা । ফুসফুস হতে উজ্জ্বল বর্ণ রক্ত আসা। যক্ষ্মা সবচেয়ে বেশী দেখা যায় ফুসফুসে। পিতা মাতার এ রোগ থাকলে সন্তানদেরও এ রোগ হতে পারে।

> টিউবারকুলোসিস এর কারণ ও উপসর্গঃ-
* মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকুলোসিস নামক জীবাণু সংক্রমনই এর মুল কারণ। দেহের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমে গেলেই এরা রোগ সৃষ্টি করার সুযোগ পায়।
* অনিয়মিত আহার, পুষ্টিকর খাদ্য ও ভিটিামিন যুক্ত খাদ্যের অভাব, শৃংখলবিহিন জীবন যাপনের ফলে শরীরে অপুষ্টি বাসা বাঁধে ফলে এই রোগ সৃষ্টি হয়।
* নোংরা পরিবেশ, স্যাঁত স্যেঁতে, আলোবাতাসহীন পরিবেশ, কঠোর পরিশ্রম। খাদ্যের অভাব, ক্রমাগত দারিদ্র, অভাব অনটন, দুশ্চিন্তা, প্রভৃতি আনুষঙ্গিক কারণে এই রোগ প্রকোপ বাড়ে।

> উপসর্গঃ-
সাধারনত-তিন সপ্তাহের বেশি কাশি, জ্বর, কাশির সাথে কফ এবং মাঝে মাঝে রক্ত বের হওয়া, ওজন কমে যাওয়া, বুকে ব্যথা, দুর্বলতা ও ক্ষুধামন্দা ইত্যাদি ফুসফুসের যক্ষার প্রধান উপসর্গ।

> জটিল উপসর্গ সমূহঃ-
* যক্ষ্মার সঙ্গে প্লুরিসির লক্ষণ দেখা দিতে পারে। জীবাণুর আক্রমনে প্লুরায় পুঁজ হয়।
* আন্ত্রিক যক্ষ্মার সৃষ্টি হতে পারে।
* দেহের বিভিন্ন স্থানে টিউবারকল দেখা যায়।
* দেহ জীর্ণ শীর্ন, দুর্বল, মস্তিস্ক ঝিল্লীর প্রদাহ, মুখ দিয়া রক্ত উঠা, অস্ত্র ছিদ্র হয়ে যাওয়া প্রভৃতি লক্ষণ দেখা দেয়।
* বুকের রোগ হতে হাত, পা, পেট, পায়ু, কিডনী, ব্রেন প্রভৃতি আক্রান্ত হতে পারে।
* পায়ুতে ফিশ্চুলা বা ভগন্দর হয়।

> প্রতিরোধ ব্যবস্থাঃ-
১। রোগের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়া মাত্র যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে গিয়ে রোগ নির্ণয় করতে হবে। যক্ষ্মা রোগ নিশ্চিত হলে রোগীকে ডাক্তারের কাছে পাঠাতে হবে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী এন্টি টিবি ড্রাগ দিয়ে চিকিৎসা করতে হবে।
* রোগী যেখানে সেখানে কফ, থুথু, শ্লেষ্মা ফেলবেনা। ফুসফুস যক্ষার রুগীরা কয়েকমাস মাস্ক ব্যাবহার করবেন।
* নিয়মিত টাটকা ও পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া উচিত। রাত্রি জাগরণ ও অতিরিক্ত পরিশ্রম বর্জন করতে হবে।
পরিশেষে বলতে চাই, যক্ষ্মা হলো একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ। এই রোগ প্রায়ই বাহকের ফুসফুসকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। আক্রন্তাদের কাশির মাধ্যমে বাতাসে সেই ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে অন্যকে আক্রান্ত করে। তবে এখন চিকিৎসা বিজ্ঞানের কল্যাণে এই রোগ থেকে সম্পূর্ণভাবে সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব।

মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি
বিশিষ্ট গবেষক ও হোমিও চিকিৎসক
ইমেইল: [email protected]
মোবাইল: ০১৮২২-৮৬৯৩৮৯


বিভাগ : স্বাস্থ্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কাঁচকলার উপকারিতা
অপরিণত নবজাতকরাও ফিরবে স্বাভাবিক জীবনে
বিমান ভ্রমণে জেট ল্যাগ
চোখ ওঠা রোগের কারণ ও প্রতিকার
ডায়াবেটিস রোগীর হৃদরোগের ঝুঁকি
আরও

আরও পড়ুন

ট্রাম্পের জয়ের পর ইলন মাস্কের সম্পদ বাড়ছে রকেট গতিতে

ট্রাম্পের জয়ের পর ইলন মাস্কের সম্পদ বাড়ছে রকেট গতিতে

ভয়াবহ তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য, বহু ফ্লাইট বাতিল

ভয়াবহ তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য, বহু ফ্লাইট বাতিল

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১২০ ফিলিস্তিনি

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১২০ ফিলিস্তিনি

ইভেন্টের  সেরা লড়াইটি উপহার দিলেন আফরা-সানজিদা

ইভেন্টের সেরা লড়াইটি উপহার দিলেন আফরা-সানজিদা

ওয়েস্ট ইন্ডিজের রান পাহাড়ের পর জয়-জাকিরকে হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

ওয়েস্ট ইন্ডিজের রান পাহাড়ের পর জয়-জাকিরকে হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

নাটকীয় শেষ দশ মিনিটে দুই গোল শোধ করে বার্সাকে রুখে দিল সেল্তা

নাটকীয় শেষ দশ মিনিটে দুই গোল শোধ করে বার্সাকে রুখে দিল সেল্তা

বিবর্ণ সিটিকে ইতিহাদেই বিধ্বস্ত করলো টটেনহ্যাম

বিবর্ণ সিটিকে ইতিহাদেই বিধ্বস্ত করলো টটেনহ্যাম

নটিংহ্যামকে হারিয়ে চার ম্যাচের জয়খরা কাটালো আর্সেনাল

নটিংহ্যামকে হারিয়ে চার ম্যাচের জয়খরা কাটালো আর্সেনাল

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসা জাতীয়করণের দাবী অত্যন্ত যৌক্তিক

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসা জাতীয়করণের দাবী অত্যন্ত যৌক্তিক

পাঠ্যবই ছাপায় অনিয়মে আনন্দ প্রিন্টার্সকে সতর্কতা

পাঠ্যবই ছাপায় অনিয়মে আনন্দ প্রিন্টার্সকে সতর্কতা

দক্ষিণ লেবাননে ৬ চিকিৎসাকর্মী নিহত

দক্ষিণ লেবাননে ৬ চিকিৎসাকর্মী নিহত

জনগণের সাথে জনসংযোগ বাড়াতে হবে

জনগণের সাথে জনসংযোগ বাড়াতে হবে

আমরা যুদ্ধে বিশ্বাসী না কেউ গায়ে পড়লে জবাবের প্রস্তুতি রাখতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

আমরা যুদ্ধে বিশ্বাসী না কেউ গায়ে পড়লে জবাবের প্রস্তুতি রাখতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথের কাছে ২৭ রেফারির চিঠি

বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথের কাছে ২৭ রেফারির চিঠি

ফের বাড়লো সোনার দাম, ভরি ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা

ফের বাড়লো সোনার দাম, ভরি ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা

বাংলাদেশে খেলা নিয়ে অনিশ্চিয়তায় হামজা!

বাংলাদেশে খেলা নিয়ে অনিশ্চিয়তায় হামজা!

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামেই হবে অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফের খেলা

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামেই হবে অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফের খেলা

সিলেটে মাজিদের ফিফটি

সিলেটে মাজিদের ফিফটি

অ্যাম্বাসেডর কাপ উশুতে সেনাবাহিনী চ্যাম্পিয়ন

অ্যাম্বাসেডর কাপ উশুতে সেনাবাহিনী চ্যাম্পিয়ন

মাদক শুধু ব্যক্তিকে নয় পরিবারকেও ধ্বংস করে

মাদক শুধু ব্যক্তিকে নয় পরিবারকেও ধ্বংস করে