থাইরয়েড রোগ প্রতিরোধ করা যায়
৩১ মে ২০২৪, ১২:১৪ এএম | আপডেট: ৩১ মে ২০২৪, ১২:১৪ এএম
থাইরয়েড হরমোনজনিত এ সমস্যা থেকে মানুষকে সচেতন করার লক্ষ্যে ২০০৯ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ২৫ মে এই দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য - থাইরয়েড গ্রন্থির রোগ বিস্তারে বংশগতির ভূমিকা।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হয় বিশ্ব থাইরয়েড দিবস। দেশে প্রায় ৫ কোটি মানুষের বিভিন্ন থাইরয়েড সমস্যা রয়েছে। থাইরয়েডে আক্রান্ত অর্ধেকেরও বেশি মানুষ জানে না যে তারা এ সমস্যায় ভুগছে। এছাড়া পুরুষদের তুলনায় নারীরা চার-পাঁচগুণ বেশি আক্রান্ত হয়। এই অবস্থার লাগাম টানতে নবজাতক জন্মের পর দ্রুত থাইরয়েড পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন। বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০% এর কাছাকাছি জনগোষ্ঠী থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত। প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলাদের প্রায় ২ শতাংশ এবং পুরুষদের প্রায় ০.২ শতাংশ হাইপারথাইরয়েডিজম (কম থাইরয়েড হরমোনের ) রোগে ভোগে। ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে এ রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি। প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ, মহিলাদের মধ্যে ৩.৯ শতাংশ থেকে ৯.৪ শতাংশ হারে হাইপোথাইরয়েডিজম থাকতে পারে। আরও প্রায় ৭% মহিলা ও পুরুষ সাবক্লিনিক্যাল হাইপোথাইরয়েডিজমে ভুগে থাকে। নবজাতক শিশুদেরও থাইরয়েডের হরমোন ঘাটতি জনিত সমস্যা হতে পারে এবং তার হার ১০ হাজার জীবিত নবজাতকের জন্য ২-৮ হতে পারে। বাড়ন্ত শিশুরাও থাইরয়েড হরমোন ঘাটতিতে ভুগতে পারে। এ সময় থাইরয়েডের হরমোন ঘাটতি হলে শিশুদের দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। পরে সময়ে দৈহিক বৃদ্ধির সমতা আনয়ন করা গেলেও মেধার উন্নতি করা সম্ভব হয় না; অর্থাৎ শিশু-কিশোরদের হাইপোথাইরয়েডিজম হলে তা দ্রুত সমাধান করা না গেলে বুদ্ধি-বৃত্তির বিকাশ স্থায়িভাবে ব্যাহত হবে। ঐতিহাসিক ভাবে বাংলাদেশ একটি গলগন্ড বা ঘ্যাগবহুল মানুষের দেশ। দৃশ্যমান গলগন্ড রোগীর সংখ্যা আগের তুলনায় কিছুটা কমলেও তা কোন ভাবে প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে ৮.৫% এর কম নয়। থাইরয়েড ক্যান্সারের রোগীর সংখ্যাও বৃদ্ধির দিকে। বাংলাদেশের সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও গলগন্ড রোগীদের ৪.৫% এর কাছাকাছি থাইরয়েড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হয়। থাইরয়েড হরমোনের পরিমান স্বাভাবিক থেকেও থাইরয়েড গ্রন্থি ফুলে যেতে পারে। সাধারণত আয়োডিনের অভাবে গলাফুলা রোগ হয়ে থাকে, যাকে আমাদের সাধারণ ভাষায় ঘ্যাগ রোগ বলা হয়। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে আমাদের বেশিরভাগ স্কুলগামী শিশু এবং গর্ভবতী মায়েদের আয়োডিনের অভাব রয়ে গেছে। এ আয়োডিন শরীরে অতি প্রয়োজনীয় থাইরয়েড হরমোন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। দুঃখের বিষয় সারা পৃথিবীতে এখনও ২,০০০ মিলিয়ন লোক আয়োডিনের অভাবে ভুগছেন।
> থাইরয়েড কি?
থাইরয়েড একটি গ্রন্থি যা আমাদের গলার শ্বাসনালীর সামনের দিকে থাকে। গ্রন্থিটি দেখতে প্রজাপতি সাদৃশ এবং এটি ট্রাকিয়া বা শ্বাসনালিকে প্যাঁচিয়ে থাকে। যদিও এটি একটি ছোট গ্রন্থি, কিন্তু এর কার্যকরীতা ব্যাপক। এই হরমোন মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণ করে এবং ক্ষতিগ্রস্ত কোষ সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। ভ্রুণ অবস্থা থেকে আমৃত্যু থাইরয়েড হরমোনের প্রয়োজন অপরিহার্য। থাইরয়েড গ্রন্থি কর্তৃক নিঃসৃত হরমোন মানব পরিপাক প্রক্রিয়ায় অন্যতম ভূমিকা পালন করে।
এ হরমোনের তারতম্যের জন্য শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি, শরীর মোটা হওয়া, ক্ষয় হওয়া, মাসিকের বিভিন্ন সমস্যা, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা, হার্টের সমস্যা এবং চোখ ভয়ঙ্করভাবে বড় হয়ে যেতে পারে। বন্ধ্যাত্বের অন্যতম কারণ হিসেবে থাইরয়েড হরমোনের তারতম্যকে দায়ী করা হয়। শারীরিক কার্যক্ষমতা সঠিক রাখার জন্য নির্দিষ্ট মাত্রায় এ হরমোন শরীরে থাকা একান্ত জরুরী। কিন্তু হরমোনের অতিরিক্ত ক্ষরণ বা কম ক্ষরণ আমাদের শরীরে অনেক সমস্যা তৈরি করে যা সম্পুর্ন নিরাময় হয় না। কিন্তু একটু বুঝে শুনে চললেই এটা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
> থাইরয়েডে সাধারণত কি কি সমস্যা হয়?
১) হাইপারথাইরয়েডিজম- এখানে রক্তে থাইরয়েড নিসৃত হরমোন থাইরক্সিন বেড়ে যায়। তখন বুক ধড়ফড় করা, ওজন কমে যাওয়া, গলগন্ড, কোটর থেকে চোখ বেরিয়ে আসা, গরম সহ্য হয় না, ঋতুস্রাবের সমস্যা, এমনকি মানসিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
২) হাইপোথাইরয়েডিজম- এখানে রক্তে থাইরয়েড নিসৃত থাইরক্সিনের পরিমাণ কমে যায়। ফলে- দূর্বলতা, ওজন বৃদ্ধি, বেশি ঠান্ডা লাগা, গলগন্ড, পেশি ও অস্থিসন্ধিতে ব্যথা, চুল পড়ে যাওয়া, কিছু ভালো না লাগা, কোষ্ঠকাঠিন্য, অনিয়মিত ও অতিরিক্ত ঋতুস্রাব ইত্যাদি। গর্ভাবস্থায় এই রোগ থাকলে বাচ্চার নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। জন্মের পর কোনো শিশু এই রোগে আক্রান্ত হলে তার বুদ্ধির স্বাভাবিক বিকাশ, পড়াশোনা, বয়ো সন্ধির সময়ে নানা সমস্যা হতে পারে।
> থাইরয়েড হরমোন নিঃসরণ কমে যাওয়ার কারন কি?
১-খাদ্যে আয়োডিনের অভাব
২-কিছু অটো ইমিউন ডিস-অর্ডার
৩-কোনো কারনে থাইরয়েড গ্লান্ডে অপারেশন হলে
৪-রেডিওথেরাপি নিলে
৫-এছাড়া কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া।
৬-জন্মের সময়ে থাইরয়েড গ্রন্থি তৈরি না হলে
৭-কিছুখাদ্য উপাদান বেশি পরিমাণে খেলে যেমন-বাধাকপি, ব্রকলি, পুইশাক, মিষ্টি আলু, স্ট্রবেরি ইত্যাদি।
> থাইরয়েড হরমোন নিঃসরণ বেড়ে যাবার কারন:-
১-অটো ইমিউন ডিস অর্ডার
২-থাইরয়েড হরমোন বেশি পরিমাণে হলে
৩-থাইরয়েড গ্রন্থিতে কোনো সঙক্রমন হলে
৪-থাইরয়েড গ্রন্থিতে টিউমার হলে
আমাদের চারপাশে প্রতি আটজন মহিলার মধ্যে একজন কোনো না কোনো ভাবে থাইরয়েড সমস্যায় আক্রান্ত। আজকাল তাই বলা হচ্ছে থাইরয়েড হরমোন পরীক্ষা মহিলাদের রুটিন পরীক্ষার আওতায় আনা হোক। সন্তান ধারন ও প্রসবের সময় থাইরয়েডের সমস্যা যেমন পরিস্থিতি জটিল করে তুলতে পারে, তেমনি সন্তান হবার পরও দেখা দিতে পারে সমস্যা। তাই সন্তান ধারনের পরিকল্পনা করার সময়েই থাইরয়েডকে গুরুত্ব দিতে হবে এবং এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
> থাইরয়েড রোগ নির্ণয়ের জন্য যে পরীক্ষা গুলি করা হয়
১-টিএইচএস, টি৩, টি৪ পরীক্ষা করা হয়
২-থাইরয়েড গ্রন্থির আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয়
৩-ইমিউনোগ্লোবিউলিন পরীক্ষা করা হয়
৪-থাইরয়েড স্ক্যান করা হয়।
> থাইরয়েডের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ঘরোয়া পরামর্শ -
শরীরের প্রতিটি উপাদানেরই নির্দিষ্ট একটা মাত্রা থাকা চাই। মানুষের শরীরের জন্য থাইরয়েড হরমোনেরও একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় থাকা জরুরি। প্রয়োজনের কম বা বেশি হরমোন উৎপাদিত হলে শরীরের ওপর বিভিন্ন রকম বিরূপ প্রভাব দেখা দিতে থাকে। কিছু খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন এবং জীবনযাত্রা ঠিক রাখার মাধ্যমে থাইরয়েড সমস্যার উপশম হতে পারে।
১. প্রথমেই বাইরের প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং জাঙ্ক ফুড (এক ধরনের কৃত্রিম খাবার যাতে চর্বি, লবণ, কার্বনেটসহ ক্ষতিকারক উপাদান বেশি থাকে) পরিহার করতে হবে। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর এবং নিয়মিত এগুলো খাওয়ার ফলে শরীরের উপর খারাপ প্রভাব পড়ে।
২. অগোছালো জীবনযাপন পরিহার করতে হবে। বর্তমানে এত এত শারীরিক ও মানসিক সমস্যা হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ এটি। স্বাস্থ্য ভালো রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করা অত্যন্ত জরুরি। শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরি কমাতে ও শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত ব্যায়ামের বিকল্প নেই।
৩. খাওয়ার সময় মনোযোগ দিয়ে ভালো করে চিবিয়ে খেলে তা থাইরয়েড এবং মনের মধ্যে সংযোগ গড়ে তোলে। তাই খাওয়ার সময় কখনও তাড়াহুড়ো না করে, সময় নিয়ে ভালো করে চিবিয়ে খেতে হবে। শরীরের বিপাক নিয়ন্ত্রণে থাইরয়েড গ্রন্থি বিশেষ ভূমিকা পালন করে, সে জন্য সময় নিয়ে খাবার চিবিয়ে খেলে তা বিপাক ক্রিয়া বাড়াতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।
৪. গবেষকেরা বলেন, কিছু শাকসবজি আছে যেমন, বাঁধাকপি, ব্রকলি, ব্রাসেলস স্প্রাউট, ফুলকপি ইত্যাদি এগুলো কাঁচা অবস্থায় খাওয়া ঠিক নয়। এগুলো কাচা খেলে থাইরয়েড গ্রন্থির কাজ ব্যাহত হয় এবং হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। একারনে এ সবজি গুলো কাঁচা অবস্থায় বা স্যালাদ হিসেবে না খেয়ে রান্না করে খেতে হবে।
৫. নারকেল তেল গরম না করে ব্যবহার করলে তা ওজন কমাতে এবং বিপাকীয় ক্রিয়া বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। নারকেল তেলে যে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে তা থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া শরীরের তাপমাত্রাও ঠিক রাখতেও এই তেল অনেক কার্যকরি।
৬. হরমোন উৎপাদনের ভারসাম্যতা বজায় রাখতে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার অনেক উপকারী। এতে বিপাক ক্রিয়ার উন্নতি হয়। এ ছাড়া এটি শরীরের ফ্যাট নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং শরীর থেকে বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ বের করে পুষ্টি শোষণে সহায়তা করে।
৭. আদায় বিভিন্ন রকম খনিজ যেমন- পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম থাকে। তাই এটি থাইরয়েডের সমস্যার জন্য অনেক কার্যকর। থাইরয়েডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত আদা চা পান করা অনেক উপকারী।
৮. থাইরয়েড সমস্যা নিয়ন্ত্রণে ভিটামিন বি খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে ভিটামিন বি১২ হাইপোথাইরয়েডিজমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য উপকারী। তাই যে খাবারে এই ভিটামিন বেশি থাকে যেমন, ডিম, মাছ, মাংস, দুধ, বাদাম এগুলো প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে যাতে এগুলি শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন বি সরবরাহ করতে পারে।
৯. ভিটামিন ডি এর অভাবেও অনেক সময় থাইরয়েডের সমস্যা হয়ে থাকে। আর একমাত্র সূর্যের আলোতেই শরীর ভিটামিন ডি প্রস্তুত করতে পারে। তাই দিনে অন্তত ১৫ মিনিট সূর্যের আলোয় থাকতে হবে। এতে শরীরে ভিটামিন ডি প্রস্তুতসহ ভালোভাবে ক্যালসিয়ামের শোষণ হবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে। ভিটামিন ডি বেশি পরিমাণে থাকে এমন কিছু খাবার হচ্ছে- স্যালমন, ম্যাকারেল, দুগ্ধজাতীয় দ্রব্য, কমলালেবুর রস, ডিমের কুসুম ইত্যাদি। এর পরেও শরীরে ভিটামিন ডির মাত্রা অনেক কম থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন-ডি সাপ্লিমেন্ট নেওয়া যেতে পারে।
১০. আযয়োডিন ও খনিজসমৃদ্ধ খাবার থাইরয়েডের জন্য অনেক বেশি উপকারী। তাই যে খাবারে এই উপাদানগুলো বেশি থাকে যেমন, দুধ, পনির, দই এই ধরনের দুগ্ধজাতীয় খাবার নিয়মিত খেতে হবে।
থাইরয়েড এর সমস্যা থাকলে প্রথমেই এড়িয়ে যেতে হবে জাঙ্ক ও প্রসেসড খাবার। খেতে ভালো লাগলেও এ খাবার বিষের সমান। প্যাকেট জাত খাবার, চিপস, কেক, ক্যান ভর্তি পানীয়ের মধ্যে তেমন কোনো পুষ্টি গুন থাকে না। কিন্তু এর মধ্যে থাকে প্রচুর চিনি ও নুন। থাইরয়েড সমস্যায় হজম ঠিকমত হয় না। আ্যলকোহল, কফি, গম, বার্লি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এতে গ্লুটেন থাকে যা থাইরয়েড সমস্যায় শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। হাইপোথাইরয়ডিজম সমস্যা শুরু হলে বাধা কপি, ফুলকপি, ব্রকলি, সরষে, মূলো, রাঙা আলু, চিনে বাদাম এড়িয়ে চলাই ভালো। পনির, চিজ, চিনি, পাকা কলা, শুকনো ফল, মধু, ময়দার রুটি, সাদা ভাত, আলু মিষ্টি এগুলো কম খেতে হবে। আয়োডিন যুক্ত খাবার, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ী, ফল আনাজ, আয়োডিন যুক্ত নুন, ডিম, মাংস এগুলো খেতে হবে। আয়োডিন সাপ্লিমেন্টও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
ডাক্তারের পরামর্শে হাইপোথাইরয়ডিজমের জন্য প্রয়োজনীয় থাইরক্সিন নিতে হবে আবার হাইপারথাইরয়েডের সময়েও তা কমানোর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে হবে।
মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
চিকিৎসক, কলাম লেখক ও গবেষক
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি
ইমেইল: [email protected]
মোবাইল: ০১৮২২-৮৬৯৩৮৯
বিভাগ : স্বাস্থ্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
‘সচিবালয়ে আগুনের পেছনে আওয়ামী দোসরদের ষড়যন্ত্র রয়েছে’
আটঘরিয়া-চাঁদভা হাড়লপাড়া সড়কের ব্রিজ ভেঙ্গে দুর্ভোগে পথচারীরা
দেশে ফিরলেন মিজানুর রহমান আজহারী, অংশ নেবেন মাহফিলে
আরেকটি বিধ্বংসী দ্বিশতক হাঁকালেন রিজভি
অবৈধ শিসা তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর
সচিবালয়ে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন , বন্ধ দাপ্তরিক কাজ
স্থানীয় প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে তারা আজ স্বাবলম্বি
মনোহরগঞ্জে দারুল উলূম বান্দুয়াইন মাদরাসার বার্ষিক মাহফিললে-আল্লামা মামুনুল হক
ঈশ্বরগঞ্জে আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের মানববন্ধন
আ'লীগ দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালিয়েছে- মির্জাগঞ্জে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বুমরাহকে অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ড উপহার দেওয়া কনস্টাসের দিন
সাভারে বন্ধ থাকা টিএমআর কারখানা চালু করার নির্দেশনা উপদেষ্টার
ঐশ্বরিয়ার লেহেঙ্গা অস্কারের জাদুঘরে
কক্সবাজারে ছাত্রদল নেতা রাফির মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ, যানবাহন ভাঙচুর ও রাস্তা ব্লক
কুড়িগ্রামে দেখা মিলেছে বিপন্ন প্রজাতির শকুনের
ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৪ জন নিহত
বিডিআর হত্যাকাণ্ডে কোনো দেশের সম্পৃক্ততা পেলে দায়ী করা হবে: ফজলুর রহমান
সচিবালয়ে লাগা আগুনের কারণ খুঁজতে কমিটি গঠন
লক্ষ্মীপুরে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় ৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
নতুন বছরে চোখধাঁধানো সিনেমায় হলিউডের সাজ