ঢাকা   রোববার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভুয়া বিল ও ভাউচারে ২৩ লাখ ৪৫ হাজার চারশ’ ৪৫ টাকা উত্তোলন

Daily Inqilab বেনাপোল অফিস

১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৯ এএম | আপডেট: ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৯ এএম

যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভুয়া বিল ও ভাউচারে ২৩ লাখ ৪৫ হাজার চারশ’ ৪৫ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে হাসপাতালে কর্মরত হিসাব রক্ষক ইসরাফিল এই টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

 

সরকারি বিধি অনুযায়ী প্রতিটি ভাউচারের মাধ্যমে ২৫ হাজার ও বছরে সর্বোচ্চ দশ লাখ টাকার অধিক ব্যয় করতে পারবেন প্রতিষ্ঠান প্রধান। যদি অতিরিক্ত ব্যয় করতে হয় তাহলে কোটেশন আহ্বান করে কেনাকাটা করা বাধ্যতামূলক। কিন্তু যশোর জেনারেলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এসব নিয়ম-কানুনের তোয়াক্কা করেনি। তারা নির্ধারিত রেঞ্জের অতিরিক্ত অর্থ নিজেদের ইচ্ছা অনুযায়ী ব্যয় দেখিয়ে তা উত্তোলনের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছেন।

 

গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে যশোর জেনারেল হাসপাতালের বিরুদ্ধে ১৫ লাখ ৯৫ হাজার চারশ’ ৯৫ টাকার অডিট আপত্তি উঠে। অডিট টিম হাসপাতালে এসে ওই বছরের ২৫ নভেম্বর এ আপত্তি উপস্থাপন করে।

 

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক ব্যবস্থাপনা ও অডিট ইউনিটের অডিট সুপার কামাল উদ্দীন স্বাক্ষরিত পত্রে পুঙ্খানুপুঙ্খ প্রমাণ রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে, এই আপত্তি উত্থাপনের এক বছর পার হয়ে গেলেও এ ব্যাপারে কেনো ব্যবস্থা নেয়নি অডিট টিম। বিষয়টি নিয়ে খোদ হাসপাতালের অন্দরমহলে কানাঘুষা আছে। কেউ কেউ বলছেন, দুই লাখ টাকার বিনিময়ে ওই অডিট আপত্তি ধামাচাপা দিয়ে রাখা হয়েছে।

 

ব্যয়ের নথিতে দেখা যায়, সাতটি আইটেমে ২০২২-২৩ অর্থ-বছরের ব্যয় দেখানো হয় ২৩ লাখ ৪৫ হাজার চারশ’ ৪৫ টাকা। এক বছরে সিল ও স্ট্যাম্প কিনতে হাসপাতাল ব্যয় দেখিয়েছে তিন লাখ ৭৯ হাজার আটশ’ ৮৫ টাকা। এরমধ্যে ২০২২ সালের ২০ আগস্ট দুটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে এক লাখ টাকা। ১৫ সেপ্টেম্বর একটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে ৩০ হাজার দুইশ’ ৫০ টাকা। ২৯ নভেম্বর চারটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে ৮৮ হাজার ছয়শ’ পাঁচ টাকা। ২০২৩ সালের ২৫ মে একটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে আট হাজার দুইশ’ ৫৫ টাকা। ৯ ফেব্রুয়ারি চারটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে ৯১ হাজার একশ’ টাকা। ৫ মে ১৫টি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে তিন লাখ ৭৯ হাজার আটশ’ ৮৫ টাকা। কেনাকাটার কোনো ভাউচারে সরকারি নিয়ম মানা হয়নি। কেননা, বিনা কোটেশনে একটি ভাউচারে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার কেনাকাটা করার বিধান রয়েছে। সেখানে কোটেশন ছাড়াই একটি ভাউচারে লাখ টাকারও কেনাকাটা করা হয়েছে। সব থেকে ভয়াবহ ব্যাপার হচ্ছে সিল ও স্ট্যাম্প কিনতে এতো টাকা খচর করার কোনো সুযোগ নেই। কারণ, একটি সিল বানাতে সর্বোচ্চ খরচ হয় দেড় থেকে দুইশ’ টকা। আর স্ট্যাম্পের কোনো প্রয়োজন নেই। কেননা বেতন দেবার সময় সকলের কাছ থেকে বেতন বইয়েই স্ট্যাম্প লাগাতে ১০ টাকা করে আদায় করে নিয়ে থাকেন হিসাব রক্ষক। এতেই বোঝা যাচ্ছে সিল ও স্ট্যাম্প না কিনে টাকা হজম করে দেয়া হয়েছে।

 

‘কম্পিউটার আনুষঙ্গিক (৪১১২২০২ ও ৩২৫৫১০১) মালামাল ক্রয়’ এ খচর দেখানো হয়েছে তিন লাখ টাকা। এরমধ্যে ২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর দুটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে ২১ হাজার চারশ’ টাকা। ২৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি একটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে ২০ হাজার একশ’ টাকা। ১৬ জুন পাঁচটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে এক লাখ আট হাজার পাঁচশ’ টাকা। ১৫ জানুয়ারি চারটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে আট হাজার চারশ’ টাকা। ২৪ মে ছয়টি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে এক লাখ ৪১ হাজার ছয়শ’ টাকা। এই কেনাকাটায় হরিলুট করা হয়েছে তা স্পষ্ট বোঝা যায় ৫ মে ও ১৬ জুনের খরচে চোখ রাখলে। কম্পিউটার আনুষঙ্গিক মালামাল ক্রয়ে খরচ দেখানো হয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার একশ’ টাকা। এই মূল্যে কমপক্ষে বাজার থেকে নতুন চারটি কম্পিউটার ক্রয় করা সম্ভব। কিন্তু, কম্পিউটারের মালামাল ক্রয় ও মেরামত খরচ দেখিয়ে রাষ্ট্রের বিপুল অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ করেছেন।

 

কম্পিউটার সংক্রান্ত (৩২৫৮১০৩) ব্যায় দেখানো হয়েছে এক লাখ ৩৪ হাজার নয়শ’ ৩৫ টাকা। এরমধ্যে ২২ সালের ১২ অক্টোবর সাতটি ভাউচারে খবর দেখানো হয়েছে ১৯ হাজার চারশ’ টাকা। ২০২৩ সালের ৩ এপ্রিল দুটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে ৪৯ হাজার পাঁচশ’ টাকা। ২০২২ সালের ২৯ নভেম্বর তিনটি ভাউচারে ব্যয় দেখানো হয়েছে ১৮ হাজার পাঁচশ’ ৫০ টাকা। ২০ জুলাই দুটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে ১৯ হাজার একশ’ টাকা। ২৫ আগস্ট তিনটি ভাউচারে ২৩ হাজার চারশ’ ৭৫ টাকা। ২৫ মে একটি ভাউচারে চার হাজার নয়শ’ টাকার টাকা খরচ দেখানো হয়েছে। আগে ভাউচারে কম্পিউটার আনুষঙ্গিক ও পরে একই মালামাল অপর ভাউচারে শুধু কম্পিউটার লিখে টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। অর্থাৎ একই মালামালের দু’বার বিল দেখানো হয়েছে।

 

আনুষঙ্গিক (৩২৫৫১০৫) মালামাল ক্রয় করা হয়েছে চার লাখ ৫১ হাজার একশ’ ৬৫ টাকার। ২০২৩ সালের ৫ মে ১৮টি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে এক লাখ ৫৮ হাজার নয়শ’ ৬০ ও এর পরের দিন ২৪ তারিখ ২০টি ভাউচারে দুই লাখ ৯২ হাজার দুইশ’ পাঁচ টাকা। এক দিনের ব্যবধানে এতো বিপুল টাকার মালামাল ক্রয় চোখে পড়ার মতো। অপরদিকে ২২ সালের আনুষঙ্গিক খরচ দেখানো হয়নি। ২০২৩ সালের মে মাসে ২৩ ও ২৪ তারিখে একদিনের ব্যবধানে খরচের ভাউচার দেখেই এ খাতের দুর্নীতি চোখে পড়ে। সূত্র বলছে, চার লাখ ৫১ হাজার একশ’ ৬৫ টাকার মধ্যে এক টাকাও খরচ করা হয়নি। টাকা আত্মসাৎ করতে তড়িঘড়ি এই বিল তৈরি করা হয়েছে।

 

যে কারো চোখ কপালে উঠার মতো ভাউচার করা হয়েছে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা সামগ্রী (৩২২১১১০২) কেনাকাটায়। এ খাতে ব্যয় দেখানো হয়েছে চার লাখ ৯৯ হাজার নয়শ’ ৫০ টাকা। ৭ আগস্ট তিনটি ভাউচারে কেনাকাটা করা হয়েছে ৭২ হাজার ছয়শ’ টাকার। ২৩ সালের ৬ জুন চারটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে ৭৯ হাজার দুশ’ ৫০ টাকা। ১৮ মার্চ ৫টি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে এক লাখ ২৪ হাজার ছয়শ’ ৫০ টাকার। ১৪ জুন চারটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে ৯৯ হাজার আটশ’ ৫০ টাকা। একই দিন আরও চারটি ভাউচারে ৯৭ হাজার সাতশ’ টাকা খরচ দেখানো হয়েছে। ২০ জুন দুটি ভাউচারে খরচ দেখানো হয়েছে ৩০ হাজার আটশ’ টাকা। এখানে দেখা যাচ্ছে, ২০২৩ সালের জুন মাসেই তিন লাখ ২৬ হাজার ছয়শ’ টাকার ভাউচার করা হয়েছে। কেননা, সাধারণত সরকার জুলাই মাসে বিল দিয়ে থাকে। এজন্য জুন মাসেই ভুয়া ভাউচার করে টাকা উত্তোলন করা হয়েছে।

 

আসবাবপত্র (৪১১২৩১২) ক্রয় করতে খরচ দেখানো হয়েছে আড়াই লাখ টাকা। ১১টি ভাউচারে ২৪ মে এই বিল করা হয়েছে। কিন্তু বিগত অর্থ বছরে হসপিটাল কোনো ফার্নিচার বা আসবাবপত্র সরবরাহ করতে কারও চোখে পড়েনি। কিন্তু বিল উত্তোলন করা হয়েছে।

 

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অডিট সুপার কামাল উদ্দিন পাঠান স্বাক্ষরিত অডিট আপত্তি-পত্রটি কোন কাজে আসেনি। এতে স্পষ্ট বলা হয়েছে, আর্থিক ক্ষমতা অর্পণ-২০১৫ মোতাবেক হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক প্রতিক্ষেত্রে ক্যাশ ভাউটারের মাধ্যমে ২৫ হাজার টাকা বছরে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা ব্যয় করতে পারবেন। ১০ লাখ টাকার অধিক ব্যয় করলে অবশ্যই কোটেশনের মাধ্যমে ক্রয় করতে হবে। অতিরিক্ত ১৫ লাখ ৯৫ হাজার চারশ’ ৯৫ টাকা খরচ করলেও কোটেশন আহ্বান করা হয়নি। উল্লেখিত টাকার ক্রয়কৃত ষ্টেশনারী, কম্পিউটার সামগ্রী, সিল ও স্ট্যাম্প, আসবাবপত্র এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা সামগ্রী ক্রয়ের সমর্থনে অত্র হাসপাতালের স্টোরের স্টক লেজারে উত্তোলন ও বিতরণের স্বপক্ষে কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

 

সূত্র জানায়, সরকারি মালামাল ক্রয়ে বিধিবিধান আছে। কিন্তু ২০২২/২০২৩ অর্থ বছরে মালামাল ক্রয়ে কোনো নিয়ম মানা হয়নি। আর এসব টাকা কেউ একা উত্তোলন বা আত্মসাৎ করতে পারে না। কেননা, মালামাল ক্রয় ও টাকা উত্তোলনের মধ্যে একাধিক ব্যক্তি জড়িত থাকেন। ভাউচার বিলে তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার হারুন অর রশিদের কাছ থেকে স্বাক্ষর নিয়ে টাকা উত্তোলন করে হিসাব রক্ষক ইসরাফিল ও তৎকালীন স্টোর কিপার সাইফুল ইসলাম ভাগ করে নিয়েছেন।

 

হাসপাতালের তৎকালীন স্টোর কিপার সাইফুল ইসলাম বলেন, ওই টাকার সাথে তার কোনো সম্পর্ক নেই। কেননা, তিনি হাসপাতালে কোনো চাহিদাপত্র দেননি মালামাল ক্রয় করার। আর ভাউচারে যে সব বিল করা হয়েছে তার কোনো মালামাল তিনি বুঝে পাননি। এবং স্টোরের কোনো খাতায় ওই মালামালের বিষয় উল্লেখ নেই। ২০২২/২৩ অর্থ বছরে ভাউচারে স্বাক্ষর করার কথা ছিল তৎকালীন একাউন্টেন্ট মনিরুজ্জামানের। কিন্তু তিনি স্বাক্ষর করেননি। তার পরিবর্তে স্বাক্ষর করেছেন হিসাব রক্ষক ইসরাফিল।
হিসাবরক্ষক ইসরাফিল জানান, প্রতি বছর হাসপাতালে অডিট আপত্তি উঠেই থাকে। এটি নতুন কিছু না। মালামাল ক্রয় না করে টাকা উত্তোলন করার অভিযোগ সঠিক না। হাসপাতালের অনেক মালামাল ক্রয় করে সরকারের কাছ থেকে বিল দিতে ওই টাকা বিভিন্ন আইটেমে খরচ দেখানো হয়।

 

 

সিল ও স্ট্যাম্পে ছয় লাখ টাকার অধিক খরচ দেখানোর কারণ হিসাবে তিনি বলেন, কাগজপত্র, খাতা-কলমসহ বিভিন্ন ছোটখাটো খরচ এ দুই পণ্যের ভিতর দেখানো হয়েছে। তার কারণে বিল অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে। কম্পিউটার ও তার আনুষঙ্গিক খরচ সম্পর্কে জানতে চাইলে বলেন, প্রতিদিন এ খাতে খরচ লেগেই আছে। যে কারণে বিল বাড়তি হয়েছে। তবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সামগ্রী ক্রয়, আনুষঙ্গিক খরচ ও আসবাসপত্র ক্রয়ে এতো অতিরিক্ত খরচের কারণ জানতে চাইলে তিনি সদুত্তর দিতে পারেননি।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার হারুন অর রশিদকে দু’দফা ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।


বিভাগ : বাংলাদেশ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

সুন্দরগঞ্জে জামায়াত কর্মীকে হত্যা, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

সুন্দরগঞ্জে জামায়াত কর্মীকে হত্যা, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

ট্রাম্পের গণবহিষ্কারের হুমকি,মার্কিন অভিবাসীরা আতঙ্কিত

ট্রাম্পের গণবহিষ্কারের হুমকি,মার্কিন অভিবাসীরা আতঙ্কিত

নোয়াখালীতে অপহৃত শিশু মুন্সিগঞ্জে উদ্ধার, নারীসহ গ্রেফতার ৩

নোয়াখালীতে অপহৃত শিশু মুন্সিগঞ্জে উদ্ধার, নারীসহ গ্রেফতার ৩

গণতন্ত্র ফেরাতে রূপরেখা ঘোষণা করবেন ড. ইউনূস, আশা যুক্তরাজ্যের

গণতন্ত্র ফেরাতে রূপরেখা ঘোষণা করবেন ড. ইউনূস, আশা যুক্তরাজ্যের

সড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ : রাজধানীতে তীব্র যানজট

সড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ : রাজধানীতে তীব্র যানজট

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে বাড়িঘর ও গবাদিপশু ধ্বংস হচ্ছে

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে বাড়িঘর ও গবাদিপশু ধ্বংস হচ্ছে

এলন মাস্কের রাশিয়ার সাথে যোগাযোগ নিয়ে তদন্তের দাবি

এলন মাস্কের রাশিয়ার সাথে যোগাযোগ নিয়ে তদন্তের দাবি

কুতুবদিয়ায় দখলবাজ আ.লীগ নেতা মাহাবুব মেম্বারের বিরুদ্ধে দু'টি মামলা রুজু

কুতুবদিয়ায় দখলবাজ আ.লীগ নেতা মাহাবুব মেম্বারের বিরুদ্ধে দু'টি মামলা রুজু

"প্রতিযোগিতার ফাইনাল পর্বে আনিকা আলম, প্রার্থনা করেছেন ভোট"

"প্রতিযোগিতার ফাইনাল পর্বে আনিকা আলম, প্রার্থনা করেছেন ভোট"

চকরিয়ায় গায়েবী মামলার আসামী হলেন দেশ রূপান্তরের প্রতিনিধি

চকরিয়ায় গায়েবী মামলার আসামী হলেন দেশ রূপান্তরের প্রতিনিধি

জলবায়ু পরিবর্তনে হিমবাহ গলে যাওয়ায় পার্বত্য অঞ্চলগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে

জলবায়ু পরিবর্তনে হিমবাহ গলে যাওয়ায় পার্বত্য অঞ্চলগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে

মওলানা ভাসানী আমাদের প্রেরণার উৎস : তারেক রহমান

মওলানা ভাসানী আমাদের প্রেরণার উৎস : তারেক রহমান

ঝিকরগাছায় যুবদল কর্মী পিয়াল হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত ৫ আসামি গ্রেপ্তার

ঝিকরগাছায় যুবদল কর্মী পিয়াল হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত ৫ আসামি গ্রেপ্তার

মাওলানা ভাসানীর জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না: কাদের সিদ্দিকী

মাওলানা ভাসানীর জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না: কাদের সিদ্দিকী

বন্যায় ভেসে আসা লক্ষাধিক গাড়ি নিয়ে চরম বিপাকে স্পেন

বন্যায় ভেসে আসা লক্ষাধিক গাড়ি নিয়ে চরম বিপাকে স্পেন

এক সপ্তাহে বৈরুতে ৫০ বার হামলা ইসরাইলের, বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা

এক সপ্তাহে বৈরুতে ৫০ বার হামলা ইসরাইলের, বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা

পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলা, নিহত ৭

পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলা, নিহত ৭

ময়মনসিংহে ইউপি চেয়ারম্যানের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

ময়মনসিংহে ইউপি চেয়ারম্যানের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

শেরপুরে জেল পলাতক আসামি লিটন গ্রেপ্তার

শেরপুরে জেল পলাতক আসামি লিটন গ্রেপ্তার

গলফ ক্লাবে সম্মিলিত পরিষদের মেজবানি অনুষ্ঠিত

গলফ ক্লাবে সম্মিলিত পরিষদের মেজবানি অনুষ্ঠিত